X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৬ বৈশাখ ১৪৩১

দেশে দেশে রমজানের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও রকমারি উৎসব

শায়েখ সাদ সাইফুল্লাহ মাদানী
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৫আপডেট : ১৯ মার্চ ২০২৪, ১৫:৪৫

দেশে দেশে জাতিতে জাতিতে যেমন ভিন্নতা রয়েছে, তেমনি রয়েছে সংস্কৃতিতেও বৈচিত্র্য। এসবই আমাদের কাছে অপরিচিত হলেও জানতে পারাটা আনন্দ ও ভালো লাগার।  

২০২৪ সালের এ সময়ে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ ১৪৪৪তম রমজান পালন করছে। অর্থাৎ গত ১৪৪৪ বছর ধরে মুসলমানরা রমজান মাসে রোজা পালন করে আসছেন। আল্লাহ তায়ালার লাখো কোটি শুকরিয়া, এ দীর্ঘ সময়ে একবারের জন্যও রোজা/সাওম পালনে ছেদ পড়েনি। বিশ্বব্যাপী দীর্ঘ এক মাস ধরে একই সময়ে একই নিয়মে মুসলমানরা রোজা/সিয়াম পালন করে আসছেন। তবে মাসব্যাপী রোজা পালনের এ ইবাদতের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দেশ ও অঞ্চলভেদে কিছু সামাজিক রীতি ও আইনি বাধ্যবাধকতা, যা মূল ইবাদতের কোনও রদবদল ঘটায়নি। আসুন জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও উৎসবের নানাদিক:

ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা: রমজান মাসের সাধারণ আনুষ্ঠানিকতা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সুবহে সাদিকের আভা ফুটে ওঠার সময় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সাওমের নিয়তে পানাহার ও কামাচার থেকে বিরত থাকা, রোজার উদ্দেশ্যে শেষ রাতে পানাহার তথা সাহরি খাওয়া, সূর্যাস্তের পর ইফতার করা, রাত জেগে নফল নামাজ/সালাত আদায় করা, কোরআন তিলাওয়াত করা ইত্যাদি। এ মাসে মুসলিমরা নামাজ/সালাত ও কল্যাণময় কাজে বেশি মনোনিবেশ করে থাকেন।

মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়ে বিশ্বের মুসলিমপ্রধান দেশগুলোর পাবলিক স্কয়ার ও নগর তোরণগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়, আতশবাজি ফোটানো হয় (যদিও এ বিষয়গুলো শরিয়তসম্মত নয়)। দশম শতাব্দীর মিশর ও উত্তর আফ্রিকীয় অঞ্চলে (৯৫৩-৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের সময়) এ আলোকসজ্জার প্রচলন শুরু হয় বলে মনে করা হয়।

রমজান মাসকে ঘিরে মিশরে থাকে জমকালো আয়োজন। রমজানে সেখানকার বাড়ি-ঘর ও দোকানগুলোর প্রবেশমুখে রঙিন ফানুস ঝুলিয়ে রাখা হয় (অবশ্য সেগুলো আমাদের দেশের মতো ফানুস নয়)। নানা রং ও বৈচিত্র্যে বানানো ফানুসগুলো মূলত এক বিশেষ ধরনের লণ্ঠন। ধাতু ও রঙিন কাচ দিয়ে তৈরি করা। রমজান মাসে চারদিকে ঝুলানো এ ফানুসগুলো পুরো মিশর আলোকিত হয়, উৎসবের আমেজ বিরাজ করে সারা দেশে। সাহরির সময় সবাইকে জাগিয়ে দেওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকে একদল মানুষ।

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে অনন্য তুর্কিরা জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে রমজান মাসকে বরণ করে নেয়। মিশরের মতোই একদল মানুষ সাহরির সময় জাগিয়ে তোলে তুরস্কের মানুষকে। তবে সাধারণ উপায়ে নয়, তারা রাস্তায় নামে ঢোল-দামামা নিয়ে।

তাছাড়া এই মাসে প্রতিদিন তিনবার (সাহরি খাওয়ার সময়, ইফতারের সময় ও সাহরির শেষ সময়) তোপধ্বনি দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয়ভাবে এই তোপধ্বনি দেওয়ার উদ্দেশ্য থাকে রমজানকে স্বাগত জানানো। এই তোপধ্বনি দেওয়ার সময়ই মসজিদের মিনারগুলোয় জ্বালানো হয় ‘কানদিল’ নামের বাতি। বাতিগুলো জ্বলতে থাকে সূর্যোদয় পর্যন্ত। তুরস্কে বাতি জ্বালানোর এই ঐতিহ্য শতবর্ষী পুরোনো।

ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে পবিত্র সরোবরে গোসল করার মাধ্যমে রমজানের প্রস্তুতি শুরু হয়। এ রীতি স্থানীয় মুসলমানদের কাছে ‘পাদুসান’ নামে পরিচিত। জাভার প্রাদেশিক রাজধানী সামারাংয়ে রমজান শুরু হয় দুগদারান উৎসবের মাধ্যমে। রমজান মাসে বিশ্বের মুসলমানগণ পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানাতে বলে থাকেন ‘রমজান মোবারক’ বা ‘রমজান কারিম’ বলে।

বিভিন্ন দেশে রোজা/সাওম পালনকারীর হার: ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক থিংকট্যাংক চবি প্রকাশিত ২০১২ সালে ৩৯টি দেশ ও অঞ্চলে পরিচালিত এক জরিপের তথ্যানুযায়ী, সারা বিশ্বে গড়ে ৯৩ শতাংশ মুসলিম রমজান মাসে সাওম/রোজা পালন করে থাকেন। ওই গবেষণার ফলাফল মতে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা এবং সাব-সাহারান আফ্রিকা অঞ্চলের মুসলমানরা অপেক্ষাকৃত বেশি সংখ্যায় সাওম/রোজা পালন করে থাকেন। একই জরিপের তথ্যানুযায়ী মধ্য এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ অঞ্চলে রোজাদারের হার তুলনামূলক কম।

দেশ-বিদেশের আইনি বাধ্যবাধকতা: কিছু কিছু মুসলিম দেশে রমজান মাসে সাওম/রোজা পালন না করা অপরাধ। যেমন- সৌদি আরবে শরিয়তের ওজর ছাড়া রমজান মাসে সাওম/রোজা পালন না করার কথা চিন্তাও করা যায় না। মিশরে রমজান মাসে মদ বিক্রয় নিষিদ্ধ। কুয়েতে রমজানের দিনের বেলায় পানাহার বা ধূমপানের শাস্তি সর্বোচ্চ ১০০ কুয়েতি দিনার জরিমানা অথবা এক মাসের হাজতবাস অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত। সংযুক্ত আরব আমিরাতে রমজান মাসের দিনের বেলায় প্রকাশ্যে পানাহারের শাস্তি ১৫০ ঘণ্টা বাধ্যতামূলক কমিউনিটি সার্ভিস।

মালয়েশিয়ায় রমজান মাসে দিনের বেলায় প্রকাশ্যে পানাহার করলে ধর্মীয় পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। সে দেশে দিনের বেলায় খাবার জন্য খাদ্য, পানীয় বা তামাক দ্রব্য বিক্রি করলে সর্বোচ্চ এক হাজার রিঙ্গিত জরিমানা ও ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। আলজেরিয়ায় রমজান মাসে সাওম/রোজা পালন না করলে অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রয়েছে।

তবে আইনের ভয়ে নয় স্বেচ্ছায় ও আনন্দচিত্তে রোজা পালন করে মুসলিমরা, এমনটাই পৃথিবীর বহুদেশ ঘুরে ঘুরে দেখার সুযোগ হয়েছে আমার।

রমজানের আবহ শুরু হওয়ার আগে থেকেই সৌদি আরবের মানুষ মহিমান্বিত মাসকে বরণ করে নিতে আগাম প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। বড়দের পাশাপাশি ছোটদের মনেও আনন্দ-উচ্ছ্বাসের দোল খেলে। শারীরিক ও মানসিক-নানাভাবে তারা নিজেদের প্রস্তুত করে। রমজানের চাঁদ উদিত হবার কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই তাদের মাঝে রমজানের প্রস্ততি দেখা যায়।

ঘরের যাবতীয় আসবাবপত্র বিশেষ করে খাদ্যদ্রব্য কেনাকাটায় তাদের আগ্রহ ও উদ্দীপনার কোনও কমতি থাকে না। প্রত্যেকে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী নিজেদের কেনাকাটার কাজ সেরে নেন।

নারীরা নতুন মাস বরণের অংশ হিসেবে নতুন নতুন পাত্র ও আসবাবপত্র কেনেন। নানা ধরনের রঙিন বাতি ও রং দিয়ে রাস্তাঘাট সাজানো হয়। উঁচু দালান-কোঠা, শপিংমল এবং রাস্তার মাঝের ও দুই পাশের সড়কবাতির খুঁটিগুলোতে ছোট ছোট লাইট লাগানো হয়। সড়ক-মহাসড়কগুলো এক ভিন্ন বৈচিত্রের রূপাবয়ব ধারণ করে।

পুরো সৌদি আরব জুড়ে রমজানে বিশেষ এক আধ্যাত্মিক পরিবেশ বিরাজ করে। তার কারণ, মক্কা-মদীনার মতো ঐতিহাসিক দুটি পবিত্র ভূখণ্ড এ দেশে অবস্থিত। সৌদিরা রমজানের আগমনের সুনিশ্চিত বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবগত হয়। রমজানের চাঁদ দেখা নিশ্চিত হওয়ার পর সবার হৃদয়ে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। ফোনে কিংবা ক্ষুদেবার্তা পাঠিয়ে একে অপরকে সম্ভাষণ জানায়।

رمضان كريم، رمضان مبارك، رمضان عليكم الشهر، كل عام وأنتم بخير، تقبل الله منا ومنكم صالح الاعمال

‘রমজানের অভিনন্দন’, ‘সদা তোমরা ভালো থেকো,’ ‘খোশ আমদেদ মাহে রমজান’ এবং ‘আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, যেন তিনি আমাদের ও তোমাদেরকে তার সিয়াম ও কিয়াম পালনের তৌফিক দিন’ ইত্যাদি বাক্যমালায় সাজানো থাকে তাদের বার্তাগুলো।

আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ রীতিনীতি। এশা ও তারাবি শেষে পরিবারগুলো নিজেদের আত্মীয় ও প্রতিবেশীর সঙ্গে পরস্পরে সাক্ষাতে মিলিত হয়। তাছাড়াও কিছু কিছু পরিবারে রীতিনীতি অন্যদের থেকে ভিন্ন। পরিবারের একজন সদস্য ইফতারের যাবতীয় সব ব্যবস্থা করবে। এভাবে পালাক্রমে চলতে থাকবে। আর এটি শুরু হবে পরিবারের বয়সে বড় থেকে।

আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয় যা হয়তো জানলে আপনাকেও মুগ্ধ করবে। এরমধ্যে সৌদি আরবে এ রীতিনীতিটি চোখে পড়ার মতো। সেটি হলো, এখানকার মুসলিম জাতিগোষ্ঠী ও প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য ফ্রি ইফতারির আয়োজন করা। এসব আয়োজন সাধারণত মসজিদের কাছে অথবা ঐসব শিল্পাঞ্চলে করা হয়, যেখানে শ্রমিকরা অধিক পরিমাণে অবস্থান করেন। বিভিন্ন প্রকারের পানীয়, দই, জুস, ফল, কেক ও খেজুর ইত্যাদি দিয়ে প্যাকেট তৈরি করে সামর্থবানরা মসজিদে কিংবা রাস্তাঘাটে ইফতার বিতরণ করেন।

বিশেষ করে মাগরিবের আজানের সময় রাস্তার বিভিন্ন সিগন্যালে ওই সব লোকের মাঝে ইফতারের প্যাকেট বিতরণ করা হয়, যারা তাদের আবাস থেকে দূরে আছেন এবং রাস্তায় ইফতারের সময় হয়ে যাবে। আনন্দচিত্তে সম্মানের সঙ্গে শিশু থেকে বৃদ্ধদের এ আয়োজন যে কারোরই হৃদয় স্পর্শ করবে। এই হচ্ছে সৌদি আরবের সাধারণ অবস্থার মৌলিক চিত্র। তবে স্থান/আঞ্চলিকতা ভেদে কিছু কিছু পার্থক্য তো রয়েছেই।

বৈচিত্র্যময় ইফতার সংস্কৃতি

আমাদের দেশে রোজার ঐতিহ্য মানেই যেমন হাঁকডাকে বিছানা ছেড়ে উঠে ঘুম ঘুম চোখে সাহ্‌রি খাওয়া আর সন্ধ্যায় ছোলা, মুড়ি, খেজুর, শরবত দিয়ে ইফতার করা, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে কিন্তু তেমন নয়। দেশে দেশে জাতিতে জাতিতে যেমন ভিন্নতা, তেমনি সংস্কৃতিতেও রয়েছে বৈচিত্র্য। সেই বৈচিত্র্য আর ভিন্নতার কারণেই এশিয়ার দেশগুলোয় ইফতারের সময় খাবারের পাতে শোভা পায় সমুচা, পাকোড়া, পেঁয়াজু, বেগুনি। আর একই কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় ইফতারের সময় শোভা পায় ভিন্ন কিছু।

মিশরীয়রা ইফতারের সময় ‘কাতায়িফ’ নামের একধরনের মিষ্টি খায়। দেখতে কিছুটা প্যানকেকের মতো। এটি বাদাম দিয়ে ভরা অত্যন্ত সুস্বাদু একটি খাবার।

তুরস্কে ইফতারকে বলা হয় ইফতারিয়া। ইফতারের সময় খোরমা-খেজুর দিয়ে রোজা ভাঙা হয়। ইফতারে থাকে তাদের নানা আয়োজন। থাকে জলপাই ও পনির দিয়ে বানানো পেস্ট্রি বারেক, গরুর গোশত দিয়ে তৈরি পেসতারমা ও তুর্কি রুটি পিদে। তুর্কিদের মিষ্টান্নের নাম আবার ‘বাকলাভা’। এই মিষ্টিও তারা প্রতিদিন ইফতারে ও ঈদের দিন খেতে পছন্দ করেন।

উজবেকিস্তানের মুসলমানরা রোজার সময় তাদের ঐতিহ্যবাহী তন্দুর চুলায় একধরনের মাখনের রুটি তৈরি করেন। এটাই তাদের ইফতারের ঐতিহ্যবাহী খাবার।

মরক্কোর মানুষেরা আবার ইফতারে ‘হারিরা’ নামের একধরনের অতি উপাদেয় ও সুস্বাদু স্যুপ খায়। অনেকটা আমাদের দেশের হালিমের মতো। আবার একধরনের রুটি খেতে পছন্দ করে সিরিয়ার মানুষেরা। যার নাম ‘মারুক’।

সৌদিরা না শুধু, বলা চলে সমগ্র আরবদের সাধারণ অভ্যাস হলো আজানের সঙ্গে সঙ্গে তারা শুকনো ও পাকা খেজুর এবং পানি দিয়ে ইফতার সেরে নেওয়া। তারপর মুআজ্জিন নামাজের ইকামত দিলে খাবার ছেড়ে সবাই জামাতের জন্য ছুটে। মাগরিবের নামাজ আদায়ের পর সবাই মিলে ইফতারের মূলপর্ব শুরু হয়। সৌদিদের দস্তরখানে সবার সামনে থাকে দেশীয় ঘি দিয়ে তৈরি এক ধরনের ‘ফুল’ ও জাইতুনের তেল। মৌসুমি ফল ছাড়া যেসব খাবার দ্বারা তাদের টেবিল ও দস্তরখান ভরা থাকে, তা হলো গোস্ত বা সবজি দিয়ে তৈরি সমুচা, এক ধরনের সুরবা ও তমিজের রুটিসহ দেশীয় প্রচলিত নানা ধরনের খাবার।

সুরবা (স্যুপ) আরবদের মূল খাবারের অংশ। শরীরে চাঙ্গা ও ফুরফুরে ভাব ফিরিয়ে আনতে এশা ও তারাবির আগে লাল চা ও গাহওয়া পরিবেশন করা হয়। বিশেষ করে ঘরে মেহমান থাকলে তাদের মাঝে ঘরের একজন সদস্য রুটির পাত্র নিয়ে হাজির হন। তারপর ইফতারপর্ব শেষ করে সবাই এশা ও তারাবির জন্য মসজিদমুখী হন। রমজানে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা করেন।

লেখক: মহাসচিব, আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সংস্থা বাংলাদেশ।

/এফএস/
সম্পর্কিত
আজ ঈদ
ঈদুল ফিতরে করণীয়
চাঁদ দেখা যায়নি, ঈদ বৃহস্পতিবার
সর্বশেষ খবর
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
সর্বাধিক পঠিত
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ