স্থানীয় সরবরাহের ক্ষেত্রে রফতানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ সম্পর্কে স্পষ্টীকরণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে রফতানি আয়ের প্রাপ্ত অর্থ ইআরকিউ হিসাবে জমা করা যাবে। মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। অর্থাৎ স্থানীয় সরবরাহের প্রাপ্ত অর্থ থেকে প্রযোজ্য হারে বৈদেশিক মুদ্রা রিটেনশন কোটা হিসাবে সংরক্ষণ করা যাবে।
স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা অনুযায়ী আগে রিটেনশন কোটার হার ১৫ শতাংশ কিংবা ৬০ শতাংশ জমা করা যেতো। আর তথ্যপ্রযুক্তি খাতে এ হার ছিল ৭০ শতাংশ। এখন রিটেনশন কোটা হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা জমার মাত্রা ৫০ শতাংশ কমিয়ে যথাক্রমে ৭ দশমিক ৫০, ৩০ ও ৩৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবত থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, সরবরাহের ক্ষেত্রে রিটেনশন কোটার হার সম্পর্কে স্পষ্টীকরণের ফলে রফতানিকারকের জন্য প্রযোজ্য হারে রিটেনশন কোটা হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ করা যাবে।