‘এ’ দলের চার দিনের ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৭ রানে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল বাংলাদেশ। হাতে থাকা ২ উইকেট দ্রুত হারায় তারা। তবে ১২ রানের লিড নেয় স্বাগতিকরা। কিউইদের ২৫৬ রানের জবাবে ২৬৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দিন শেষ হওয়ার আগে দুইশর বেশি লিড নিয়ে নিউজিল্যান্ড ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।
ইবাদত হোসেন ও হাসান মুরাদ অপরাজিত নেমে বাংলাদেশকে লিড এনে দেন। তারপর সাত রানের ব্যবধানে শেষ ২ উইকেট হারায় তারা। ১২ রানে ইবাদত ও এনামুল হক ৫ রানে থামেন। ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন হাসান।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জশ ক্লার্কসন সর্বোচ্চ চার উইকেট নেন। তিনটি উইকেট পান ক্রিস্টিয়ান ক্লার্ক।
তৃতীয় ওভারেই ওপেনিং জুটি ভাঙে বাংলাদেশ। খালেদ আহমেদ দলীয় ১০ রানে ফেরান রিস মারিউকে (৬)। জো কার্টার ও নিক কেলির জুটিতে ব্যবধান বাড়াতে থাকে নিউজিল্যান্ড। দলীয় ১০৭ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন কার্টার। অধিনায়কের রান তখন ৩৭।
এরপর হাসানের বলে দ্রুত উইকেট হারাতে থাকে কিউইরা। তিন উইকেট নেন এই পেসার। ১৩৭ রানে চার উইকেট হারালে কার্টার ফের জুটি বাঁধেন কেলির সঙ্গে। দুজনে মিলে ৫২ রান যোগ করেন। ১৩৮ বলে ৫৮ রান করেন কার্টার।
৭৬ বলে ফিফটি করা কেলি সেঞ্চুরি করে অপরাজিত আছেন। ১৬৮ বলে তিন অঙ্কের ঘরে তিনি পৌঁছান ১২ চার ও ২ ছয়ে। ১১৭ রানে দিন শেষ করে আসেন কেলি। তার সঙ্গে ১১ রানে অপরাজিত মিচেল হে।
৫ উইকেটে ২১৬ রান নিউজিল্যান্ডের। লিড ২০৪ রানের।
হাসান তিন উইকেট নিয়ে এদিন বাংলাদেশের সেরা বোলিং করেছেন।