X
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪
২৪ বৈশাখ ১৪৩১

১০ কাঠা দিয়ে শুরু, এখন বাগানের পরিসর ৯ বিঘা

নওগাঁ প্রতিনিধি
২৯ জুলাই ২০২০, ০৯:৪০আপডেট : ২৯ জুলাই ২০২০, ০৯:৪০

ড্রাগল ফলের বাগান রাণীনগর উপজেলার কালিগ্রাম ইউনিয়নের রণজনিয়া গ্রামের নাজমুল হক লেখাপড়ার পাশাপাশি ২০১৬ সালে ১০ কাটা জমিতে ড্রাগন চাষ শুরু করেন। বর্তমানে তিনি ৯ বিঘা জমিতে বাগান তৈরি করে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফল চাষ করছেন। এই ফল চাষে ওষুধের ব্যবহার কম এবং খরচ কম হওয়ায় লাভ হওয়ায় তার বাগানের পরিসর বেড়েছে। গ্রীষ্মকালীন ফল হলেও বছরে আট মাস পাওয়া যায়।

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে ড্রাগন ফলের। এই ফল চাষ করে লাভবান হওয়ায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ড্রাগন ফলের বাগান এবং বাগানের পরিসর। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। ড্রাগন ফলের চাষ করে ভাগ্য বদলে গেছে অনেকের।

ড্রাগল ফলের বাগান
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে রাণীনগরে প্রায় ৫ হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফল চাষ হচ্ছে। গাছে ফুল আসার ৩০-৩৫ দিন পর ফল পাওয়া যায়।

নাজমুল বলেন,  ‘নিজে কিছু করতে চাই। তাই লেখাপড়ার পাশাপাশি শখের বশে ২০১৬ সালে প্রথমে ১০ কাটা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ শুরু করেছিলাম। ১০ কাটা থেকে শুরু করে বর্তমানে ৯ বিঘা জমিতে ফলের বাগান তৈরি করেছি। খরচ কম হওয়ায় অধিক লাভজনক এ ফলের চাষাবাদ।’

ড্রাগল ফল

তিনি বলেন, ড্রাগন ফল ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০ টাকা কেজি বাজারে পাইকারি বিক্রি করা হচ্ছে।

ড্রাগল ফলের বাগান
এ ব্যাপারে রাণীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ড্রাগন ফল চাষ। নাজমুল হক প্রথমে ড্রাগন চাষ শুরু করেন। তিনি বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন ফল চাষ করছেন। এছাড়াও উপজেলা জুড়ে প্রায় ৫ হেক্টর জমিতে ছোট-বড় বাগান গড়ে উঠেছে। আমরা বাগানগুলোর সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখছি। কৃষি অফিস থেকে তাদের সাবিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।

 

/এসটি/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
খুলনায় আড়াই ঘণ্টার বৃষ্টিতে শহরে জলাবদ্ধতা
খুলনায় আড়াই ঘণ্টার বৃষ্টিতে শহরে জলাবদ্ধতা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
রৌমারীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর প্রতিপক্ষের হামলা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টেকনাফে ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা
সর্বাধিক পঠিত
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
যে শিশুকে পাচারের অভিযোগে মিল্টনের বিরুদ্ধে মামলা
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস
আজও ঝোড়ো হাওয়াসহ শিলাবৃষ্টির আভাস