X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৫ বৈশাখ ১৪৩১

সুন্দরবন দিবস: উপকূলবাসী পালন করলেও ঘোষিত হয়নি সরকারিভাবে

হেদায়েৎ হোসেন, খুলনা
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫২আপডেট : ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪২

বিশ্বের অন্যতম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। এ বনের সৌন্দর্য আকৃতি-প্রকৃতি অবস্থান, জীববৈচিত্র্য পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। অর্থনীতিতে এ বনের গুরুত্ব রয়েছে। তবে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য এখন সংকটাপন্ন। জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ, অনিয়ন্ত্রিতভাবে গাছ কাটা, সচেতনতার অভাব এবং কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখানের জীববৈচিত্র্য।

এ বনের আয়তন গত ৭৭ বছরেরও অধিক সময় ধরে ছয় হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার। যা ১৯৪৭ সালের সার্ভে ছিল। ২০০২ সালেও একবার সার্ভে হয়। সেখানে একই চিত্র ছিল। কিন্তু এ বনে ভাঙা গড়া হয়েছে বেশ। গত ২০ বছরে গড়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধুর চর। সুন্দরবনের ডিমের চরসহ বেশ কিছু এলাকা ভেঙেছে। দুবলার পথের ত্রিমোহনায় সৃষ্টি হয়েছে ত্রিকোণ চর। এ বনে বাস করতো ৪০০ প্রজাতির পাখি। এ পাখি নিয়েও নেই জরিপ। ২০১৫ সালের জরিপ থেকে ২০১৮ সালের জরিপে বাঘ বেড়েছে। ২০২৩-এর জরিপে  হরিণও বেড়েছে। কিন্তু বনের আয়তন এখন কত? আয়তন বাড়লো, নাকি কমলো—এ বিষয়টি ভাবাচ্ছে সুন্দরবন ঘেঁষা মানুষকে।

২০০১ সালে জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে সুন্দরবন দিবস ঘোষণার দাবি জানানো হয়। এরপর ২০০২ সাল থেকে উপকূলীয় মানুষ এ দিবস পালন করে আসছে। কিন্তু গত ২২ বছরেও এ দিনকে সরকার জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করেনি।

আজ সুন্দরবন দিবস। সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস পালিত হয়ে আসছে। ২০০১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের আওতায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘রূপান্তর’ ও ‘পরশ’র উদ্যোগে এবং দেশের আরও ৭০টি পরিবেশবাদী সংগঠনের অংশগ্রহণে ‘প্রথম জাতীয় সুন্দরবন সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনে ১৪ ফেব্রুয়ারিকে ‘সুন্দরবন দিবস’ ঘোষণা করা হয়।

বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য এখন সংকটাপন্ন

সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নুরুল কবির বলেন, ‘সুন্দরবনে যেমনি ভাঙন আছে, তেমনি সৃষ্টিও আছে। কিন্তু এ বনের আয়তন কমেছে, নাকি বেড়েছে তা নিয়ে জরিপ হয়নি। এ ধরনের কোনও পদক্ষেপও নেই।

সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসীন হোসেন বলেন, ‘সুন্দরবনের আয়তন আপাতদৃষ্টিতে বেড়েছে বলে মনে হলেও সার্ভে ছাড়া বলা মুশকিল। এ জন্য একটি সার্ভে করা প্রয়োজন। বন বিভাগ থেকে বনের সুরক্ষায় নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। জেলেদের সচেতন করতে করণীয় ও বর্জনীয়ের তালিকা করে লিফলেট আকারে প্রচার করা হয়েছে। লোকালয়ে বাঘ হরিণসহ বন্যপ্রাণী প্রবেশ ঠেকাতে বনের সীমানা ঘেঁষে নাইলনের নেটের ঘেরা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। বাঘসহ বেশ কিছু বন্যপ্রাণী গণনায় ক্যামেরা ট্রাপিং চলছে। ২০১৮ সালের সর্বশেষ ক্যামেরা জরিপে সুন্দরবনে ১১৪টি বাঘ পাওয়া যায়। এর আগে ২০১৫ সালের জরিপে বাঘ ছিল ১০৬টি। বর্তমানে জরিপ চলছে। এ বছরের ২৯ জুলাই বাঘ দিবসে জরিপের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। লোকালয়ে বন্যপ্রাণীর প্রবেশ ঠেকাতে সুন্দরবনের দানসাগর ও কৈখালীতে ২০ কিলোমিটার এলাকায় নাইলনের বেড়া নির্মাণের পাইলটিং কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত ১০ শতাংশ কাজ হয়েছে।’

বাংলাদেশ অংশে সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ছয় হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে এক হাজার ৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জলভাগ। নদ-নদী ও খালে রয়েছে ১২০ প্রজাতির মাছ। বিশ্বে বিপন্ন ৩১ প্রজাতির প্রাণী এখনও সুন্দরবনে টিকে আছে। এর মধ্যে ১২ প্রজাতির প্রাণী সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এ বনে। বিপন্ন প্রাণীর মধ্যে অন্যতম রয়েল বেঙ্গল টাইগার, মেছো বাঘ, ছোট মদন টাক, গ্রেট নট পাখি, রাজগোখরা, জলপাই রঙের কাছিম, দুই প্রজাতির ডলফিন (ইরাবতী ও গাঙ্গেয়), দুই প্রজাতির উদবিড়াল ও লোনা পানির কুমির ইত্যাদি। জাহাজ ও লঞ্চ রাতে চলাচলে টর্চ লাইটের তীব্র আলো ও শব্দে হরিণ এবং নিশাচর প্রাণীসহ সুন্দরবনের পশুপাখির জীবনচক্রের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।

সুন্দরবনে বাস করতো ৪০০ প্রজাতির পাখি

১৯৭৭ সালে সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে ইউনেস্কো। পৃথিবীজুড়ে যে ৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ আছে, তার ৩৫ প্রজাতিই পাওয়া যায় সুন্দরবনে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, নদীভাঙন, অবৈধ বসতি স্থাপন ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে গাছ কাটার ফলে সুন্দরবনের আয়তন কমেছে। সুন্দরী গাছ কমেছে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

২০০২ সালে এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে সুন্দরবনে তেল দূষণের ওপর একটি গবেষণা শেষে প্রতিবেদনে তেল দূষণে সুন্দরবনের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করা হয়। আশাব্যঞ্জক তথ্য হলো, কেওড়া গাছ প্রচুর পরিমাণে জন্মে। নতুন সৃষ্ট চরে এ ম্যানগ্রোভ গাছ প্রাকৃতিকভাবে জন্মে থাকে। আগুনঝরা নদীর মোহনায় ত্রিকোণ চর তাই কেওড়া বনে পরিণত হয়েছে। লবণসহিষ্ণু এ গাছে প্রচুর ফল হয়। সুন্দরবনের মধুর একটি বড় অংশ আসে কেওড়া ফুল থেকে।

২০২৩ সালের ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব সংস্থা জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনেস্কোর একটি প্রতিনিধিদল সুন্দরবনের জয়মনিরগোলা ও হিরণ পয়েন্টসহ বেশ কয়েকটি স্থান পরিদর্শন করেছেন। এর আগে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে সুন্দরবনের জন্য ১০টি হুমকি চিহ্নিত করা হয়েছিল। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়া, দূষণ, অবৈধ তৎপরতা ও পশুর নদের খননকে অন্যতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় তখন।

সুন্দরবনে জেলেদের জন্য করণীয়

সুন্দরবনে মাছ-কাঁকড়া ধরার জন্য পাস (পারমিট) গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রতিটি নৌকার জন্য বোট লাইসেন্স সার্টিফিকেট (বিএলসি) গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবার নতুন পারমিট গ্রহণের পূর্বে এবং জমাদানের সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ (বিএলসি, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি) সংশ্লিষ্ট নৌকা অবশ্যই স্টেশন ঘাটে হাজির করতে হবে এবং নির্ধারিত রাজস্ব পরিশোধ করে পারমিট/সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে।

নদ-নদী ও খালে রয়েছে ১২০ প্রজাতির মাছ

কাঁকড়া আহরণের জন্য পৃথক পারমিট গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবার নৌকা/মাছ/কাঁকড়া পরিমাপ ও চেকিংকালে বনকর্মীদের সহায়তা করতে হবে। পাসে উল্লিখিত জলসীমা এলাকায় মাছ ধরতে হবে। পাসে উল্লিখিত যান দিয়েই মাছ ধরতে হবে। দোনা দড়ি ব্যবহার করে কাঁকড়া ধরতে হবে। সুন্দরবনের অভ্যন্তরে মাছ-কাঁকড়া ধরাকালে বিএলসি/বিএলসি’র কপি ও জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে।

পারমিটে উল্লিখিত জমাদানের তারিখে বা তার পূর্বে যে স্টেশন হতে পাস ইস্যু করা হয়েছে সেই স্টেশনেই তা জমা দিতে হবে। যখনই নৌকা বন থেকে বেরিয়ে আসবে তখনই পারমিট জমা দিতে হবে। আহরণকারীগণ প্রতিবছর অক্টোবর হতে মার্চ মাস পর্যন্ত সময়ে শুধু সাগর থেকে ধরা মাছ শুকাতে ও জমাতে পারবেন। দুর্যোগকালে সুন্দরবন হতে মাছ-কাঁকড়া আহরণ হতে বিরত থাকতে হবে। জরুরি প্রয়োজনে নিকটস্থ বন অফিসে যোগাযোগ/আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে।

সুন্দরবন বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দো বলেন, ‘৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে তিন বছর মেয়াদি সুন্দরবনে বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় বন্যপ্রাণী ও বন সুরক্ষায় বেশ কয়েকটি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে বাঘ গণনা, ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাসের সময় বনের প্রাণীরা যাতে নিরাপদে আশ্রয় নিতে পারে সে জন্য সুন্দরবনের বিভিন্ন স্থানে উঁচু টিলা নির্মাণ, লোকালয়ে বন্যপ্রাণীর প্রবেশ ঠেকাতে বনের পাশে নাইলনের বেড়া নির্মাণ ইত্যাদি। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে নাইলনের বেড়া নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। এই বেড়ার কাজ শেষ হলে লোকালয়ে আর বন্যপ্রাণী প্রবেশ করতে পারবে না। সুন্দরবনের খুলনা, সাতক্ষীরা, চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জের ৬০ কিলোমিটার এলাকায় এই বেড়া নির্মাণ করা হবে।’

বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে সুন্দরবনকে ভালোবাসুন

সুন্দরবন একাডেমির পরিচালক ফারুক আহমেদ বলেন, ‘২০০১ সালে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য সুরক্ষায় জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলন থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে সুন্দরবনকে ভালোবাসুন স্লোগানে ওই দিনকে সুন্দরবন দিবস ঘোষণার দাবি জানানো হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত সরকারিভাবে এ ঘোষণা হয়নি। যদিও ২০০২ সাল থেকে সুন্দরবন উপকূলের মানুষ ১৪ ফেব্রুয়ারি সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সুন্দরবনের সুরক্ষা ২০০ বছরের পুরনো আইনে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। সংরক্ষিত এ সুন্দরবনে বন বিভাগের পাশাপাশি, পানি উন্নয়ন, মৎস্য, পুলিশ, র‌্যাব, কোস্টগার্ডসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ইচ্ছামতো প্রবেশ করছে। ইকোট্যুরিজম চলছে সুন্দরবন সুরক্ষার নীতিকে বাইপাস করে। সুন্দরবনের ইতিবাচক দিক হচ্ছে সরকার বর্তমানে সুন্দরবন সুরক্ষার বিষয়ে অনেক সচেতন। আগে সুন্দরবন বা জীববৈচিত্র্য সুরক্ষায় তেমন কোনও পদক্ষেপ ছিল না। এখন ধারাবাহিকভাবে এ বিষয়ে সরকার বড় বড় প্রকল্প গ্রহণ করছে। বাঘ সুরক্ষায়ও কাজ করছে। আর নেতিবাচক আছে অনেক। আমরা চাইছিলাম বছরের একটি দিন যদি দেশব্যাপী জাতীয়ভাবে দিবস হিসেবে পালিত হয় তাতে সুন্দরবনের মর্যাদা আরও বেশি প্রতিফলিত হবে এবং বিষয়টিতে মানুষের সম্পৃক্ততাও বাড়বে। কিন্তু দিবসটির ব্যাপারে সরকার নির্লিপ্ত। গত ২২ বছরেও সরকার বিষয়টি আমলে নেয়নি। আর বন বিভাগও এ বিষয়ে অগ্রসর হয়নি। তারা মনে করে দিবস হলে কর্তৃত্ব বন বিভাগের বাইরে যেতে পারে। বিষ দিয়ে ধরার কারণে প্রচুর মৎস্যসম্পদ নষ্ট হচ্ছে। আর বিষের প্রভাবে জীববৈচিত্র্যও হুমকিতে পড়ছে। এ বিষয়ে সরকার এখনও জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেনি। সার্বিকভাবে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ না করলে সুন্দরবনকে টিকিয়ে রাখা যাবে না।‘

/কেএইচটি/
সম্পর্কিত
নানা কর্মসূচিতে পালিত হচ্ছে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস
জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস আজ
পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস আজদায়িত্ব পালনকালে কতটা সুরক্ষা পাচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা
সর্বশেষ খবর
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
মাড় ফেলে ভাত রান্না হলে ‘১৫ ভাগ অপচয় হয়’
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
শরীরের তাপ কমায় এই ৮ খাবার
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
সর্বাধিক পঠিত
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ