বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। সেটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা প্রদিক্ষণ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেছে।
আবরার হত্যার দাবিতে আজও উত্তাল বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন সংগঠন বিক্ষোভ করছে।
প্রসঙ্গত, রবিবার (৬ অক্টোবর) রাত ৩টার দিকে বুয়েটের শেরেবাংলা হলের দ্বিতীয় তলা থেকে আবরারের মরদেহ উদ্ধার করে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, তাকে পিটিয়ে হত্যার প্রমাণ পাওয়া গেছে। আবরার ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। আবরারের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। তার বাবা বরকত উল্লাহ একজন এনজিওকর্মী, মা রোকেয়া বেগম কিন্ডার গার্টেন স্কুলে শিক্ষকতা করেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে আবরার বড়। তার ছোট ভাই ঢাকা কলেজের ছাত্র।
আরও খবর:
‘ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের না চিনলে শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন চলতো’
আবরার হত্যা: সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ করলেন শিক্ষার্থীরা
১০ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা
বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি, সমর্থন শিক্ষক সমিতির
আবরার হত্যার বিচারসহ ৭ দফা দাবিতে উত্তাল বুয়েট
আবরারকে কোলে করে করিডোর পার করেন চারজন (ভিডিও)
বুয়েটে আবরার হত্যা: ছাত্রলীগ থেকে ১১ জনকে স্থায়ী বহিষ্কার
বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার হত্যায় ৯ ছাত্রলীগ নেতা আটক
আবরার হত্যার ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে মামলা
কাউকে পেটানোর নির্দেশনা কখনও ছাত্রলীগ দেয় না: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি
‘ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আমার ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করেছে’
আবরারকে পিটিয়ে হত্যার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ
ফোনে ডেকে নেওয়ার পর লাশ মিললো বুয়েট শিক্ষার্থীর
আবরার হত্যার বিচার চেয়ে সরব ফেসবুক