X
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
৩১ বৈশাখ ১৪৩২

মৃত আফজাল গুরু কেন ফিরে ফিরে আসেন

শাহেরীন আরাফাত
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, ২০:৫৯আপডেট : ১৩ এপ্রিল ২০১৭, ০৩:৫৪
image

দিল্লিতে ভারতের পার্লামেন্ট ভবনে ২০০১ সালের হামলায় সংশ্লিষ্টতার দায়ে ২০১৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি তিহার জেলে ফাঁসি কার্যকর করা হয় আফজাল গুরুর। কিন্তু গত তিন বছরে ফিরে ফিরে উচ্চারিত হয়েছে তার নাম! তার নামে বারবার স্লোগান তুলেছে বিভিন্ন সংগঠন। বাম থেকে ডান, উদারবাদী থেকে রক্ষণশীল – ভারতের জাতীয় রাজনীতির সকল স্তরে স্থান করে নেওয়া আফজাল-বিতর্ক আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও এক আলোচিত অধ্যায়। ভারতের প্রখ্যাত লেখক অরুন্ধতী রায়সহ বহু মানবাধিকারকর্মী আফজাল গুরুর বিচারে গুরুতর ত্রুটির কথা তুলে ধরে প্রহসনের বিচারে তাকে ফাঁসি দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন। অন্যদিকে তার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সন্ত্রাসী আর রাষ্ট্রদ্রোহীর পরিচয়। তার নামে স্লোগান দিতে গিয়ে ভারত রাষ্ট্রের রোষের শিকার হতে হয়েছে অনেক ব্যক্তি আর সংগঠনকে। কে এই আফজাল গুরু? কী তার ভূমিকা? কেন বারবার ফিরে আসে তার নাম?

আফজাল গুরু

উল্লেখ্য, আফজাল গুরুর ফাঁসি কার্যকরের দিনটি প্রতিবছরই মর্যাদা সহকারে পালন করে আসছে ছাত্র সংগঠন ডিএসইউ সহ অন্যান্য গণতান্ত্রিক ও বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এ বছর জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে একদল শিক্ষার্থীর আফজাল গুরুর ফাঁসি কার্যকরের বর্ষপূর্তি পালনকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছে ভারত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষার্থীদের আফজাল গুরুকে ফাঁসিতে ঝোলানোর বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়া এবং রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ তুলে ভারতীয় দ্ণ্ডবিধির ১২৪ এ (দেশদ্রোহিতা) ও ১২০ বি (ফৌজদারি চক্রান্ত) মামলা দায়ের করেন বিজেপি নেতা মহেশ গিরি ও বিজেপির ছাত্র শাখা এবিভিপি। এনডিএ সরকারের মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং স্মৃতি ইরানি কঠোর অবস্থান নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমহগুলো খবর দিয়েছে, ‘রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান দেওয়া’ শিক্ষার্থীদের হন্যে হয়ে খুঁজছে পুলিশ। তবে ভারতের বিভিন্ন বামপন্থী সংগঠন, প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। কেবল ভারত নয়, ইতিমধ্যে কলম্বিয়া, ইয়েল, হার্ভার্ড ও ক্যামব্রিজসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে চারশ শিক্ষাবিদ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সমর্থন জানিয়েছেন।

জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের একাংশ

কে এই আফজাল গুরু?

৩০ জুন ১৯৬৯ কাশ্মিরের বারামুলা জেলার সোপোরে নামক এক ছোট্ট শহরে জন্মগ্রহণ করেন আফজাল গুরু। উচ্চ-মাধ্যমিক শেষ করে সেখানকার একটি মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন তিনি। কিন্তু কাশ্মিরের আত্মনিয়ন্ত্রণের দাবির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার কারণে তিনি মেডিক্যালের পাঠ সম্পন্ন করতে পারেননি। পরে তিনি ১৯৯৩-৯৪ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি একটি ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানির এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

উল্লেখ্য, আফজাল গুরু বিভিন্ন সময়ে কাশ্মিরের স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত থাকলেও পার্লামেন্ট ভবনে হামলার ঘটনার আগে তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের কোনও অভিযোগ ছিল না।  

কেন আফজালের ফাঁসি বিতর্কিত

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর ভারতের সংসদ ভবনের গেট দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে ৫ জন সশস্ত্র ব্যক্তি গাড়িবোমা হামলা চালান। তাদের চ্যালেঞ্জ করা হলে গাড়ি থেকে বের হয়ে তারা গুলিবর্ষণ করে আট নিরাপত্তাকর্মী ও এক মালীকে হত্যা করেন। পরে বন্দুকযুদ্ধে হামলাকারীদের ৫ জনই নিহত হন।  

ওই ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল দাবি করে, তারা ঘটনার আসল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে পেয়েছেন। এ ঘটনার মূল পলিকল্পনাকারী হিসেবে ১৫ ডিসেম্বর দিল্লি থেকে দিল্লি ইউনিভার্সিটির আরবির শিক্ষক এসএআর গিলানি এবং কাশ্মিরের শ্রীনগর থেকে শওকত গুরু ও তার চাচাতো ভাই আফজাল গুরুকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর গ্রেফতার করা হয় শওকতের স্ত্রী আফসান গুরুকে। গিলানি, শওকত ও আফজালকে একটি দ্রুত বিচার আদালতে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। পরে হাইকোর্টে খালাস পান গিলানি ও আফসান গুরু। আর ২০০৫ সালের ৫ আগস্ট সুপ্রিমকোর্টের রায়ে আফজাল গুরুকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আইবিএন-এ প্রকাশিত সুপ্রিমকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়ে দেখা যায়, আফজাল গুরুর বিরুদ্ধে হাজির করা প্রমাণ কেবল পরিস্থিতিগত, তার বিরুদ্ধে কোনও সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার বস্তুগত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রায়ে বলা হয়, ‘ওই হামলার ঘটনায় অনেক প্রাণহানি এবং তাকে কেন্দ্র করে জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ তখনই থামবে যখন আসামীকে ফাঁসি দেওয়া হবে।’

অরুন্ধতী রায়

বুকারজয়ী লেখক অরুন্ধতী রায় দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত ‘আফজাল গুরুর ফাঁসি ভারতীয় গণতন্ত্রের জন্য কলঙ্ক’ শীর্ষক এক নিবন্ধে সর্বোচ্চ আদালতের রায় এবং আফজালের গোটা বিচারিক প্রক্রিয়াকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেন। তিনি বলেন, ‘গ্রেফতারের সময় জব্দ করা একটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ প্রমাণ হিসেবে হাজির করা হয়। তবে আইন অনুযায়ী সেগুলো সিলগালা করা হয়নি। বিচারের সময় ফাঁস হয়ে যায় যে, ল্যাপটপের হার্ডডিস্কে গ্রেফতারের পরও হাত দেয়া হয়েছে। তাতে দেখানো হয়, সংসদ ভবনে প্রবেশের সময় ভুয়া অনুমতিপত্র ব্যবহার করা হয়েছে এবং আফজাল তার সব তথ্য মুছে ফেলেছেন।’

অরুন্ধতী প্রশ্ন তোলেন, ‘পুলিশ কিভাবে আফজালকে গ্রেফতার করেছিল? পুলিশ বলেছিল, গিলানির সহায়তায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে পুলিশি রেকর্ডে দেখা যায়, গিলানিকে গ্রেফতারের আগেই আফজালকে গ্রেফতার করা হয়। হাইকোর্ট একে স্ববিরোধী বললেও তা আর সামনে আসেনি।’  

কাশ্মিরের রক্তাক্ত ইতিহাসের পাতা থেকে

১৯৪৭ সালের ১৪ ও ১৫ আগস্ট যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারতের জন্মের পরপরই অনির্ধারিত এলাকা এবং রাজ্যগুলোর বিষয়ে দ্বন্দ্ব সংঘাতে রূপ নিতে থাকে। কাশ্মির ছিল এমনই এক রাজ্য যার রাজা ছিলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বী হরি সিং, কিন্তু জনগণের বেশিরভাগই মুসলিম। তিনি প্রথমে কাশ্মিরের আত্মনিয়ন্ত্রণ চাইলেও পরবর্তীতে, ২৬ অক্টোবর ১৯৪৭ প্রজা অসন্তোষ ও পাকিস্তানি বাহিনী আক্রমণের খবরে কাশ্মিরের মহারাজা শ্রীনগরে গিয়ে ভারতের সাথে একীভূত হবার ইচ্ছা প্রকাশ করে মাউন্ট ব্যাটেন বরাবর চিঠি পাঠান এবং নিজেকে রক্ষার আবেদন জানান। ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারি জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে অস্ত্রবিরতি কার্যকর হয়। তখন থেকেই কাশ্মিরের পশ্চিম ও উত্তর সীমান্ত পাকিস্তানের দখলে এবং মূল কাশ্মির উপত্যকা, জম্মু এবং লাদাখ ভারতের দখলে রয়েছে। ১৯৫৭ সালে কাশ্মির আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় ইউনিয়নে যুক্ত হয়। ২ জুলাই ১৯৭২-এ সিমলা চুক্তির পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘লাইন অব কন্ট্রোল’।

কাশ্মিরে গণআন্দোলন চলাকালে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ

কাশ্মির ভারতের সাথে যুক্ত হওয়ার পর জওহরলাল নেহেরু তার চিঠি ও ভাষণে বহুবার বলেছেন যে, কাশ্মিরের মালিক কাশ্মিরের জনগণ, তারাই সিদ্ধান্ত নিবে তারা কাদের সাথে থাকতে চায়। গণভোটের আশ্বাসও দেওয়া হয়, তবে তা বাস্তবতা পায়নি। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নেহেরু পাকিস্তানেরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো এক তারবার্তায় বলেন, ‘আমি এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই যে, কাশ্মিরকে ভারতের সাথে যুক্ত করার জন্য এই জরুরি অবস্থা দেওয়া হয়নি। আমরা আমাদের অবস্থান বারবার ব্যক্ত করেছি যে, অনির্ধারিত অঞ্চল এবং রাজ্যগুলোতে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি সম্পূর্নভাবে সেখানকার জনগণের ওপর নির্ভর করে। আর আমরা তার প্রতি আস্থাশীল।’ ১৯৪৭ সালের ৩ নভেম্বর রেডিওতে প্রচারিত এক বার্তায় পণ্ডিত নেহেরু বলেন, ‘আমরা ঘোষণা করেছি যে, কাশ্মিরিদের ভাগ্য কাশ্মিরিরাই নির্ধারণ করবেন। আমরা এই বিষয়টি কাশ্মিরি জনগণ এবং সমগ্র বিশ্বের কাছে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই। আমরা এই অবস্থান থেকে সরে আসতে পারি না আর তা আমরা কখনোই করবো না।’ একই বছর ২৫ নভেম্বর ভারতের সংবিধান সভাতেও নেহেরু একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন।

পণ্ডিত নেহেরু

১৯৫৫ সালেও তার অবস্থানের কোনও পরিবর্তন হয়নি। সে বছর ৩১ মার্চ লোকসভায় প্রদত্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘কাশ্মির কোনও বিনিময়ের বস্তু নয়, যা ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হবে। বরং কাশ্মিরের প্রাণ রয়েছে, তার পৃথক সত্তা রয়েছে। কাশ্মিরি জনগণের সদিচ্ছা এবং মতামত ছাড়া কিছুই করা যাবে না।’ বক্তব্যটি ১ এপ্রিল ১৯৫৫ তারিখে হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

তবে নেহেরু বললেও কাশ্মিরের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কখনোই কাশ্মিরিদের হাতে আসেনি। বরং কাশ্মির দিনকে দিন লক্ষ–লক্ষ সেনা দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা, ইতিহাসবিদ আর রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, কাশ্মির ক্রমেই ভারত-পাকিস্তানের সমরাস্ত্র প্রদর্শনের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। আর তাতে প্রাণ হারিয়েছে লাখ লাখ মানুষ। মানবাধিকারকর্মীদের দাবি অনুযায়ী, ’৪৭-এর পর থেকে অন্তত পাঁচ লাখ কাশ্মিরি নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন আরও দশ লাখের মতো। খোদ ভারতের সরকারি হিসাবে তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রভাবশালী ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক রিপোর্টে জানাচ্ছে, ১৯৯০ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে কেবল ১১ বছরেই ৪৩,৪৬০ জন কাশ্মিরি নিহত হয়েছেন। নিহতদের বেশিরভাগই বেসামরিক কাশ্মিরি। আর মানবাধিকার কর্মীদের দাবি অনুযায়ী ওই ১১ বছরে নিহতের সংখ্যা ১ লক্ষাধিক এবং বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা আরও ১ লাখ। এই হত্যাকাণ্ডগুলোর একটা বড় অংশ সংঘটিত হয়েছিল বারামুলা জেলা এবং আফজাল গুরুর জন্মস্থান সোপোরেতে।

স্বজনের লাশ কাঁধে নিয়ে কাশ্মিরিদের বিক্ষোভ

‘আফজাল গুরুর ফাঁসি ভারতীয় গণতন্ত্রের জন্য কলঙ্ক’ শীর্ষক নিবন্ধে অরুন্ধতী তাই বলছেন, ‘আফজাল গুরুর সত্যিকার কাহিনী ও ট্র্যাজেডি শুধু আদালতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, প্রকৃত ঘটনা জানতে হলে কাশ্মির উপত্যকার ঘটনা জানতে হবে। এটি একটি পরমাণু যুদ্ধক্ষেত্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সামরিকীকরণকৃত এলাকা। এখানে রয়েছে ভারতের পাঁচ লাখ সৈনিক। প্রতি চারজন বেসামরিক নাগরিকের বিপরীতে একজন সৈন্য! আবু গারিবের আদলে এখানকার আর্মি ক্যাম্প ও টর্চার কেন্দ্রগুলোই কাশ্মিরিদের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্রের বার্তাবাহক। আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের দাবিতে সংগ্রামরত কাশ্মিরিদের জঙ্গি আখ্যা দিয়ে এখন পর্যন্ত ৬৮ হাজার মুক্তিকামীকে হত্যা করা হয়েছে এবং ১০ হাজারকে গুম করা হয়েছে। নির্যাতিত হয়েছে আরও অন্তত এক লাখ লোক।’ সে কারণেই কি কাশ্মিরের আত্মনিয়ন্ত্রণের দাবির প্রেক্ষাপটে ফিরে ফিরে আসে আফজাল গুরুর নাম? সূত্র: বিবিসি, গার্ডিয়ান, রয়টার্স, টেলিগ্রাফ, আইবিএন, টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্থান টাইমস, দ্য হিন্দু, আউটলুক ইন্ডিয়া, ওয়্যার.ইন  

/এসএ/বিএ/

সম্পর্কিত
অরুণাচলের সীমান্তবর্তী স্থানের চীনা নামকরণ প্রত্যাখ্যান ভারতের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে উদ্বিগ্ন ভারত
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাবে অস্বস্তিতে ভারত
সর্বশেষ খবর
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নতুন সিদ্ধান্ত
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নতুন সিদ্ধান্ত
জেলে মিন্টুর উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন নৌকা-জাল পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
জেলে মিন্টুর উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন নৌকা-জাল পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
সৌদি আরবে ট্রাম্প-শারা বৈঠক: ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের আহ্বান
সৌদি আরবে ট্রাম্প-শারা বৈঠক: ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের আহ্বান
সর্বাধিক পঠিত
বিমানবন্দরে তিন উপদেষ্টা, জেরার মুখে দায়িত্বরতরা
সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগবিমানবন্দরে তিন উপদেষ্টা, জেরার মুখে দায়িত্বরতরা
রাতে চিয়া বীজ খেলে এই ৬ উপকার পাবেন
রাতে চিয়া বীজ খেলে এই ৬ উপকার পাবেন
বাড়লো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
বাড়লো স্বর্ণের দাম, বুধবার থেকে কার্যকর
রাজধানীতে ৩০০ লিমিটেডের যাত্রা শুরু
রাজধানীতে ৩০০ লিমিটেডের যাত্রা শুরু
শেখ হাসিনাকে অবসরে গান শোনাতেন মমতাজ: পাবলিক প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনাকে অবসরে গান শোনাতেন মমতাজ: পাবলিক প্রসিকিউটর