X
শনিবার, ১১ মে ২০২৪
২৮ বৈশাখ ১৪৩১
সরেজমিন সেন্ট্রাল হাসপাতাল

সেবার নামে অরাজকতা চলে যেখানে

সাদ্দিফ অভি
১৯ জুন ২০২৩, ০০:০৬আপডেট : ১৯ জুন ২০২৩, ০২:৩৩

নানা অনিয়মে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে রাজধানীর ধানমন্ডির সেন্ট্রাল হাসপাতাল। সম্প্রতি ইডেন কলেজের এক শিক্ষার্থীর ‘ভুল চিকিৎসা’ ও অবহেলার কারণে তার নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় সমালোচনার জন্ম দিয়েছে হাসপাতালটি। মাহবুবা রহমান আঁখি (২৫) নামের ওই শিক্ষার্থীর পরিবারের দাবি, চিকিৎসকের অবহেলায় আঁখির নবাগত সন্তানের মৃত্যু হয়েছে এবং একই কারণে আঁখিও মারা গেছেন। আঁখির পরিবারের করা মামলায় দুই চিকিৎসককে গ্রেফতার করা হয়েছে। বর্তমানে তারা কারাগারে আছেন।

আঁখি প্রায় তিন মাস ধরে সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তার শারীরিক অবস্থাও ছিল স্বাভাবিক। সংযুক্তার পরামর্শ অনুযায়ী তিনি স্বাভাবিক পদ্ধতিতে (নরমাল ডেলিভারি) সন্তান প্রসবের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। চিকিৎসক তাকে সেভাবেই আশ্বস্ত করেছিলেন। গত ৯ জুন প্রসবব্যথা ওঠায় রাত ১২টা ৫০ মিনিটে ডা. সংযুক্তার অধীনে সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আঁখিকে। কিন্তু এ সময় ডা. সংযুক্তা হাসপাতালে ছিলেন না। তিনি অবস্থান করছিলেন দুবাই। হাসপাতালে কর্তব্যরতরা আঁখির পরিবারের সঙ্গে মিথ্যার আশ্রয় নেন। তারা জানান, ডা. সংযুক্তা হাসপাতালেই আছেন এবং অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) কাজ করছেন। একদিকে চিকিৎসক হাসপাতালে নেই, অন্যদিকে রোগী বা তার পরিবারকে না জানিয়েই করানো হয় প্রসব।

আঁখির ডেলিভারিতে নিয়োজিত ছিলেন অনভিজ্ঞ ব্যক্তিরা

পরিবারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সেদিন রাতে যে দুজন চিকিৎসক রোগীর প্রসবের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তারা প্রসবকাজের জন্য বিশেষজ্ঞ নন। তারা সেন্ট্রাল হাসপাতালে মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে কর্মরত এবং শুধু একটি বেসরকারি মেডিক্যাল থেকে এমবিবিএস পাস করেছেন। তারা হলেন ডা. মুনা সাহা ও ডা. শাহজাদী। দুজনেই ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে কাজ করেন। সেদিন রাতে তারা সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি বিভাগে দায়িত্বরত ছিলেন। এ ছাড়া এই বিভাগে রোগী এলে কোন চিকিৎসকের অধীনে যাবে, তাও নির্ধারণ করে কাগজে লিখতেন তারা। যদিও ঘটনার এক দিন পর এই নিয়ম পাল্টে দেয় সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

স্বাভাবিক নিয়ম হচ্ছে, জরুরি বিভাগে রোগী আসবে এবং তারপর সেখান থেকে রোগীকে রেফার করা হবে সংশ্লিষ্ট বিভাগে। তবে গাইনি বিভাগের ক্ষেত্রে এই নিয়ম ছিল ব্যতিক্রম। এই বিভাগের রোগী সরাসরি চলে যেতো হাসপাতালের পঞ্চম তলায় গাইনি বিভাগে।

হাসপাতালের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়মের প্র্যাকটিস হয়ে আসছে এখানে। নিজের রোগীর সুবিধার্থে এই নিয়ম চালু করেছিলেন ডা. সংযুক্তা সাহা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত থাকলেও তা নিয়ে কিছু বলতো না।

ভিডিও কলে নির্দেশনা দেন ডা. সংযুক্তা সাহা

সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. সংযুক্তা সাহার বিরুদ্ধে আছে নানা অভিযোগ। অনুসন্ধানে কিছু অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। সংযুক্তা সাহার কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তার রোগীর পরিমাণ বেশ ভালো। ফেসবুক থেকে তিনি চিকিৎসার বিষয়ে প্রচার করেন। রোগীদের ভিডিওর মাধ্যমে স্বাভাবিক প্রসবের কথা জানান। সেসব ভিডিও তিনি তার নিজস্ব ফেসবুক পেজে পোস্ট করেন। এসব প্রচারণা দেখে অনেক রোগী তার কাছে সেবা নিতে আসেন। তবে তিনি একই সময় একাধিক রোগীকে সময় দেন।

রোগীরা অভিযোগ করেন, অনেক রোগীর চাপের কারণে তিনি একসঙ্গে তিন-চার জনকে তার চেম্বারে দেখেন। কাউকেই তিনি পর্যাপ্ত সময় দেন না। একই সময়ে ফোনেও অন্য রোগীকে অ্যাটেন্ড করান। এমনকি অন্য হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভর্তি রোগীর বিষয়েও মোবাইল ফোনে পরামর্শ দেন।

প্রাপ্তি নামে এক রোগী অভিযোগ করে জানান, ডা. সংযুক্তা অনলাইনে প্রচুর সময় ব্যয় করেন। একসঙ্গে তিন-চার জন রোগীকে তার রুমে বসান। তার সামনে ফাইল পড়ে থাকে, তিনি ঠিকমতো তাও দেখেন না। রোগীর সঙ্গে কথা বলতে বলতেই ফোনে নানা রকম নির্দেশনা দেন।

কী রকম নির্দেশনা, জানতে চাইলে তিনি জানান, রোগীকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া, এনেসথেশিয়া দেওয়া, ওষুধ দেওয়া─এগুলো বলতে বলতেই রোগী দেখেন। আবার ভিডিও কলে বাইরের চিকিৎসকদের রোগীর বিষয়ে পরামর্শ দেন। ততক্ষণে সামনের রোগী দেখা শেষ, ফাইল বন্ধ করে পাঠিয়ে দেন। আমি একবারই গিয়েছিলাম তার কাছে, এমন দেখে এরপর আর যাইনি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে এভাবে এই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোনও মানে হয় না।

চিকিৎসকের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা ভাগ্যের ব্যাপার বলে জানান সুমনা নামের এক রোগী। তিনি বলেন, গাইনি সমস্যা বিষয়ে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তাকে দেখাতে যাই। প্রথমে কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা, তারপর তার সহকারীদের দেখা পাওয়া। সহকারীরা ফাইল হাতে নিয়ে দেখে আরেক দরজা দিয়ে বিদায় দিতে দিতে বলেন টেস্টগুলো করে আনতে। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেলাম না। তবে তার চেম্বারের ভেতর অনেক রোগী একসঙ্গে। এরপর আরেক দিন রিপোর্ট নিয়ে গেলাম, সহকারীরাই জানালেন ল্যাপ্রোস্কপি করা লাগবে, করলে ঠিক হয়ে যাবে। ওষুধসহ খরচ কত পড়বে, তাও তারা জানিয়ে দিলেন। তবু চিকিৎসকের দেখা পেলাম না।

আঁখির মৃত্যুর ঘটনার পর হাসপাতালের কিছু কর্মচারী এবার মুখ খুলতে শুরু করেছেন। তবে তাদের দাবি, সংযুক্তা সাহার দাপটে হাসপাতালে কথা বলা ‘বিপদ’। কারণ হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে তার ভালো সম্পর্ক। তার কারণে হাসপাতালের আয় ভালো বলেও দাবি করেন তারা। মূলত সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি বিভাগে সংযুক্তার সিন্ডিকেট কাজ করে বলেও দাবি তাদের। এ ছাড়া আঁখির ডেলিভারির ক্ষেত্রেও ডা. সংযুক্তা অবগত ছিলেন এবং ফোনে নির্দেশনা দিয়ে প্লেনে ওঠেন বলেও জানান তারা।

আঁখির ঘটনা নিয়ে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্মরত সবাইকে কারও সঙ্গে কোনও কথা বলতে নিষেধ করে দিয়েছে। তাই কেউ কথা বলতে রাজি নন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডা. সংযুক্তা সাহার দাপটে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন হাসপাতালের অন্য চিকিৎসকরা। তা ছাড়া আঁখির মৃত্যুর পর কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হাসপাতালে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন বলে জানা গেছে। আঁখির বিষয়ে মন্তব্য নিতে গেলে দায়িত্বরত কোনও কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হিসাব বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, কথা বলা নিষেধ আছে।

ডা. সংযু্ক্তা সাহার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ আছে যে তিনি একসঙ্গে সেন্ট্রাল হাসপাতাল ও উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে রোগী দেখেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সপ্তাহে দুই দিন উত্তরায় রোগী দেখতে যান। বাকি দিন দেখেন সেন্ট্রাল হাসপাতালে। তবে এর মাঝে ভিডিও কলে পরামর্শ দেন এবং অপারেশনও করান।

নিহত মাহবুবা রহমান আঁখি

হাসপাতালকে যেভাবে ম্যানেজ করেন ডা. সংযুক্তা

সেন্ট্রাল হাসপাতালের কয়েকজন কর্মচারী ও নার্সের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডা. সংযুক্তা খুব ভালোভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করতে পারেন। এই ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খোলে না।

তাদের মতে, সংযুক্তা স্বাভাবিক ডেলিভারির রোগীকেও সিজার করানোর জন্য ম্যানেজ করতে পারেন। স্বাভাবিক ডেলিভারি থেকে হাসপাতালের আয় অল্প হলেও অপারেশনের মাধ্যমে ডেলিভারি করলে লাখ টাকার ওপরে বিল আসে। সেখান থেকে একটি বড় অংশ যায় হাসপাতালের হিসাবে। ডা. সংযুক্তার অধীনে সিজার করালে হাসপাতালের বিল আসে অন্তত দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। আর স্বাভাবিক ডেলিভারিতে বিল হয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।

ডা. সংযুক্তা সাহার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তদন্তে ধরা পড়ে সেন্ট্রাল হাসপাতালের নানা অনিয়ম

আঁখির নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার পর গত ১৬ জুন স্বাস্থ্য অধিদফতরের একটি দল আকস্মিক সেন্ট্রাল হাসপাতাল পরিদর্শনে যায়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল শাখার উপপরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল হাসান। পরিদর্শনে জানতে পারেন, অনেক রোগীর স্বজন জানেন না তাদের স্বজনের সার্জারি কোন চিকিৎসক করছেন। এ ছাড়া পরিদর্শনে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা দেখতে পান, মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স পরীক্ষায় পাস করে নার্সিংয়ের কাজ করছেন। তার কোনও নার্সিং সনদও ছিল না। মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স হিসেবে হাসপাতালে যোগদান করেও কাজ করছিলেন নার্সের। এ রকম নানা অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে আইসিইউ ও জরুরি সেবার মান সন্তোষজনক না হওয়ায় অপারেশন থিয়েটারের কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ডা. সংযুক্তা সাহা স্বাস্থ্য অধিদফতরের লিখিত অনুমোদন ছাড়া পরবর্তীতে সেন্ট্রাল হাসপাতালে কোনও বিশেষজ্ঞ সেবা দিতে পারবেন না বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এদিকে সেন্ট্রাল হাসপাতালের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তা ছাড়া অসঙ্গতিগুলো ঠিক না হওয়া পর্যন্ত তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না বলেও জানান তিনি।

আঁখির নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় গত ১৪ জুন ধানমন্ডি থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখসহ পাঁচ-ছয়জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ‘অবহেলাজনিত মৃত্যুর’ অভিযোগ এনে মামলা করেন আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী। সেদিন রাতেই ডা. শাহজাদী ও ডা. মুনা সাহাকে গ্রেফতার করে ধানমন্ডি থানা পুলিশ। ১৫ জুন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করা হয়। এরপর আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমীর আদালত আসামি শাহজাদীর এবং ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত আসামি মুনার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক মো. রাসেল আদালতকে বলেন, ডা. সংযুক্তা সাহার অনুপস্থিতিতে ওই রাতে আঁখির সিজারিয়ান অপারেশন কোন চিকিৎসক করেছেন, তা ইয়াকুব আলীকে জানানো হয়নি। এর মধ্যে ভোর ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে আঁখির শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। এ ঘটনায় ইয়াকুব আলী বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে সেন্ট্রাল হাসপাতালের ডেপুটি ডিরেক্টর মাসুদ পারভেজকে মৌখিকভাবে জানান।

এরপর ইয়াকুব তার স্ত্রী ও নবজাতকের শারীরিক অবস্থার কথা জানতে চাইলে এ বিষয়ে সেন্ট্রাল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে কোনও তথ্য না দিয়ে আঁখিকে অন্য হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর জন্য বলে। ইয়াকুব সেন্ট্রাল হাসপাতালের কোনও সহযোগিতা না পেয়ে পরে তার স্ত্রীকে ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করান। পরদিন অর্থাৎ ১০ জুন সেন্ট্রাল হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ ইয়াকুবকে জানায়, তার সন্তান বিকাল ৪টার দিকে এনআইসিইউতে মারা গেছে।

মো. রাসেল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আঁখি ও তার নবজাতকের মরদেহ বর্তমানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আছে। আঁখির মৃত্যুর কারণ জানতে ময়নাতদন্ত করা হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর আমরা বাকি তদন্ত করবো।

/আরআইজে/এনএআর/
সম্পর্কিত
নড়াইলে সালিশে গিয়ে গুলিতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নিহত
প্রবীণ বাম রাজনীতিক হায়দার আকবর খান রনো আর নেই
কাগজে হাত মুছতে গিয়ে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
খারকিভে রাশিয়ার স্থল হামলার পর সীমান্ত শহর ছাড়ছেন ইউক্রেনীয়রা
খারকিভে রাশিয়ার স্থল হামলার পর সীমান্ত শহর ছাড়ছেন ইউক্রেনীয়রা
সোমবার দেশে পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
সোমবার দেশে পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
আসিম জাওয়াদ জীবন্ত প্রাণ, এক অঙ্কুরিত বীজ
আসিম জাওয়াদ জীবন্ত প্রাণ, এক অঙ্কুরিত বীজ
দেড় ঘণ্টার বৃষ্টিতে পানির নিচে সড়ক
দেড় ঘণ্টার বৃষ্টিতে পানির নিচে সড়ক
সর্বাধিক পঠিত
ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনায় জিডি নয়, মামলা নেওয়ার নির্দেশ
ফোন ছিনতাইয়ের ঘটনায় জিডি নয়, মামলা নেওয়ার নির্দেশ
ফলন বেশি, চরাঞ্চলের কৃষকরা ঝুঁকছেন ‘জাপানি মিষ্টি আলু’ চাষে
ফলন বেশি, চরাঞ্চলের কৃষকরা ঝুঁকছেন ‘জাপানি মিষ্টি আলু’ চাষে
সরকারি গাড়ির যথেচ্ছ ব্যবহার, তুলছেন ভ্রমণ বিলও
সরকারি গাড়ির যথেচ্ছ ব্যবহার, তুলছেন ভ্রমণ বিলও
নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচনা করলো আমিরাত
নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচনা করলো আমিরাত
‘কর্তৃপক্ষের’ আদেশের দায় কার?
‘কর্তৃপক্ষের’ আদেশের দায় কার?