X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

নেলসন ম্যান্ডেলা: বর্ণবাদবিরোধী লড়াইয়ের এক কিংবদন্তী

বিদেশ ডেস্ক
০৫ ডিসেম্বর ২০১৬, ১১:৫৫আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর ২০১৬, ১২:০২



নেলসন ম্যান্ডেলা বিশ্বের নন্দিত রাষ্ট্রনায়কদের একজন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা। দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটিয়ে বহু বর্ণভিত্তিক গণতান্ত্রিক কাঠামো প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব, প্রখর রসবোধ, তিক্ততা ভুলে বৈরি প্রতিপক্ষের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মতো বর্ণাঢ্য জীবন কাহিনী তাকে তাকে পরিণত করেছিল এক জীবন্ত কিংবদন্তীতে। ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর গোটা দুনিয়ার কোটি কোটি ভক্তকে ছেড়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান এ কিংবদন্তী। এ সময় তার বয়স ছিল ৯৫।

বর্ণবাদের অবসানের পর ১৯৯৪ সালের ১০ মে নতুন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন নেলসন ম্যান্ডেলা। এর মাত্র এক দশক আগেও সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গ শাসিত দক্ষিণ আফ্রিকায় এই রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ছিল এক অকল্পনীয় ঘটনা। এই পরিবর্তনের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। শুধু দক্ষিণ আফ্রিকায় নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও তিনি ভূমিকা রাখেন। ১৯৯৩ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৯৪ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। এর আগে দীর্ঘ ২৭ বছর কারাভোগ করেন তিনি।

দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৪৮-এর নির্বাচনে বর্ণবাদে বিশ্বাসী ও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে বিভেদকামী দল ন্যাশনাল পার্টি জয়লাভ করে। ন্যাশনাল পার্টির ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে ম্যান্ডেলা সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের ১৯৫২ সালের অসহযোগ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৫৫ সালে জনগণের সম্মেলনে তার ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এখানেই দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মূল ভিত্তি মুক্তি সনদ প্রণয়ন করেন তিনি।

বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের প্রথমভাগে মহাত্মা গান্ধীর দর্শন দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন ম্যান্ডেলা। শুরু থেকেই তিনি অহিংস আন্দোলনের পক্ষপাতী ছিলেন। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গ সরকার ১৯৫৬ সালের ৫ ডিসেম্বর ম্যান্ডেলসহ ১৫০ জন বর্ণবাদবিরোধী কর্মীকে দেশদ্রোহিতার মামলায় গ্রেফতার করে। পাঁচ বছর মামলা চলার পর তারা নির্দোষ প্রমাণিত হন।

১৯৬০ সালে শার্পভিলে কৃষ্ণাঙ্গ বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের গুলিতে ৬৯ জন নিহত হলে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন তীব্র হয়ে উঠে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আদৌ আর লাভ হবে কিনা সে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এ সময় এক বক্তৃতায় নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছিলেন, সরকার যখন নিরস্ত্র এবং প্রতিরোধবিহীন মানুষের ওপর পাশবিক আক্রমণ চালাচ্ছে, তখন সরকারের সঙ্গে শান্তি এবং আলোচনার কথা বলা নিস্ফল।

১৯৬১ সালে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি)-এর সশস্ত্র শাখার নেতৃত্বে আসেন ম্যান্ডেলা। বর্ণবাদী সরকার ও তার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অন্তর্ঘাত ও চোরাগোপ্তা হামলার পরিকল্পনা ও সমন্বয় করেন। এতে বর্ণবাদী সরকার পিছু না হটলে প্রয়োজনে গেরিলা যুদ্ধে যাওয়ার পরিকল্পনা নেন। এএনসি সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করলে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ ১৯৬২ সালের ৫ আগস্ট ফের তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিচারে তার যাবজ্জীবন সাজা হয়। শুরু হয় দক্ষিণ আফ্রিকার কুখ্যাত রুবেন দ্বীপে তার দীর্ঘ কারাজীবন।

জীবনের টানা ২৭টি বছর বর্ণবাদী সরকারের কারাগারে বন্দী ছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। এরই মধ্যে দীর্ঘ সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন তার সহযোদ্ধারা। দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ এলাকাগুলোতে বর্ণবাদবিরোধী লড়াই অব্যাহত থাকে। পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান শত শত কৃষ্ণাঙ্গ তরুণ। নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপও বাড়তে থাকে। শেষ পর্যন্ত ১৯৯০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি তিনি মুক্তি লাভ করেন।  একইবছর দক্ষিণ আফ্রিকার তত্কালীন প্রেসিডেন্ট এফ ডব্লিউ ক্লার্ক আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসসহ অন্যান্য বর্ণবাদবিরোধী সংগঠনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন। ম্যান্ডেলা মুক্তি পান ১৯৯০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি। বর্ণবাদ অবসানের লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে ম্যান্ডেলার ফলপ্রসূ শান্তি আলোচনার সুবাদে ১৯৯৪ সালে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সব বর্ণের মানুষের অংশগ্রহণে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গণতান্ত্রিকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ম্যান্ডেলা। একইসঙ্গে দেশের প্রথম কৃঞ্চাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হওয়ারও সম্মান লাভ করেন তিনি।

দক্ষিণ আফ্রিকা সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অবদান রাখার জন্য নেলসন ম্যান্ডেলা এবং এফ ডব্লিউ ডি ক্লার্ক ১৯৯৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।

নেলসন ম্যান্ডেলা

২৭ বছরের কারাবাসের পর ম্যান্ডেলা যেদিন মুক্তি পান সেদিন কারাগারের সামনে ভক্তদের উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি। এ সময় তিনি তার সমর্থকদের স্মরণ করিয়ে দেন সেই কথা, যা তিনি তার বিচারের সময় আদালতে বলেছিলেন। ম্যান্ডেলা বলেন, তিনি এমন এক দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন দেখেন তিনি, যেখানে সব জাতি, সব বর্ণের মানুষ সমান সুযোগ নিয়ে এক সঙ্গে থাকতে পারবে। তার ভাষায়, ‘এটা এমন এক আদর্শ, যার আশায় আমি বেঁচে থাকতে চাই। কিন্তু যদি দরকার হয়, এই আদর্শের জন্য আমি মরতেও প্রস্তুত।’

পুরনো দক্ষিণ আফ্রিকাকে পেছনে ফেলে নতুন আফ্রিকা গড়ার কাজটা সহজ ছিল না। কিন্তু নেলসন ম্যান্ডেলা অতীতের তিক্ততার প্রতিশোধ নেওয়ার বদলে তার সাবেক শ্বেতাঙ্গ নিপীড়কদের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেন। শুরু হয় এক নতুন দক্ষিণ আফ্রিকার পথচলা।

ব্যক্তিগত জীবন

নেলসন ম্যান্ডেলার জন্ম ১৯১৮ সালে ১৮ জুলাই। তার বাবা গাদলা হেনরি মপাকানইসা ছিলেন ইস্টার্ণ কেপ প্রদেশের থেম্বো রাজকীয় পরিবারের কাউন্সিলর। বাবা নাম রেখেছিলেন রোলিহ্লাহলা ডালিভুঙ্গা মানডেলা। স্কুলের এক শিক্ষক তার ইংরেজী নাম রাখলেন নেলসন। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার আপামর মানুষের কাছে তিনি ছিলেন ‘মাদিবা’।

ম্যান্ডেলার মা  নোসেকেনি ফ্যানি ছিলেন তার  বাবার তৃতীয় স্ত্রী। নানার বাড়িতেই ম্যান্ডেলার শৈশব কাটে। তার ডাক নাম ‘রোলিহ্লাহ্লা’র অর্থ হচ্ছে ‘গাছের ডাল ভাঙে যে’, অর্থাৎ দুষ্ট ছেলে।

রাজনৈতিক জীবনের মতো নেলসন ম্যান্ডেলার ব্যক্তিগত জীবনও ছিল ঘাত-প্রতিঘাতে ভরা। তিনি তিনবার বার বিয়ে করেন। তার ছয় সন্তান এবং ২০ জন নাতি-নাতনি রয়েছেন।

১৯৯৪ সালে তিনি ইভলিন মেসকে বিয়ে করেন। এই বিয়ে বেশিদিন টেকেনি। দ্বিতীয় স্ত্রী এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা উইনি ম্যান্ডেলার সঙ্গে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তটি ছিল তার জীবনের কঠিনতম সিদ্ধান্তগুলোর একটি। ৮০ তম জন্মদিনে তিনি তৃতীয়বার বিয়ে করেন মোজাম্বিকের সাবেক ফার্স্ট লেডি গ্রাসা মার্শেলকে।

অবসর

বিপুল জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও দেশের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হিসেবে ম্যান্ডেলা ক্ষমতা আঁকড়ে রাখেননি। প্রথম কার্যকালের শেষেই ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে অবসর নিয়েছেন। তবে ম্যান্ডেলা ও অবসর- এই দুটি শব্দ পরস্পরবিরোধী। তার প্রভাবও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের যে প্রান্তেই তিনি হাজির হয়েছেন; সেখানেই তাকে ঘিরে বিস্ময় ও শ্রদ্ধার একটা বলয়ের সৃষ্টি হয়েছে। কখনও তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাধে হাত দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে মৃদু স্বরে কথা বলতেন। কখনও তাকে দেখা যেতো অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গুরুগম্ভীর পরিবেশে অট্টহাসিতে ফেটে পড়তে।

অবসরে যাওয়ার পরও নেলসন ম্যান্ডেলার ব্যস্ততা থামেনি, স্বাধীনতা এবং বিশ্ব শান্তির এক আইকন বা প্রতীকে পরিণত হয়েছেন তিনি, সুতরাং তার ডাক পড়তে থাকে বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে। তার এক ছেলে মারা গিয়েছিলেন এইডসে। এ ঘটনার পর তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় এইডস প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসা নিয়ে সোচ্চার হন। বাকি জীবনের বেশিরভাগ সময় তিনি দারিদ্র দূরীকরণ এবং এইডস নিরাময়ের প্রচারণায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।

নেলসন ম্যান্ডেলাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাকে কিভাবে মনে রাখলে তিনি খুশি হবেন? তার উত্তর ছিল, ‘আমি চাই আমার সম্পর্কে এ রকম কথাই বলা হোক, এখানে এমন এক মানুষ শায়িত আছেন, যিনি পৃথিবীতে তার কর্তব্য সম্পাদন করেছেন। আমি চাই এটুকুই বলা হোক আমার সম্পর্কে।’

নেলসন ম্যান্ডেলা: বর্ণবাদবিরোধী লড়াইয়ের এক কিংবদন্তী

স্মরণীয় উক্তি

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেলসন ম্যান্ডেলা একজন সুবক্তা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ১৯৬৪ সালে রিভোনিয়া ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি চলাকালে তিনি বলেন, ‘আমি সাদাদের আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। আমি কালোদের আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। আমি আদর্শিক গণতন্ত্র এবং মুক্ত সমাজের প্রশংসা করি, যেখানে সব মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করবেন এবং সমান সুযোগ লাভ করবেন। এটি হচ্ছে একটি আদর্শিক অবস্থান, যার মধ্যে দিয়ে বাঁচা দরকার এবং আমি তা অর্জনের আশা করি। কিন্তু এটি এমন এক আদর্শ, যদি প্রয়োজন পড়ে, তার জন্য আমি জীবন দিতেও প্রস্তুত।’

তার উল্লেখযোগ্য আরও কিছু উক্তির মধ্যে রয়েছে:

  • ‘আমার সফলতার ভিত্তিতে আমাকে বিচার কর না, আমাকে বিচার কর আমার ব্যর্থতা এবং ব্যর্থতার পর ঘুরে দাঁড়ানোর ভিত্তিতে।’
  • ‘আমি সাধু নই, তবে যদি সাধুকে এমন এক পাপী হিসেবে বিবেচনা কর, যে সৎ হবার জন্য তার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তাহলে আমি তাই।’
  • ‘ঘৃণা মনকে অন্ধকার করে দেয়। কৌশলের পথ রুদ্ধ করে দেয়। নেতাদের ঘৃণা করা সাজে না।’
  • ‘যদি কেউ ঘৃণা করতে শেখে তাহলে সে ভালবাসা শিখে নিতে পারে। ঘৃণা নয়, মানব হৃদয়ে স্বাভাবিকভাবে ভালোবাসার জন্ম হয়।’
  • ‘পৃথিবীতে প্রতিশোধ গ্রহণের মাধ্যমে আপনি যতটা অর্জন করতে পারবেন, তার চেয়ে ঢের বেশী অর্জন করতে পারবেন ক্ষমা প্রদর্শনের মাধ্যমে।’

সূত্র: বিবিসি, আল জাজিরা, উইকিপিডিয়া।

/এমপি/

সম্পর্কিত
নাইজেরিয়ায় বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত কারাগার, পালালো শতাধিক বন্দি
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
আটলান্টিক মহাসাগরে পাওয়া ৯ মরদেহের পরিচয় নিয়ে যা বললো ব্রাজিল
সর্বশেষ খবর
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর মৃত্যু
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর মৃত্যু
খুদে ক্রিকেটারদের ৬০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি দিলো প্রাইম ব্যাংক
খুদে ক্রিকেটারদের ৬০ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি দিলো প্রাইম ব্যাংক
মে থেকে  বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স
মে থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স
ইলেক্ট্রোলাইট পানীয় কী? কখন খাবেন?
ইলেক্ট্রোলাইট পানীয় কী? কখন খাবেন?
সর্বাধিক পঠিত
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
তাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
প্রাক-প্রাথমিক বন্ধই থাকছেতাপপ্রবাহে যেভাবে চলবে শ্রেণি কার্যক্রম
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগ ছাড়া কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া পেলো হামাস
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু
বিক্রি না করে মজুত, গুদামে পচে যাচ্ছে আলু