স্কোর (দ্বিতীয় দিন শেষে): প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ ৯ ওভারে ৩৮/৪ (শান্ত ৪*, মুমিনুল ৬*; সাদমান ০, জাকির ২, জয় ১০, হাসান ৩)
প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা ১৪৪.২ ওভারে ৫৭৭/৬ (মুথুসামি ৭০*, মুল্ডার ১০৫*; মারক্রাম ৩৩, স্টাবস ১০৬, বেডিংহ্যাম ৫৯, ডি জর্জি ১৭৭, ভেরেইন ০, রিকেলটন ১২)
দারুণ ব্যাটিংয়ের পর বল হাতেও দেখা গেলো দক্ষিণ আফ্রিকার দাপট। ৩২ রানে বাংলাদেশের ৪ উইকেট তুলে চট্টগ্রাম টেস্টের চালকের আসনে সফরকারীরা। স্বাগতিকরা কঠিন চাপে থেকে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছে। তাদের সংগ্রহ ৯ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৮ রান। ক্রিজে আছেন নাজমুল হোসেন শান্ত (৪*) ও মুমিনুল (৬*)। বাংলাদেশ এখনও পিছিয়ে ৫৩৭ রানে।
খেলতে নেমে বাজে শট খেলার মাশুল দিয়েছে স্বাগতিকদের টপ অর্ডার। ২১ রানের মধ্যে রাবাদার বলে ফিরেছেন সাদমান (০) ও জাকির (১০)। একই দশা ছিল জয়ের (১০) বেলাতেও। শরীর থেকে যথেষ্ট বাইরের বলে শট খেলতে গিয়ে ২৯ রানে তৃতীয় উইকেট হিসেবে আউট হয়েছেন। তার পর নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা হাসান মাহমুদ মহারাজের বলে বোল্ড হলে বাংলাদেশ শেষ বিকালে ৩২ রানে হারায় চতুর্থ উইকেট। নতুন দিনে কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে ব্যাট করবেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুমিনুল হক।
৩ ওভারে ৮ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন কাগিসো রাবাদা। একটি করে উইকেট নেন ডেন প্যাটারসন ও কেশব মহারাজ।
হাসানের বিদায়ে পড়লো চতুর্থ উইকেট
দ্রুত টপের তিন উইকেট হারানোর পর শেষ বিকালে নাইটওয়াচম্যান হিসেবে হাসান মাহমুদকে পাঠিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ রক্ষা করতে পারেননি তিনি। দলের ৩২ রানে তার বিদায়ে বাংলাদেশ শেষ বিকালেই চতুর্থ উইকেট হারিয়ে কঠিন বিপদে পড়েছে । কেশব মহারাজের ঘূর্ণিতে পুরোপুরি পরাস্ত হাসান মাহমুদ বোল্ড হয়েছেন।
দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ
প্রথম ইনিংসের শুরুতে দ্রুত টপের তিন উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ। ওপেনার সাদমান, জাকিরের পর বিদায় নিয়েছেন আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়। ষষ্ঠ ওভারে ডেন প্যাটারসনের যথেষ্ট বাইরে করা ফুলার লেংথের বলে ড্রাইভ করতে গিয়েছিলেন তিনি। বল ব্যাটের কানায় লেগে জমা পড়ে দ্বিতীয় স্লিপে। জয় বিদায় নেন ১০ রানে। তাতে ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে শেষ বিকালেই বিপদে পড়েছে স্বাগতিকরা।
সাদমানের পর রাবাদার দ্বিতীয় শিকার জাকির
সাদমানের পর দ্বিতীয় উইকেট পড়তেও সময় লাগেনি বাংলাদেশের। পঞ্চম ওভারে রাবাদার দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন জাকির হাসান। রাবাদার অফ স্টাম্পের বাইরের বল খোঁচা মারতে যান জাকির। বল ব্যাট ছুঁয়ে জমা পড়ে কিপারের গ্লাভসে। আম্পায়ার আঙুল তুললেও রিভিউ নেন জাকির। যদিও লাভ হয়নি তাতে। জাকির বিদায় নেন ২ রানে।
প্রথম ওভারেই সাদমানকে ফেরালেন রাবাদা
প্রোটিয়াাদের রান পাহাড়ের পর শুরুটা আশা জাগানিয়া হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ওভারেই কাগিসো রাবাদার বলে সাজঘরে ফিরেছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম।
রাবাদর লেংথ বল সাদমানের ব্যাট ছুঁয়ে জমা পড়ে কিপারের গ্লাভসে। শুরুতে অবশ্য প্রোটিয়াদের আবেদনে আম্পায়ার সাড়া দেননি। সফরকারীরা নিশ্চিত ছিল বল ব্যাট স্পর্শ করেছে। রিভিউ নিয়েই সাফল্য পেয়েছে তারা।
মুল্ডারের সেঞ্চুরির পরই ইনিংস ঘোষণা দক্ষিণ আফ্রিকার
টনি ডি জর্জি, ট্রিস্টান স্টাবস ও ভিয়ান মুল্ডারের সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়ারা সংগ্রহ করেছে ৬ উইকেটে ৫৭৭ রান।
মূলত ভিয়ান মুল্ডারের ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পরই ইনিংস ঘোষণার ইঙ্গিত দেন অধিনায়ক এইডেন মারক্রাম। তাইজুলের বলে ছক্কা মেরে ১৫০ বলে সেঞ্চুরি পূরণ করেন মুল্ডার। ৭০ রানে অপরাজিত ছিলেন সেনুরান মুথুসামি।
গতকাল স্টাবসের সেঞ্চুরির পর আজ বড় স্কোরের পথে প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিতে মূল অবদান ডি জর্জির। দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনে ১৭৭ রানে ফিরেছেন তিনি। এসময় ৫ রানে দ্রুত তিন উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ দুর্বল হয়ে পড়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার। দলটির বড় স্কোর সংগ্রহের পথে কাঁটা বিছিয়ে দিতে পেরেছিলেন তাইজুল। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেও তুলে নেয় ষষ্ঠ উইকেট। তার পর আর সফরকারীদের কোনও বিপদে ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। বরং সপ্তম উইকেট জুটিতে প্রোটিয়ারা অপ্রতিরোধ্য গতিতে ছুটেছে। বাংলাদেশ কোনওভাবেই তাদের থামাতে পারেনি। মুথুসামি ও মুল্ডারের জুটি অবিচ্ছিন্ন ছিল ১৫৪ রানে।
৫২.২ ওভার বল করা তাইজুল ১৯৮ রান খরচে শিকার করেছেন ৫ উইকেট। প্রথম সেশনের পর আর কোনও উইকেট পাননি। ৮৩ রানে একটি নিয়েছেন নাহিদ রানা।
২০২০ সালের পর টেস্টে পাঁচশ অতিক্রম করলো দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথম সেশনে হালকা ধস নামলেও চট্টগ্রামে প্রোটিয়া ব্যাটারদের আগ্রাসন অব্যাহত আছে। বাংলাদেশের ওপর চড়াও হয়ে টেস্টে ২০২০ সালের পর প্রথমবার পাঁচশ রান অতিক্রমের নজির গড়েছে তারা। যার পেছনে মূল কৃতিত্ব মুথুসামি ও ভিয়ান মুল্ডারের। সপ্তম উইকেট জুটিতে মুথুসামি ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির দেখা পেয়েছেন চায়ের বিরতির পর। তিনি পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন ৬২ বলে। সেঞ্চুরির পথে ছুটছেন মুল্ডার।
লাঞ্চের পর দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় সেশনে যোগ করেছে আরও ১১৪ রান। তাইজুল প্রথম সেশনের পর ৫ উইকেটের সঙ্গে আর কোনও উইকেট যোগ করতে পারেনি। তাতে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ৫ উইকেট শিকারের নজির গড়েছেন তিনি।
পাঁচশ ছাড়িয়ে চায়ের বিরতিতে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথম সেশনে তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণিতে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিরোধ নড়বড়ে করে দিতে পেরেছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেও নাহিদ রানার বলে পড়েছে ষষ্ঠ উইকেট। তার পর অবশ্য আর উইকেট নিতে পারেনি স্বাগতিকরা। পারেনি রানের চাকা থামাতে। তাতে চায়ের বিরতিতে যাওয়ার আগে সপ্তম উইকেট জুটিতে রানের পাহাড়ে চড়েছে সফরকারী দল। দ্বিতীয় সেশন নিজেদের করে নেওয়া প্রোটিয়াদের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৫২৭ রান। শতরান ছাড়িয়েছে সেনুরান মুথুসামি ও ভিয়ান মুল্ডারের জুটি। মুল্ডার ৭৮ রানে ব্যাট করছেন। মুথুসামি ব্যাট করছেন ৪৭ রানে। এই জুটি অবিচ্ছিন্ন ১০৪ রানে।
নিয়মিত বোলারদের দিয়ে উইকেট ফেলতে ব্যর্থ হয়ে অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে, ব্যাটার মাহমুদুল হাসান জয়কেও আক্রমণে আনেন শান্ত। তাও আবার দুই বছর পর!
সপ্তম উইকেটে প্রোটিয়াদের প্রতিরোধ, মুল্ডারের ফিফটি
ডি জর্জি, বেডিংহ্যামের পর প্রতিরোধ দুর্বল ছিল প্রোটিয়াদের। সপ্তম উইকেটে অবশ্য প্রতিরোধ গড়ে খেলছেন সেনুরান মুথুসামি ও ভিয়ান মুল্ডার। পঞ্চাশ ছাড়িয়েছে তাদের জুটি। এই জুটিতে ভর করেই সফরকারীরা পাঁচশ রানের দিকে ছুটছে। ৮৩ বলে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন মুল্ডার। সিরিজে এটি তার দ্বিতীয়। তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন মুথুসামি।
বিরতি থেকে ফিরেই রানার শিকার রিকেলটন
লাঞ্চ বিরতির আগেই প্রোটিয়াদের ইনিংসে মিনি ধস নামিয়েছিলেন তাইজুল ইসলাম। লাঞ্চের পর রায়ান রিকেলটনকেও বেশি দূর যেতে দেননি নাহিদ রানা। দ্বিতীয় সেশনের চতুর্থ ওভারেই রানার বলে এজ হয়ে মাহিদুলের গ্লাভসবন্দি হয়েছেন প্রোটিয়া ব্যাটার। ফেরার আগে ১২ রান করেছেন তিনি।
তাইজুলের ৫ উইকেট, ৪১৩ রান নিয়ে লাঞ্চে দ.আফ্রিকা
দ্বিতীয় দিন সকালে বেডিংহ্যাম-ডি জর্জি যেভাবে প্রতিরোধ গড়েছিলেন তাতে ৫৫০ প্লাস স্কোর সম্ভাব্য মনে হচ্ছিল। কিন্তু প্রথম সেশনের দ্বিতীয় ঘণ্টাতেই দৃশ্যপটে বদল আনেন তাইজুল ইসলাম। তার ঘূর্ণিতে হালকা ধস নামে ব্যাটিংয়ে। যার মধ্যে ১১৬ রানের জুটি উপহার দেওয়া বেডিংহ্যাম,সেঞ্চুরিয়ান ডি জর্জির উইকেটও ছিল। ৫ রানের মধ্যে বেডিংহ্যাম, ডি জর্জি, ভেরেইনকে ফিরিয়ে তিন উইকেট নিয়ে আবার ৫ উইকেট শিকার করেছেন তাইজুল। তাতে প্রোটিয়াদের পথ চলায় কাঁটা বিছিয়ে দিতে পারার স্বস্তি নিয়ে দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন শেষ করেছে বাংলাদেশ। লাঞ্চের আগে ৫ উইকেটে ৪১৩ রান নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা এই সেশন শেষ করেছে। ব্যাট করছেন ভিয়ান মুল্ডার (১২) ও রায়ান রিকেলটন (১১)।
এই সেশনে ১০৬ রান যোগ হয়েছে। পড়েছে ৩ উইকেট।
তাইজুলের পঞ্চম শিকার ভেরেইন
তৃতীয় উইকেট জুটি ভাঙার পরেই প্রতিরাধ দুর্বল হয়ে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার। ৫ রানে এক তাইজুলের আঘাতেই পড়েছে তিন উইকেট! সেঞ্চুরিয়ান ডি জর্জির আউটের পর এক ওভার বিরতি দিয়ে এবার নতুন ব্যাটার কাইল ভেরেইনকে বিদায় দিয়েছেন তিনি। এলবিডাব্লিউ হয়ে প্রোটিয়া ব্যাটার আউট হন শূন্য রানে। রিভিউ নিয়েও কিছু হয়নি। যা ছিল তাইজুলের পঞ্চম উইকেট। প্রথম টেস্টে ৮ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
ডি জর্জিকেও থামালেন তাইজুল
প্রথম ঘণ্টায় সাফল্য ছিল না বাংলাদেশের। শেষ ঘণ্টাতেই আঘাত হানলেন তাইজুল। তার আঘাতে সাজঘরে ফিরেছেন দুই সেট ব্যাটার। তাইজুলের আঘাতে ৯৯তম ওভারে ভাঙে ১১৬ রানের জুটি। বোল্ড হন বেডিংহ্যাম। একওভার বিরতি দিয়ে এবার টনি ডি জর্জিকে থামান তিনি। গতকাল থেকে প্রোটিয়াদের ইনিংস এগোচ্ছিল তার ব্যাটিংয়ে। দেড়শ রান পার হয়ে দুইশর লক্ষ্যে খেলছিলেন ডি জর্জি। তাকে ১৭৭ রানে এলবিডাব্লিউ করেন তাইজুল। ডি জর্জি রিভিউ নিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি।
তাইজুলের আঘাতেই ভাঙলো ১১৬ রানের জুটি
গতকাল থেকেই প্রতিরোধ গড়ে খেলছিলেন ডেভিড বেডিংহ্যাম ও টনি ডি জর্জি। যার নেতৃত্বে ডি জর্জি। দ্বিতীয় দিন সকালেও বাংলাদেশকে হতাশ করে শতরান ছাড়ানো জুটি গড়েন তারা। ঘণ্টা পার হওয়ার পর এই জুটিও ভেঙেছেন আগের দুই উইকেট নেওয়া তাইজুল। আগের বলে ছয় মারা বেডিংহ্যাম দ্বিতীয় ডেলিভারিতে বলের লাইন মিস করেছেন। তাতে লেগ স্টাম্প উপড়ে যায় তার। হাফসেঞ্চুরি করা বেডিংহ্যাম ৭৮ বলে আউট হয়েছেন ৫৯ রানে।
ডি জর্জি-বেডিংহ্যাম জুটি শতরান ছাড়ালো
গতকাল থেকে অবিচ্ছিন্ন টনি ডি জর্জি ও ডেভিড বেডিংহ্যাম। দ্বিতীয় দিন সকালে প্রথম ঘণ্টাতেও তাদের প্রতিরোধ ভাঙতে পারেনি বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে শতরান ছাড়িয়েছে তাদের জুটি। ডি জর্জি দেড়শ রান ছাড়িয়েছেন। বেডিংহ্যাম পেয়েছেন টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় হাফসেঞ্চুরি। তিনি ফিফটি তুলে নিয়েছেন ৭০ বলে।
ডি জর্জি-বেডিংহ্যাম জুটি পঞ্চাশ ছাড়ালো
গতকাল থেকে প্রতিরোধ গড়ে খেলছেন সেঞ্চুরিয়ান টনি ডি জর্জি। বেডিংহ্যামকে সঙ্গে নিয়ে গড়েছেন নতুন জুটি। দ্বিতীয় দিন সকালে ৮৭তম ওভারে পঞ্চাশ ছাড়িয়েছে এই জুটি। তাতে বড় সংগ্রহের পথে এগিয়ে যাচ্ছে সফরকারী দল।
ভালো কিছুর আশায় দ্বিতীয় দিন শুরু বাংলাদেশের
চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম দিন আক্ষরিক অর্থেই বাংলাদেশের ওপর কর্তৃত্ব করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। জোড়া সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটি নিজেদের করে নিয়েছে। ট্রিস্টান স্টাবস ১০৬ রানে আউট হলেও যে টনি ডি জর্জিকে মাহিদুল ৬ রানে জীবন দিয়েছেন তার সেঞ্চুরিতে ভর করে প্রোটিয়ারা বড় সংগ্রহের দিকে ছুটছে। প্রথম দিন মাত্র দুটি উইকেট নিতে পারা বাংলাদেশ দ্বিতীয় দিন ভালো কিছুর আশায় মাঠে নেমেছে।
আগের দিন আলোর স্বল্পতায় আগেভাগে খেলা শেষ হওয়ার আগে সফরকারীদের সংগ্রহ ছিল প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৩০৭ রান। মাঠে গড়িয়েছে ৮১ ওভার। প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেওয়া ডি জর্জি ১৪১ রান নিয়ে দিন শুরু করেছেন। ১৮ রানে মাঠে নেমেছেন ডেভিড বেডিংহ্যামও। গতকাল দুটি উইকেটই নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম।