X
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
২২ বৈশাখ ১৪৩১

খসড়া আইনে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের শর্ত অবাস্তব

এমরান হোসাইন শেখ
১৭ জুন ২০২০, ১৯:৩৫আপডেট : ১৮ জুন ২০২০, ১৩:৪৩

নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনে কঠোর শর্ত আরোপ করা হচ্ছে। বর্তমান আইনে নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত তিনটি শর্তের মধ্যে একটি পূরণ করতে পারলেই কোনও রাজনৈতিক দল নিবন্ধনযোগ্য বিবেচিত হয়। কিন্তু নতুন আইনে দলগুলোকে তিনটি শর্তের মধ্যে দুটি পূরণ করতে হবে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়, যা নিবন্ধন প্রত্যাশী কোনও রাজনৈতিক দলের পক্ষে পূরণ করা সম্ভব হবে না বলে মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। এ ধরনের শর্তকে অবাস্তব বলেও আখ্যায়িত করছেন তারা। এছাড়াও নতুন আইনের খসড়ায় এমন সব শর্তারোপ করা হয়েছে, যা রাজনৈতিক দলের পক্ষে পূরণ করা অসম্ভব।

কঠোর শর্ত রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন আইন-২০২০-এর খসড়া প্রণয়ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার (১৬ জুন) এই খসড়া আইনটি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশের পাশাপাশি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে চিঠি দিয়ে সরবরাহ করা হয়েছে। দলগুলোকে প্রস্তাবিত আইনের বিষয়ে মতামত দিতে বলেছে কমিশন। আগামী ৭ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে ইমেইলের মাধ্যমে মতামত পাঠাতে বলা হয়েছে।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের বিধান অসাংবিধানিক। এটা মানুষের রাজনীতি করার অধিকার খর্বের শামিল। তারা এ ধরনের অবাস্তব শর্তারোপ না করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী শর্ত দিয়ে আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছেন। অবশ্য নির্বাচন কমিশন বলেছে, এটি একটি খসড়া আইন। এর ওপর সবার মতামত চাওয়া হয়েছে। কোনও সমস্যা থাকলে তা সমাধানের সুযোগ রয়েছে।
এদিকে খসড়া আইনে নিবন্ধিত দলগুলোর শর্ত পূরণ না হওয়াসাপেক্ষে নিবন্ধন বাতিল করার যে বিধান যুক্ত করা হচ্ছে, তা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তারা এ ধরনের বিধানের পক্ষে মত দিয়েও আইনটির অপব্যবহার যাতে না হয়, সেই ধরনের সেফগার্ড আইনে থাকা জরুরি বলে উল্লেখ করেন।

বর্তমানে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)-এর অধীনে (ধারা ৯০ এ-৯০১) নির্ধারিত কিছু ধারার আলোকে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিবন্ধন দেওয়া হয়। কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের বিষয়টি আরপিও’র মধ্যে না রেখে নিবন্ধনের জন্য সম্পূর্ণ নতুন আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বাদ দিয়ে নতুন করে পৃথক গণপ্রতিনিধিত্ব আইন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য প্রণীত খসড়া আইনে ১৬টি ধারা রয়েছে। এতে নিবন্ধন পেতে আরপিও’র বিদ্যমান শর্তগুলোর বেশিরভাগই ঠিক রাখা হয়েছে। তবে যুক্ত হয়েছে নতুন কিছু কড়াকড়ি শর্ত।

বিদ্যমান বিধান মতে, নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত তিনটি শর্তের মধ্যে একটি পূরণ করতে পারলেই রাজনৈতিক দল নিবন্ধনযোগ্য বিবেচিত হয়। কিন্তু নতুন আইনে দলগুলোকে তিনটি শর্তের মধ্যে দুটি পূরণ করতে হবে বলে খসড়া আইনে উল্লেখ করা হয়, যা বর্তমানে অনিবন্ধিত কোনও রাজনৈতিক দলের পক্ষে পূরণ করা কার্যত অসম্ভব।
বিদ্যমান আইনে নিবন্ধনের জন্য যে তিনটি শর্ত রয়েছে, তার একটি হচ্ছে— নিবন্ধনে আবেদিত রাজনৈতিক দলকে স্বাধীনতার পর থেকে যেকোনও একটি সাধারণ নির্বাচনে নিজস্ব দলীয় প্রতীকে অংশ নিয়ে অন্তত একটি আসনে জয়লাভ করতে হবে। কিন্তু প্রস্তাবিত আইনে এ শর্তটিতে আরও কড়াকড়ি আরোপ করে বলা হয়েছে—নিবন্ধন পেতে আবেদন জমা দেওয়ার তারিখ হতে পূর্ববর্তী দুটি সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নিয়ে অন্তত একটি আসনে জয়লাভ করতে হবে।

নতুন আইনে এ শর্তটি কার্যত অবাস্তব। ২০০৮ সালে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পদ্ধতি চালু হওয়ার পর তিনটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর কোনোটিতেই অনিবন্ধিত কোনও দলের দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ ছিল না। ফলে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার পূর্ববর্তী দুটি নির্বাচনে অনিবন্ধিত কোনও দলের দলীয় প্রতীক নিয়ে একটি আসনে বিজয়ী হওয়ার শর্ত পূরণ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে মনে করেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা।

খসড়া নতুন আইনের দুই নম্বর শর্তে বলা হয়েছে—উপরোক্ত সংসদ নির্বাচনের (পূর্ববর্তী দুটি) যেকোনও একটিতে দরখাস্তকারী দল কর্তৃক নির্বাচনে অংশগ্রহণকৃত আসনে প্রদত্ত মোট ভোটের শতকরা পাঁচ ভাগ ভোট লাভ করতে হবে। এ শর্তটি বিদ্যমান আইনে থাকলেও দেশের বিদ্যমান ব্যবস্থায় অনুপযোগী। এখানে স্পষ্টত যে অনিবন্ধিত কোনও দলের পক্ষে দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ না থাকায় যেমন প্রথম শর্ত পূরণ করা অবাস্তব, ঠিক একই কারণে দ্বিতীয় শর্ত পূরণ করা অসম্ভব।

নিবন্ধন পেতে দেশের এক-তৃতীয়াংশ জেলা এবং একশ’ উপজেলায় কমিটিসহ দলীয় কার্যালয় থাকার তৃতীয় যে শর্তটি দেওয়া হয়েছে, সেটি কিছু ক্ষেত্রে কষ্টসাপেক্ষ হলেও বাস্তবায়নযোগ্য। অবশ্য এ বিধানটি বিদ্যমান আইনে হুবহু রয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক কমিশনাররা এই তিনটি শর্তের মধ্যে কেবল তৃতীয় শর্তটিকে আপাতদৃষ্টিতে যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য মনে করছেন। তারা জানান, ২০০৮ সালে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রথা চালু হওয়ার সময় প্রথম যে দুটি শর্ত ছিল, তার যৌক্তিকতা ছিল। কারণ, ওই সময় সব দলই ছিল অনিবন্ধিত। ফলে দলীয় প্রতীকে ভোট করে সংসদে আসন প্রাপ্তি বা ভোটের একটি অংশ পাওয়ার শর্ত তখন অনেক দলেরই পূরণ করার মতো সামর্থ্য ছিল। এই প্রক্রিয়া দলগুলোকে নিবন্ধন পেতে সহজতর করেছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের পরে অনিবন্ধিত দলের দলীয় প্রতীকে ভোট করার সুযোগ না থাকায় ওই শর্ত দুটির কোনও কার্যকারিতা নেই। তাদের মতে, বিদ্যমান আইনের তৃতীয় শর্তটিকে ধরে এটিকে আরও যুগোপযোগী করা যেতে পারে।

খসড়া আইনের ৪(৩) ধারায় শর্ত প্রতিপালন না করার কারণে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগ পাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এতে বলা হয়েছে—নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতির মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর শর্তাদি পূরণ সম্পর্কে তদন্ত করে প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসের মধ্যে কমিশনের কাছে প্রতিবেদন উপস্থাপন করবে। কমিশনের বিবেচনায় কোনও রাজনৈতিক দল শর্তাদি পূরণে ব্যর্থ হলে ধারা-১১ অনুসারে সেই রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করা হবে।

খসড়া আইনের নিবন্ধনের শর্তের বিষয়ে জানতে চাইলে দেশের অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নুরুল আম্বিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘নিবন্ধনের তিনটি শর্তের মধ্যে দুটিই অযৌক্তিক এবং অবাস্তব। অনিবন্ধিত কোনও রাজনৈতিক দলের দলীয় প্রতীকে যেখানে ভোট করারই সুযোগ নেই, সেখানে তারা নির্বাচন করে জয়ী হবে কী করে?’

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশন সঠিক ও সুন্দরভাবে নির্বাচন করতে না পেরে এখন রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।’

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ভিন্ন একটি প্রেক্ষাপটে আমরা ওই শর্ত তিনটি দিয়েছিলাম। তখনকার প্রেক্ষাপটে এটি সময়োপযোগী ও যৌক্তিক ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের পরে কোনও নির্বাচনে অনিবন্ধিত দলগুলোর দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ হয়নি। কাজেই এখন প্রথম দুটি শর্ত অকার্যকর। ফলে এ ধরনের শর্তের কোনও যৌক্তিকতা নেই।’

২০০৮ সালে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পদ্ধতি চালুর সঙ্গে সম্পৃক্ত সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে আসন ও ভোটের হারের শর্ত বাদ দিয়ে তৃতীয় শর্তটিকে ধরে বর্তমান চাহিদার আলোকে আরও উপযোগী করতে পারে।’

তদন্তসাপেক্ষে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিলের বিধানকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের বিধান কমিশনকে আরও শক্তিশালী করবে। তবে আমি মনে করি রাজনৈতিক দলগুলো যে পদ্ধতিতে প্রতিবছরের হিসাব জমা দেয়, তা না নিয়ে কমিশনের নির্ধারিত অডিট ফার্মের মাধ্যমে এটা নিরীক্ষা করা দরকার।’

নিবন্ধন বাতিলের ধারাটি অপব্যবহারের সুযোগ কম উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যদি কমিশন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এটা বাতিল করেও আদালতে সেটা চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ রয়েছে। ফলে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করতে গেলে কমিশনকে দায়দায়িত্ব নিতে হবে।’

বিদ্যমান আইনে রাজনৈতিক দলের কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিতের সময়সীমা তুলে দেওয়ার সমালোচনা করে সাবেক এই কমিশনার বলেন, ‘কমিশন চাইলে এটা আরও ৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে দিতে পারতো। কিন্তু তুলে দেওয়াটা মোটেই ঠিক নয়। যে ব্যবস্থা হচ্ছে তাতে দলগুলো জনম জনমেও এই শর্ত পূরণ করতে চাইবে না।’

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সংবিধানে সবারই রাজনৈতিক দল করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু এই শর্তগুলো সংবিধান পরিপন্থী হচ্ছে। যে শর্ত তিনটি দেওয়া হয়েছে, তার প্রথম দুটি মানতে হলে নতুন কোনও দল নিবন্ধিত হতে পারবে না, যা সংবিধান লঙ্ঘনের শামিল।’

শর্ত পূরণে ব্যর্থ হলে দলের নিবন্ধন বাতিলের বিধানকে যৌক্তিক মনে করলেও এর অপপ্রয়োগের আশঙ্কা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই বিধানে কী কারণে কী হবে তা স্পষ্ট থাকতে হবে। দলগুলোকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। কমিশন যাতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই আইনের অপপ্রয়োগ করতে না পারে, তার জন্য সেফগার্ড থাকা দরকার।’

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘আসনপ্রাপ্তির শর্ত একটি অর্থহীন শর্ত। কারণ, দলীয় প্রতীকে কোনও দল অংশগ্রহণ করে থাকলে, তাদের পুনরায় নিবন্ধনের প্রয়োজন পড়ে না। আর বিদ্যমান আইনে অনিবন্ধিত কোনও দলের তো নির্বাচন করার সুযোগ নেই। বর্তমানে যারা নিবন্ধিত নয়, নির্বাচন কমিশনের কাছে তারা তো দলই নয়। তাহলে তারা দলীয় প্রতীকে ভোট করবে কীভাবে? আর দলীয় প্রতীকে কেউ ভোট করে থাকলে তার তো নিবন্ধনের প্রশ্ন আসছে না।’

নিবন্ধন বাতিলের বিধান সম্পর্কে এই আইনজ্ঞ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা, তারা রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা নয়। এই ভূমিকা গ্রহণ করে কঠিন শর্তারোপ নির্বাচনটাকে বিরাজনীতিকরণ চেষ্টার শামিল বলে মনে হচ্ছে।’

নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে এখানে আমাদের দুর্বলতা রয়েছে। শর্তগুলো রিফাইন করা লাগবে। বর্তমান বাস্তবতা ও যুগোপযোগী হওয়া দরকার। তবে যেহেতু এটি একটি খসড়া, এখানে সবার মতামত দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমরা কমিশনাররাও মতামত দেবো। আপনাদেরও (সাংবাদিক) মতামত দেওয়ার সুযোগ আছে। নিশ্চয়ই কোনও সমস্যা থাকলে তার সমাধান হবে।’

তিনটি শর্তের মধ্যে বিদ্যমান আইনে একটির পরিবর্তে নতুন আইনে দুটি শর্ত পূরণের বিধান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘আমার তো মনে হয় একটি শর্ত পূরণ করতে হবে। কোথাও হয়তো মিসটেক হয়েছে। আমি যে ড্রাফটটি দেখেছিলাম সেখানে ‘অথবা’ দেওয়া ছিল। ওয়েবসাইটে যেটা প্রকাশ করা হয়েছে সেটা না দেখে বলতে পারছি না।’’

/এপিএইচ/এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন বৃষ্টি হবে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন বৃষ্টি হবে
কোরিওগ্রাফার ইভানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২৩ মে
কোরিওগ্রাফার ইভানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২৩ মে
শহর থেকে গ্রামে ফেরা মানুষের সংখ্যা দুই বছরে দ্বিগুণ
শহর থেকে গ্রামে ফেরা মানুষের সংখ্যা দুই বছরে দ্বিগুণ
টানা দ্বিতীয় জয়ের খোঁজে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয় জয়ের খোঁজে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সর্বাধিক পঠিত
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি