X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

বিকশিত প্রীতিকুসুম হে

মাজুল হাসান
০৭ মে ২০২২, ২০:৫১আপডেট : ০৭ মে ২০২২, ২০:৫১

'সাহিত্যের বিচার করিবার সময় দুইটা জিনিস দেখিতে হয়। প্রথম, বিশ্বের উপর সাহিত্যকারের হৃদয়ের অধিকার কতখানি, দ্বিতীয়, তাহা স্থায়ী আকারে ব্যক্ত হইয়াছে কতটা।

সকল সময় এই দুইয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য থাকে না। যেখানে থাকে সেখানেই সোনায় সোহাগা।

কবির কল্পনাসচেতন হৃদয় যতই বিশ্বব্যাপী হয় ততই তাঁহার রচনার গভীরতায় আমাদের পরিতৃপ্তি বাড়ে। ততই মানববিশ্বের সীমা বিস্তারিত হইয়া আমাদের চিরন্তন বিহারক্ষেত্র বিপুলতা লাভ করে।'
‘সাহিত্যের তাৎপর্য’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ একজন সাহিত্যিকের গুণাগুণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন এই কথাগুলো। বোধকরি এই কথা আজও সত্য। জগতের যতো বিশাল পরিসর আত্মস্থ করা যায়, করা যায় তার প্রকাশ, সাহিত্যে ততোই তা লাভ করে চিরকালীন আসন। এই সংশ্লেষ ও বিশ্লেষে প্রকাশ ভঙ্গি বা ক্রাফটের অবদানও কম মুল্যবান নয়। তাই এই প্রবন্ধের পরের আংশেই রবীন্দ্রনাথ বলছেন- ‘কিন্তু রচনাশক্তির নৈপুণ্যও সাহিত্যে মহামূল্য। কারণ, যাহাকে অবলম্বন করিয়া সে শক্তি প্রকাশিত হয় তাহা অপেক্ষাকৃত তুচ্ছ হইলেও এই শক্তিটি একেবারে নষ্ট হয় না। ইহা ভাষার মধ্যে সাহিত্যের মধ্যে সঞ্চিত হইতে থাকে। ইহাতে মানবের প্রকাশক্ষমতা বৃদ্ধি করিয়া দেয়।’

বলার অপেক্ষা রাখে না স্থাল-কাল-পাত্র ভেদে এই রচনাশক্তি বা ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটে। একসময়ের গৃহীত ও নন্দিত সাহিত্যকর্ম ক্লাসিকের মর্যাদা লাভ করে, তখন সেটা যতোটা ভক্তিসামগ্রিতে পরিণত হয় ততোটা চর্চিত ও নন্দনিকতার দিক থেকে ততোটা সমীহজাগানিয়া থাকে না। (কারণ, ততোদিনে নতুন নন্দন ও কাব্যধারা এসে কবি মানসে জায়গা করে নেয়।) রবীন্দ্রনাথের কবিতার ক্রাফটমেন্টশিপ হয়তো এখন আর আরাধ্য নয়, হয়তো তার কবিতার প্রকাশভঙ্গি এখন কেতাবি ও পশ্চাৎপদ মনে হয়; কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথকে কি অস্বীকার করা সম্ভব? আমাদের বাঙালি মনন, নন্দন ও চিন্তনের নবউৎসারণ বিন্দু তিনিই। আজও বাঙালি মধ্যবিত্তের চিন্তা কাঠামো ও নিজেকে প্রকাশ কাঠামো (সিনট্যাক্স ও ভ্যোকাবুলারি বদলালেও) রবীন্দ্রশাসিত। ভাবতে অবাক লাগে, কিভাবে পূর্বজদের সমস্ত নন্দন আত্মস্থ করে তিনি একটি সাহিত্যসৌধ নির্মাণ করলেন, মধ্যযুগের বিক্ষিপ্ত, অবিন্যস্ত, পাঁচমিশালী শাখা-প্রশাখা ছেঁকে-বেটে জন্ম নিলো একটি সমন্বিত রূপ; পুষ্ট হলো বাংলা ভাষা। আর কে না জানে ভাষার অধিক কোনো মানুষ নেই। ভাষায় তার অস্তিত্ব ও সম্ভাবনার শেকড়। বাংলা সাহিত্যের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান নেই। কবিতা তো বটেই, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক তার হাত ধরেই পরিপক্কতা লাভ করে, ভূভারতের গণ্ডি পেরিয়ে যার বিভা ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বময়। রবীন্দ্রনাথ যদি নোবেল পুরস্কার নাও পেতেন তারপরেও সাহিত্য-সংস্কৃতিতে তাঁর অবদান এতটুকু ম্লান হতো না। এই যে বাংলার ষড়ঋতুর রূপ বৈচিত্র লাবণ্য ও সুর তা আর কোথায় ধরা পড়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়া? শরত যে ভাবুকতার কাল তাও তো রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন, শীত যে একটা দুরন্ত শিশু যে বসন্তে পুষ্পগোলা ছুড়ে দেয়ার গুপ্ত প্রস্তুতি নেয় গোপনে গোপনে- এভাবে আর কবে ভেবেছিল বাঙালি? আর এ কারণেই কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, সঙ্গীত, চিত্রকলা সবমিলিয়ে একটি মহীরূহ তিনি। এসবের বাইরে রবীন্দ্রনাথের বড় কৃতিত্ব অন্যখানে। ‘রবীন্দ্রনাথ কেনো জরুরী’ শীর্ষক প্রবন্ধে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলছেন- ‘সবচেয়ে প্রথম বৈশিষ্ট্য অবশ্য সৃষ্টিশীলতা। অমন সৃষ্টিশীলতা বাঙালির মধ্যে দুর্লভ তো বটেই, কিন্তু এটি এমনি এমনি সৃষ্টি হয়নি। পেছনে ছিল কঠোর পরিশ্রম। শিক্ষিত বাঙালি যে পরিশ্রমপ্রিয় নয় এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। রবীন্দ্রনাথ অবকাশের আবশ্যকতার কথা অনেকভাবে বলেছেন, কিন্তু তাই বলে আলস্য বা অল্পে সন্তুষ্টির প্রশ্রয় তার মধ্যে ছিল এমনটা মোটেই সত্য নয়। বাংলার কৃষক খুবই পরিশ্রমী, রবীন্দ্রনাথের মধ্যে সেই একই শ্রমশীলতা দেখি আমরা; কিন্তু কৃষক বাধ্যতামূলকভাবেই স্বল্পে সন্তুষ্ট, রবীন্দ্রনাথ যেটা ছিলেন না।’
রবীন্দ্রনাথ কর্মযোগী, নিবিষ্ট সাধক। প্রেম ও প্রার্থনার যুগোলবন্দি যদিও তাকে রোমান্টিক আখ্যায় বেধে ফেলে, তবু তার বহুমুখি উদ্দম সেই গণ্ডি চূর্ণবিচূর্ণ করে এগিয়ে যায় সামগ্রিকতায়। কবিতায় চিরসুন্দর ও পরমের সাথে সংযোগ স্থাপনের দার্শনিকতার আধুনিক প্রবক্তাও তিনি৷ সেই নান্দনিক সৃষ্টিশীলতার শিক্ষাদান নিমিত্তে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বিশ্বভারতী৷ সব শুভ- সু প্রসূত নন্দন তাঁর আরাধ্য, যেন বা ধর্মপ্রচারক৷ এই হলো কবি রবীন্দ্রনাথ। আজ এতো বছর পরে রবীন্দ্রনাথের কাব্য নন্দন ও শুভাশ্রয়ী অনুসন্ধিৎসু, চিরকালীন ভাববাদ আর আকর্ষক মনে নাও হতে পারে, হয়তো যৌনতা, অশুভ শুক্তি ও জীবনের কদাকার দিকগুলো রবীন্দ্রনাথের কবিতায় আসেনি তেমনভাবে, হয়তো তাঁর ন্যারেটিভ প্যাটার্নে কবিতা লিখতে চান না নবীন কবিরা; কিন্তু তিনি যে ভাষা কাঠামো দিয়ে গেছেন তার বাইরে তো যাবার জো নেই। আবার এককথায় রবীন্দ্র কবিতাকে ন্যারেটিভ ও সেকেলে প্যাটার্ন বলি-ই বা কী করে? যখন লিপিকা গ্রন্থটির দিকে চোখ যায়, নতুন রূপে আবিষ্কার করি তাঁকে। আজ টানাগদ্য কবিতার যে কেতাদুরস্তি তার আদি বিন্দু এই গ্রন্থখানি।

“এখানে নামল সন্ধ্যা। সূর্যদেব, কোন্ দেশে, কোন্ সমুদ্রপারে, তোমার প্রভাত হল।
অন্ধকারে এখানে কেঁপে উঠছে রজনীগন্ধা, বাসরঘরের দ্বারের কাছে অবগুণ্ঠিতা নববধূর মতো; কোনখানে ফুটল ভোরবেলাকার কনকচাঁপা। 

জাগল কে। নিবিয়ে দিল সন্ধ্যায়-জ্বালানো দীপ, ফেলে দিল রাত্রে গাঁথা সেঁউতি ফুলের মালা। 

এখানে একে একে দরজায় আগল পড়ল, সেখানে জানালা গেল খুলে। এখানে নৌকো ঘাটে বাঁধা, মাঝি ঘুমিয়ে; সেখানে পালে লেগেছে হাওয়া। 

ওরা পান্থশালা থেকে বেরিয়ে পড়েছে, পূবের দিকে মুখ করে চলেছে; ওদের কপালে লেগেছে সকালের আলো, ওদের পারানির কড়ি এখনো ফুরোয় নি; ওদের জন্য পথের ধারের জানালায় জানালায় কালো চোখের করুণ কামনা অনিমেষ চেয়ে আছে; রাস্তা ওদের সামনে নিমন্ত্রণের রাঙা চিঠি খুলে ধরলে, বললে, ‘তোমাদের জন্যে সব প্রস্তুত।’

ওদের হৃৎপিণ্ডের রক্তের তালে তালে জয়ভেরী বেজে উঠল।”   

(সন্ধ্যাওপ্রভাত, লিপিকা)

এই টানাগদ্য বা গদ্যছন্দ রবীন্দ্রনাথের নিরীক্ষা প্রবণতার উৎকৃষ্ট নিদর্শন।পুনশ্চ’র ভূমিকায় তিনি বলছেন- ‘গীতাঞ্জলির গানগুলি ইংরেজি গদ্যে অনুবাদ করেছিলেম। এই অনুবাদ কাব্যশ্রেণীতে গণ্য হয়েছে। সেই অবধি আমার মনে এই প্রশ্ন ছিল যে, পদ্যছন্দের সুস্পষ্ট ঝংকার না রেখে ইংরেজিরই মতো বাংলা গদ্যে কবিতার রস দেওয়া যায় কি না। মনে আছে সত্যেন্দ্রনাথকে অনুরোধ করেছিলেম। তিনি স্বীকার করেছিলেন, কিন্তু চেষ্টা করেন নি। তখন আমি নিজেই পরীক্ষা করেছি, লিপিকা’র অল্প কয়েকটি লেখায় সেগুলি আছে। ছাপবার সময় বাক্যগুলিকে পদ্যের মতো খণ্ডিত করা হয় নি, বোধ করি ভীরুতাই তার কারণ।’

রবীন্দ্রনাথ তাঁর গদ্যকবিতায় ক্রিয়াপদ, নামপদ ও সর্বনাম পদকে গদ্যের কাঠামো থেকে সরিয়ে দিয়ে ভিন্নতর অন্বয় সৃষ্টি করেছেন। মূলত সেই নতুনতর অন্বয়ের মধ্যেই তাঁর গদ্যকবিতার ব্যঞ্জনা নিহিত। এরপরেও যারা কবি রবীন্দ্রনাথকে সেকেলে, সন্ত-রবীন্দ্রনাথ বলতে চান তাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে আসে কথাসাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ। ছোটগল্পে আর ন্যায়নীতি ও আধ্যাত্মিকতার ঘেরাটোপ নেই। আছে জীবনের সূক্ষ্মতিসূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ। অপরূপ ভাষায় গতিময় সেই সব কাহিনি বাঙালির জীবনের সমস্ত তল স্পর্শ করে। যার পরম্পরা জারি থাকে উপন্যাস ও নাটকে। গোরা, ঘরে-বাইরে কিংবা রক্তকরবী একেকটি মাইলফলক। মোট কথা কথাসাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ অনেক রক্তমাংসের, ওখানে সাদা কালো মিশে একাকার। কবি রবীন্দ্রনাথের ভাষা সেকেলে অপবাদে দুষ্টু কিন্তু কথাসাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথের ভাষা আজও ঝরঝরে টাটকা। পরিবর্তন যা তা হলো সাধু থেকে ক্রিয়া সর্বনাম সংক্ষেপনের চলতি রীতিতে প্রবেশ। তবে বঙ্কিমে যে তৎসম-তদ্ভব প্রাধ্যান্যতা সেটা রবীন্দ্রনাথের গদ্যে বহুলাংশেই সীমিত। সাধু-চলতির বিষয়টি বাদ দিলে ভাষার সিনট্যাক্স ও অভ্যন্তরিত প্রাণমাধুর্যতায় কৃতকৌশল কিন্তু আজও অক্ষুণ্ন। সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, কমলকুমার মজুমদার কিংবা সদ্যপ্রয়াত শহীদুল জহিরের বাদে রবীন্দ্র গদ্যভাষার প্রাণমাধুর্যতা ও কৃতকৌশল টপকাতে পেরেছেন আর ক’জনা? নাটকে আঙ্গিকগত পরিবর্তন এনেছেন সেলিম আল দীন। কিন্তু তাঁর ভাষার অন্তর্গত কৃৎকৌশল রাবীন্দ্রিক। তবে ব্যক্তিগত মত, মানুষ রবীন্দ্রনাথের পূর্ণ উন্মোচন মেলে তার চিত্রকলায়। যা আজও বিষ্ময় জাগানিয়া। নবিশ রেখা, রঙ ও ঢঙে অতিপ্রাকৃত যে জন্তু জানোয়ারের দেখা মেলে তা প্রকৃত মানবলোক, ডক্টর জেকেল ও মিস্টার হাইডের মতো জীবনের আলো ও অন্ধকারকে যুগপতভাবে প্রকাশ করে।

রবীন্দ্রনাথ দু’হাতে নিয়েছে স্বদেশ ও বৈদেশ থেকে, ইতিহাস ও বর্তমান থেকে, রবীন্দ্রনাথের কৃতিত্ব এখানেই তিনি যখন সেগুলোর সংশ্লেষে তার সৃষ্টিকর্ম উপস্থাপন করেছেন তখন তা সমকালীনতাকে নিমিষেই ছাপিয়ে চলে গেলে এক নৈর্বত্তিকতায়। এই যাত্রা ইহজাগতিকতা থেকে অপার্থিব সৌন্দর্যে লীন হতে চায়, ধার্মিকতা থেকে চলে যায় মানবতায়। তিনি যে রাষ্ট্রচিন্তা ও দ্বিবিধভাবে মানব উন্নয়নে যে সব প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন তা হোক রাষ্ট্র ও ধর্ম প্রসঙ্গে, হোক শিক্ষার পদ্ধতি ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে, হোক তা লৌকিক ও পারলৌকিতা নিয়ে, হোক তা প্রতিবাদ ও দ্রোহ নিয়ে, এসব আজও প্রাসঙ্গিক। তাই, আজ যখন কেউ প্রশ্ন করে রবীন্দ্রনাথ মুসলমানদের নিয়ে গল্প-কবিতা-উপন্যাস লিখেননি কেনো? কেনো তিনি ঔপনিবেশিকতাবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন না তেমনভাবে? তখন বলতে হয় সেগুলো রাজনৈতিক ও গোষ্ঠি স্বার্থ নয়তো অজ্ঞানতাপ্রসূত বক্তব্য। তারা রবীন্দ্রনাথকে খণ্ডিক করতে চায়, যেমন খণ্ডিত করা হয়েছে নজরুলকে। এবিষয়ে রবীন্দ্রনাথের কিছু উক্তি স্মরণ করা যেতে পারে। উনি বলছেন- ‘জগতে যে-সকল মহাপুরুষ ধর্মসমাজ স্থাপন করিয়া গিয়াছেন তাঁহারা যাহা দিতে চাহিয়াছেন তাহা আমরা নিতে পারি নাই, এ কথা স্বীকার করিতে হইবে। শুধু পারি নাই যে তাহা নয়, আমরা এক লইতে হয়তো আর লইয়া বসিয়াছি। ধর্মের আসনে সাম্প্রদায়িকতাকে বরণ করিয়া হয়তো নিজেকে সার্থক জ্ঞান করিয়া নিশ্চিন্ত হইয়া আছি।’

এই কথা সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথের বেলাতেও শতভাগ প্রযোজ্য। আজ এতো বছর পর প্রশ্ন জাগে, রবীন্দ্রনাথ যা দিয়েছেন আমরা কি তার মর্ম উদ্ধার ও গ্রহণ করে সামর্থ্য হয়েছি? নাকি মেতে আছি বহিরাঙ্গ নিয়ে?

/জেড-এস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে কাঁদলেন মিতুর মা
আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে কাঁদলেন মিতুর মা
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না কয়েকটি এলাকায়
৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না কয়েকটি এলাকায়
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
সকাল থেকে চট্টগ্রামে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন না ডাক্তাররা, রোগীদের দুর্ভোগ
সকাল থেকে চট্টগ্রামে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন না ডাক্তাররা, রোগীদের দুর্ভোগ
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক