X
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪
১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

এফআর টাওয়ার: কার কী ‘দোষ’

শাহেদ শফিক
২৮ জুন ২০১৯, ১৪:০৩আপডেট : ২৮ জুন ২০১৯, ১৪:১২

এফ আর টাওয়ারে আগুন বনানীর এফআর টাওয়ার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তৎকালীন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। রাজউক এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পৃথক দুটি তদন্তে এমন তথ্য বেরিয়ে আসে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী নকশা অনুমোদন ও ভবন নির্মাণ কাজে ৬২ জন কর্মকর্তা কর্মচারী জড়িত। এতে কোন কর্মকর্তার কী দোষ তা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে তাদের বিরুদ্ধে এখনও কোনও শাস্তি নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি শাস্তি নির্ধারণে একটি কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির রিপোর্টে রাজউক কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে ভবন পরিদর্শক, নকশাকার থেকে শুরু করে রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন খাদেম, রাজউক সদস্য (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা) ডি এম বেপারিও রয়েছেন। এছাড়া দায়ী কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী ইতোমধ্যেই অবসর নিয়েছেন। কয়েকজন অন্য সংস্থায় বদলি হয়েছেন। এমনকি দায়ীদের কেউ কেউ মারাও গেছেন।

গত ২৮ মার্চ বনানীর এফআর টাওয়ারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৩১ জন নিহত হন। রাজউকের দাবি ওই ভবনটির ১৫ তলা পর্যন্ত রাজউকের অনুমোদন ছিল। কিন্তু অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে এটিকে ২৩ তলা পর্যন্ত উন্নীত করা হয়েছে। এই কাজে কী ধরণের অনিয়ম হয়েছে তা নির্ধারণ করার জন্য রাজউক ও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পৃথক দুটি কমিটি গঠন করে। কমিটি দায়ীদের চিহ্নিত করে তাদের প্রত্যকের অপরাধ নির্ধারণ করেছে।

আট সদস্য বিশিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কমিটির আহ্বায়ক করা হয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ইয়াকুব আলী পাটওয়ারীকে। এছাড়া সদস্য হিসেবে রয়েছে স্থাপত্য অধিদফতরের প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, রাজউকের সদস্য (পরিকল্পনা) সাঈদ নূর আলম, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জুবায়ের সালেহীন, গণপূর্ত অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ড. মো. মইনুল ইসলাম, ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম, রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম। এ কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। 

একই বিষয়ে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে রাজউক। সে কমিটিও প্রায় একই মতামত দিয়েছে। তবে মন্ত্রণালয়ের এ কমিটি কিছু অতিরিক্ত মতামত ও তথ্য সন্নিবেশিত করেছে। তাছাড়াও কমিটি অগ্নি দুর্ঘটনার কিছু কারণও উল্লেখ করেছে।

নকশা অনুমোদনে যারা জড়িত:

মন্ত্রণালয়ের কমিটির মতে এফআর টাওয়ারের নকশা অনুমোদন বিধি লঙ্ঘন করে করা হয়েছে। এই অনুমোদনের সঙ্গে জড়িত যারা তারা হলেন- রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন খাদেম, সাবেক সদস্য ডিএম ব্যাপারী, সাবেক নগর পরিকল্পনাবিদ জাকির হোসেন,সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. সাইদুর রহমান, সাবেক অথরাইজড অফিসার-২ সৈয়দ মকবুল আহমেদ, সাবেক সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ উল্লাহ ও লিজ গ্রহীতা সৈয়দ মো. হোসাইন ইমাম ফারুক।

অবৈধ অংশের নকশার বৈধতা দিয়ে মালিক পক্ষকে সুবিধা দিতে যারা জড়িত:

ভবনের ২৩ তলা বিশিষ্ট নকশাটি বৈধতা দেওয়ার জন্য রাজউকের বিভিন্ন রেজিস্টারে অবৈধ এন্ট্রি ও ইস্যু দেখিয়ে এবং ওই নকশার সাহায্যে বিভিন্ন ফ্লোর হস্তান্তর, বন্ধক অনুমতি এবং ঋণ গ্রহণের অনুমতিসহ অন্যান্য কাজে যারা জড়িত তারা হলেন- সাবেক অথরাইজভ অফিসার-২ সৈয়দ মকবুল আহমেদ, এটিএম কামরুজ্জামান খান, সৈদয় নাজমুল হুদা, মো. বদরুজ্জামান মিয়া ও বশির উদ্দিন খান, ইমারত পরিদর্শক (তৎকালীন নকশা জমাগ্রহণকারী) ইমরুল কবির, ইমারত পরিদর্শক (তৎকালীন নকশা জমাগ্রহণকারী) মো. শওকত আলী, উচ্চমান সহকারী (নকশা জমাগ্রহণকারী) মুহাম্মদ আব্দুর রহমান, উচ্চমান সহকারী (সাময়িক বরখাস্ত) (ইস্যুকারী) মো. সফিউল্লাহ, তৎকালীন সময়ের অথরাইজভ অফিসার-২ এর ইস্যু কাজের দায়িত্ব প্রাপ্তকর্মচারী নিম্নমান সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক (সাময়িক বরখাস্ত) মো. মজিবুর রহমান মোল্লা, তত্ত্বাবধায়ক জাহানারা বেগম, বিষয় পরিদর্শক মো. মেহেদুজ্জামান, সহকারী পরিচালক শাহ মো. সদরুল আলম, উপপরিচালক (প্রেষণ) মুহাম্মদ শওকত আলী, পরিচালক (প্রেষণ) মো. শামসুল আলম, সদস্য (এস্টেট) (প্রেষণ) মো. রাজউল করিম তরফদার, তত্ত্বাবধায়ক মোফাজ্জেল হোসেন, তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. এমদাদ আলী বিশ্বাস (মৃত), উপপরিচালক (প্রেষণ) মুহাম্মদ শওকত আলী, পরিচালক (প্রেষণ) আব্দুল্লাহ আল বাকী, সদস্য (প্রেষণ) আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. এনাসুল হক ও তৎকালীন ইমারত পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম। এফ আর টাওয়ারে আগুন

যাদের মনিটরিং ও অবহেলায় নির্মিত হয়েছে এফআর টাওয়ার:

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এফ আর টাওয়ার ভবন নির্মাণে ত্রুটি ও ব্যত্যয় রয়েছে। যেসব কর্মকর্তা কর্মচারীদের মনিটরিংয়ের অভাব ও অবহেলার কারণে এই ত্রুটি ও ব্যতায় হয়েছে তারা হলেন- গণপূর্ত অধিদফতরের তৎকালীন নির্বাহী প্রকীশলী (প্রেষণে অথরাইজড অফিসার-২) দেওয়ান মো. ইয়ামিন, সাবেক অথরাইজড অফিসার-২ (প্রেষণ) সৈদয় নাজমুল হুদা, অথরাইজড অফিসার (প্রেষণ) মো. শামসুর রহমান, সাবেক সহকারী অথরাইজড অফিসার-২ বশির উদ্দিন খান, অথরাইজড অফিসার (প্রেষণ) মো. মাহবুব হোসেন সরকার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক বশির উদ্দিন খান, প্রধান ইমারত পরিদর্শক মো. মাহবুব হোসেন সরকার, তৎকালীন ইমারত পরিদর্শক মো. আওরঙ্গজেব সিদ্দিকী ও তৎকালীন ইমারত পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম।

যে কারণে দায়ী মালিক পক্ষ:

প্রতিবেদনে আরও বলা হয় এফআর টাওয়ারে জরুরি বহির্গমন ও অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নকশা অনুযায়ী হয়নি। ভবন নির্মাণ বিধি মোতাবেক নিশ্চিত করতে ‘ডিউটি অব কেয়ার অ্যান্ড স্কিল’ প্রয়োগ করা হয়নি। এতে অবহেলা রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা এর সাক্ষ্য বহন করে। ফলে ভবন নির্মাণে নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে রূপায়ন হাউজিং এস্টেট লিমিটেড অবহেলার কাজটি করেছে। একইসঙ্গে বরাদ্দ গ্রহীতা এফআর টাওয়ার প্রোপার্টিজ লিমিডেট এবং এফআর টাওয়ার ওনার্স সোসাইটি উক্ত ভবনে ব্যবসা পরিচালনাসহ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকায় দুর্ঘটনার দায় এড়াতে পারে না। অগ্নিকাণ্ড সংগঠিত হওয়ায় ভবন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে অবহেলা, ফায়ার অ্যালার্ম না থাকা, ফায়ার এক্সিট সিঁড়িতে প্রতিবন্ধকতা থাকায় জরুরি নির্গমন পথে বাধা সৃষ্টি হওয়া এবং ফায়ার এক্সিট দরজার সামনে রুম করে ভাড়া দেওয়ায় দুর্ঘটনার সময় লোকজন দ্রুত বের হতে পারেনি। ফলে জানমালের ক্ষতি হয়েছে। এক্ষেত্রে সৈয়দ মো. হোসাইন ইমাম ফারুক (বনানী বাণিজ্যিক এলাকার ৩২ নং প্লটের লিজ গ্রহীতা), ভবনের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত এফ আর টাওয়ার প্রোপার্টিজ লিমিডেট এবং এফআর টাওয়ার ওনার্স সোসাইটি দায়ী।

বন্ধক অনুমতির ক্ষেত্রে জড়িতরা:

উপসচিব সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. রেজাউল করিম তরফদার; উপসচিব, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) মো. শামসুল আলম; সিনিয়র সহকারী সচিব,উপপরিচালক (এস্টেট ও ভুমি) মুহাম্মদ শওকত আলী;  সহকারী পরিচালক শাহ মো. বদরুল আলম, সহকারী পরিচালক জাহানারা বেগম ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর মজিবুর রহমান মোল্লা।

ভবনটি নির্মাণে তদারকির ক্ষেত্রে যারা জড়িত:

প্রধান ইমারত পরিদর্শক মো. মাহাবুব হোসেন সরকার ও মো. আব্দুল গণি এবং ইমারত পরিদর্শক মো. আওরঙ্গজেব সিদ্দিকী, মো. আওলাদ হোসেন,  মো. আবু মুছা, মো. নজরুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম, মো. আব্দুস সাত্তার, মো. বেল্লাল হোসেন-২,মো. আলী আজম মিয়া, মো. মোস্তফা জামান, মো. নূর আলম, মো. জালাল উদ্দিন, সুরোত আলী রাসেল, মো. সিরাজ, মো.শওকত আলী, ইমরুল কবীর, ইলিয়াস মিয়া, মো. নজরুল ইসলাম ও মো. খায়রুজ্জামান।

অবৈধভাবে নির্মিত অংশের বন্ধক অনুমতি দানে জড়িত যারা:

অবৈধভাবে নির্মিত অংশের ২০, ২১ ও ২২ তলার বন্ধক অনুমতি প্রদানে যারা জড়িত তারা হলেন-উপসচিব, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. রেজাউল করিম তরফদার;উপসচিব,পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) মো. শামসুল আলম, সিনিয়র সহকারী সচিব,উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) মুহাম্মদ শওকত আলী;সহকারী পরিচালক শাহ মো. বদরুল আলম, সহকারী পরিচালক মিসেস জাহানারা বেগম ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর রহমান মোল্লা।

অবৈধ অংশ নির্মাণে যারা জড়িত:

এই ভবনের অবৈধ অংশ নির্মাণের সময় (২০০৫ হতে জুলাই ২০০৮) যেসব তদারককারী কর্মকর্তা ছিলেন তাদেরও দায়ী করা হয়েছে। তারা হলেন,প্রধান ইমারত পরিদর্শক মো. মাহবুব হোসেন সরকার ও মো. আব্দুল গণি; ইমারত পরিদর্শক মো. আওরঙ্গজেব সিদ্দিকী, মো. আওলাদ হোসেন, মো. আবু মুছা, মো. নজরুল ইসলাম, মো. সিরাজুল ইসলাম, মো. আব্দুস সাত্তার, মো. বেল্লাল হোসেন-২, মো. আলী আজম মিয়া, মো. মোস্তফা জামান, মো. নূর আলম, মো. জালাল উদ্দিন, সুরোত আলী রাসেল, মো. সিরাজ, মো. শওকত আলী, ইমরুল কবীর, ইলিয়াস মিয়া, মো. নজরুল ইসলাম ও মো. খায়রুজ্জামান।

শাস্তি নির্ধারণে কমিটি:

কমিটি দায়ীদের চিহ্নিত করলেও তাদের কী শাস্তি হবে তা নির্ধারণ করেনি। এজন্য রাজউকের সদস্য (প্রশাসন) আমজাদ হোসেন খানকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের আলাদা এই কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন রাজউকের সদস্য (উন্নয়ন) মেজর (অব.) শামসুদ্দিন শামস, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) আবুল কালাম আজাদ, সদস্য (এস্টেট) আজহারুল ইসলাম খান ও সদস্য (পরিকল্পনা) সাঈদ নূরে আলম। এছাড়া এই কমিটির সাচিবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পরিচালক প্রশাসন দায়িত্ব পালন করবেন। কমিটিকে ১৩ জুন থেকে পরবর্তী ৪৫ দিনের মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষে প্রচলিত সরকারি চাকরি বিধি অনুযায়ী অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তি নির্ধারণের সুপারিশ করতে বলা হয়েছে। পরে মন্ত্রণালয় তা বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেবে। 

এ বিষয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘এফআর টাওয়ার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ৬২ জন কর্মকর্তার নামে দুদক মামলা নিয়েছে। আমরা দুটি কমিটি করে দিয়েছি। কমিটি কার কী দোষ তা নির্ধারণ করেছে। এদের শাস্তি নির্ধারণে আরও একটি কমিটি করা হয়েছে। তাদের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে একাধিক ফোন করেও রাজউক চেয়ারম্যান ড. সুলতান আহমদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বিষয়টি লিখে খুদে বার্তা পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

আরও পড়ুন- 

এফ আর টাওয়ার: একই স্মারকে ১৮ ও ২৩ তলার অনুমোদন?

এফ আর টাওয়ার নির্মাণে অনিয়ম: ৩৩ জনের সম্পদ খতিয়ে দেখবে দুদক

এফ আর টাওয়ারের মালিক ২৪ জন

 

/এফএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ দল
বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ দল
রাজশাহীতে গুটি আম পাড়া শুরু, কেজি ৪০ টাকা
রাজশাহীতে গুটি আম পাড়া শুরু, কেজি ৪০ টাকা
রাজস্থানের শীর্ষ দুইয়ে থাকা কঠিন করে দিলো পাঞ্জাব
রাজস্থানের শীর্ষ দুইয়ে থাকা কঠিন করে দিলো পাঞ্জাব
লন্ডনে অবৈধ অভিবাসীদের খোঁজে অভিযান, বাঙালিপাড়ায় উৎকণ্ঠা
লন্ডনে অবৈধ অভিবাসীদের খোঁজে অভিযান, বাঙালিপাড়ায় উৎকণ্ঠা
সর্বাধিক পঠিত
নিজের বাসায় পরীক্ষা নিয়েছিলেন কর কর্মকর্তা!
নিয়োগ বাণিজ্য করে কোটি টাকা আত্মসাৎনিজের বাসায় পরীক্ষা নিয়েছিলেন কর কর্মকর্তা!
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলির ফল প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলির ফল প্রকাশ
ঢাকায় চলবে না ব্যাটারিচালিত রিকশা
ঢাকায় চলবে না ব্যাটারিচালিত রিকশা
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ খাবার
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খান এই ৫ খাবার
যে কারণে রাজশাহীর তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল
যে কারণে রাজশাহীর তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল