বিদ্যুৎ বিভাগ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ এবং বাংলাদেশ ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার অ্যাসোসিয়েশন (বিআইপিপিএ)-এর পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে ৫০ হাজার পিপিই (পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট) এবং ৫০ হাজার কিট দেওয়া হবে। এরমধ্যে কয়েকটি হাসপাতালে পিপিই ও কিট বিতরণ শুরু হয়েছে।
সোমবার (২৩ মার্চ) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের কাছে চার হাজার পার্সোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্ট (পিপিই) এবং চার হাজার কিট হস্তান্তর করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও পিপিই দেওয়া হয়েছে।
এ সময় বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রয়োজনে আরও সহযোগিতা করা হবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সমন্বিত ও ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এই ক্রান্তিকাল মোকাবিলা করতে হবে। বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত সারচার্জ মওকুফের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জ্বালানি এবং খনিজসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মে ২০২০ পর্যন্ত আবাসিক গ্যাসের বিলের সারচার্জ মওকুফের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’ এ সময় তিনি সবাইকে সতর্ক থাকার এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী চলার অনুরোধ জানান।
পিপিই ও কিট হস্তান্তরকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘পিপিই এবং টেস্টিং কিট দেশে যথেষ্ট পরিমাণ আছে। পটেন্সিয়াল ক্যারিয়াররা যথাযথভাবে কোয়ারেন্টিনের নিয়ম মানলে করোনা নিয়ন্ত্রণ করা সহজতর হবে।’
এ সময় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ড. সুলতান আহমদ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম ও বিপার সভাপতি ইমরান করিম উপস্থিত ছিলেন।