গত ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিস থেকে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, সেটির ভুল তথ্যগুলো সঠিক তথ্য দিয়ে সংশোধন করা হবে বলে আশা প্রকাশ করে সরকার।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বুধবার (১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ওই বিবৃতির বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় ‘দুঃখজনকভাবে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিস সম্ভবত বিএনপির অপপ্রচার প্রচারনার ফাঁদে পড়ে গেছে।’
বিবৃতিতে উল্লেখিত ‘মুখোশধারী ব্যক্তি’ মোটরসাইকেলে করে বা ‘যাদের মনে করা হচ্ছে’ সরকারি দলের সমর্থক, এমন ধরনের ধারণা সরকার প্রত্যাখ্যান করে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, বিএনপির র্যালি থেকে নেতাকর্মীরা সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছে এবং প্রধান বিচারপতির বাসা ভাঙচুর করেছে।
জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিসকে সদস্য রাষ্ট্রগুলো মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করার জন্য ম্যান্ডেট দিয়েছে। যদি জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনারের অফিস তাদের বিবৃতি সঠিকভাবে উপস্থাপন না করে, তবে তারা মানুষের সমর্থন, গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে।