X
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
৩১ বৈশাখ ১৪৩১

অতি বাম-অতি ডান একাকার হয়ে গেছে

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১৭ নভেম্বর ২০২৩, ১৮:২২আপডেট : ১৭ নভেম্বর ২০২৩, ২০:৩৮

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন অতি বামপন্থি ও অতি ডানপন্থিরা মিশে একাকার হয়ে গেছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এখন কার যে কী আদর্শ, কে যে কতটুকু বিচ্যুত হলো—সেটাই প্রশ্ন। অতি বামদের আদর্শ নেই, তারা বলে সরকারকে উৎখাত করতে হবে। আমাদের অপরাধটা কী? আর বলে, নির্বাচন বানচাল করতে হবে। তার মানে হলো—যারা রাতের অন্ধকারে অস্ত্র হাতে নিয়ে ক্ষমতা দখল করে, তারপর নিজেদের রাজনৈতিক নেতা বানানো, নির্বাচন নামে প্রহসন—এসব। তবে ভোট চুরি করলে এ দেশের মানুষ মেনে নেয় না। আমরা জনগণের ভোটের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়ে তাদের সচেতন করেছি।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জিয়াউর রহমান ও এরশাদের ক্ষমতা দখল আদালতে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমান, এরশাদের ক্ষমতা দখলকে উচ্চ আদালত অবৈধ বলে রায় দিয়েছে। তাদের হাতে গড়া দলের কাছ থেকে শুনতে হয় নির্বাচনের কথা! বিএনপির আমলে যত নির্বাচন হয়েছে, মানুষ ভোটই দিতে পারেনি, ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়া পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল।

বিএনপির অবরোধ কর্মসূচির পরে গত কয়েক দিনে বিভিন্ন যানবাহনে অগ্নিকাণ্ডের কথা তুলে ধরেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি বলেন, আগুন নিয়ে খেলছে। বিএনপি ও তাদের জোটকে বলবো—আগুন নিয়ে খেলা বাংলাদেশের মানুষ কখনও মেনে নেবে না। তারা নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে, এটা তারা বানচাল করতে পারবে না। বাংলাদেশের নির্বাচন জনগণের অধিকার। জনগণ তার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে, যাকে দেবে তারাই সরকার গঠন করবে। মানুষকে গণতান্ত্রিক ধারা সম্পর্কে সচেতন আমরা করেছি।

নির্বাচন কমিশন গঠনসহ নির্বাচনি আইনের বিভিন্ন সংস্কারের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সবসময় লক্ষ্য ছিল জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। ভোটের মধ্য দিয়েই সরকার গঠন হবে, অস্ত্র হাতে না, রাতের অন্ধকারে না।

তিনি বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দেবো’—এ স্লোগান দিয়ে মানুষকে আমরা ভোট নিয়ে সচেতন করি। ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করি। যে ক্ষমতা সেনানিবাসে বন্দি ছিল, সেটা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেই।

টানা তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের উন্নয়নের পরিকল্পনা তৃণমূল মানুষকে লক্ষ্য রেখেই করা। শুধু মুষ্টিমেয় লোক লাভবান হবে—ক্ষমতায় এলে যা স্বৈরশাসকরা করতো, ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে তারা কিছু এলিট শ্রেণি তৈরি করতো, হাতে সমস্ত ব্যবসা-বাণিজ্য, ধন-সম্পদ তুলে দিয়ে, তাদের ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করতো। আমাদের সেটা ছিল না, আমাদের ছিল জনগণের ক্ষমতার ক্ষমতায়ন। তৃণমূলের মানুষ যাতে ক্ষমতা পায় তা করা।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সারা বাংলাদেশে সংগঠনগুলোকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করেছি। মানুষের মধ্যে আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি। একটা দল টানা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পর মানুষের বিশ্বাস-আস্থা অর্জন করা কঠিন। আমরা পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নয়ন করেছি।

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, এ ১৪ বছরে বাংলাদেশে বিরাট পরিবর্তন আনতে পেরেছি। আজকে মানুষকে বিদেশি পুরোনো কাপড় এনে পরাতে হয় না। দেশের মানুষকে খাদ্যের জন্য হাহাকার করতে হয় না।

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি হামলার ঘটনায় সরকারের প্রতিবাদ জানানোর কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্ভাগ্য হলো যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে, মানুষ পুড়িয়ে মারে, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে সেসব দলের কাছে কোনও আওয়াজই পাচ্ছি না, কিছুই বলছে না।

টানা তিন মেয়াদে সরকারের সুফল জনগণ ভোগ করছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। পোশাকশ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধিতে সরকারে উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মুদ্রাস্ফীতির কারণে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৫ শতাংশ বেতন বাড়ানো হয়েছে, অন্যদিকে পোশাক শ্রমিকদের জন্য ৫৬ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তারপরেও দেখলাম ১৮-১৯টা কারখানা ভাঙচুর, আন্দোলন। আওয়ামী লীগ ছাড়া যারা ২৯ বছর ক্ষমতায় ছিল তারা কত শতাংশ বেতন বাড়িয়েছে শ্রমিকদের? বিএনপি ও জাতীয় পার্টির আমলে কিছুই বাড়ায়নি। যেটুকু করার আওয়ামী লীগের আমলে হয়েছে।

দুর্যোগ ও দুর্বিপাকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে থেকে সেবা করেছে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা মানুষের সেবা-অধিকার সুনিশ্চিত করেছি বলেই তাদের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছি। আজকে সাধারণ মানুষকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে কোনও দলের ওপর তাদের আস্থা আছে? সেটা আওয়ামী লীগের ওপরই আছে। এ আস্থা-বিশ্বাসটা ধরে রেখেই আমাদের এগোতে হবে।

তিনি বলেন, ‘আজকে যারা নির্বাচন বানচালের নামে অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে, তাদের কিন্তু ক্ষমা নেই।’

বাস, ট্রেন, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সরঞ্জাম বহনকারী গাড়িতে আগুন দেওয়ার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, এগুলো আমরা বরদাশত করবো না। যেটা জনগণকে সহযোগিতা দিচ্ছে, জনগণ সুফল পাচ্ছে।

নির্বাচন বানচালের নামে ২০১৪ সালে প্রায় ৫০০টা স্কুল পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা এবং নির্বাচনি কর্মকর্তা, বিচারক, আইনজীবীদের ওপর হামলা হয়েছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, এরা মানুষকে মানুষ মনে করে না। এখন নিজেরা লুকিয়ে থাকে, আমার কথা হচ্ছে বিএনপির নেতৃত্ব কোথায়? একজন তো এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত, বয়স হয়ে গেছে, অসুস্থ। খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে মুক্তির বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার অনুমতিটা দিয়েছি। সে স্বাধীনভাবে চিকিৎসা নিচ্ছে। কোন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে বিদেশে যদি চিকিৎসার জন্য যেতে হয় তাহলে তাকে কোর্টে যেতে হবে। আমরা বলেছি কোর্টে গিয়ে হাজিরা দিয়ে অনুমতি নিক। সেটা না করে ওইটা নিয়ে আবার আন্দোলনের চেষ্টা করে। আসলে এরা ইস্যু হিসাবে দেখে। আদৌ যদি চিকিৎসার জন্য বাইরে পাঠাতো তাহলে বিএনপির পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হতো।

ছেলে তো মাকে দেখতে এলো না কোনোদিন—এত যায় যায়, মরে মরে—এত কথা শুনেও ছেলে আর আসে না। ছেলে আসবে কী? সে তো ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি, গ্রেনেড হামলায় আমাদের নেতা আইভী রহমানসহ নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। অর্থ দুর্নীতি ও অর্থপাচারের মামলা আমাদের করা না, আমেরিকা থেকে এফবিআই এসে সাক্ষী দিয়ে গেছে। খালেদা জিয়ার নাইকো দুর্নীতি মামলায় কানাডা থেকে এসে সাক্ষী দিয়ে গেছে। এদের দুর্নীতি ও দুঃশাসন নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে তথ্য এসেছে।

তিনি বলেন, তারেক রহমান লন্ডনে বসে হুকুম দেয়, আর এখানে যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, যে দলের নেতাই নেই, মুণ্ডুহীন দল, মাথাই নাই। সে নেতা কখনোই আসবে না। আসার ইচ্ছা থাকলে চলে আসতে পারতো। তার হুকুমে বাংলাদেশে যারা মানুষের ক্ষতি করে যাচ্ছে, আগুন দিয়ে পোড়াচ্ছে, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে তাদের ক্ষতি করছে, এরকম একটা দায়িত্ব তারা নিচ্ছে কেন?

তিনি বলেন, তারা নির্বাচন করতে চায় না, কারণ এটা মুণ্ডুহীন একটা দল হয়ে গেছে। কারণ, সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া নির্বাচন করতে পারবে না। এ জন্য তারা নির্বাচন চায় না। চায় না বলেই নির্বাচন বানচাল করতে হবে। বানচাল করে তাদের লাভটা কী হবে? বাংলাদেশের মানুষের লাভটা কী হবে?

যারা এ ধরনের নেতৃত্বের হুকুমে মানুষের ক্ষতি করে—তারা তো অভিশাপ পাবে, মানুষের অভিশাপে পড়বে। যে কয়টা মানুষ অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার, তারা তো অভিশাপ দিচ্ছে, তাদের পরিবার দিচ্ছে। কারণ, তাদের জীবন-জীবিকা, পোড়া ঘা নিয়ে বেঁচে থাকতে হচ্ছে।

নির্বাচন জনগণের সাংবিধানিক অধিকার জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, সময় এসেছে, নির্বাচন হবে, জনগণ ভোট দেবে। কারণ যদি সাহস থাকে নির্বাচন করবে, জনগণের ভোট পাওয়ার মতো শক্তি থাকলে তারা ভোট পাবে। জনগণ যাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে তারা সরকার গঠন করবে। জনগণের উপর আস্থা রাখতে না পেরে হামলা করছে। দেশবাসীকে বলবো, সচেতন থাকতে। প্রত্যেক এলাকায় যেখানে অগ্নিসন্ত্রাস, গাড়িতে বোমা মারছে বা পোড়াচ্ছে, ওই অঞ্চলে বিএনপি-জামায়াতের কারা করছে খুঁজে বের করতে হবে। মানুষকে পাহারা দিয়ে অপরাধীদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জনগণ প্রতিরোধ করলে এরা সাহস পাবে না। যে পোড়াবে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবার আর কোনও ছাড়াছাড়ি নেই।

বিএনপি-জামায়াতের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা সাধারণ মানুষকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে তাদের কেন মানুষ ভোট দেবে? মানুষ কেন আস্থা রাখবে? মানুষ আস্থা রাখে না। মানুষ তাদের বিশ্বাস করে না। তারা ঘাতক, ষড়যন্ত্রকারী হিসাবে চিহ্নিত।

তিনি বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে, সবাই আসেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। জনগণের কাছে ভোট চান। যারা অপরাধ করেছেন বিশেষ করে বিএনপি-জামায়াত… জনগণকে অগ্নিসন্ত্রাসে হত্যা, জানমালে ক্ষতি করেছেন সে জন্য জাতির কাছে মাফ চেয়ে নির্বাচনে আসেন। সেটাই আমরা চাই। নির্বাচনের দরজা সকলের জন্য উন্মুক্ত।

নির্বাচন প্রশ্ন বিএনপি দোটানায় এমনটা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপি দোদুল্যমান। তাদের নেতাকর্মীরা নির্বাচন করতে চায় কিন্তু যারা নিজেরাই করতে পারবে না, তারাই তাদের ঠেকায় রাখে। এটাই হচ্ছে বাস্তব কথা।

আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থিতা চূড়ান্ত করবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যাদের মনোনয়ন দেওয়া হবে, তারাই নির্বাচন করবে। জনগণের ভোট পাবে, এই আশা আমার আছে। এ বিশ্বাস জনগণের উপর আছে। তা না হলে ১৪ বছরে যে উন্নতিটা করেছি, আজকে যে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ এটাকে ওরা আগুন দিয়ে ধ্বংস করবে, পোড়াবে। কাজেই পোড়াতে বা ধ্বংস করতে না পারে, সেদিকেও জনগণকে সচেতন থাকতে হবে।‘

তিনি বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে কেউ যেন ছিনিমিনি খেলতে না পারে, স্বাধীনভাবে জনগণ ভোট দিতে পারে সে পরিবেশটা সৃষ্টি করতে হবে।

তফসিল ঘোষণার জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ধন্যবাদ জানাই আমাদের নির্বাচন কমিশনকে। তারা অন্তত এ জ্বালাও পোড়াওয়ে ভীত না হয়ে, সাংবিধানিক নিয়ম মেনে সময় মতো নির্বাচন শিডিউল ঘোষণা দিয়েছেন। এখন নির্বাচন যেন যথাসময়ে সুষ্ঠুভাবে হয় সেজন্য দেশবাসীর সহযোগিতা আমি চাই। দেশবাসীকে বলবো, আপনাদের ভোটের অধিকার সুরক্ষিত, নিশ্চিত ও মনমতো সরকার গঠন করবার জন্য এ নির্বাচন।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে যারা নির্বাচিত হবে তারাই সরকার গঠন করবে। গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে। পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার কোনও সুযোগ নেই। গণতান্ত্রিক ধারার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান করা হয়েছে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ সাহেবকে। কারণ কো-চেয়ারের অনেক কাজ থাকবে, সারাক্ষণ বসে শুধু লেখালেখি করতে হবে। এছাড়াও আরও ১৪টি কমিটি আছে। আমাদের ইশতেহার প্রস্তুত।

/ইএইচএস/এমএস/এমওএফ/
সম্পর্কিত
শেখ হাসিনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সফর: প্রস্তুতি নিচ্ছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়াতে সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আসুন, আমরা মানবিক হই: প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে রিজভী
সর্বশেষ খবর
এমবাপ্পে রিয়ালে খেলবেন, নিশ্চিত করলেন লা লিগা প্রধান
এমবাপ্পে রিয়ালে খেলবেন, নিশ্চিত করলেন লা লিগা প্রধান
লখনউকে হারিয়ে রাজস্থানকে প্লে অফে তুললো দিল্লি
লখনউকে হারিয়ে রাজস্থানকে প্লে অফে তুললো দিল্লি
ডানপিঠে দুলু থেকে কিংবদন্তি ফারুক
প্রয়াণ দিবসে স্মরণডানপিঠে দুলু থেকে কিংবদন্তি ফারুক
‌‘এখনও ঘুমালে মনে হয় জলদস্যুরা এই বুঝি গুলি করলো’
এমভি আবদুল্লাহর চিফ অফিসার‌‘এখনও ঘুমালে মনে হয় জলদস্যুরা এই বুঝি গুলি করলো’
সর্বাধিক পঠিত
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
রংপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ
রংপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ
সাকিব-তামিমের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে: ইমরুল 
সাকিব-তামিমের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে: ইমরুল 
সোনার অলংকার কেনাবেচায় নতুন হার নির্ধারণ
সোনার অলংকার কেনাবেচায় নতুন হার নির্ধারণ
বিমানবন্দর ও টঙ্গী থেকে ৭ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
বিমানবন্দর ও টঙ্গী থেকে ৭ ছিনতাইকারী গ্রেফতার