X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১
নির্মলেন্দু গুণের কবিতা

অন্ত্যজ শ্রেণি ও কমিউনিস্ট দর্শন

ওয়াহিদুর রহমান শিপু
২১ জুন ২০২২, ০০:০২আপডেট : ২১ জুন ২০২২, ০০:৪৯

নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ২১ জুন ১৯৪৫, ৭ আষাঢ় ১৩৫২ বঙ্গাব্দ, তিনি নির্মলেন্দু গুণ নামে পরিচিত। কবিতার পাশাপাশি তিনি গদ্য এবং ভ্রমণকাহিনি লিখেছেন ও ছবি এঁকেছেন এবং অদ্যাবধি আঁকছেন। তার কবিতায় মূলত নারীপ্রেম, কমিউনিস্ট চেতনালব্ধ শ্রেণিসংগ্রাম প্রাধান্য পেয়েছে। একজন কবি যেহেতু সমাজের সদস্য সেইহেতু দেশ কাল সামাজিক অর্থনৈতিক পরিবর্তন তাঁর মনের ভেতর ক্রিয়াশীল থাকে, যার অনিবার্য প্রতিফলন ঘটে তাঁর কাব্যে। এমনই ‘নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ’ এক ব্রাত্যজনের উপাখ্যান। কবি তাঁর কবিতায় বলেছিলেন—‘নেকাব্বর জানে তাঁর সম্পত্তির হিসাব চাইতে আসবে না কেউ কোনো দিন। এই জন্মে শুধু একবার চেয়েছিল একজন, ‘কী কইরা পালবা আমারে, তোমার কী আছে কিছু তেনা?’ কবিতায় নেকাব্বরের সম্পত্তির হিসাব কেউ কোনো দিন চাইতে আসেনি। আর হয়তো আসবেও না। কারণ এ জগতে তার রক্তের কোনো উত্তরসূরি নেই। তার জীবদ্দশায় শুধু একজনই চেয়েছিল। সে ফাতেমা। সেই ফাতেমাও ক্রমান্বয়ে লীন হয়ে গেছে জীবনের কথকতা থেকে। অথচ একদিন সন্ধ্যায় নদীর ঘাটে ফাতেমাকে  আলিঙ্গনাবদ্ধ দুহাতে বুকে পিষে নেকাব্বর বলেছিল—‘আছে, আছে, লোহার চাক্কার মতো দুটা হাত, গতরে আত্তীর বল—আর কিডা চাস মাগি।’ তবে নেকাব্বরের শরীরের সবটুকু শক্তি রক্ত ঘাম হয়তো কৃষকসমাজ এবং রাষ্ট্রের  মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু নেকাব্বরকে মুক্তি দিতে পারেনি।

গ্রামের মানুষ যাকে বিপ্লবী নেকাব্বর বলে জানে। যার নিজস্ব কিছু দর্শন আমাদের চোখে ধরা পড়ে। সেই মানুষটিই জীবনের শেষলগ্নে এসে পরাজিত হন। কবিতায় ত্রিশ বছর পরের কথা দেশ মুক্তির বিনিময়ে প্রাপ্ত ব্যাধি, জরা, দুর্বলতা, ক্ষয়কাশ তার নিত্যসঙ্গী। মানুষ, মানবিকতা, প্রেম-দ্রোহ, দেশাত্মবোধ নির্মলেন্দু গুণের কবিতার প্রধান উপজীব্য। রাজনৈতিক চেতনার কবিতা তিনি যেমন রচনা করেছেন তেমন প্রেম-বিরহ, একাকিত্বের যন্ত্রণা, প্রান্তিক মানুষেরা উঠে এসেছে তাঁর কাব্যে আর এই প্রাকৃতজনদের নিয়ে সৃষ্টি করেছেন অসংখ্য কাব্যকথা।  তার কবিতায় মায়া মমতা, ও মাটি গন্ধা মানুষের অস্তিত্ব উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। বাংলা সাহিত্যে অনেক কবি আবেগসর্বস্ব পঙক্তি রচনা করে জনপ্রিয় হওয়ার দিকে ব্রত হয়েছেন। নির্মলেন্দু গুণ এক্ষেত্রে অনেকটাই আলাদা ধাঁচের। তাঁর কবিতায় এক স্বতত্র বহিস্বর যা স্বকীয়তায় ভরন্ত বটে। দেশের সোঁদা  ঘ্রাণ, সাধারণ মানুষের আটপৌরে  জীবনাচরণ,  সংগ্রাম থেকে শুরু করে নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্তের চিন্তাধারার রূপান্তর কবিতার উপজীব্য। নেকাব্বর, রেখা কিংবা অন্য কেউ ঘুরে ফিরে এসেছে বাংলার প্রতিনিধি হয়ে। একইসঙ্গে পরিণত ও তরুণের হৃদয়ানুভূতি তার কবিতার বিষয় হয়ে যায়। কাল নির্মলেন্দু গুণের কবিতার অবস্থান বিচার করবে। এ মুহূর্তে শুধু বলা সঙ্গত, তিনি সমকালকে ধারণ করেছিলেন যথাযথভাবে। বিদ্রোহ, প্রেম ও মানবিক সম্পর্ক একসঙ্গে মিলিয়ে তিনি যে কবিতা নির্মাণ করেন তা আমাদের জীবনের জীবনবোধ। মানুষ, মানবিকতা, প্রেম-দ্রোহ, দেশাত্মবোধ নির্মলেন্দু গুণের কবিতার প্রধান উপজীব্য। রাজনৈতিক চেতনার কবিতা তিনি যেমন রচনা করেছেন তেমন প্রেম-বিরহ, একাকিত্ব, প্রকৃতি ও মানুষের ভণ্ডামির স্বরূপ উন্মোচন করেছেন। সুন্দর শ্রেণিবৈষম্যহীণ এক পৃথিবীর জন্য কবি অধীর আগ্রহে পথ চেয়ে আছেন। তাঁর কবিতায় মায়ামমতা অস্তিত্বের সংকট উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে নিদারুণভাবে। নেকাব্বর এই পুঁজিবাদী সমাজের আগ্রাসনের সমূহ শিকার। আবার ফাতেমার প্রেমের জন্য কাঙাল নেকাব্বর। নেকাব্বর অন্ত্যজশ্রেণির প্রতিভূ। নেকাব্বরের জীবনাবসান যেন সমগ্র পৃথিবীর প্রান্তিক মানুষকে ম্যাসেজ দেয় যে এই বুর্জোয়া জাতিরাষ্ট্র-সমাজ প্রান্তিক মানুষের লাশ নিয়েও রাজনীতি করে যায়। এখানে কবি বুর্জোয়া সমাজের কদর্যতা দেখিয়েছেন অত্যন্ত দক্ষ হাতে। নির্মলেন্দু গুণ দ্রোহ-প্রেম একসঙ্গে মিলিয়ে যেসব কবিতা রচনা করেন তা আমাদের জীবনের গল্প।

প্রান্তিক মানুষকে নিয়ে নির্মলেন্দুর আরেকটি বিখ্যাত কবিতা ‘ক্ষেতমজুরের কাব্য’

মুগুর উঠছে মুগুর নামছে
ভাঙছে মাটির ঢেলা,
আকাশে মেঘের সাথে সূর্যের
জমেছে মধুর খেলা।

ভাঙতে ভাঙতে বিজন মাঠের
কুয়াশা গিয়েছে কেটে,
কখন শুকনো মাটির তৃষ্ণা
শিশির খেয়েছে চেটে।

অতটা খেয়াল রাখেনি কৃষক
মগ্ন ছিল সে কাজে,
হঠাৎ পুলক পবনে হৃদয়
পুষ্পিত হলো লাজে।

ফিরিয়া দেখিল বধূটি তাহার
পেছনে আলের ’পরে
বসে আছে যেন ফুটে আছে ফুল
গোপনে চুপটি ক’রে।

সামনে মাটির লাল সানকিটি
জরির আঁচলে বাঁধা,
আজ নিশ্চয় মরিচে-রসুনে
বেনুন হয়েছে রাঁধা।

হাসিয়া কৃষক মরাল বাঁশের
মুগুর ফেলিয়া দিয়া
কামুক আঁখির নিবিড় বাঁধনে
বাঁধিল বধূর হিয়া।

বরুন গাছের তরুণ ছায়ায়
দুজনে সারিল ভোজ,
বধূর ভিতরে কৃষক তখন
পাইল মনের খোঁজ।

মেঘ দিল ছায়া, বনসঙ্গমে
পুরিল বধূর আশা;
মনে যাই থাক, মুখে সে বলিল :
‘মরগে’ বর্গাচাষা।’

শব্দটি তার বক্ষে বিঁধিল
ঠিক বর্শার মতো।
‘এই জমিটুকু আমার হইলে
কার কিবা ক্ষতি হতো?’

কাতর কণ্ঠে বধূটি শুধালো :
‘আইছ্যা ফুলির বাপ,
আমাগো একটু জমিন হবে না?
জমিন চাওয়া কি পাপ?’

‘খোদার জমিন ধনীর দখলে
গেছে আইনের জোরে,
আমাগো জমিন অইব যেদিন
আইনের চাকা ঘোরে।’
অসহায় বধূ জানে না নিয়ম

কানুন কাহারে বলে; এই ছোট কবিতাটিতে নির্মলেন্দু শুধু একজন কিষাণ কিষাণির প্রণয়াবেগ কলমে তোলেননি। যারা পুরো জাতির খাদ্যশস্যের যোগান দেয় তাদের খাবারতালিকা কত নগন্য! এই বিষয়টি খুবই কষ্টদায়ক। এখানে ভূমিহীন কিষানির একটু জমির জন্য তীব্র আকুতি পরিলক্ষিত হয়েছে সেইসাথে বর্গাচাষি কিষাণের আক্ষেপও পরিলক্ষিত হয়েছে বটে।

কবি নির্মলেন্দু গুণ আপাদমস্তক একজন সমাজতন্ত্রী তা তাঁর বহু কবিতায় টের পাওয়া যায়। ‘লেনিন বন্দনা’ কবিতায় লেনিনকে তিনি মানব মুক্তির একমাত্র দিশারী বলে জ্ঞান করেছেন। সমাজতন্ত্র ব্যতিরেকে আর কোনো মুক্তির তত্ত্ব তিনি আপাতত দেখছেন না। তাই যত মহামানবেরা মুক্তিবাণী নিয়ে এসেছিলেন এই পৃথিবীতে যার ফলস্বরূপ  শেষমেশ ভূস্বামী আর সামন্তপ্রভুরাই লাভবান হয়েছে আর ক্ষুধার্তদের কথা কেউ মনে রাখেনি। তাই কবি ‘লেনিন বন্দনা’ কবিতায় বলছেন :

মানবের বাসযোগ্য পৃথিবী ছিল না পৃথিবীতে।
অথচ মানুষ ছিল, ছিল উর্বর মৃত্তিকা।
ছিল পাহাড়, অরণ্য নদী সীমাহীন সমুদ্র আকাশ।
ছিল ধর্ম কাব্যদর্শন, বিজ্ঞান ইতিহাস।
তবু মানবের বাসযোগ্য ছিল না পৃথিবীতে।
ছিল দানব দাপটে কম্পমান এক মানবসমাজ।
জেন মরুদ্যানহীন কোন মরু।
মহামানবেরা এসেছেন দল বেঁধে মানুষের মুক্তিবাণী নিয়ে।
তারা বলেছেন, ভালোবাসা অন্তর হতে বিদ্বেষবিষ নাশো।
তাতেই কল্যাণ শান্তি।
আমরা তাদের কথা মেনেছি মন্তর মতো।
তাই ভালোবেসে ঝড়ে, জলে কর্ষণ করেছি ভূমি।
বুনেছি স্বপ্নের বীজ ফলেছে ফসল।
নিয়ে গেছে ভূস্বামীর দল দেখেছি চুপটি করে।
আমার ক্ষুধার কথা ক্ষণিকের তরে স্মরণ করেনি কেউ।
ভালোবেসে ভাঙ্গিয়া পর্বত নির্মাণ করেছি পথ অহোরাত্র শ্রমে।
সভ্যতা বেড়েছে ক্রমে ক্রমে। সেপথে আসেনি মুক্তি।

‘প্রলেতারিয়েত’ কবিতায় কবি নিজেই শ্রমজীবী মানুষের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করলেন। তিনি কৃষক, শ্রমিক, শস্য ও মাটি মানুষের সঙ্গে একাকার হওয়ার কথা দ্ব্যর্থ কণ্ঠে ঘোষণা দিলেন। তিনি পুঁজিবাদীদের সৃষ্ট ইমারতগুলোর ধ্বংস চাচ্ছেন। শিশুশ্রমিকের জন্য কবির হাহাকারও পরিলক্ষিত হয়েছে এই কবিতায়। বুর্জোয়া বুদ্ধিজীবীচক্রের নস্যাৎ কামনা করছেন কবি। তিনি সমস্ত শহুরে শিল্পচর্চাকে নাকচ করে সর্বহারা মানুষের সৃষ্ট শিল্পকর্মকে প্রকৃত শিল্প হিসেবে নির্বাচন করলেন। তিনি প্রলেতারিয়েত কবিতায় বললেন :

যতক্ষণ তুমি কৃষকের পাশে আছো,
যতক্ষণ তুমি শ্রমিকের পাশে আছো,
আমি আছি তোমার পাশেই।

যতক্ষণ তুমি মানুষের শ্রমে শ্রদ্ধাশীল
যতক্ষণ তুমি পাহাড়ী নদীর মতো খরস্রোতা
যতক্ষণ তুমি পলিমৃত্তিকার মতো শস্যময়
ততক্ষণ আমিও তোমার।

এই যে কৃষক বৃষ্টিজলে ভিজে করছে রচনা
সবুজ শস্যের এক শিল্পময় মাঠ,
এই যে কৃষক বধূ তার নিপুণ আঙুলে
ক্ষিপ্র দ্রুততায় ভেজা পাট থেকে পৃথক করছে আঁশ;
এই যে রাখাল শিশু খররৌদ্রে আলে বসে
সাজাচ্ছে তামাক আর বারবার নিভে যাচ্ছে
তার খড়ে বোনা বেণীর আগুন,
তুমি সেই জীবন শিল্পের কথা লেখো।
তুমি সেই বৃষ্টিভেজা কৃষকের বেদনার কথা বলো।

তুমি সেই রাখালের খড়ের বেণীতে
বিদ্রোহের অগ্নি জ্বেলে দাও।
আমি তোমার বিজয়গাঁথা করবো রচনা প্রতিদিন।
সেই শিশু শ্রমিকের কথা তুমি বলো, যে তার
দেহের চেয়ে বেশি ওজনের মোট বয়ে নিয়ে যায়,
ব্রাশ করে জুতো, চালায় হাঁপর, আর বর্ণমালাগুলো
শেখার আগেই যে শেখে ফিল্মের গান,
বিড়ি টানে বেধড়ক। তারপর একদিন ফুঁটো ফুসফুসে
ঝরিয়ে রক্তের কণা টানে যবনিকা জীবনের।

তুমি সেই শিশু শ্রমিকের বেদনার কথা বলো।
আমি তোমার কবিতাগুলো গাইবো নৃত্যের তালে তালে
বুদ্ধিজীবীদের শুভ্র সমাবেশে। তুমি উদ্বৃত্ত মূল্যের সেই
গোপন রহস্য বলে দাও, আমি তোমার পেছনে আছি।

যতক্ষণ তুমি সোনালি ধানের মতো সত্য,
যতক্ষণ তুমি চায়ের পাতার মতো ঘ্রাণময়,
যতক্ষণ তুমি দৃঢ়পেশি শ্রমিকের মতো প্রতিবাদী,
যতক্ষণ তুমি মৃত্তিকার কাছে কৃষকের মতো নতমুখ,
ততক্ষণ আমিও তোমার।

তৃমি রুদ্র কালবোশেখীর মতো নেমে আসো
নগরীর এই পাপমগ্ন প্রাসাদগুলোর বুকে
বজ্র হয়ে ভেঙে পড়ুক তোমার নতুন কাব্যের ছন্দ
শিরস্ত্রাণপরা শোষকের মাথার উপরে।
আমি তোমার বিজয় বার্তা করব ঘোষণা জনপদে।

তুমি চূর্ণ করো অতি-বুদ্ধিজীবীদের সেই ব্যূহ,
কৃত্রিম দর্শন আর মেকি শিল্পর প্রলেপে
যো আছে আড়াল করে সত্য আর সুন্দরের মুখ।

আমি তোমার পেছন আছি। তুমি খুলে দাও সেই
নবজীবনের দ্বার, পরশনে যার পৃথিবীর অধিকার
ফিরে পায় প্রলেতারিয়েত।

কবি এখানে স্বতস্ফুর্তভাবে একটা আদর্শকে ধারণ করেছেন। কবিতায় সর্বহারাদের কথকতা থাকলেও শৈল্পিক মহত্ব বজায় রেখে তিনি কাব্যিক স্বাদটাকে পাইয়ে দিয়েছেন দারুণ মুন্সিয়ানায়। কবিরা সামাজিক দায়বদ্ধতা হতে শোষিত শ্রেণির কথা বলেন তাঁরা সবার উপরে মানুষ সত্যকে আবিস্কারের নেশায় মেতে ওঠেন। তাঁরা যুগসত্য, সমাজ সত্যকে  নির্বাচন করবেন, এর নির্যাসকে নিংড়ে নেবেন কিন্তু কখনও এই পরিবৃত্তে আবদ্ধ থাকবেন না।

 

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ
জুড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ
দক্ষিণখানে ভবনের চার তলা থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
দক্ষিণখানে ভবনের চার তলা থেকে পড়ে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট হলেন ১৯ জ্যেষ্ঠ রাজনীতিক
ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট হলেন ১৯ জ্যেষ্ঠ রাজনীতিক
সিনিয়র শিক্ষককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি জুনিয়র শিক্ষকের
সিনিয়র শিক্ষককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি জুনিয়র শিক্ষকের
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন তিন বিচারপতি
আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন তিন বিচারপতি