X
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
২৬ বৈশাখ ১৪৩২
ঈদসংখ্যা ২০২৩

ঘূর্ণিঝড় ও অন্যান্য

নুসরাত জাহান মীরা
১৮ এপ্রিল ২০২৩, ২২:৫০আপডেট : ১৯ এপ্রিল ২০২৩, ১৫:৫০

জল ।। ফ্রেড লিব্রন

নদীর তীরে বসে মেয়েটি ছেলেটির চুলে হাত বুলাচ্ছে।

আমি আমাদের এপার্টমেন্ট কাজ করছি। মেয়েটির হাত ছেলেটির ঘাড় বেয়ে পিঠে নেমে আসছে।

আমি ময়লার ঝুড়ি খালি করলাম, রান্নাঘরের সিংকে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করলাম। ছেলেটির আগের বান্ধবীরা সবাই সমকামী হয়ে গেছে। আমি ছেলেটির অ্যাপার্টমেন্টের চাবি হাতে নিলাম, যেটা সে আমাকে সামারে তার গাছে পানি দেওয়ার জন্য দিয়েছিলো। ছেলেটি চুমু খেতে মুখ এগিয়ে দিলো মেয়েটির দিকে।

আমি মাত্র দুই ব্লক দূরে তার অ্যাপার্টমেন্টে গেলাম। তাদের পা দুজোড়া নদীর পানিতে দোল খাচ্ছে।

আমি দরজার তালা খুলে ঢুকলাম তারপর আমার পিছনে শক্ত করে আটকে রাখলাম। ঘরভর্তি নোংরা পায়ের আর জমে থাকা ছাইদানীর গন্ধ। রান্নাঘরে একটা গ্যাসের চুলা আছে। আমি আগুন না ধরিয়েই চুলা অন করে রাখলাম।

নদীতে একপাল রাজহাঁস ভাসছে—হাত ধরাধরি করে মুগ্ধ চোখে তারা দুজন ওদের প্রশংসা করছে। বেশি দেরি না করে ছেলেটি মেয়েটিকে তার অ্যাপার্টমেন্টে নিয়ে আসবে। এরপর এখানে শোবে, সিগারেট ফুঁকবে।

আমি অ্যাপার্টমেন্ট আবার তালা দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ি। বাতাসে হেমন্তের পোড়া গন্ধ। আকাশে পাখিরা নিজেদের দক্ষিণ দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমি জানি আমাদের মধ্যে আর কিছুই নেই, কিন্তু এরপরও মেয়েটি রোজ সকালে আমার দিকে এমনভাবে তাকায় যেন আমি তার জীবনে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছি।


ঘূর্ণিঝড় ।। বার্নার্ড কুপার

নোনা হাওয়া আর উজ্জ্বল আলোয় আমি আমার চাচিকে ঘুরপাক খেতে দেখেছি। কেন্দ্রমুখী বল তার থলথলে শরীরটাকে প্যাড করা দেয়ালে চেপে ধরেছিলো। সে চিৎকার দিয়ে উঠলো যখন আস্তে আস্তে তার নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছিলো, তার দাঁতে তখন লিপস্টিকের দাগ লেগে যাচ্ছিলো। কিন্তু দেয়ালের সাথে সে এমনভাবে লেপ্টে ছিল দেখে মনে হবে দেয়ালটি ছিল বিদ্যুতায়িত এবং অন্য সবকিছুর মতো চাচিও পড়ে যায়নি। তার গায়ে ছিল চেক জামা, পায়ের আঙুলে আটকে থেকে ঝুলছিল জুতা আর তার হাতব্যাগ যেন প্রাণপণে তার কোমর আঁকড়ে ছিল। ঘুর্ণিঝঢ়ের গতি তখন বাড়ছে। চাচি যেন সশব্দে নিক্ষিপ্ত হচ্ছিলো—অস্পষ্টতায়। তার মুখ একটা লম্বা কালো রেখায় পরিণত হলো। তার পাগলাটে-ভয়ার্ত চোখ দুটো সংখ্যায় যেন বেড়ে অনেকগুলো হয়ে গেলো।

জামার চেকগুলো আর তার শরীর স্বচ্ছ স্ফটিকের রূপ নিলো—তার মাংসল বাহু, গার্টার দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রাখা উরু সব সহ। গাল রাঙানোর পাউডারের চিহ্নের মতো তার মুখখানা বিলীন হয়ে গেলো।

শপথ করে বলছি, আমি বাকি দিনটা তাকে ভালো করে দেখলাম, তার ক্রমাগত প্রচুর বকবকানি সত্ত্বেও, সত্যিকারের মানুষটাকে বোঝার চেষ্টা করলাম। বোর্ডওয়াক ছাড়িয়ে ওই উত্তাল সমুদ্র, তীরের বালি ছুঁয়ে যাওয়া জোয়ারভাটা, ঢেউ শীতল করা দিনের শেষ আলো। এমনকি আমরা চলে যাওয়ার সময় আমার চাচির চশমার ফাঁক দিয়ে ঝিনুকের খোসার মতো টিকেট স্ট্যান্ড, সি-হর্সের কারুকার্যশোভিত গেটটি দেখেছিলাম।

গতি কখন আমাদের চোখের ধরে রাখার আর বিশ্বাসের সীমা অতিক্রম করে? যদি পৃথিবীর অক্ষীয় ঘূর্ণন গতি ঘণ্টায় ১,০৩৮ মাইল হয়, তাহলে কেনো আমাদের এই গ্রহ মহাকাশ থেকে স্থবির দেখায়, ঠিক আমার চাচীর প্রিয় ব্রোচের মতো অলঙ্কারাচ্ছাদিত? আমাদের ছায়াপথের ফটোগ্রাফগুলো, যেগুলো প্রতি ঘণ্টায় মিলিয়ন মাইলেরও বেশি বেগে মহাবিশ্বের পথে পথে ঘুরছে, সেগুলোও তো ওই লোকাল বাসের মতো অত ঝাপসা না।

গতিবেগ। জড়তা। মহাকর্ষ। সংখ্যা আর তত্ত্বের বড় বড় ঢেউ আমাকে অতিক্রম করে যায়। এটা স্পষ্ট যে মানুষ হারিয়ে যায়, জিনিসপত্রও, তার চিন্তাভাবনাও। পৃথিবী। চাচি। ঘূর্ণিঝড়। শব্দগুলো ওদের স্থির করে রাখার আশা থেকে লিখে রাখা। কিন্তু সেগুলো তার দিকে আলোর বেগে চলে—সব বিলুপ্তির পথে।


সূর্যের মাঠে এক মুহূর্ত ।। উইলিয়াম ব্রোহো

হেন্সেনের ১২তম জন্মদিনে ববির মায়ের তৈরি করা হ্যামবার্গার দিয়ে নৈশভোজের পর ববির বাড়িতে মাইক পাস্কি আসে। দুজনে ববির বাবার সাথে বেইজ বল খেলার কথা বলে। বাবা প্রথমে একটু গাঁইগুই করলেন—সবসময়ই করেন কিন্তু তিনি পেছনের বারান্দা থেকে ব্যাটটি নিয়ে ব্যাকইয়ার্ডের দিকে এগলেন—ববির কুকুর মিতজি তার পেছনে ঘেউ ঘেউ করতে করতে চলেছে—সেও এটা সবসময়ই করে। মাইক এবং ববি প্রথমে মাঠে নামলো এবং বাবা তাদের দিকে বল মারছিল। একটি উড়ন্ত বল ধরে ববি ১০০ পয়েন্ট পেলো। ওয়ান বাউন্সে খেলা একটা গ্রাউন্ডার থেকে মাইক পেলো ৭৫। একটা গোলমেলে টু বাউন্সার মাইকের কাছ থেকে ৫০ পয়েন্ট কেড়ে নিলো। এবং এভাবেই সন্ধ্যা অবধি চলতে লাগলো। যখনই একজন খেলোয়াড় ৫০০ পয়েন্ট অর্জন করে তখন সে ব্যাট হাতে নেয় যতক্ষণ অবধি না অন্য কেউ ৫০০ পয়েন্ট পায়। মাইক খুব বেশি একটা ব্যাটিং করেনি, সে শুধু খেলার অংশ হতে পেরেই খুশি। এবং যেহেতু বাবা ব্যাট করতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছিলেন, তিনি ঠিক করলেন যে নিজেই সব ব্যাটিং করবেন তাতে যে যত পয়েন্টই পাক না কেন। সবাই সেটা মেনেও নিলো। বেশ তাড়াতাড়ি ববির ১০৭৫ পয়েন্ট হলো এবং মাইকের ৩০০ (সে অবশ্য গোনাই থামিয়ে দিয়েছিলো) এবং বাবা বল ঘোরানো এবং বলে বাড়ি দেওয়ার সাথে একটু আধটু মজাও করছিলেন।

বাড়ির ছায়া বাবার ওপর পড়ল ততক্ষণে, এরপর তার মাথা ছাড়িয়ে দিগন্তের দিকে প্রসারিত হতে লাগলো। ছায়াটা হয়ত দিগন্ত ছুটিই ফেলবে যতক্ষণে উল্টোটিকে সূর্য হারিয়ে যাবে, ববি জানত। হতে পারে শত শত মাইল, মিলিয়ন মিলিয়ন মাইল লম্বা এই ছায়া। ববি আরও ভাবছিলো যে ওটাই আসলে রাত কিনা—সকল বাড়ির, সকল বাবার এবং বেইজ বল খেলা সব বাচ্চাদের সব ছায়া প্রসারিত হয়ে সম্মিলিত হয়ে যাওয়া

বাবা বলটা তার সামনে বাতাসে ছুঁড়ে মারলেন এবং একটা মাছি হঠাৎ ছায়ার মধ্য থেকে সূর্যের আলোর মধ্যে এস গেল। বলটার একপাশে সূর্যের আলো, নীলাভ শুভ্রতার ছোঁয়া নীল ও অন্ধকার হতে যাওয়া আকাশের বিপরীতে। বলটা ঘুরতে ঘুরতে নিচে নামছিল এবং ববি তার নিচে অবস্থান নিলো—হাতের গ্লাভ ধরে রাখলো যেন পুরো বল নয়, বলের একটি অংশ ধরার জন্য কারণ এটি দেখতে বলের একটি অংশের মতই লাগছিলো—বলের একটা অংশ অতিমাত্রায় শুভ্র সূর্যালোকে আচ্ছন্ন।

ববি সেই ছোট্ট বলের অংশ নিচে আসার অপেক্ষা করতে লাগলো, এবং হঠাৎ সে বুঝতে পারলো চাঁদ কী!


স্টকিংস ।। টিম ও’ব্রায়েন

হেনরি ডবিনস ভালো মানুষ ছিল, অসাধারণ এক সৈনিক। কোনোরকম জটিলতার ধার সে ধারতো না। এর বিড়ম্বনা তাকে ছাড়িয়ে গেছে। অনেক দিক দিয়েই সে আমেরিকার মেতোই ছিলো—শক্তিশালী, ভালো উদ্দেশ্যপূর্ণ, পেটের উপর চর্বির রোল ঝাঁকি খাচ্ছে, তার গতি ধীর কিন্তু সবসময় উদ্দেশ্যহীন নয়, সবসময় অন্যের প্রয়োজনে পাশে ছিল। সরলতা, কঠোর পরিশ্রম ও সোজা-সাপটা কথা বলা তার অন্যতম গুণ। এই দেশটার মতো ডবিনসও আবেগপ্রবণ ছিল।

এমনকি এখনও, বিশ বছর পরেও আমি দেখছি যে কোনো অ্যামবুশে যাওয়ার আগে তার বান্ধবীর প্যান্টিহোজ গলায় প্যাঁচাচ্ছে ডবিনস। পাগলামিই বটে! সে বলত, এই প্যান্টিহোজটি তার সৌভাগ্যের কবজের মতো কাজ করে। সে ঐ নাইলনটির ভিতরে তার নাক ডুবিয়ে তার বান্ধবীর শরীরের গন্ধ নিতে পছন্দ করতো, এর মাধ্যমে যে স্মৃতি তার মধ্যে জেগে উঠতো সেটা ও ভালোবাসত। কখনো কখনো সে স্টকিংসটি তার মুখের উপর রেখে ঘুমাতো যেভাবে একটি শিশু তার ম্যাজিক ব্ল্যাংকেট নিয়ে ঘুমায়, নিরাপদে এবং শান্তিতে। সবচেয়ে বড় কথা, স্টকিংসটি তার কাছে একটি রক্ষা কবজের মতো ছিল। তাকে যেন ওটা নিরাপদ রাখতো। ওই নাইলনের বস্তু ওকে একটা অলৌকিক জগতে নিয়ে যেতো—যেখানে সবকিছু ছিল নরম আর প্রগাঢ়; এমন এক জায়গা যেখানে হয়ত কোনো একদিন সে তার বান্ধবীকে নিয়ে বাস করবে। ভিয়েতনামে যুদ্ধ করতে যাওয়া আমাদের আরও অনেকের মতোই ডবিনরও কুসংস্কারে আচ্ছন্ন ছিল। সে দৃঢ় এবং একনিষ্ঠভাবে স্টকিংসটির প্রতিরক্ষাশক্তির উপর বিশ্বাস করতো। সে ভাবতো এগুলো তার বর্মের মতো কাজ করে। যখনই আমরা আমাদের হেলমেট আর ফ্লাক জ্যাকেট পরে শেষ রাতের অ্যামবুশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতাম, ডবিন্স তখন আয়োজন করে নাইলনটি তার গলায় প্যাঁচাতো। স্টকিংসের পা দুটো তার বাঁ কাঁধে গুঁজে সাবধানে একটা গিঁট বাঁধতো। এ নিয়ে যে ইয়ার্কি হতো না তা নয়, কিন্তু আমরা এর রহস্য উপলব্ধি করতে শুরু করলাম। ডবিন্স ছিল অভেদ্য। কখনো সে মারাত্মকভাবে আহত হয়নি, এমনকি কোনো আঁচড়ও না। আগস্টে, সে একটি বাউন্সিংবেটি নিয়ে হাঁটার সময় পা হড়কে পড়ে যায়, অথচ বিস্ফোরণ হয়নি। এর এক সপ্তাহ পরে খোলা মাঠে ভয়াবহ গোলাগুলির মধ্যে পড়ে যায় ডবিনস, কোনও কভার ছিল না কিন্তু সে শুধু প্যান্টিহোজটি তার নাকের ওপরে ধরে ছিল আর গভীর শ্বাস নিয়ে অপেক্ষা করছিল ম্যাজিক ঘটবে—ঘটেওছিল। একটা গুলি ওর চুলও স্পর্শ করেনি।

এই ঘটনা আমাদেরকে বিশ্বাসীদের এক প্লাটুনে তৈরি করল। ফ্যাক্ট নিয়ে নিশ্চয়ই আপনি বিতর্ক করতে যাবেন না। সে সময় সেটা নয়।

কিন্তু তারপরে, অক্টোবরের শেষের দিকে, তার বান্ধবী তাকে ছেড়ে চলে যায়। এটা একটি কঠিন আঘাত ছিল ডবিনসের জন্য। চিঠিটার দিকে তাকিয়ে ডবিনস কিছুক্ষণ চুপ করে রইল, তারপর কিছুক্ষণ পর সে স্টকিংসটা বের করে গলায় বাঁধল।

“কোনো ব্যাপার না,” সে বললো। “আমি এখনো ওকে ভালোবাসি। ম্যাজিকটা তো চলে যায় না।”

আমরা সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম।


স্ন্যাপশট, হার্ভে সিডারস: ১৯৪৮ ।। পল লিসিকি

আমার মা তাঁর কপাল স্পর্শ করেন, তাঁর সবুজ চোখজোড়া ছায়ার দিকে মেলে। তাঁর গোলাপি মুখ, চুল গমের মতো সোনালি। শরীর রোদেপোড়া। এই সৈকতে মাই সব মেয়েদের চেয়ে সুন্দর, শুধু তিনি নিজেই এই বিষয়টা কখনো বোঝেন না। মা তাঁর দীর্ঘ শরীরটা একটি অ্যাকুয়া সারং-এ জড়িয়ে সংকুচিত হয়ে রইলেন। এমনকি এখনো তিনি সময় গুনছেন, অপেক্ষা করছেন কখন ক্যামেরায় ক্লিক-ক্লিক বন্ধ হবে।

আমার বাবার হাতের ভর তাঁর কাঁধে পড়লো। বাবার শরীর পেশীবহুল, তাঁর পেট একটা প্যানের তলার মতো সমতল। বাবা আমার মায়ের সাথে থাকার ভান করে সরাসরি সামনের দিকে তাকাচ্ছেন, কিন্তু তিনি আছেন ফ্লোরিডায়, নতুন শহর তৈরি করছেন, বালিতে পূর্ণ মৃত ম্যানগ্রোভ পাম্প করছেন। তিনি নিজেকে নির্মাণরত অবস্থায় দেখছেন। তিনি স্বাস্থ্যবান থাকবেন। তার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে। ভবিষ্যতে কয়েক বছর পরে, তার সেনা বন্ধুরা যখন গা এলিয়ে দেবে এবং নারীসুলভ হয়ে উঠবে, তাঁর সমস্ত পরিশ্রম তখন প্রতিফলিত হবে : লোকেরা তার নাম মনে রাখবে ইত্যাদি।

তাদের কাঁধ স্পর্শ করে। তাদের ভঙ্গি যেন বলেছে : তরুণ দম্পতিদের এমনই দেখতে হওয়ার কথা—দেখুন সবাই, আমরা কত কী ভাগ্যবান? কিন্তু আমার মায়ের মাথা হেলে আছে। তিনি কি দেখছেন? তিনি কি বাইরের শাওয়ারের কাছে টেনিস খেলোয়াড়ের দিকে তাকিয়ে আছেন, কোমল হাতের একজন, যে তাকে সব ভুলে যেতে শেখাবে? বা তিনি কি এখনই সেই বন্দুকের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছেন যেটা আজ থেকে বিশ বছর পরে আমার বাবা তার কপালে ঠেকিয়ে ট্রিগার টিপবেন?

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বাসে উঠতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে প্রাণ গেলো দুজনের
বাসে উঠতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে প্রাণ গেলো দুজনের
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য আইপিএল স্থগিত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য আইপিএল স্থগিত
ধানক্ষেত থেকে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলচালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
ধানক্ষেত থেকে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলচালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে আন্দোলনকারীদের নামাজ আদায়
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে আন্দোলনকারীদের নামাজ আদায়
সর্বাধিক পঠিত
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
নৌ পুলিশের অভিযানে ২৭৬ জন গ্রেফতার, ১০ মরদেহ উদ্ধার
নৌ পুলিশের অভিযানে ২৭৬ জন গ্রেফতার, ১০ মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ