X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

যে প্রক্রিয়ায় হলো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০১৭

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১০ নভেম্বর ২০১৭, ১৬:১০আপডেট : ১১ নভেম্বর ২০১৭, ১১:১৭

যে প্রক্রিয়ায় হলো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০১৭ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র‍্যাংকিং ২০১৭ গবেষণায় দু’টি প্রধান উপাদান নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রথমত, ফ্যাকচুয়াল ডাটা; দ্বিতীয়ত পারসেপচুয়াল ডাটা। ফ্যাকচুয়াল ডাটা হলো–ইউনিভার্সিটির যেসব তথ্য ইউজিসিকে পাঠায় (যেমন: ক্যাম্পাসের আয়তন, শিক্ষার্থী সংখ্যা, শিক্ষক সংখ্যা, গবেষণা ইত্যাদি); অন্যদিকে পারসেপচুয়াল ডাটা নেওয়া হয়েছে দু’টি উৎস থেকে জরিপের মাধ্যমে। একটি জরিপ চালানো হয় ইউনিভার্সিটিগুলোর অ্যাকাডেমিকস (ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার, সিনিয়র শিক্ষক) ওপর; আরেকটি জরিপ চালানো হয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক, যারা ইউনিভার্সিটি থেকে পাসকৃতদের চাকরি দিয়ে থাকেন তাদের ওপর। এই দুই জরিপ থেকে পাওয়া যায় পারসেপচুয়াল স্কোর।

চূড়ান্ত স্কোর তৈরি করা হয়েছে পারসেপচুয়াল স্কোরের ৬০ শতাংশ ও ফ্যাকচুয়াল স্কোরের ৪০ শতাংশের সমন্বয়ে।

একটি জরিপ শুরু করার আগে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সঠিক সূচক নির্বাচন করা খুব কঠিন। এ জন্য সূচক নির্ধারণে বাংলাদেশের শিক্ষাবিদ ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে যারা এ ধরনের গবেষণা কাজ করেছেন, তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া হয়। এসব উৎস থেকে পাওয়া প্রাথমিক ধারণাকে একটি ওয়ার্কশপের মাধ্যমে কয়েকজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা বিশেষজ্ঞের সামনে উপস্থাপন করে তাদের পরামর্শ অনুযায়ী সূচকে প্রয়োজনীয় সংশোধনীও আনা হয়।

সূচক নির্ধারণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া হলো:

প্রথম ধাপ:  এই গবেষণার উপদেষ্টা কমিটির সঙ্গে বেশ কয়েকজন শিক্ষা বিষয়ক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। 

দ্বিতীয় ধাপ: পার্শ্ববর্তী দেশে এমন কাজ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্নদের পরামর্শ নেওয়া হয়।

তৃতীয় ধাপ: এসব আলোচনা ও গবেষণার পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিকভাবে কয়েকটি সূচক নির্ধারণ করা হয়।

চতুর্থ ধাপ: আরও পরিমার্জনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি ওয়ার্কশপ আয়োজন করা হয়।

পঞ্চম ধাপ: ওয়ার্কশপে আলোচনা শেষে জরিপ পরিচালনা করার জন্য কয়েকটি সূচক ও উপ-সূচক চূড়ান্ত করা হয়।

পারফরম্যান্স সূচক: দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে আমরা নিম্নোক্ত ভেরিয়েবলগুলোকে সূচক হিসেবে চূড়ান্ত করি।

পারসেপচুয়াল সূচকগুলো: পারসেপচুয়াল জরিপটি পরিচালনা করা হয় দুই ধরনের গ্রুপের ওপর।

এক. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের (ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার, সিনিয়র শিক্ষক) ওপর; দুই. চাকরিদাতাদের (মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক) ওপর।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর চালানো জরিপের সূচকগুলো
বিশ্ববিদ্যালয়ের সুখ্যাতি
শিক্ষার্থীদের মান
পাসকৃত শিক্ষার্থীদের মান
শিক্ষকদের দক্ষতা
শিক্ষা ও কাজের পরিবেশ
অবকাঠামো- ক্লাসরুম, লাইব্রেরি, ল্যাব ও অন্যান্য সুবিধা
চাকরিদাতাদের ওপর চালানো জরিপের সূচকগুলো
অ্যাকাডেমিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি
পাসকৃতদের চাকরিতে পারফরম্যান্স
পাসকৃতদের উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষমতা
পাসকৃতদের যোগাযোগের ক্ষমতা
পাসকৃতদের চাকরিক্ষেত্রে টিমওয়ার্ক ক্ষমতা
পাসকৃতদের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা/মনোভাব

 

ফ্যাকচুয়াল সূচকগুলো

বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি ক্ষেত্রকে ফ্যাকচুয়াল সূচক হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

১. শিক্ষকের মান
২. শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত সেবা
৩. গবেষণা
৪. শিক্ষা উপকরণ

ওপরের চারটি সূচকের প্রতিটিতে কয়েকটি করে উপ-সূচক নির্ধারণ করা হয়। যা নিম্নের টেবিলের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে। এসব সূচকগুলো উল্লিখিত ওয়ার্কশপের আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব সূচকে স্কোর নির্ধারণ করা হয় শিক্ষকদের অভিমতের মাধ্যমে। প্রতিটি উপ-সূচকের মধ্যে ১০০ পয়েন্টকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষকের মান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই শিক্ষকের মানকে ৫০ পয়েন্ট দেওয়া হয়। বাকি উপ-সূচকগুলোর মধ্যে ৫০ পয়েন্ট ভাগ করে দেওয়া হয়।

ফ্যাকচুয়াল সূচকগুলোর মান বিতরণ

ভেরিয়েবল
নির্ধারিত পয়েন্ট
শিক্ষকের ডিগ্রি
১০
   পিএইচডি
১০
   নন-পিএইচডি
শিক্ষকের পদ
২৫
   অধ্যাপক
২৫
   সহযোগী অধ্যাপক
২০
   সহকারী অধ্যাপক
১৫
   লেকচারার
১০
শিক্ষকের চাকরি ধরন
১৫
   ফুলটাইম
১৫
   পার্টটাইম
মোট
৫০

 

ভেরিয়েবল
নির্ধারিত পয়েন্ট
ছাত্রসেবা
২০
   ছাত্র ও শিক্ষকের অনুপাত (ছাত্র সংখ্যা/শিক্ষক সংখ্যা)
১৫
   বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন ও ছাত্রসংখ্যার অনুপাত
গবেষণা
১৫
   বিভাগ অনুপাতে প্রকাশিত গবেষণাপত্রের সংখ্যা
   বিভাগ অনুপাতে সম্পন্ন প্রকল্পের সংখ্যা
   মোট ব্যয়ের অনুপাতে গবেষণা ব্যয়
শিক্ষা উপকরণ
১৫
   ছাত্রসংখ্যা ও লাইব্রেরিতে মোট বইয়ের অনুপাত
১৫
মোট
৫০

 

ডাটা সংগ্রহ

পারসেপচুয়াল ডাটা: পারসেপচুয়াল ডাটা দু’টি উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। অংশগ্রহণকারীদের বিবরণ নিচে দেওয়া হলো।

অ্যাকাডেমিকস: এই গ্রুপের মধ্যে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার ও সিনিয়র শিক্ষকরা।

চাকরিদাতা: বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের চাকরি দেন এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর মানবসম্পদ বিভাগের ব্যবস্থাপকরা।

এই দুই গ্রুপ থেকে ডাটা সংগ্রহ করা হয়েছে ফেস-টু-ফেস ইন্টারভিউ ও ফর্মের মাধ্যমে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তালিকা নেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ততথ্য ও সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে। অন্যদিকে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপকদের তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠনের ডিরেক্টরি ও বাংলাদেশ সোসাইটি ফর হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের ২০১৫ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে।

পারসেপচুয়াল জরিপের নমুনা সংখ্যা: পারসেপচুয়াল জরিপটি মোট ৩০০ জনের ওপর পরিচালনা করা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫০ জন শিক্ষক এবং ১৫০ জন মানবসম্পদ ব্যবস্থাপক। এই সংখ্যক অংশগ্রহণকারী পাওয়ার জন্য ৩২৭ জন শিক্ষক এবং ৩২০ জন চাকরিদাতাকে অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানাতে হয়েছে। অর্থাৎ দুই ক্ষেত্রে অংশগ্রহণের হার (রেস্পন্স রেট) পাওয়া গেছে যথাক্রমে ৪৬% ও ৪৭%।

ফ্যাকচুয়াল ডাটা: প্রথমত, নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য নির্ধারিত ফরম আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠানো হয়। তবে মাত্র কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়েছে। সব বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য না দেওয়ায় ইউজিসির প্রকাশিত তথ্যের ওপর নির্ভর করা ছাড়া কোনও উপায় ছিল না। আর এই গবেষণা পরিচালনার সময়ে ইউজিসি প্রকাশিত সর্বশেষ ২০১৪ সালের তথ্য পাওয়া যায়। তবে এর মধ্য থেকে অসঙ্গত ও অস্বাভাবিক তথ্য ইউনিভার্সিটিতে যোগাযোগ করে সত্যতা যাচাই করা হয় এবং প্রয়োজনে সংশোধন করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে শারীরিকভাবে উপস্থিত হয়েছে তথ্যের সত্যতা যাচাই করা হয়েছে, বিশেষ করে শিক্ষা কার্যক্রম ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রস্তুত বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তনের তথ্যের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।

স্কোর ক্যালকুলেশন ও র‍্যাংকিং পদ্ধতি:  

ফ্যাকচুয়াল: প্রতিটি সূচকের ফ্যাকচুয়াল তথ্যগুলো ধরন অনুযায়ী স্কেল বা রেশিও ডাটা হিসেবে ইনপুট করা হয়েছে। এক্ষেত্রে টুকির ফেন্সেস পদ্ধতি ব্যবহার করে আউটলায়ার শনাক্ত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ইন্টারকোয়ার্টাইল রেঞ্জ (আইসিআর) ধরা হয়েছে ১.৭৫। স্কোর টেবিল অনুযায়ী রেশিওগুলোকে পয়েন্টে রূপান্তর করা হয়েছে।

চূড়ান্ত র‍্যাংকিং পাওয়া গেছে পারসেপচুয়াল ও ফ্যাকচুয়াল স্কোরের সমন্বয়ে। এই সমন্বয়ে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ওয়েট রেডিও নেওয়া হয়েছে ৬০:৪০। সব বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কোর নিরূপণ করা হয়েছে ১০০ এর স্কেলে।

পারসেপচুয়াল: শিক্ষক ও চাকরিদাতাদের ওপর চালানো জরিপের তথ্য হতে আলাদা আলাদা পারসেপচুয়াল স্কোর বের করা হয়েছে। এরপর নিম্নোক্ত ধাপ অনুযায়ী এই দুই স্কোরের সমন্বয় করা হয়েছে।

ধাপ-১: পারসেপচুয়াল সূচকের গুরুত্ব নির্ধারণ

জরিপে অংশগ্রহণকারীকে প্রথমে ছয়টি সূচকের মধ্যে কোনটির গুরুত্ব তার কাছে কতখানি, তা নির্ধারণ করতে বলা হয়। ১০ এর স্কেলে এই অভিমত নেওয়া হয়। যেখানে স্কোর ১০ মানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যখন স্কোর ১ হবে, তখন তা মোটেও গুরুত্বপূর্ণ নয়। 

ধাপ-২: সূচকে গুরুত্বের রেটিংয়ের প্রয়োগ এবং ওয়েটেড স্কোর ক্যালকুলেশন

প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পারসেপচুয়াল স্কোর নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি সূচকের স্কোরের সঙ্গে সূচকের রেটিংয়ের সমন্বয় করা হয়েছে।

যে প্রক্রিয়ায় হলো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০১৭

 

ধাপ-৩: সমন্বিত ওয়েটেড স্কোরের গড় গণনা

ছয়টি সূচকের ওয়েটেড স্কোরের সমষ্টিকে ছয় দিয়ে ভাগ করে এই মান পাওয়া গেছে।

যে প্রক্রিয়ায় হলো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০১৭

 

মোট পারসেপচুয়াল স্কোর পাওয়ার জন্য ওয়েটেড স্কোরের গড়কে ১০ এর স্কেল থেকে ১০০ এর স্কেলে আনুপাতিক হারে বাড়ান হয়েছে। চূড়ান্ত পারসেপচুয়াল স্কোর পেতে শিক্ষক ও চাকরিদাতাদের জরিপ হতে প্রাপ্ত স্কোরকে ৫০:৫০ অনুপাতে যোগ করা হয়েছে।

/এসএএস/ এমএনএইচ/
সম্পর্কিত
প্রতি শ্রেণিতে ৫৫ শিক্ষার্থী ভর্তির নির্দেশ প্রতিমন্ত্রীর
সিনিয়র শিক্ষককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি জুনিয়র শিক্ষকের
এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বেড়েছে
সর্বশেষ খবর
রনির ব্যাটে প্রাইম ব্যাংককে হারালো মোহামেডান
রনির ব্যাটে প্রাইম ব্যাংককে হারালো মোহামেডান
কুড়িগ্রামে বৃষ্টির জন্য নামাজ, এপ্রিলে সম্ভাবনা নেই বললো আবহাওয়া বিভাগ
কুড়িগ্রামে বৃষ্টির জন্য নামাজ, এপ্রিলে সম্ভাবনা নেই বললো আবহাওয়া বিভাগ
‘উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে’
‘উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে’
২৬ বছরের বন্ধুত্বের স্মৃতিচারণ করলেন মামুনুল
২৬ বছরের বন্ধুত্বের স্মৃতিচারণ করলেন মামুনুল
সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা