X
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেন বেপরোয়া?

এস এম আববাস
২৩ মে ২০২৩, ১০:০০আপডেট : ২৪ মে ২০২৩, ১১:১৯

রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ নামিদামি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে বার বার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। অধ্যক্ষ নিয়োগ, অবৈধ আবদার না মানলে অধ্যক্ষকে সাময়িক বরখাস্ত করা, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগের চেষ্টা, এমপিও জালিয়াতি, শিক্ষকদের হয়রানি, অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তির অভিযোগ উঠছে প্রতি বছরই। অথচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটিগুলো কীভাবে চলবে, গত তিন বছরেও সেই নীতিমালা তৈরি হয়নি।

২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছিলেন, ‘ম্যানেজিং কমিটি নিয়ে অনেক সমস্যা হয়। সারা দেশে এত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তাদের অনেক ধরনের সমস্যা থাকে।  এটি নিয়ে একটি প্রবিধিমালা হচ্ছে। সেটি চূড়ান্ত করতে একটি সংসদীয় উপ-কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। তারা ডিসেম্বরের (২০২০) মধ্যেই এটি চূড়ান্ত করতে পারবেন।’

নতুন প্রবিধানমালার বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক অধিশাখা) সোনা মনি চাকমা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘প্রবিধানমালার খসড়া চূড়ান্ত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।’

জানতে চাইলে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘প্রবিধানমালা হলে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সহজ হবে। আর্থিক দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অবসান ঘটবে বলে আশা করছি।’

বর্তমানে মূলত ‘২০০৯ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালা’ দিয়েই পরিচালিত হচ্ছে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যদিও এই প্রবিধানমালাটি নানা জটিলতার কারণে একাধিকবার সংশোধন করা হয়েছে। যেমন- ২০০৯ ও ২০১২ সালে দুই বার সংশোধন করা হয়। কিন্তু তাতে করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় আরও বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। সংসদ সদস্যরা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি থাকায় তখন সারা দেশে কমিটির বিরুদ্ধে বেপরোয়া কার্যক্রম চালানোর অভিযোগ ওঠে। ২০১৬ সালে উচ্চ আদালতের আদেশে বলা হয়—সংসদ সদস্যরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি থাকতে পারবেন না। এরপর আবারও ২০১৭ সালে প্রবিধানমালা সংশোধন করা হয়।

অভিযোগ আছে, অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় বর্তমানে সংসদ সদস্যের স্ত্রী বা আত্মীয়-স্বজন সভাপতি হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। আর যেসব প্রতিষ্ঠানে সভাপতির পদে এ ধরনের ক্ষমতাবান লোকেরা রয়েছেন, সেখানেই আর্থিক দুর্নীতি ও প্রতিষ্ঠানে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এসব কারণে ২০২০ সালে নতুন করে প্রবিধানমালার একটি খসড়া তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। তবে গত তিন বছরেও এই প্রবিধানমালা চূড়ান্ত হয়নি।

কী বলা ছিল প্রবিধানমালায়

প্রবিধানমালার ৩৮ ধারায় বলা হয়েছে, ‘বোর্ড বা সরকারের জারি করা নির্দেশনা অমান্য করা, অদক্ষতা, আর্থিক অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা বা এরকম অন্য কোনও কারণে বোর্ড যেকোনও সময় গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি ভেঙে দিতে পারবে, বা প্রবিধান ৫ (৩)-এর অধীন মনোনীত কমিটির সভাপতি বা যেকোনও সদস্যের সদস্যপদ বাতিল করিতে পারবে।’

‘একটি গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি ভেঙে দেওয়া বা সভাপতি বা সদস্যের সদস্যপদ বাতিলের আগে বোর্ড গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি কেন ভেঙে দেওয়া হবে না বা সংশ্লিষ্ট পদ বাতিল করা হবে না, এই মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য নির্দেশ দেবে। এই নির্দেশ প্রাপ্তির অনধিক ৩০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে কারণ দর্শাতে হবে।’

প্রবিধানমালার ৩৬ ধারায় বলা হয়, ‘গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি এই প্রবিধানমালা কিংবা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত সরকারি আদেশ, সিদ্ধান্ত এবং বোর্ড কর্তৃক জারি করা কোনও আদেশের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেবে না।’

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে গভর্নিং বডির অনেক ক্ষমতা। কিন্তু তারা কোনও অনিয়ম-দুর্নীতি করলে তাদের কিছু করার ক্ষমতা আমাদের নেই। আমরা গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটি তৈরি করি, অনুমোদন দেই, ভাঙার ক্ষমতাও রাখি। এর বেশি কিছু করার নেই। অন্য কেউ যদি ফৌজদারি মামলা করে, তাহলে প্রচলিত আইনে বিচার হতে পারে। তাছাড়া নয়। তবে নতুন প্রবিধানমালায় কিছু ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে।’

অভিযোগ বিস্তর

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির দুর্নীতির অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া যায় দেশের নানা প্রান্ত থেকে। বাংলা ট্রিবিউনের হাতে আসা কয়েকটি অভিযোগের খণ্ড চিত্র এমন–

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুর্নীতি

রাজধানী ঢাকার নামিদামি প্রতিষ্ঠান ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির বিরুদ্ধে কয়েক বছর ধরে দুর্নীতির অভিযোগ করে আসছেন অভিভাবকরা। এসব অভিযোগ শিক্ষা বোর্ড, অধিদফতর ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কেও বারবার জানানো হয়। কিন্তু গভর্নিং বডির কারও বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিতে পারেনি মন্ত্রণালয়। ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালায়’ কমিটিকে ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়ায় মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডকে পাত্তা দেয়নি ভিকারুননিসার ম্যানেজিং কমিটি।

ভিকারুননিসা উচ্চমাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান হলেও নিয়োগ বিধিমালা ভঙ্গ করে উপাধ্যক্ষ নিয়োগের চেষ্টা করে বিগত গভর্নিং বডি। সরকারের অতিরিক্ত সচিব বিগত অ্যাডহক কমিটির সভাপতি থাকার সময় ৬৯ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। একজন আমলা বিগত গভর্নিং বডির সভাপতি থাকার সময়ে ভারপ্রাপ্ত কয়েকজন অধ্যক্ষকে শাস্তির আওতায় আনা হয়। এ সময় গভর্নিং বডির বিরুদ্ধে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ‘ভর্তি বাণিজ্যের’ অভিযোগে ভারপ্রাপ্ত একজন অধ্যক্ষকে শাস্তির আওতায় আনা হলেও গভর্নিং বডির সভাপতি কিংবা কোনও সদস্যকে শাস্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি।

দেখা গেছে, গভর্নিং বডি অবৈধভাবে প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে চাপের মুখে একজন সহকারী শিক্ষককে দিয়ে একজন চাকরিপ্রার্থীর নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটায়। পরে ওই শিক্ষক বাড়তি নম্বর কেটে দিয়ে খাতায় সঠিক নম্বর দেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে গভর্নিং বডি প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগে প্রার্থীর খাতায় নম্বর বাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনে ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করে। এখন অবধি ওই বিষয়টির সুরাহা করেনি কোনও গভর্নিং বডি।      

২০০৭ সালে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতরের (ডিআইএ) তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৫০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়ার পরও কোনও ব্যবস্থা নিতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গভর্নিং বডি ডিআইএ’র প্রতিবেদনের কোনও সুপারিশ মানেনি।

মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে অস্থিরতা

রাজধানীর মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এখন পর্যন্ত অস্থিরতা চলছে প্রতিষ্ঠানটিতে। বিদ্যালয়টিকে আদালতের রায়ের আলোকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র শিক্ষক জাকির হোসেনকে। কিন্তু অ্যাডহক কমিটির সভাপতি দেলোয়ার হোসেন গত ১৭ মে তাকে অব্যাহতি দিয়েছেন। এ বিষয়টি নিয়ে  বর্তমানে ওই প্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা চলছে।

নীলক্ষেত স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের আপিল অ্যান্ড আরবিট্রেশন কমিটির সিদ্ধান্ত অমান্য করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক নীলক্ষেত হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুর রশিদের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। যদিও ওই সভাপতিকে আবারও দায়িত্বে রাখা হয়েছে।

আবু আব্বাছ কলেজে অর্থ আত্মসাৎ

নেত্রকোনার বেসরকারি আবু আব্বাছ কলেজের মোট পাঁচ কোটি টাকা আয়ের বেশির অংশ তছরুপ করলেও প্রতিষ্ঠানটির প্রধানের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি ম্যানেজিং কমিটি। উল্টো ম্যানেজিং কমিটি এ ঘটনায় দায় নিতে চায়নি। শিক্ষকরা বেতন না পেলেও ম্যানেজিং কমিটি কোনও ভূমিকা নেয়নি রহস্যজনক কারণে।

মোল্লাকান্দি লালমিয়া পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজে আর্থিক দুর্নীতি

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি জারি করা এক আদেশে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার মোল্লাকান্দি লালমিয়া পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ গভর্নিং বডির আর্থিক দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে। ওই আদেশে বলা হয়, কলেজের ৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা খরচ করা হয়। এরমধ্যে ক্যাশ বইয়ে না লিখে এবং ব্যাংক হিসাবে জমা না দিয়ে ২৮ লাখ ৫২ হাজার ১১২ টাকা সভাপতির মাধ্যমে কলেজের বিভিন্ন শাখা উন্নয়ন ও বিভিন্ন খাতে খরচ করা বিধিসম্মত হয়নি।

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে যৌন হয়রানি

২০২১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অফিদফতরের এক অফিস আদেশ জানা যায়, বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে একজন নারী শিক্ষককে যৌন হয়রানির অভিযোগ নিষ্পত্তি হয়নি। পরে একই কলেজের আরেকজন নারী শিক্ষক যৌন হয়রানির শিকার হন। প্রথম যিনি যৌন হয়রানির শিকার হয়েছিলেন, তার অভিযোগ প্রমাণের পর গভর্নিং বডির মাধ্যমে অধ্যক্ষের কক্ষে সমঝোতা করে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়। এর ফলেই আরেকজন শিক্ষক যৌন হয়নানির শিকার হন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই ঘটনায় বগুড়া জেলার ওই  প্রতিষ্ঠানের ‘যৌন নিপীড়ন বিরোধী কমিটি’র বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, প্রতিনিয়তই অভিযোগ উঠছে, শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রিবিধানমালার দুর্বলতার কারণে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির বেসরকারি কোনও ব্যক্তিকে শাস্তির আওতায় আনা যাচ্ছে না। 

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সভাপতি (বাশিস) নজরুল ইসলাম রনি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটি প্রতিষ্ঠানের টাকা তছরুপ করে। নিয়োগ, পদোন্নতি জালিয়াতি, এমপিও জালিয়াতি, ভর্তি বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতি করে। এফডিআর ভাঙিয়ে অর্থ ব্যয় করে অনেক প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করেছে কমিটিগুলো। পরিচালনা কমিটির অনিয়ম-দুর্নীতি ও অবহেলার কারণে কয়েক হাজার মামলা উচ্চ আদালতে চলমান রয়েছে। এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’

/এপিএইচ/এফএস/
সম্পর্কিত
প্রধানমন্ত্রীর কাছে এসএসসি’র ফল হস্তান্তর
সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুই কবির জন্মবার্ষিকী পালনের নির্দেশ
অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈতনিক করতে একসঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়
সর্বশেষ খবর
পর্দা উঠলো কান উৎসবের, মেরিল স্ট্রিপ ও মেসির ফেরা
কান উৎসব ২০২৪পর্দা উঠলো কান উৎসবের, মেরিল স্ট্রিপ ও মেসির ফেরা
বাংলা ট্রিবিউনের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন লিলি
কান উৎসব ২০২৪বাংলা ট্রিবিউনের প্রশ্নের জবাবে যা বললেন লিলি
এমবাপ্পে রিয়ালে খেলবেন, নিশ্চিত করলেন লা লিগা প্রধান
এমবাপ্পে রিয়ালে খেলবেন, নিশ্চিত করলেন লা লিগা প্রধান
লখনউকে হারিয়ে রাজস্থানকে প্লে অফে তুললো দিল্লি
লখনউকে হারিয়ে রাজস্থানকে প্লে অফে তুললো দিল্লি
সর্বাধিক পঠিত
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
সাকিব-তামিমের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে: ইমরুল 
সাকিব-তামিমের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে: ইমরুল 
সোনার অলংকার কেনাবেচায় নতুন হার নির্ধারণ
সোনার অলংকার কেনাবেচায় নতুন হার নির্ধারণ
পেঁয়াজ আমদানি শুরু
পেঁয়াজ আমদানি শুরু
তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
তাসকিনকে সহ-অধিনায়ক করে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা