X
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩
১৬ চৈত্র ১৪২৯
ওলগা তোকারজুকের উপন্যাসের অংশ

আশের রুবিন এবং তার বিষণ্ণ চিন্তাভাবনা

অনুবাদ : ফজল হাসান
৩০ মে ২০২২, ১৬:২৮আপডেট : ৩০ মে ২০২২, ১৬:২৮

আশের রুবিন স্ত্যারোস্তার বাড়ি থেকে বেরিয়ে বাজার চত্বরের দিকে এগিয়ে যায়। সন্ধ্যার পরপরই আকাশ পরিষ্কার হয়ে গেছে এবং এখন দশ লাখ তারকা জ্বলজ্বল করছে। কিন্তু তাদের আলো শীতল এবং তারাগুলো পৃথিবীর ওপর, বিশেষ করে রোহাতাইনের ওপর, তুষারপাত নিয়ে আসে। শরৎকালের প্রথম তুষারপাত। রুবিন তার কালো উলের কোটটি আরো শক্ত করে টেনে শরীরের চারপাশে জড়িয়ে নেয়। সে লম্বা এবং পাতলা। তাই তাকে খাড়া লাইনের মতো দেখায়। শহরটি শান্ত এবং শীতল। কিছু কিছু জানালায় মোমবাতির দুর্বল আলো জ্বলজ্বল করে, কিন্তু তা অস্পষ্ট এবং অনেকটা মরীচিকার মতো দেখায়, যা সহজেই অপেক্ষাকৃত সূর্যালোকিত দিন থেকে রামধনুর ওপর সূর্যের ছেড়ে যাওয়া পশ্চাদাংশের সঙ্গে সংযুক্ত করা যেতে পারে। রুবিনের স্মৃতি পেছনে ফিরে যায়, যা পূর্বে মুখোমুখি হওয়া বস্তুগুলোতে দীর্ঘায়িত হয়। আমরা চোখ বন্ধ করে যা কিছু দেখি এবং তা কোন জায়গা থেকে আসে, সেসব বিষয়ে তিনি আগ্রহী। অক্ষিবলয়ের পঙ্কিলতা থেকে কিংবা ইতালিতে তিনি যে জাদুকরি বাতি দেখেছিলেন, তার মতো অনেকটা গঠন করা হয়েছে।

এখন তার সবকিছু, যেমন তারার তীক্ষ্ণ বিন্দুগুলো রোহাতাইনের ওপর অন্ধকার, ছোট ও হেলানো বাড়ির রূপরেখা, দুর্গের অংশ ও অল্প দূরের সূচালো গির্জার টাওয়ার, ভৌতিক অবয়ব, প্রতিবাদের ভঙ্গিতে কক্ষচ্যুত তারকা, অনেক দূরে কোথাও জলরাশির গর্জন এবং তুষারপাতের ক্ষয়ে যাওয়া পাতার ওপর খুব হালকা চিহ্নকে বিদীর্ণ করেছে, দেখার ধারণা তার নিজের মন থেকে উদ্ভূত হয়েছে, তা ভয়ংকর এবং সমান পরিমাপে লোভনীয়। আমরা যদি সবকিছু কল্পনা করি, তবে কী হবে? আমরা যদি সবকিছুকে আলাদা দৃষ্টিতে দেখি? সবাই কী সবুজ রঙ একই রকম দেখতে পায়? কিংবা ‘সবুজ’ সম্ভবত একটি নাম। যখন বাস্তবে আমাদের প্রত্যেকে আলাদা কিছু দেখছে, তখন আমরা নামটি ব্যবহার করি। তার কারণ যোগাযোগের জন্য সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র অভিজ্ঞতাকে প্রলেপ দেওয়ার এক ধরনের রঙ। এ বিষয়টি যাচাই করার কোনো উপায় আছে কী? আর আমরা যদি সত্যিই আমাদের চোখ খুলতে চাই, তবে কী হবে? আমরা যদি কোনো অলৌকিক ঘটনা দেখি, তাহলে আমাদের চারপাশের বাস্তবতা? তা কেমন হতে পারে?

আশের রুবিনের মধ্যে এ ধরনের চিন্তাভাবনা মোটামুটি প্রায়শই থাকে এবং তারপর তিনি ভয় পেতে শুরু করেন।

কুকুরেরা ঘেউঘেউ শুরু করেছে। পুরুষদের কণ্ঠস্বর চড়া হয় এবং তাদের আর্তচিৎকার শুরু হয়—যা অবশ্যই বাজার চত্বরের সরাইখানা থেকে ভেসে আসছে। তিনি ইহুদিদের বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করেন। তারপর তিনি বিশাল ও অন্ধকার সিন্যাগগের ডানদিকে চলে যান; যেখানে নদী আছে এবং সেখান থেকে নদীর পানির গন্ধ ভেসে আসে। বাজার এলাকায় ইহুদিদের দুটি দল রয়েছে। তারা পারস্পরিক শত্রুতার জন্য একজন আরেকজনের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত আছে।

তারা কার জন্য অপেক্ষা করছে? আশের ভাবেন। এমন কে আছেন, যিনি এসে পৃথিবীকে রক্ষা করবেন?

ইহুদিদের দল দুটি কী আশা করে? রোহাতাইনের মধ্যে এমন কিছু লোক আছেন, যারা তালমুদের প্রতি বিশ্বস্ত। তারা মাত্র কয়েকটি বাড়িতে সঙ্কুচিত হয়ে বসবাস করে এবং অবরোধের অধীনে দুর্গের মতো কিছু তৈরি করে রেখেছে। সেখানে বিধর্মী ও বিপথগামীরা রয়েছে, যাদের প্রতি আশের আরো বেশি ঘৃণা পোষণ করে। কারণ তারা আদিম ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং তাদের কর্দমাক্ত, রহস্যময় কৌতুক, তাদের মন্ত্রপুত কবজকে পরিবর্তন করে। তাদের গোপন চতুর হাসি প্রাচীন শ্যোরের মতো। এসব লোকজন দুর্দশাগ্রস্ত ত্রাণকর্তাকে বিশ্বাস করে। অন্যরা যত নিচে যেতে পারে, ত্রাণকর্তাও তত নিচে যান। কারণ লোকজন বলে, সবচেয়ে নিচু জায়গা থেকে আপনি সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছুতে পারেন। তারা জীর্ণশীর্ণ কাপড় পরিহিত এক ত্রাণকর্তাকে বিশ্বাস করে, যিনি ইতোমধ্যে এসে পৌঁছেছেন। ইতোমধ্যে বিশ্বজগৎ উদ্ধার করা হয়েছে, যদিও আপনি হয়তো প্রথম দৃষ্টিতে তা দেখতে পাবেন না। কিন্তু যারা জানেন, তারা যিশুকে উদ্ধৃত করেছেন। তারা সাব্বাতকে এড়িয়ে যায়, তারা ব্যভিচার করে—কারো কারো কাছে তা বোধগম্য নয় এবং অন্যদের কাছে এত সাধারণ যে, তাদের খুব বেশি চিন্তা-ভাবনা করার কোনো অর্থ হয় না। বাজার এলাকায় তাদের ঘরবাড়ি এত কাছাকাছি দাঁড়িয়ে আছে যে, দেখে মনে হয় বাড়ির সামনের দিক একসঙ্গে যুক্ত করে সারিবদ্ধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, যা সামরিক বেষ্টনির মতো শক্তিশালী ও মজবুত। 

আশের এখন সেখানেই যাচ্ছেন।

একজন লোভী স্বৈরাচারী, যিনি ছোটখাটো অযৌক্তিকতার জন্য চিরকালের জন্য কষ্টদায়ক, প্রায়শই রোহাতাইন র‍্যাবাইকে চত্বরের অন্য দিকে ডেকে আনতেন। তিনি আশের রুবিনকে বিশেষভাবে সম্মান করেন না এবং খুব কম সময়ই সিন্যাগগে যেতেন। তিনি ইহুদি বা খ্রিষ্টানদের মতো পোশাক পরিধান করতেন না। বরং তার পরনে থাকত ভদ্রোচিত কালো ফ্রক কোট এবং মাথায় থাকত পুরোনো ইতালীয় টুপি। তার বেশভূষা দেখে শহরবাসীরা তাকে চিনতে পারত। র‍্যাবাইয়ের বাড়িতে অসুস্থ ছোট এক ছেলে ছিল, যার জন্য আশের কিছুই করতে পারেনি। সত্যি বলতে কি, তিনি তার মৃত্যু কামনা করেছিলেন, যাতে তার অপ্রত্যাশিত দুঃখকষ্ট শীঘ্রই লাঘব হয়ে যায়। তা শুধু বাঁকা পায়ের ছেলেটির কারণে তিনি র‍্যাবাইয়ের প্রতি সামান্য সহানুভূতি অনুভব করেছেন। অন্যথায় তিনি তাকে কেবল একটি নিরর্থক এবং নিচু মনের গেঁয়ো লোক বলে ভাবতেন।

আশের নিশ্চিত ছিলেন যে, র‍্যাবাই মেসিয়াকে একটি শ্বেতশুভ্র ঘোড়ায় চড়া রাজা দেখতে চেয়েছিলেন। তিনি সোনার বর্ম পরে জেরুজালেমের পথেঘাটে চলাচল করবেন। তার সঙ্গে সম্ভবত সেনাবাহিনী এবং যোদ্ধা থাকবে, যারা তার পাশাপাশি ক্ষমতা দখল করবে এবং বিশ্বের চূড়ান্ত শৃঙ্খলা নিয়ে আসবে। আশের র‍্যাবাই মেসিয়াকে বিখ্যাত সেনাপতির মতো দেখতে চেয়েছিলেন। মেসিয়া যেন এ জগতের প্রভুদের কাছ থেকে তাদের ক্ষমতা থেকে ছিনিয়ে নেন এবং তারা তাকে যুদ্ধ ছাড়াই প্রতিটি জাতিকে উপহার দেবে, রাজারা তাকে শ্রদ্ধা জানাবে, এমনকি তিনি সাম্বেশন নদীতে ইজরায়েলের দশটি হারিয়ে যাওয়া উপজাতিকে খুঁজে পাবেন। জেরুজালেমের মন্দির স্বর্গ থেকে সম্পূর্ণরূপে গঠিত হবে এবং একই দিনে ইজরায়েলে যাদের কবর দেওয়া হয়েছিল, তারা মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থিত হবে। যখন আশের মনে করেন যে, ইজরায়েলের বাইরে যারা মারা গেছে, তারা আরো চার শ বছর পুনরুত্থিত হবে না, তখন তিনি আপনমনে হাসেন। শিশু হলেও তিনি বিশ্বাস করতেন যে, বিষয়টি তাকে নিষ্ঠুর ও অন্যায় হিসেবে আঘাত করেছিল।

উভয় পক্ষই একে অপরকে সবচেয়ে খারাপ পাপের জন্য দোষারোপ করে এবং দুদলই বুদ্ধিমত্তার যুদ্ধে লিপ্ত হয়। আশের মনে করেন যে, প্রত্যেকেই অন্যের মতো কষ্টদায়ক। তা সত্ত্বেও আশের রুবিন একজন মানব বিদ্বেষী—তবে এটা অদ্ভুত যে, তিনি একজন ডাক্তার হয়েছেন। মানুষ সবসময় তাকে বিরক্ত করে এবং হতাশ করে।

ভালো কথা, লোকজনের পাপের বিষয়ে তিনি অন্য কারো চেয়ে বেশি জানেন। মানুষের দেহে পাপ খোদাই করা হয় পার্চমেন্টের১০ মতো। পার্চমেন্টে লেখা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে সামান্য পার্থক্য হয়। তবে বিস্ময়করভাবে তাদের পাপও একই রকম হয়।

 

[মূল গল্পে পাদটীকা নেই, তবে পাঠক/পাঠিকাদের সুবিধার্থে দেওয়া হলো। কেননা এমন কিছু শব্দ বা নাম ব্যবহার করা হয়েছে যে, সেগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। তা নাহলে বিষয় বুঝতে কঠিন হতে পারে—অনুবাদক]

স্ত্যারোস্তা—পোল্যান্ড রাজ্য এবং পোলিশ-লিথুয়ানিয়ান কমনওয়েলথে স্ত্যারোস্তা ছিল পনেরো শতকের একটি আঞ্চলিক প্রশাসকের অফিস। ১৭৯৫ সালে পোল্যান্ডের তৃতীয় ভাগের আগ পর্যন্ত দুই ধরনের স্ত্যারোস্তা ছিল : দুর্গ স্ত্যারোস্তা (রাজার প্রতিনিধি এবং তার মূল কাজ ছিল জেলায় আর্থিক, বিচারবিভাগীয় প্রশাসন এবং অপরাধের বিষয় তত্ত্বাবধান করা) এবং ভূমি স্ত্যারোস্তা (সরকারি জমি ভাড়াটেদের এবং জমির মেয়াদের তত্ত্বাবধান করা)। এছাড়াও সাধারণ স্ত্যারোস্তারা ছিলেন, যারা প্রাদেশিক গভর্নর ছিলেন। ১৭৯৪ সালে কোসিয়াসকো অভ্যুত্থানের পরে সমস্ত স্ত্যারোস্তা নির্মূল হয়ে যায় এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে যখন তাদের ভূমিকা পরিবর্তন করা হয়, তখন পর্যন্ত তাদের পুনর্বহাল করা হয়নি। সমসাময়িক পোল্যান্ডে স্ত্যারোস্তা একজন জেলা প্রশাসককে মনোনীত করে, যিনি জেলা প্রশাসনের স্ত্যারোস্তাদের প্রধান এবং জেলা পরিচালনা করেন, যা একটি শহর বা গ্রামীণ পরিষদের নেতার অনুরূপ।

রোহাতাইন—পশ্চিম ইউক্রেনের আইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক ওব্লাস্টের হেনিলা লিপা নদীর তীরে অবস্থিত শহর। উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে শহরটি পোল্যান্ডে অবস্থিত ছিল।

জাদুকরি বাতি—লাতিন ভাষায় ‘ল্যান্টার্না ম্যাজিকা’। প্রাথমিক ধরনের ইমেজ প্রজেক্টর, যা বেশিরভাগই সপ্তদশ শতাব্দীতে বিকশিত হয়েছিল এবং সাধারণত বিনোদনের উদ্দেশে ব্যবহার করা হতো। তবে উনবিংশ শতাব্দীতে এটি শিক্ষার জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। পরবর্তীতে ইমেজ প্রজেক্টরের কম্প্যাক্ট সংস্করণ, অর্থাৎ স্লাইড প্রজেক্টর, আবিস্কার করা হয়।

সিন্যাগগ—ইহুদিদের জন্য বিশেষ দালান, যেখানে প্রার্থনার জন্য আলাদা জায়গা থাকে (উপাসনালয় বা প্রধান অভয়ারণ্য) এবং অধ্যয়নের জন্য কক্ষ, সামাজিক হল, অফিস এবং শ্রেণিকক্ষ থাকে।

তালমুদ—ইহুদি নাগরিক ও আনুষ্ঠানিক আইন এবং কিংবদন্তি, যা মিশনাহ (ইহুদি আইনের মৌখিক ঐতিহ্য, যা কর্তৃত্বপূর্ণ সংগ্রহ এবং তালমুদের প্রথম অংশ) এবং গেমারা (মিশনাহ সম্পর্কে র‍্যাবাইদের মন্তব্য, যা তালমুদের দ্বিতীয় অংশ) নিয়ে গঠিত। তালমুদের দুটি সংস্করণ রয়েছে : ব্যাবিলনীয় তালমুদ (যা পম শতাব্দীর, কিন্তু পূর্ববর্তী উপাদান অন্তর্ভুক্ত) এবং পূর্ববর্তী ফিলিস্তিনি বা জেরুজালেম তালমুদ।

শ্যোর—ইহুদি উপাধি। শ্যোর উপাধিপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের পুরোনো ঐতিহ্য ও পারিবারিক গল্প প্রচলিত আছে।

শাবাত—ইহুদিদের সপ্তাহের সপ্তম দিন, অর্থাৎ শনিবারের বিশ্রামের দিন। সেদিন দৈনন্দিন জীবনের নিয়মিত শ্রম থেকে তাদের জীবনের আধ্যাত্মিক দিকগুলো বিবেচনা করার এবং পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ দেয়।

র‍্যাবাই—ইহুদি পণ্ডিত বা শিক্ষক, বিশেষ করে যিনি ইহুদি আইন অধ্যয়ন বা শিক্ষা দান করেন।

সাম্বেশন নদী—সাম্বেশন নদী বা ‘সাব্বাত নদী’। এই নদীতে ৭২১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে অ্যাসিরিয়ার রাজা পঞ্চম শালমানেসার ইজরায়েলের দশটি হারিয়ে যাওয়া উপজাতিকে নির্বাসিত করেছিল। কিংবদন্তি থেকে জানা যায় যে, নদীটিকে গর্জনকারী স্রোত হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে (যদিও তা প্রায়শই পানির স্রোত নয়, বরং পাথরের স্রোত ছিল)। নদীর উথালপাথাল ঢেউ কেবল সাব্বাতের সময় বন্ধ হয়ে যেত এবং তখন ইহুদিদের ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হতো না।

১০ পার্চমেন্ট—এক ধরনের শক্ত, সমতল এবং পাতলা চামড়ার তৈরি পৃষ্ঠা, যা প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় সময়ে টেকসই লেখার পৃষ্ঠা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।

সূত্র : ‘আশের রুবিন এবং তার বিষণ্ণ চিন্তাভাবনা’ (ইংরেজিতে ‘অব আশের রুবিন অ্যান্ড হিজ গ্লুমি থটস্’) অংশটি ওলগা তোকারজুকের ‘ম্যাগনাস ওপাস’ খ্যাত ‘দ্য বুকস অব জ্যাকব’ উপন্যাসের চুম্বক অংশ। পোলিশ ভাষা থেকে উপন্যাসটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন জেনিফার ক্রফ্ট। উল্লেখ্য, অনূদিত অংশটি উপন্যাসের চুম্বক অংশ (এক্সসার্প্ট) হিসেবে ‘লিটারেরি হাব’ ম্যাগাজিনে (৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২) প্রকাশিত হয় এবং সেখান থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে।

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আমাদের জনশক্তি মধ্যপ্রাচ্যকে দাঁড় করিয়েছে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
আমাদের জনশক্তি মধ্যপ্রাচ্যকে দাঁড় করিয়েছে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
পুলিশের পোশাক পরে অনন্ত বললেন, ‘টুইস্ট আছে’
পুলিশের পোশাক পরে অনন্ত বললেন, ‘টুইস্ট আছে’
১৭ বছর পেরিয়ে বাংলাভিশন এবং ‘সুইট কিস’
১৭ বছর পেরিয়ে বাংলাভিশন এবং ‘সুইট কিস’
বাংলাদেশের প্রথম মাদ্রাসা কোনটি?
বাংলাদেশের প্রথম মাদ্রাসা কোনটি?
সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর কার্যালয় ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার
প্রথম আলোর কার্যালয় ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার
মামুনুর রশীদের মন্তব্যে একাত্ম হয়ে শিল্পী সংঘের প্রতিবাদ
মামুনুর রশীদের মন্তব্যে একাত্ম হয়ে শিল্পী সংঘের প্রতিবাদ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা
বাখমুতে ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করলেন ওয়াগনার প্রধান
বাখমুতে ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করলেন ওয়াগনার প্রধান
উত্তরার পথে পথে পত্রিকা বিক্রি করছিলেন অভিনেত্রী!
উত্তরার পথে পথে পত্রিকা বিক্রি করছিলেন অভিনেত্রী!