বুলাওয়ে টেস্টে প্রথম দিন ২৩ রানে তিন উইকেট হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তারপর থেকে ম্যাচ তাদের হাতের মুঠোয় ছিল। জয়ের আনুষ্ঠানিকতা তারা সারলো চতুর্থ দিন চার ঘণ্টা খেলেই। ৩২৮ রানের বিশাল হার মানলো জিম্বাবুয়ে। দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেলো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
৫৩৭ রানের অসম্ভব লক্ষ্য ছিল জিম্বাবুয়ের সামনে। ১ উইকেটে ৩২ রানে নতুন দিনের খেলা শুরু করে তারা। আগের দিন ওপেনিং জুটি করবিন বোশের বলে ওপেনিং জুটি ভেঙে শেষ করে স্বাগতিকরা। মঙ্গলবার খেলতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারের প্রথম বলে আউট হন নিক ওয়েলচ। সকালের সেশনে জিম্বাবুয়ের ধস এই উইকেট দিয়ে শুরু হয়।
আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান শন উইলিয়ামসকে (২৬) বোশ নিজের তৃতীয় শিকার বানান। আর ১৯ রানের মধ্যে আরও ৩ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে, সবগুলোই নেন কডি ইউসুফ।
৮৩ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জিম্বাবুয়ে প্রতিরোধ গড়ে ক্রেইগ আরভিন ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ব্যাটে। ৬ উইকেটে ১৫০ রানে লাঞ্চে যায় তারা। বিরতি থেকে ফিরে ৮৩ রানের জুটি ভেঙে যায়। আরভিনকে ৪৯ রানে ফেরান বোশ। তারপর ভিনসেন্ট মাসেকেসাকে ফিরিয়ে প্রথমবার টেস্টে পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তিনি।
ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ইনিংস সেরা ৫৭ রানের পর ব্লেসিং মুজারাবানির অপরাজিত ৩২ রানে দুইশ পার করে জিম্বাবুয়ে। ৬৬.২ ওভারে ২০৮ রানে শেষ হয় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস।
প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান বোশ ১২ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসের মতো এবারও দারুণ বোলিংয়ে ৩ উইকেট পান ইউসুফ।
লুয়ান দ্রে প্রিটোরিয়াস ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোরার। ১৫৩ রান করে হয়েছেন ম্যাচসেরা। প্রথম ইনিংসে তার সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন বোশ। দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেটে ৪১৮ রানের ইনিংস ঘোষণার সময় ১০০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
জবাবে জিম্বাবুয়ে ২৫১ রান করে প্রথম ইনিংসে। ১৬৭ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস খেলতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৬৯ রান করে। ক্যারিয়ার সেরা ১৪৭ রান করেন উইয়ান মুল্ডার। ৫১ রান আসে অধিনায়ক কেশভ মহারাজের ব্যাটে।
বুলাওয়ে টেস্টে প্রথম দিন ২৩ রানে তিন উইকেট হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তারপর থেকে ম্যাচ তাদের হাতের মুঠোয় ছিল। জয়ের আনুষ্ঠানিকতা তারা সারলো চতুর্থ দিন চার ঘণ্টা খেলেই। ৩২৮ রানের বিশাল হার মানলো জিম্বাবুয়ে। দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেলো বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
৫৩৭ রানের অসম্ভব লক্ষ্য ছিল জিম্বাবুয়ের সামনে। ১ উইকেটে ৩২ রানে নতুন দিনের খেলা শুরু করে তারা। আগের দিন ওপেনিং জুটি করবিন বোশের বলে ওপেনিং জুটি ভেঙে শেষ করে স্বাগতিকরা। মঙ্গলবার খেলতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকান বোলারের প্রথম বলে আউট হন নিক ওয়েলচ। সকালের সেশনে জিম্বাবুয়ের ধস এই উইকেট দিয়ে শুরু হয়।
আগের ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান শন উইলিয়ামসকে (২৬) বোশ নিজের তৃতীয় শিকার বানান। আর ১৯ রানের মধ্যে আরও ৩ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে, সবগুলোই নেন কডি ইউসুফ।
৮৩ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জিম্বাবুয়ে প্রতিরোধ গড়ে ক্রেইগ আরভিন ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ব্যাটে। ৬ উইকেটে ১৫০ রানে লাঞ্চে যায় তারা। বিরতি থেকে ফিরে ৮৩ রানের জুটি ভেঙে যায়। আরভিনকে ৪৯ রানে ফেরান বোশ। তারপর ভিনসেন্ট মাসেকেসাকে ফিরিয়ে প্রথমবার টেস্টে পাঁচ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তিনি।
ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ইনিংস সেরা ৫৭ রানের পর ব্লেসিং মুজারাবানির অপরাজিত ৩২ রানে দুইশ পার করে জিম্বাবুয়ে। ৬৬.২ ওভারে ২০৮ রানে শেষ হয় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস।
প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান বোশ ১২ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসের মতো এবারও দারুণ বোলিংয়ে ৩ উইকেট পান ইউসুফ।
লুয়ান দ্রে প্রিটোরিয়াস ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোরার। ১৫৩ রান করে হয়েছেন ম্যাচসেরা। প্রথম ইনিংসে তার সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন বোশ। দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেটে ৪১৮ রানের ইনিংস ঘোষণার সময় ১০০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
জবাবে জিম্বাবুয়ে ২৫১ রান করে প্রথম ইনিংসে। ১৬৭ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস খেলতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৬৯ রান করে। ক্যারিয়ার সেরা ১৪৭ রান করেন উইয়ান মুল্ডার। ৫১ রান আসে অধিনায়ক কেশভ মহারাজের ব্যাটে।