X
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
২২ বৈশাখ ১৪৩১
সাক্ষাৎকার

আবার সোভিয়েত হয়ে গেলো রাশিয়া : হায়াৎ মামুদ

.
১৬ জুন ২০১৭, ২৩:৫৪আপডেট : ১৭ জুন ২০১৭, ০০:০৩

আবার সোভিয়েত হয়ে গেলো রাশিয়া : হায়াৎ মামুদ [হায়াৎ মামুদ রুশ সাহিত্য অনুবাদের জন্য সুপরিচিত। এর বাইরেও তিনি কবিতা, প্রবন্ধ ও শিশুদের জন্য লিখেছেন। তার ‘মৃত্যুচিন্তা রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য জটিলতা’ উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ। পেয়েছেন বাংলা একাডেমি, শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন পুরস্কার। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অহ নওরোজ।]

 

অহ নওরোজ : অনেকদিন পর দেখা হল আপনার সাথে, কেমন আছেন?

হায়াৎ মামুদ : আমার বয়স এখন আটাত্তর, মরতে বেশি দেরি নেই। ফলে শরীর কিভাবে ভালো থাকবে (হাসি)...।

অহ নওরোজ : সেজন্য কি লেখালখি করতে পারছেন মোটেও?

হায়াৎ মামুদ : পারছি না। শরীরে আর পারি না। বেশকিছু দিন ধরে ডান হাতটাতে ব্যথা। কিভাবে লিখবো? যে কারণে সব মিলিয়ে আর পেরে উঠছি না।

অহ নওরোজ : আপনার নাম নিয়ে একটি প্রশ্ন করতে চাই। আপনি জানেন আমাদের দেশের প্রখ্যাত গবেষক ড. মনিরুজ্জামানের ছদ্মনাম ছিল ‘হায়াৎ মামুদ’। আপনার নামটি কি তাকে পছন্দ করে বাড়ি থেকে রাখা?

হায়াৎ মামুদ : না না, সেটি নয়। এটি আমার নিজের রাখা নাম। কিন্তু রাখতে গিয়ে উনার কথা চিন্তা করে রাখিনি। ইউনিভার্সিটিতে যখন পড়ি তখন মধুর ক্যান্টিনে আড্ডা মারতে মারতে এই নাম ঠিক হয়।

অহ নওরোজ : আপনার লেখক জীবনের প্রথম দিকে প্রগতি প্রকাশনীর সাথে জড়িত ছিলেন, সেখানে অনুবাদকের কাজ করতেন। এই প্রকাশনীটির আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল রাশিয়ান লেখকদের বই বাংলায় অনূদিত হয়ে বের হওয়ার জন্য। এছাড়াও কি প্রকাশনীটির আর কোন লক্ষ্য ছিল?

হায়াৎ মামুদ : তুমি ঠিকই বলেছ, প্রকাশনীটির মূল লক্ষ্য ছিল রাশিয়ান বই অনুবাদ করা, যার মাধ্যমে সাধারণ পাঠকেরা রাশিয়ান বইয়ের সাথে পরিচিত হতে পারে। তবে শুধু রাশিয়ান নয়, অন্য ভাষার বইও অনুবাদ হয়ে বের হয়েছে।

অহ নওরোজ :  সে সময় রাশিয়া আগ্রহ সহকারে বাংলাদেশে বই পাঠাতো। আপনি কি কোনোভাবে সেই আগ্রহের কারণ কখনো আঁচ করতে পেরেছিলেন?

হায়াৎ মামুদ : তখন রাশিয়া ছিল না, সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল। তারা বই পাঠাতো প্রধানত তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থে। এটাকে তুমি মার্কেটিং বলতে পারো। তবে মার্ক্সবাদ আমাদের দেশে প্রচার লাভ করুক, প্রতিষ্ঠিত হোক সেটাও তারা চাইতো। তারা চাইতো এই অঞ্চলের মানুষের সাথে তাদের যেন একটি সম্প্রীতি তৈরি হয়। তারা আমাদের ভালোবাসার আকাঙ্ক্ষাও করতো।

অহ নওরোজ : বইয়ের দাম অনেক কম ছিল।

হায়াৎ মামুদ : হ্যাঁ, বাজার দর অনুসারে, সে সময়ে বইয়ের বাজারের সাথে ওদের বইয়ের তুলনা করলে দেখা যেতো বেশ অনেক কম দামে আমরা বই পাচ্ছি। আর সে কারণে আমাদের দেশে প্রচুর বিক্রিও হতো। রাশান বইয়ের থেকে ইংরেজি বই আসতো বেশি।

অহ নওরোজ : কিন্তু আপনাদের ‘প্রগতি প্রকাশনী’ বেশিদিন স্থায়ী হয়নি, চালিয়ে যেতে পারেনি বিদেশি বই অনুবাদের কাজ, কেন?

হায়াৎ মামুদ : প্রকাশনীটি আর থাকলো না, কারণ থাকার প্রয়োজন ছিল না। মূলত যে লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল সেই উদ্দেশ্যে সেটি আর কাজ করতে পারছিল না। বাইরে থেকে বই আসা বন্ধ হয়ে গেলো।

অহ নওরোজ : কেন বন্ধ হল? এর কারণ কি?

হায়াৎ মামুদ : একেবারে মূল কারণ হল সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়া। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার ফলে যোগাযোগটি সেরকম আর রইল না। সবকিছু নতুন করে গড়ে উঠতে উঠতে আমাদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমে যে বন্ধনটি রচিত হয়েছিল সেটি ভেঙে গেল। আবার সোভিয়েত হয়ে গেলো রাশিয়া। রাশিয়া হওয়ার পর যে ছাপাখানা থেকে বইগুলো ছেপে আসতো সেখান থেকেই আর ছাপানো হল না। পরবর্তীকালে ছাপানো হলেও বাংলাদেশে সহজ উপায়ে আগের মতো আর আসতে পারলো না। তেমন কারো পৃষ্ঠপোষকতাও মিলল না।

অহ নওরোজ : আপনি বেশ, অনেক রাশিয়ান বই হুবহু কিংবা রাশিয়ান প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গল্প মূল ভাষা থেকে সরাসরি অনুবাদ করেছিলেন। রাশিয়ান ভাষার প্রতি টান শুরু হয়েছিল কিভাবে?

হায়াৎ মামুদ : ওখানে যাওয়ার পর। আর এর আগে থেকে ঐ অঞ্চলের লেখকদের লেখার প্রতি আমার একটু বেশি ভালোলাগা ছিল। তাদের লেখা পড়ার পর আমি সেটি আবিষ্কার করেছিলাম।

অহ নওরোজ : তবে বেশিদিন তো থাকেননি। ভাষাটা কি সম্পূর্ণ শিখতে পেরেছিলেন?

হায়াৎ মামুদ :  কাজ চালানোর মতো শিখতে পেরেছিলাম।

অহ নওরোজ : কিন্তু এই কাজ চালানো শেখা দিয়ে এতো ভালো অনুবাদ কিভাবে সম্ভব হল? সমস্যা হতো না?

হায়াৎ মামুদ : আমি ইংরেজির সাহায্য নিতাম। বেশিরভাগ সময়ে আমি যখন মূল থেকে অনুবাদ করছি তখন সেই বইটির ইংরেজি অনুবাদও আমার কাছে থাকতো। কোন কিছু ভালো না বুঝলে ইংরেজির সাহায্য নিতাম।

অহ নওরোজ : বিশ্বসাহিত্যে রাশিয়ান লেখকদের দাপটটা এককভাবে একটু বেশিই। আপনি যেহেতু মূল ভাষায় তাদের লেখা পড়েছেন, তাই এ সম্পর্কে আপনার মতামত জানতে চাই।

হায়াৎ মামুদ : দেখো, তুমি যে একক অঞ্চলটি ধরছ সে অঞ্চলটি অন্যদেশের তুলনায় বেশ অনেক বিস্তৃত। যে কারণে সামগ্রিকভাবে সেখানে বিচিত্রতাও অনেক। এসব কারণ হয়তো।

অহ নওরোজ : আমাদের নিজেদের লেখকদের পাশাপাশি তাদের লেখকদের নিয়ে যেমন ধরুন, তলস্তয়, দস্তয়ভস্কি, পুশকিন, তুরগেনিভ, কিংবা নবোকভকে নিয়ে এক ধরনের উন্মাদনা রয়েছে, বিশেষ করে আমাদের লেখকদের মধ্যে। এই বিষয়টির সাথে রাশিয়া বাংলাদেশের পার্থক্য জানতে চাই।

হায়াৎ মামুদ : আমাদের থেকেও তারা তাদের লেখকদের নিয়ে বেশি সচেতন। উন্মাদনাও বেশি। মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশ লেখকের বাড়ি জাদুঘরে পরিণত করা হয়, বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকেরা পর্যবেক্ষণ করেন। সরকার থেকেই এই ব্যবস্থা করা হয়। তারা বাইরের লেখকদের থেকে নিজের দেশের লেখকদের নিয়ে মেতে থাকি। বই কিংবা লেখক নিয়ে তাদের শ্রদ্ধা সন্মান ভালোবাসা আমাদের তুলনায় অনেক বেশি। আর বাংলাদেশের অবস্থা তো সকলেই জানে। জীবনানন্দের সেই পুরাতন বাড়ি, আমি বরিশালের কথা বলছি, যেখানে সেটি ছিল সেখানের পরিবেশ বর্তমান সম্পর্কে অনেকে জানে। ঢোকার পথে ময়লা ফেলার স্তুপ। কারো মাথাব্যথা নেই। ভাবো তাহলে!

অহ নওরোজ : বিশ্বসাহিত্যের অন্য লেখকদের থেকে রাশিয়ান লেখকদের কোন দিকটি বেশি শক্তিশালী? আপনি কি বলেন?

হায়াৎ মামুদ : সামগ্রিকভাবে দেখলে দেখা যাবে তাদের লেখকরা যতটা না কল্পনাপ্রবণ তার থেকে বেশি বাস্তববাদী। এটা আমার নিজস্ব মতামত। তাদের অধিকাংশ লেখাকেই দেখা যায় বেশি পরিমাণে বাস্তববাদী।

অহ নওরোজ : আপনার প্রসঙ্গে আসি, আপনি ছাত্রবস্থায় একটি পত্রিকা সম্পাদনা করতেন। নাম ‘সপ্তক’। এই নাম কেন নিলেন? এই কাগজ করতে গিয়েছিলেন কোন লক্ষ্যকে সামনে রেখে?

হায়াৎ মামুদ : হ্যাঁ, তখন বোধহয় ইউনিভার্সিটিতে পড়ি। সাতবন্ধু মিলে করেছিলাম বলে নাম রেখেছিলাম সপ্তক। কোন খরচা লাগতো না বলাই যায়। আমাদের এক বন্ধুর বাবার প্রেস ছিল সেখান থেকে ফ্রি ছাপতাম। আমাদের ছোটকাগজ করার মূল লক্ষ্য ছিল নিজেদের লেখা ছাপানো।। মূলত এই উদ্দেশ্য নিয়েই কাগজটি করেছিলাম।

অহ নওরোজ : কিন্তু তিনটি সংখ্যা বের হয়ে বন্ধ হয়ে গেলো। বন্ধ কেন করলেন?

হায়াৎ মামুদ : আমরা তো বড় করে নির্দিষ্ট কোন লক্ষ্য নিয়ে উদ্যোগী হইনি। আমরা চেয়েছিলাম নিজেদের লেখা ছাপাতে। এক ধরনের হুজুগের ভেতর সিদ্ধান্ত। ছাত্রাবস্থায় যা হয়। এরপরে ‘কালবেলা’ সম্পাদনা করেছি।

অহ নওরোজ : হ্যাঁ। প্রায় সবাই আপনার এই পত্রিকা দুটির নাম জানে। আচ্ছা, আপনার নাম আসলে যে গ্রন্থটির নাম সবার প্রথমে আসে সেটির নাম ‘মৃত্যুচিন্তা রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য জটিলতা’। এর কারণ কি? এই গ্রন্থটি এতো জনপ্রিয় কেন?

হায়াৎ মামুদ : আমার প্রতিটি গ্রন্থের পেছনেই আমি প্রায় সমানভাবেই সৎভাবে পর্যাপ্ত শ্রম দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এটি আমার প্রথম গ্রন্থ। এটি কেন এতো জনপ্রিয় তার কারণ আমি জানি না। পাঠকরা এটি ভালো বলতে পারবেন।

অহ নওরোজ : আপনি প্রথমদিকে দাঙ্গা নিয়ে একটি গল্প লিখেছিলেন। পরবর্তীতে আর কখনোই গল্প লেখেননি। কেন লেখেননি?

হায়াৎ মামুদ : আমি পারিনি সেজন্য। আমি যেসব গল্প পড়েছি কিংবা সাহিত্যের যতটুকু জ্ঞান আমার আছে তা দিয়ে মনে হয়েছে গল্প আমার জন্য নয়। সাহিত্যে সবার জন্য সবকিছু নয়। জোর করে সাহিত্য হয় না। এই গল্পটি প্রকাশ হওয়ার পর আমার মনে হয়েছে গল্প আমার জন্য নয়। অন্য কোন কারণে প্রভাবিত হয়ে যে আমি গল্প লেখা বন্ধ করেছি তেমনটি নয়।

অহ নওরোজ : শিশুসাহিত্যে আপনার বিচরণ চোখে পড়ার মতোই। একসাথে বড়দের জন্য সাহিত্য, শিশুদের জন্য সাহিত্য রচনার জন্য দ্বৈতসত্তার দরকার আছে কি?

হায়াৎ মামুদ : সেটির থেকে বড় দরকার হল শিশুদের বোঝা। এটা বেশ কষ্টসাধ্য। আপনি বড় হয়েও একজন শিশু কিভাবে চিন্তা করছে, কেমন করে চিন্তা করছে সেই জায়গাতে পৌঁছাতে পারবেন না। এটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য এবং এর জন্য পরিশ্রমের দরকার। লিখে ফেললেই শিশুসাহিত্য হয়ে যায় না।

অহ নওরোজ : বাংলা একাডেমি পুরস্কার, শিশু একাডেমি পুরস্কারসহ আপনি বেশ কয়েকটি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। পুরস্কারকে একজন লেখকের কেমনভাবে দেখা উচিত? এ দিয়ে কি আদৌ লেখকের বড় ছোট বিচার হয়, করা উচিত?

হায়াৎ মামুদ : কে বড়, কে ছোট এটি পুরস্কার দিয়ে বিবেচিত হয় না, এভাবে বিবেচনা করা উচিতও না। পুরস্কারকে স্রেফ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ভালোবাসা হিসেবেই দেখা উচিত। আর লেখকের চেতনা পুরস্কার  ছাড়িয়ে আরও উপরে উঠতে হবে।

অহ নওরোজ : জীবনের বিভিন্ন সময়ে আপনি অনেক সম্পাদনা করেছেন। বর্তমানে অনেক সম্পাদককে দেখা যায় কোন সংকলন কিংবা সম্পাদনা করতে গেলে তিনি তার পরিচিত প্রিয় মানুষের বাইরে আর কাউকে জায়গা দেন না। এটি সাহিত্যের জন্য কতটুকু ক্ষতিকর?

হায়াৎ মামুদ : সাহিত্যের জন্য কতটুকু ক্ষতিকর সেই উত্তরে আমি না গিয়ে বলবো, সেটি লেখকের জন্য ক্ষতিকর। আর এমনটি হওয়া উচিত নয়। যিনি লেখক কিংবা যিনি প্রকাশক বা সম্পাদক তাকে হতে হবে অন্য সকলের থেকেও বেশি পরিমাণে উদার। একজন লেখককে মহৎ হতে হয়, নিজের পরিচিত কয়েকজনকে নেওয়া সেটি তো প্রকাশ করে না। সম্পাদকের উচিত সম্পাদনার জায়গায় পরিশ্রমী এবং নিরপেক্ষ। না হলে তাকে কিভাবে সফল সম্পাদক বলবো? তাকে তো নামধারী বলতে হবে।

অহ নওরোজ : তরুণদের উদ্দেশ্যে কিছু বলবেন?

হায়াৎ মামুদ : কী বলবো? তারা তো আমার থেকে অনেক এগিয়ে। দেখো তোমার মতো ছবিও আমি তুলতে পারি না, অথচ তোমরা কত এগিয়েছ। তবে এটা শুধু বলবো পড়াটা ছেড় না। যে মাধ্যমেই পড় না কেন, পড়। পড়ার কোন বিকল্প নেই। এক লাইন লিখতে গেলে একশো লাইন পড়তে হবেই। আর তোমার মধ্যে যদি স্পেশাল পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা থাকে তার প্রসঙ্গ ভিন্ন।

অহ নওরোজ : এতক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

হায়াৎ মামুদ : তোমাকেও ধন্যবাদ। ভালো থেকো।


আরো পড়ুন-

আমি ঢাকার প্রায় সব গাছপালাই চিনি : দ্বিজেন শর্মা

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
কৃষকের মুখে হাসি কপালে চিন্তার ভাঁজ
কৃষকের মুখে হাসি কপালে চিন্তার ভাঁজ
টিভিতে আজকের খেলা (৫ মে, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (৫ মে, ২০২৪)
দুবাইতে বিশ্বের ২৩ নম্বর চীনের সুপার গ্র্যান্ডমাস্টারের সঙ্গে ড্র করে ফাহাদের চমক
দুবাইতে বিশ্বের ২৩ নম্বর চীনের সুপার গ্র্যান্ডমাস্টারের সঙ্গে ড্র করে ফাহাদের চমক
বরিশালে পরিবহন শ্রমিকদের সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক থ্রি-হুইলার ভাংচুর
বরিশালে পরিবহন শ্রমিকদের সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক থ্রি-হুইলার ভাংচুর
সর্বাধিক পঠিত
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ