বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তার থেকে দূরে থাকা সম্ভব। অর্থাৎ প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর ফলটি নিয়মিত খেলে দূরে থাকবেন অনেক ছোট-বড় রোগ থেকে। তবে আপেল কিনে বেশিদিন রেখে দিলে সেটার কিছু কিছু অংশ কালচে হয়ে যায়। এছাড়া ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া বা স্বাদ হারিয়ে যাওয়ার মতো ব্যাপারও ঘটে। এমনকি ফ্রিজে রেখে দিলেও এই ধরনের সমস্যা এড়ানো যায় না অনেক সময়। আপেল সংরক্ষণের কিছু টিপস জেনে নিন।
- ফ্রিজে আপেল রাখার আগে সেগুলোকে আলাদাভাবে কাগজে মুড়ে ঝুড়িতে রাখুন। রুমের তাপমাত্রায় রাখলেও এভাবে রাখবেন। এই কৌশলটি ইথিলিন গ্যাসের দ্রুত বৃদ্ধি রোধ করে। ফলে আপেল দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ থাকে।
- আপেল ঠান্ডা ও পরিষ্কার জায়গায় সংরক্ষণ করুন। ফ্রিজে আপেল সংরক্ষণের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হলো ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট।
- প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখবেন না আপেল। এতে দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
- কলা, আঙুর বা কমলা বা অন্যান্য ফলের সঙ্গে একই ঝুড়িতে কখনই সংরক্ষণ করবেন না আপেল। কমলা সাইট্রাস ফল হওয়ায় আপেল দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- আলুর আশেপাশে আপেল রাখবেন না। আলু থেকে এক ধরনের গ্যাস নির্গত হয় যা আপেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
- কেটে রাখা আপেল দ্রুত বাদামি রঙ ধারণ করে। আপেলের গুণমান রক্ষা করতে আস্ত আপেলের সাথে কেটে রাখা আপেল মেশাবেন না। আলাদাভাবে সংরক্ষণ করুন কেটে রাখা আপেল।
তথ্য: এনডিটিভি
আরও পড়তে পারেন: প্রতিদিন একটি আপেল খাবেন যে ১০ কারণে