আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদের বিরুদ্ধে শুল্ক ও কর ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণালংকার মজুতের অভিযোগে দায়ের করা মানি লন্ডারিং আইনের দুই মামলায় চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত।
রবিবার (১০ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কেএম ইমরুল কায়েশের আদালত চার্জশিট গ্রহণ করে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এ বদলির আদেশ দেন।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
অভিযোগপত্র দু’টির মধ্যে একটিতে আসামি আজাদ আহমেদ। অপরটিতে গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদ দুজনই।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রমনা থানায় শুল্ক ও কর ফাঁকির মামলায় আপন জুয়েলার্স আরেক মালিক দিলদার হোসেন সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।
২০১৭ সালের ১২ আগস্ট চোরাচালানের মাধ্যমে আনা প্রায় ১৫ মণ সোনা ও হিরা জব্দের ঘটনায় এবং এসব মূল্যবান ধাতু কর নথিতে অপ্রদর্শিত ও গোপন রাখার দায়ে আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে পাঁচটি মামলা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। এর মধ্যে গুলশান থানায় দুটি, ধানমন্ডি, উত্তরা ও রমনা থানায় একটি করে।