তিনি জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক পরিষদের(ফোরাম)মহাসচিব। এসেছেন নড়াইল জেলা থেকে।
বর্তমানে নড়াইলের জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহীর পদ ছাড়াও আশিকুর রহমান মিকু আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) উপমহাসচিব ও বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর নির্বাচনের সময় সবসময় প্রভাবশালী ভূমিকায় থাকেন । বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) ৩ অক্টোবরের নির্বাচনেও সক্রিয়। নিজে প্রার্থী হননি। তবে বাফুফের বর্তমান সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন নের্তৃত্বাধীন পরিষদের বিরুদ্ধে সমন্বয় পরিষদ গড়ার নেপথ্যে অন্যতম মুখ মিকু।
বৃহস্পতিবার এই পরিষদের পরিচিতি ও ইশতেহার পাঠ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আশিকুর রহমান মিকু বলেছেন, ‘বাফুফে নির্বাচনের লড়াইয়ে ব্যর্থ হলে ৫০ বছরের দীর্ঘ সংগঠক ক্যারিয়ারের ইতি টানবো।’
পরে তিনি আরও যোগ করেন, ‘ফুটবল সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। এই নির্বাচনে পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে প্যানেল করেছি। প্যানেলটা হয়েছে বলেই একটা অবস্থান নিতে পেরেছেন তৃণমূলের সংগঠকেরা। আমি তৃণমূল থেকে উঠে এসে দীর্ঘ ৫০ বছর ক্রীড়াঙ্গনের জন্য জীবন-যৌবন উৎসর্গ করেছি। আজ তৃণমূলের অনেক সংগঠক বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনে দায়িত্ব পালন করছেন। এবারের লড়াইয়ে না জিতলে ঘোষণা দিচ্ছি, ক্রীড়াঙ্গন ছেড়ে দেবো। ব্যর্থ হলে মনে করবো, এতদিনের সকল প্রচেষ্টা ছিল মিথ্যে।’