ভাদ্র ও আশ্বিন মাস মিলে ‘শরৎকাল’; বাংলার ষড়ঋতুর তৃতীয় ঋতু। এই ঋতুতে বৈচিত্রপূর্ণ রূপ ধারণ করে প্রকৃতি। নীল আকাশে ধবধবে পেঁজো তুলোর মতো মেঘ, আর মৃদু বাতাস। একটু গ্রামীণ পরিবেশে গেলে ভোরে দেখা মিলবে হালকা কুয়াশা, দুর্বা ঘাসের ডগায় ভোরের আলোয় চিকচিক করবে ফোঁটা ফোঁটা কুয়াশা। সূর্যোদয়ের মুহূর্তে মৃদু হাওয়া। তাইতো শরতের বন্দনায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন— ‘আজি কি তোমার মধুর মুরতি/ হেরিনু শরৎ প্রভাতে হে মাতা বঙ্গ-শ্যামল অঙ্গ ঝরিছে অনল শোভাতে...’।
শরতের দিনে কখনও কাঠফাঁটা রোদ, আবার পরক্ষণেই ঝুম বৃষ্টি। এবছর ভাদ্র মাসে শরতের এই চিরচেনা রূপ তেমন একটা দেখা মেলেনি। তবে আশ্বিনের প্রথম সপ্তাহ পেরোতেই প্রকৃতি সাজিয়ে নিয়েছে নিজেকে। নদীর বাঁকে ফুটেছে সাদা ধবধবে কাশফুল।
ব্যস্ত নাগরিক কোলাহল থেকে একটু ছুটি নিয়ে রাজধানীর অদূরে কেরানীগঞ্জের মধুসিটিতে গেলেও দেখা মিলবে এমন শুভ্রতার দৃশ্য। মোহাম্মদপুরের বসিলা ব্রিজ পার হয়ে রিকশায় চড়েই যাওয়া যাবে মধুসিটি এলাকায়। এখানে দর্শনার্থীদের জন্য গড়ে উঠেছে পার্ক, ফুডকোর্ট ও অসাধারণ কিছু রেস্টুরেন্টও।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) মধুসিটি এলাকার কিছু চিত্র—