X
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
২৫ বৈশাখ ১৪৩১

বুড়িগঙ্গায় লঞ্চযাত্রীদের ময়লা-পয়োবর্জ্য, ব্যবস্থাপনায় নেই সরকারি নির্দেশনা

সালমান তারেক শাকিল
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২১:২৬আপডেট : ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২২:৫৬

রাজধানীর সদরঘাটের লঞ্চঘাট। শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকাল। ঢাকা-কালীগঞ্জ রুটে চলাচলকারী একটি লঞ্চ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করছিল কয়েকজন কর্মী। যাত্রীদের ব্যবহৃত প্লাস্টিক বোতল, নোংরা-ময়লাসহ ঝাড়ু দেওয়ার পর সব একত্র করে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দিলো তারা। প্রতিদিনই এই নদীতে এমন দূষণ চলছে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে অন্তত ৪৩টি রুটে চলাচলকারী দুই শতাধিক লঞ্চের ময়লা এবং যাত্রী ও কর্মীদের পয়োবর্জ্য সরাসরি ফেলা হচ্ছে বুড়িগঙ্গায়।

লঞ্চ মালিকরা বলছেন, লঞ্চের শৌচাগার পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা আধুনিক না হওয়ায় সমস্ত বর্জ্য নদীতেই ফেলা হয়। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকেও কোনও নির্দেশনা আসেনি। লঞ্চের ময়লা-আবর্জনা একত্র করে বাইরে ফেলার জন্য কর্মচারীদের নির্দেশনা দেওয়া আছে। যদিও বাস্তবে এর কোনও লক্ষ্মণ দেখা যায়নি। কর্মীরা প্রতিদিন লঞ্চের নোংরা-ময়লা সবই নদীতে ফেলে দিচ্ছে।

সদরঘাটের পুরনো দোকানিদের কেউ কেউ জানিয়েছেন, আশির দশক থেকে তরল বর্জ্য ও আবর্জনা বুড়িগঙ্গায় ফেলা শুরু হয়। আবর্জনার কারণে নদীর পানি এখন ব্যবহারের অযোগ্য।

ময়লা-আবর্জনা ফেলায় প্রতিদিন দূষিত হচ্ছে নদী

শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে সরেজমিন দেখা যায়– লঞ্চ থেকে বাদাম ও কলার খোসা, চিপস, বিস্কুট ও কেকের প্যাকেট, খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশসহ বিভিন্ন ধরনের ময়লা-আবর্জনা ফেলছে যাত্রী ও লঞ্চের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা।

মেসার্স সাত্তার শিপিং লায়ন্সের ঢাকা-চাঁদপুর-ঈদগা ফেরিঘাট লঞ্চের কর্মচারী শফিকুল ইসলাম (৪৬) বলেন, ‘প্রায় ৩০ বছর ধরে লঞ্চে কাজ করছি। দীর্ঘ সময় ধরে দেখেছি, মানুষ লঞ্চে খাওয়া-দাওয়ার পর আবর্জনা বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়। লঞ্চে ময়লা ফেলার জন্য নির্দিষ্ট ডাস্টবিন থাকলেও সেগুলো বেশিরভাগ যাত্রী ব্যবহার করে না। নদীতেই বিভিন্ন পলিথিন ও ময়লা ফেলে তারা।’

এম.ভি.পূবালী-৬ লঞ্চের কর্মচারী জলিল বলেন, ‘সবার চাপাচাপির পর লঞ্চের সবাই এখন বুড়িগঙ্গার সদরঘাট অংশে ময়লা না ফেলে একটু দূরে গিয়ে নদীতে ময়লা ফেলছে। কিন্তু ঘুরেফিরে নদীতেই তো আবর্জনা জমছে। ফলে কোনও লাভ হচ্ছে না।’

এ প্রসঙ্গে সুন্দরবন লঞ্চের মালিক সাইদুর রহমান রিন্টু বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘লঞ্চের শৌচাগারের ময়লাগুলো সরাসরি নদীতে পড়ে, এর তেমন কোনও ব্যবস্থাপনা নেই। একবার এই অবস্থা পরিবর্তন করার বিষয়ে কথা উঠেছিল, কিন্তু পরে আর এগোয়নি।’

লঞ্চ মালিক সাইদুর রহমানের দাবি, ‘শুধু বুড়িগঙ্গাতেই নয়, ঢাকাসহ সারা দেশের সব নদীতেই বর্জ্য ফেলা হয়।’ তিনি বলেন, ‘আমরাও চাই নদীর স্বাভাবিকতা বজায় থাকুক, দূষণমুক্ত থাকুক। শুধু আমরা লঞ্চের ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন করলেই নদী দূষণমুক্ত হয়ে ‍যাবে ভাবা কিন্তু ঠিক হবে না। সবক্ষেত্র থেকেই নদী দূষণমুক্ত রাখতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকেই কার্যকরী ভূমিকা রাখা জরুরি।’

বুড়িগঙ্গার তীরে সদরঘাটে লঞ্চ

ঢাকা টু চাঁদপুরগামী লঞ্চের যাত্রী তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘লঞ্চের ডাস্টবিনে ময়লা ফেলা আর বুড়িগঙ্গায় ফেলা একই কথা। লঞ্চের ডাস্টবিনে আবর্জনা ফেললেও ভ্রমণ শেষে এগুলো বুড়িগঙ্গাতেই ফেলা হয়। লঞ্চ কর্তৃপক্ষের উচিত পলিথিনের মতো যেসব জিনিস পচনশীল নয় সেগুলো অন্তত নদীতে না ফেলা। এসব নির্দিষ্ট স্থানেই ফেলা উচিত।’

এম.ভি. মিনা ঢাকা-বাবুগঞ্জ-পাতারহাট লঞ্চের বাবুর্চি সোহেল হাওলাদার স্বীকার করেছেন, ‘লঞ্চে রান্নার পানি নদী থেকেই নেওয়া হয়। তবে সদরঘাট থেকে একটু দূরে পরিষ্কার দেখে পানি নিই আমরা। চাঁদপুরের পানি অনেক পরিষ্কার। লঞ্চে খাওয়া কিংবা রান্নার জন্য চাঁদপুরের নদী থেকে সংগ্রহ করা পানি দিয়েই যাবতীয় কাজকর্ম করি। রান্নার পর হোটেলের যেসব উচ্ছিষ্ট আছে সেগুলো নদীতেই ফেলি। বুড়িগঙ্গা হোক আর চাঁদপুর নদী হোক, ঢাকা থেকে চাঁদপুর যাওয়ার পর সেখানে ফেলি। আবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসার পর বুড়িগঙ্গা নদীতে ফেলি। নির্দিষ্ট কোনও ঠিক-ঠিকানা নেই।’

লঞ্চের শৌচাগার পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা আধুনিক হওয়া দরকার বলে মনে করেন লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া। তার মন্তব্য, ‘এ বিষয়ে তেমন কোনও চিন্তা-ভাবনা করা হয়নি আগে, সরকার থেকেও তেমন কোনও নির্দেশনা নেই।’

লঞ্চের কর্মীরা নদীতে ময়লা ফেলে কেন– এমন প্রশ্নে শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়ার জবাব, ‘আমাদের কর্মচারীদের লঞ্চের ময়লা-আবর্জনা একত্র করে বাইরে ফেলার নির্দেশনা দেওয়া আছে। শুধু যে লঞ্চের বর্জ্য নদীতে যাচ্ছে তা কিন্তু নয়; বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা সব নদীতেই তো আশেপাশের কারখানার সব বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। এভাবে তো নদী দূষণমুক্ত হবে না।’

নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ম ইনামুল হক মনে করেন, মানুষের অভ্যাসই হচ্ছে মূল। তার মন্তব্য, ‘লঞ্চে উঠলে মানুষ অভ্যাস থেকে হাতে থাকা বস্তু, প্লাস্টিক ও বোতল নদীতে ফেলে দেয়। যারা যাত্রী, মালিক, কর্মী; সবাই নদীতে আবর্জনা ফেলে। তাছাড়া পয়ঃনিষ্কাশনের আধুনিক পদ্ধতি নেই। এজন্য দরকার সচেতনতা। আইন বা নিষেধাজ্ঞা করা সত্ত্বেও দূষণ প্রতিরোধে প্রচারণা নেই। যে কারণে নদীদূষণ প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।’

ম ইনামুল হকের পরামর্শ, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে দরকার বড় আকারের প্রচারণা। কেবল সরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে সেটা সম্ভব। তার দৃষ্টিতে, ‘রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রচারণা হলে বেশিসংখ্যক মানুষ মেনে চলে। ইউনিয়ন পরিষদ পর্যায় থেকে এই প্রচারণা দরকার। মামলা করার জন্য খরচ লাগে। সেজন্য বিশেষ বরাদ্দ দরকার। দেশ-বিদেশে যারা অনুদান দেয়, তারা কিন্তু দূষণ প্রতিরোধে অর্থ দেয় না।’

দূষণের শিকার বুড়িগঙ্গা (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

নদীতে যেন ময়লা ও পয়োবর্জ্য ফেলা না হয়, সেজন্য মালিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) নির্বাহী সহ-সভাপতি ড. মো. আব্দুল মতিন। বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে আলাপে এই পরিবেশকর্মী বলেন, ‘লঞ্চ ও ফেরি থেকে সরাসরি খাদ্য উচ্ছিষ্ট, মানুষের মলমূত্র ও বিভিন্ন পলিথিন নদীতে পড়ছে। এরমধ্যে খাদ্য উচ্ছিষ্ট নদীতে পড়লে কোনও সমস্যা হয় না। কিন্তু অন্যান্য দ্রব্য নদীকে দূষিত করছে। লঞ্চ ও ফেরি থেকে যাতে নদীতে এসব বস্তু না ফেলা হয় সেটি কর্তৃপক্ষকেই নিশ্চিত করতে হবে।’

মো. আব্দুল মতিন উল্লেখ করেন, ‘সড়ক পথে যাতায়াতে বিরতির সুযোগ আছে। কিন্তু নদী পথে সেটি সম্ভব নয়। তাই লঞ্চ ও ফেরিতে চলাচলকারী যাত্রীদের পয়োবর্জ্য যেন নদীতে না পড়ে বা না ফেলা হয় সেজন্য কর্তৃপক্ষকে ট্যাংক ব্যবহার করতে হবে। লঞ্চ কোনও টার্মিনালে গিয়ে থামলে এসব বর্জ্য খালাস করা হবে। তবে এজন্য সরকারি উদ্যোগ প্রয়োজন। কারণ প্রতিটি টার্মিনালে ময়লা ও পয়োবর্জ্য ফেলার ব্যবস্থা রাখতে হবে। দুঃখজনক হলো, আমাদের দেশে সেই ব্যবস্থা নেই। বাইরের দেশগুলো কী পদ্ধতিতে চলছে সেসব জেনে সরকার নদীদূষণ রোধে ব্যবস্থা নিতে পারে।’

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ২০২১-২২-এর একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘ঢাকার চারপাশ দিয়ে প্রবাহমান প্রধান নদ-নদী হলো বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু। এছাড়া ঢাকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বেশ কয়েকটি খাল। এগুলো দূষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বর্তমানে নদ-নদীগুলোর অবস্থা খুবই শোচনীয়।’

পরিবেশ অধিদফতরের ২০১৮-১৯ বার্ষিক প্রতিবেদন বলছে– ডিও (পিএইচ: ডিজলভ অক্সিজেন), বিওডি (বায়োকেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড) এবং সিওডি’র (কেমিক্যাল অকিসজেন ডিমান্ড) মানের ভিত্তিতে দেখা যায়, ঢাকা শহরের আশেপাশের নদীগুলো শুষ্ক মৌসুমের প্রথম চার-পাঁচ মাস দূষিত থাকে। বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও তুরাগ নদীর পানিতে জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত দ্রবীভূত অক্সিজেন প্রায় শূন্য থাকে।

সদরঘাটে অপেক্ষারত লঞ্চের পাটাতনে জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ২০২১-২২ এর একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নদীপথে লঞ্চ ও অন্যান্য নৌযানে পরিবহন করা দৈনিক প্রায় লক্ষাধিক যাত্রীর বর্জ্য নদীতে ফেলা হয়। এসব বর্জ্য কোনও কোনও ক্ষেত্রে নৌযান কর্তৃক সংগ্রহ করা হলেও সেসব নদীতেই ফেলা হয়। এক্ষেত্রে বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা গ্রহণ করে গৃহীত উদ্যোগ কমিশনকে অবহিত করতে হবে।

ঢাকার আশেপাশের নদীদূষণ নিয়ে আদালত থেকেও অনেক নির্দেশনা এসেছে। আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আদালতের নির্দেশে বুড়িগঙ্গা নদীতে কয়েক দফা তৎপরতার মধ্য দিয়ে কারখানার বর্জ্য ফেলা কমে এসেছে। বুড়িগঙ্গার তীরে কয়েকটি ডায়িং কারখানা ছিল, সেগুলোতে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ বন্ধের নির্দেশনাও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ জানিয়েছেন, বুড়িগঙ্গার পানিদূষণ নিয়ে অনেক মামলায় অনেক রায় হয়েছে। মূলত সেখানে ইন্ড্রাস্ট্রির বর্জ্য ফেলা বন্ধ করে ফিল্টার বসানোর কথা বলা হয়েছিল। ওয়াসাকে উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা তীরবর্তী বাসিন্দাদের মধ্যে যাদের নিজস্ব সেপটিক ট্যাংক নেই, তাদের তিন মাসের নোটিশ দিয়ে সেপটিক ট্যাংক না বসালে ওয়াসা থেকে পানির লাইন কেটে দেওয়ার নির্দেশনা ছিল।’

জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, দূষণের কারণে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার আশেপাশের নদীর পানি কালো হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। কালো পানি হওয়ায় ভেতরে আলো যাচ্ছে না, এতে করে নদীদূষণের বিষয়টিকে জোর দিয়ে প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ঢাকা ও এর আশেপাশের বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদী মূলত আইসিইউতে চলে গেছে। ঢাকার সদরঘাটে থাকা লঞ্চ ও যাত্রীরা যে পরিমাণ মলমূত্র ত্যাগ করে সেসব কিন্তু কেবল বুড়িগঙ্গায় নয়, পুরো নদীপথেই পড়ে। মূলত এই চার নদীতে পুরো শহরের কোটির ওপর জনমানুষের মলমূত্র যাচ্ছে। ফলে এককভাবে লঞ্চের বর্জ্য বুড়িগঙ্গার দূষণে ভূমিকা রাখছে না। এটা তুলনা করতে হবে আমাদের। শহরের সুয়ারেজ লাইন নষ্ট হওয়ার কারণে বুড়িগঙ্গা আরও বেশি দূষণের শিকার।’

/জেএইচ/
সম্পর্কিত
হারিয়ে গেছে প্রাণ, নদীর বুকে বুনছে ধান
নদীতে ধরা পড়ছে না ইলিশ, কারণ জানালেন মৎস্য কর্মকর্তা
ডুবন্ত শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো আরেক শিশুরও
সর্বশেষ খবর
কবিগুরুর  ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী: গঠিত হলো সোসাইটি, দেশজুড়ে বর্ণিল আয়োজন
কবিগুরুর ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী: গঠিত হলো সোসাইটি, দেশজুড়ে বর্ণিল আয়োজন
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শুরু
পিএসজিকে হারিয়ে ফাইনালে ডর্টমুন্ড
চ্যাম্পিয়নস লিগপিএসজিকে হারিয়ে ফাইনালে ডর্টমুন্ড
রাজস্থানকে হারিয়ে প্লে অফের আশা বাঁচিয়ে রাখলো দিল্লি
রাজস্থানকে হারিয়ে প্লে অফের আশা বাঁচিয়ে রাখলো দিল্লি
সর্বাধিক পঠিত
ব্যারিস্টার সুমনকে একহাত নিলেন চুন্নু
ব্যারিস্টার সুমনকে একহাত নিলেন চুন্নু
ছুড়ে দেওয়া সব তীর সাদরে গ্রহণ করলাম: ভাবনা
ছুড়ে দেওয়া সব তীর সাদরে গ্রহণ করলাম: ভাবনা
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার দ্রুত অবনতি, বিএনপির প্রস্তুতি কী?
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার দ্রুত অবনতি, বিএনপির প্রস্তুতি কী?
শনিবার স্কুল খোলা রাখার প্রতিবাদে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শনিবার স্কুল খোলা রাখার প্রতিবাদে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
শেখ হাসিনাই হচ্ছেন ভারতে নতুন সরকারের প্রথম বিদেশি অতিথি
শেখ হাসিনাই হচ্ছেন ভারতে নতুন সরকারের প্রথম বিদেশি অতিথি