X
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
১৭ বৈশাখ ১৪৩১

স্বাগত ২০১৬: বদলে যাওয়া এক বাংলাদেশ

গোলাম মওলা
৩১ ডিসেম্বর ২০১৫, ২৩:৫৯আপডেট : ০১ জানুয়ারি ২০১৬, ০০:০৪

বদলে যাওয়া বাংলাদেশ স্বাগত ২০১৬, বিদায় ২০১৫। নতুন বছরের দ্বারপ্রান্তে এসে যে উজ্জ্বল চিত্র দেখা যায়, তা হলো—ভেতর থেকেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আর এভাবে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ১৫ বছর পর বাংলাদেশের চেহারা সম্পূর্ণ বদেল যাবে বলে মনে করছেন দেশের অর্থনীতিবিদসহ উন্নয়ন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, অবকাঠামো, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতসহ বিভিন্ন খাত মিলিয়ে হাতে নেওয়া হয়েছে ২০ মেগা প্রকল্প। এই মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তায়নের মধ্যে দিয়ে দেশের চিত্র বদলে যাবে। ইতোমধ্যে স্বপ্নের পদ্মা সেতু প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। এছাড়া, মেট্রোরেল প্রকল্পসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজও শুরু হয়েছে। বাকি প্রকল্পগুলোর কাজ শিগগিরই শুরু হবে। এসব প্রকল্পের বিপরীতে সরকারের বিনিয়োগ হবে প্রায় সোয়া ৩ লাখ কোটি টাকা। এর বাইরে বিশ্ব্যাংক, এআইআইবি ও জাইকাসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থা আরও কয়েক লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগের আশা প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, বড়-বড় প্রকল্পগুলো সময়মতো বাস্তবায়িত হলে সত্যি-সত্যি দেশের চেহারা বদলে যাবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো—এই ধরনের বড় প্রকল্পগুলো সময়মতো শেষ হয় না। এর ফলে প্রকল্পের খরচও বেড়ে যায়। যার কিছুটা খেসারত দিতে হয় দেশ ও দেশের মানুষকে। তারপরও বিনিয়োগের জন্য এই ধরনের বড় প্রকল্প জরুরি। তিনি বলেন, এইসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে দেশের প্রবৃদ্ধি বাড়ার পাশাপাশি মানুষের মাথাপিছু আয়ও বেড়ে যাবে। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি বাড়বে। কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি হবে।

এদিকে, আসছে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেটেও বড় প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ক্যাপিটাল বাজেট নামে পৃথক বাজেট করতে যাচ্ছে সরকার। এতে সরকারের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বড় প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে পৃথক বরাদ্দ থাকবে। পাশাপাশি অর্থ ছাড়সহ নানা জটিলতা নিরসনের ব্যবস্থা রাখা হবে এ বাজেটে।

এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, আগামী অর্থবছরের বাজেটে বড় বড় প্রকল্পগুলো যেন দ্রুত বাস্তবায়িত হয়, সে জন্য ক্যাপিটাল বাজেট দেওয়ার চিন্তা রয়েছে। বড়-বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে জটিলতা নিরসনেই এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এতে দেশের সামগ্রিক অবস্থাই পাল্টে যাবে। তিনি বলেন, দেশের চিত্র পাল্টাতে এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) দেশের নয়টি মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে।

বড় প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু নির্মিত হয়েছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার ৫ম এবং বিশ্বের ৯২তম দীর্ঘ সেতু। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে এটি উদ্বোধন করা হয়। এই সেতু নির্মাণের ফলে আন্তঃআঞ্চলিক ব্যবসায় ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। সড়ক ও রেলপথে দ্রুত যাত্রী ও মালামাল পরিবহন ছাড়াও এই সেতু বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাস সঞ্চালন এবং টেলিযোগাযোগ সমন্বিত করার সুযোগ করে দিয়েছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, সরকারের মেগা প্রকল্পগুলো যথাসময়ে বাস্তবায়িত হলে সত্যি-সত্যি একটা পরিবর্তন দেখা যাবে। প্রবৃদ্ধি কিছুটা বাড়বে। তবে এই প্রজেক্টগুলো কবে শেষ হবে, সেটাই দেখার বিষয়। তিনি বলেন, যদি এই কাজগুলোর ধারাবাহিকতা ঠিক থাকে তাহলে, বাস্তবায়িত হবে। তিনি উল্লেখ করেন, যেন সরকার পরিবর্তন হলেও এই কাজগুলো চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। তাহলেই বাংলাদেশ বদলে যাবে। আর যদি সরকার পরিবর্তনের কারণে কাজ বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে তো ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, শুধু ভৌত অবকাঠামোর উন্নতি হলেই হবে না, স্বাস্থ্য ও শিক্ষারও উন্নতি করতে হবে।

এদিকে, ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হচ্ছে পদ্মা সেতু। বর্তমানে পুরোদমে এগিয়ে চলছে এই সেতুর কাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ ডিসেম্বর সেতুর নদীশাসন এবং  সেতুর মূল পাইলিংয়ের কাজের উদ্বোধন করেছেন।

এ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, পদ্মা সেতু এখন আর কোনও রঙিন স্বপ্ন নয়, এটা এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। কোনও ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তই পদ্মা সেতু নির্মাণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। তিনি বলেন, ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর পদ্মা সেতুর মূল কাজ ও নদী শাসন কাজের উদ্বোধন করেছেন। পদ্মাসেতু নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের মধ্যে এর নির্মাণ কাজ শেষ করে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

এদিকে, প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে মগবাজার-মালিবাগ-মৌচাক ফ্লাইওভারের কাজ। অন্যদিকে ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হতে যাচ্ছে কক্সবাজার সোনাদিয়া গভীয় সমুদ্র বন্দর। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার তালিকায় এই প্রকল্প রাখা হয়েছে। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকার মেট্রোরেল প্রকল্প। হাতে নেওয়া হবে ২৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকার ঢাকা চট্টগ্রাম এক্সেস কন্ট্রোল হাইওয়ে প্রকল্প। অচিরেই ৩৯ হাজার ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হবে ঢাকা শহরের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। শিগগিরই শুরু হবে ২২ হাজার ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা শহর ঘিরে উড়াল রেলপথের কাজ। ২৪ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করা হবে ঢাকা ভূগর্ভস্থ রেল। ১৫ হাজার ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করা হবে ঢাকা-নারায়নগঞ্জ-গাজীপুর-ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস।

সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অচিরেই বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে অর্থনীতিমুখিতা দ্রুত স্থান করে নিচ্ছে। অনুৎপাদনশীল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে আসছে। এছাড়া, সরকার শতাধিক নতুন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করতে যাচ্ছে, যা দেশকে সত্যিকার অর্থে বদলে দেবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ কয়েকটি অর্থনীতির মধ্যে অন্যতম দেশ যারা আশাতীতভাবে জাতিসংঘ নির্ধারিত সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলো দ্রুততার সঙ্গে অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় সংযোগশীলতার জন্যে বাংলাদেশের অবকাঠামোতে প্রচুর বিনিয়োগ প্রয়োজন। চীন, জাপান ও ভারত এই অবকাঠামো বিনির্মাণে বিনিয়োগ আরও প্রসারিত করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, প্রবৃদ্ধির দিক থেকে বাংলাদেশ আঞ্চলিক পর্যায়ে অন্যতম সেরা দেশ। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জনের সক্ষমতা এখন প্রতিবেশী সম্পদশালী অর্থনীতির চীন ও ভারতের চেয়ে কোনও অংশেই কম নয়। বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধি উদীয়মান ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির গড় প্রবৃদ্ধির চেয়েও বেশি। পোশাক কারখানায় কর্মরত শ্রমিক
বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. কৌশিক বসুর দৃষ্টিতে বাংলাদেশ তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৫০ সালে হংকং-সিঙ্গাপুরকেও এশিয়ার টাইগার বলা হতো না। কিন্তু তারা এখন সেই জায়গায় চলে গেছে। বাংলাদেশের খুবই সম্ভাবনা আছে। অনেক দ্রুত বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ইজ আ নিউ এশিয়ান টাইগার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। চার দিনের সফরে ১২ ডিসেম্বর ঢাকায় আসার পর থেকে যতবারই গণমাধ্যমের সামনে এসেছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের এই কর্মকর্তা।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান কৌশলগতভাবে সম্ভাবনাময়। এ দেশে বাণিজ্য, পরিবহন ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই অবস্থান একটি বাড়তি শক্তি। বাংলাদেশ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসায়িক সংযোগস্থলের কেন্দ্র হওয়ার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশ চীন ও ভারতের জন্যে আমাদের  অবস্থান কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

ইতোমধ্যে রাজধানী ঢাকায় দৃষ্টিনন্দিত সবচেয়ে বড় উড়ালসেতু কুড়িল ফ্লাইওভার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন করা হয়েছে যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারও। বাস্তবায়িত হয়েছে নজরকাড়া হাতিরঝিল প্রকল্পও। অচিরেই শান্তিনগর থেকে ঢাকা-মাওয়া সড়কে ঝিলমিল পর্যন্ত আরও একটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে। এছাড়া, বড় প্রকল্পগুলোর মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে চলেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নিতকরণের কাজ। জয়দেবপুর-ময়মনসিংহ সড়ক চার লেন, যাত্রাবাড়ি কাচপুর সড়ক ৮ লেন, চট্টগ্রামের বহদ্দার হাট হতে ৩য় কর্ণফুলী সেতু এপ্রোজ সড়ক চার লেন, জয়দেপুর চৌরাস্তা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা চার লেন সড়ক তৈরির কাজ পুরোদমে চলছে। ইতোমধ্যে নবীনগর-ডিইপিজেড-চন্দ্রা সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর বাইরে দক্ষিণ এশিয়ায় উপ-আঞ্চলিক কানেক্টিভিটি বাড়াতে শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে করিডোরের আখাউড়া থেকে লাকসাম পর্যন্ত দ্বিতীয় রেললাইন নির্মাণ কাজ। এতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) প্রায় ৩ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ণের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়বে। অন্যদিকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সক্ষমতা বাড়াতে চলমান রয়েছে বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্প। এগুলো উৎপাদনে আসলে শিল্প-কারখানায় উৎপাদন বেড়ে যাবে। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে। চলমান প্রকল্পগুলো হচ্ছে, ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি ব্যয়ে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ১১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এছাড়া, ১৪ হাজার ২২০ কোটি টাকা ব্যয়ে হাতে নেওয়া হয়েছে চারটি ৪৫০ মেঘাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র। বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। শুক্রবার প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ান ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন। রাশিয়ার এই প্রতিষ্ঠানটি ১২০০ করে মোট ২৪০০  মেগাওয়াটের দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করবে; যাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (১ লাখ ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা)।

এছাড়া বিবিয়ানা ধনুয়া গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন প্রকল্প, মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এলএমজি টার্মিনাল প্রকল্প প্রভৃতি। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, আজকের এই পৃথিবীতে উদীয়মান যতগুলো দেশ আছে তার মধ্যে বাংলাদেশ সবার আগে। আমরা ইতোমধ্যেই স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এখন নিম্নমধ্য আয়ের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এখন সব দিক দিয়েই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যখন ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান এবং জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর জন্ম শতক উদযাপন, তখন দেশ উচ্চমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।

/এমএনএইচ/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে গরমে নাকাল প্রাণিকুল, মারা যাচ্ছে পাখি
রাজশাহীতে গরমে নাকাল প্রাণিকুল, মারা যাচ্ছে পাখি
দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র বরখাস্ত
মাটি কাটার সময় ‘গরমে অসুস্থ হয়ে’ নারী শ্রমিকের মৃত্যু
মাটি কাটার সময় ‘গরমে অসুস্থ হয়ে’ নারী শ্রমিকের মৃত্যু
সাকিবের সঙ্গে উপজেলা নির্বাচনের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সাক্ষাৎ
সাকিবের সঙ্গে উপজেলা নির্বাচনের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সাক্ষাৎ
সর্বাধিক পঠিত
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
‘পুলিশ’ স্টিকার লাগানো গাড়িতে অভিযান চালাবে পুলিশ
আজ কি বৃষ্টি হবে?
আজ কি বৃষ্টি হবে?
জালিয়াতির মামলায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার ২৬ বছরের কারাদণ্ড
জালিয়াতির মামলায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার ২৬ বছরের কারাদণ্ড
মঙ্গলবার দুই বিভাগের সব, তিন বিভাগের আংশিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার দুই বিভাগের সব, তিন বিভাগের আংশিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে
খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে সরকার
খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে সরকার