X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

সঞ্চয় বাড়ানোর পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
২৯ জুন ২০২২, ২১:১৩আপডেট : ২৯ জুন ২০২২, ২১:১৪

বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে দেশবাসীকে কৃচ্ছ্রতা সাধন করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, প্রত্যেককে তার নিজ নিজ জায়গায় থেকে যতটুকু সম্ভব কৃচ্ছ্রতা সাধন করতে হবে। প্রত্যেককে নিজস্ব সঞ্চয় বাড়াতে হবে, মিতব্যয়ী হতে হবে। সবকিছু ঢালাওভাবে ব্যবহার করা যাবে না। সকলকে কৃচ্ছ্রতা সাধন করে কিছু সঞ্চয় করে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।

বুধবার (২৯ জুন) জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারপ্রধান এসব কথা বলেন।

সবাইকে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে সঞ্চয় বাড়ানোর মাধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে হবে। সকল প্রকার অপ্রয়োজনীয় ব্যয় তথা অপচয় কমাতে হবে। সকল বিলাসদ্রব্য পরিহার করে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিস কেনায় মনোযোগ দিতে হবে ও সঞ্চয় বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। সেটি করতে গেলে আমাদের তিনটি দিকে মনোযোগ

দিতে হবে— ক. ব্যক্তিগত পর্যায়ে সঞ্চয় বাড়ানোর মাধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় বৃদ্ধিতে অবদান রাখা; খ. সকল প্রকার অপ্রয়োজনীয় ব্যয় তথা অপচয় কমানো; এবং গ. আমদানিকৃত বিলাসদ্রব্য ক্রয় পরিহার করে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিস কেনায় মনোযোগ দেওয়া।

দেশবাসীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সবাইকে একটু দেশি পণ্য ব্যবহারের দিকে নজর দিতে হবে। কথায় কথায় দৌড়ে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া যাবে না। দেশে ভালো চিকিৎসা হবে। শত বাধা ও চাপের মুখে পড়লেও আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক প্রতিকূল অবস্থায় আমাদের এগুতে হচ্ছে। যেখানে উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা অর্থনীতির উন্নয়ন ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা কামনা করি।

তিনি বলেন, দেশে-বিদেশে সব জায়গায় তো বাধা পেতে হয়। এত বাধা অতিক্রম করেও আমরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছি। এর কারণ আমাদের দেশের মানুষের আলাদা একটি শক্তি আছে। সেটা যদি তারা বুঝতে পারে, অনুধাবন করতে পারে তখন শক্তিটা বুঝা যায়। পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যেটা প্রযোজ্য হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, চলমান কোভিড-১৯ অতিমারির অভিঘাত, রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট হতে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত হওয়ায় আমদানিভিত্তিক মূল্যস্ফীতির কারণে দেশে বর্তমানে মূল্যস্ফীতির যে ঊর্ধ্বগতি তা নিয়ন্ত্রণে রাখার উপর প্রাধান্য দিয়েই এ বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগিয়ে যাবো। এবারের বাজেট জনগণের সহযোগিতায় সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

আন্তর্জাতিক বাজারের মূল্য বৃদ্ধির চাপ জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আন্তর্জাতিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে আগামী অর্থবছরে জ্বালানি তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, সার ও বিদ্যুৎ খাতে সরকারের যে ঘাটতি হবে তা আমরা মূল্য বাড়িয়ে ভোক্তা পর্যায়ে শতভাগ চাপিয়ে দেবো না, যার ফলে আগামী অর্থবছরে ভর্তুকি ব্যয় বাড়বে। সেকারণে কার্যকর ভর্তুকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভর্তুকি ব্যয় সহনশীল মাত্রায় রাখা এবং আমদানির উপর চাপ কমানোর লক্ষ্যে আমরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবো।

কোভিড-১৯ এর আরেকটি ঢেউ এসেছে, চতুর্থ ঢেউ। করোনা ভাইরাস আমরা সাহসের সাথে মোকাবিলা করেছি। পাওয়ার যোগ্য সকলকে টিকা দিয়েছি। জীবন-জীবিকার সুরক্ষা যতটুকু দেওয়ার তার সবটুকুই আমরা দিতে সক্ষম হয়েছি। করোনা নতুনভাবে আবার দেখা দিয়েছে। সবাইকে বলবো স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে চলতে। করোনা মোকাবিলায় আমরা যে সাফল্য এনেছি সেটা ধরে রাখতে হবে।

করোনা ভাইরাস ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে ‍উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতিমারি আমাদের অর্থনীতিতে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। তবে, আমরা এই ক্ষতি সামলে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। সরকার কার্যকর ও সময়োপযোপী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যে কোনও ধরনের বাধা আসুক না কেন তা মোকাবিলা করতে পারবো। সেই বিশ্বাস আমাদের রয়েছে। করোনা অতিমারির সময়কালে সরকার যে প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছে তা চলমান থাকবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান।

তিনি বলেন, আমাদের রফতানি বেড়েছে। ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রফতানি করতে পেরেছি— অতিমারি মোকাবিলা করেও ৫০ বিলিয়নের ক্লাবে প্রবেশ করেছে দেশ।

উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ সরকারের জন্য উল্লেখযোগ্য মাইলফলক উল্লেখ করে তিনি বলেন, সঠিক পদক্ষেপ, প্রাজ্ঞ নীতি-কৌশল গ্রহণের ফলে এটা সম্ভব হয়েছে। 

তিনি বলেন, সরকারের পদক্ষেপে করোনাকালে গ্রামীণ অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ায়। যার কারণে গ্রাম থেকে শহরে আসার প্রবণতা কমে যায়। বরং শহর থেকে মানুষ গ্রামে চলে যায়। কারণ গ্রামীণ অর্থনৈতিক পরিবেশ অনেক ভালো ছিল।

করোনা মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারা ফিরে এসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, করোনার ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে দেশের অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। করোনার তৃতীয় বছরে আমাদের অগ্রাধিকার হবে আয়বর্ধন কর্মসৃজনের ধারা অব্যাহত রেখে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে টেকসই করা এবং অর্থনীতির ভিত্তিকে পূর্ণাঙ্গরূপ দেওয়া। এজন্য প্রণোদনা কার্যক্রম আগামী অর্থ বছরে অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই আমাদের দেশটা এগিয়ে যাক। ভবিষ্যতে যদি কোনও সংকটে পড়ে আওয়ামী লীগ সরকার মানুষের পাশে সব সময় আছে। একইভাবে পাশে থাকবে।

তিনি বলেন, করোনাটা যখন কমে গেছে আমাদের আমদানি বেড়েছে। এই আমদানি নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। আমরা বেশিরভাগেই ক্যাপিটাল মেশিনারিজ আমদানি করেছি। এগুলো স্থাপন ও চালু হলে দেশ লাভবান হবে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এটা করতে গিয়ে হয়তো আমাদের ডলারে কিছুটা টান পড়েছে কিন্তু সেটা এখনও আশঙ্কাজনক কোনও বিষয় নয়। মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখার জন্য আমরা সব পদক্ষেপ নিয়েছি।

মূল্যস্ফীতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে তার ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সমন্বয়ের জন্য টাকার মূল্যমান পুননির্ধারণ করা হচ্ছে। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া।

তিনি বলেন, আমরা বিলাসবহুল পণ্য আমদানি যাতে কম হয় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। যেসব দ্রব্য খুব একটা প্রয়োজন নেই তা যেন আমদানি কম করেন সবাইকে সেই আহ্বান জানাবো।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে এখন বন্যা চলছে। দক্ষিণাঞ্চলে ভাদ্র মাসের দিকে আসে। এই বন্যাও আমরা মোকাবিলা করতে পারবো। পদ্মা সেতু এই বন্যা মোকাবিলায় সহায়তা করবে।

পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মর্যাদার প্রতীক জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত যে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এজন্য জনগণের সাহসটি ছিল আমার একমাত্র সম্বল। এটা আমাদের বাঙালি জাতির আত্মপ্রত্যয় এবং সক্ষমতার বীরত্বগাথা। জাতির পিতা বলেছিলেন, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না। কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না, পারে নাই।

নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসের প্ররোচনায় বিশ্বোব্যাংক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিলো বলে ইঙ্গিত দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বলেছিলাম নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতু করবো। তখন অনেকই বিশ্বাস করে নাই। কিন্তু আমার আত্মবিশ্বাস ছিল। আমার বিশ্বাস, আমার জনগণ।

মানুষই তার শক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের কল্যাণ করা আমাদের কাজ। সেই কাজটা সফলভাবে করতে পেরেছি। পদ্মা সেতু নিজের টাকায় করে দিয়েছি। এই সেতুর সঙ্গে রেললাইন, সেটা ঢাকা থেকে গিয়ে একেবারে যশোর পর্যন্ত সংযুক্ত হবে। পরবর্তীতে, যদিও এটা খুব কঠিন কাজ, তারপরও সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। আমরা একেবারে বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি হয়ে যেন একেবারে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেললাইন পৌঁছাতে পারে সেই জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। কিন্তু এখানে এত বেশি নদী-নালা, মাটি এত নরম— করটা খুব কষ্টকর। তবুও যতদূর পারা যায় আমরা তা করবো। এই প্রত্যয় আমাদের আছে। কাজেই বাংলাদেশের মানুষের আর কোনও সমস্যা থাকবে না।

প্রধানমন্ত্রীর তার বক্তব্যে দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়নের কথা তুলে ধরে বলেন, সারা বাংলাদেশের মানুষের ঘরে ঘরে আলো জ্বলবে, কথা দিয়েছিলাম। দেশের মানুষের ঘরে ঘরে আলো দিয়েছি।

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল সবসময় অবহেলিত ছিল। পদ্মা সেতু হওয়ায় আর অবহেলিত থাকবে না বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে শিল্পায়নের জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

পঁচাত্তর পরবর্তী সরকারগুলো দেশের ইতিহাসকে বিকৃত করেছিলো, যুদ্ধাপরাধী, জাতির পিতার খুনিদের রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসন করেছিলো বিএনপি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কিন্তু আজকের প্রজন্ম দেশের ইতিহাস জানে, সত্যকে জানে। তাদের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে। অনেকই অনেক কথা বলে, সেটা আমি কখনও ধর্তব্যেই নেই না। এটা পরিষ্কার কথা। আমার আত্মবিশ্বাস আছে, জনগণের প্রতি বিশ্বাস আছে। তারাই আমার শক্তি ও সাহস। আর বাবা-মায়ের দোয়া আছে। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি সাফল্য আনবো।

সরকার দেশব্যাপী উন্নয়ন করে দিচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ ক্ষতবিক্ষত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়েই আমাদের চলতে হয়। দুর্যোগ মোকাবিলায় জাতির পিতা দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। সেই পদাঙ্ক অনুসরণ করে সরকার কাজ করে।

দেশবাসীকে গাছ লাগানোর অনুরোধ করেন সরকারপ্রধান। মানুষকে জমি আবাদ করার অনুরোধ করেন তিনি। করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক দেশেই খাদ্যের সংকট তৈরি হয়েছে বলেও জানান তিনি।

কৃষি জমির সুরক্ষা ও জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের জন্য মৌজা ও প্লটভিত্তিক জাতীয় ডিজিটাল ভূমি জোনিংয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আর্থিক খাতে সংস্কার করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিজিটাল মুদ্রা চালু করার সম্ভাব্যতা যাচাই পরিচালনা করবে। এছাড়া আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ব্যাপক ও দ্রুততর করার জন্য ডিজিটাল ব্যাংক করার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।

সবার জন্য পেনশন বীমা চালুর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এ প্রক্রিয়ায় অনেক দূর এগিয়েছি। অর্থমন্ত্রী আগামী অর্থবছরে সার্বজনীন পেনশন চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। মন্ত্রীসভার সর্বশেষ বৈঠকে এ আইনের অনুমোদন দিয়েছি। খুব শিগগিরি সংসদে আইনটি উঠবে। আমরা তা কার্যকর করতে পারবো। তাতে যারা পেনশন পাবেন, তাদের জীবনটা সুরক্ষিত হবে। বিস্তারিত আইনে আছে— বলেন প্রধানমন্ত্রী।

/ইএইচএস/এমএস/
সম্পর্কিত
যুক্তরাষ্ট্র বড় শক্তি, তাদের পরোয়া করতে হয়: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা
সর্বশেষ খবর
চেলসিকে গুঁড়িয়ে দিলো আর্সেনাল
চেলসিকে গুঁড়িয়ে দিলো আর্সেনাল
আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে কাঁদলেন মিতুর মা
আদালতে সাক্ষ্য দিতে এসে কাঁদলেন মিতুর মা
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক