X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৫ বৈশাখ ১৪৩১

আবারও আলোচনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

এমরান হোসাইন শেখ
৩০ আগস্ট ২০২৩, ২৩:৫৯আপডেট : ৩১ আগস্ট ২০২৩, ১৬:৫৪

আবারও আলোচনায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সরকারি দল ও বিরোধী দলের পাল্টাপাল্টি আন্দোলন ছাপিয়ে আলোচনার সামনে চলে এসেছেন গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূস। কর ফাঁকি, মানি লন্ডারিং, শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে একের পর এক মামলার বিপরীতে এসব মামলা স্থগিত করতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের ‘খোলা চিঠি’ আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছে। এরই মধ্যে ইউনূস ইস্যু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজেও মুখ খুলেছেন। বলেছেন, আত্মসম্মান না থাকায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিনি বিবৃতি ভিক্ষা করছেন। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, কারও বিবৃতিতে আদালত প্রভাবিত হবে না। আদালত স্বাধীনভাবেই কাজ করবে। আইন নিজস্ব গতিতে চলবে।

ব্যক্তিগতভাবে অর্থনীতিবিদ হলেও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত এক দশকে বিভিন্ন সময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন। ২০০৬ সালে নোবেল পাওয়ার পর ওয়ান-ইলেভেনে রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার সময় রাজনৈতিক দল গঠনের ব্যর্থ চেষ্টা, বয়স না থাকলেও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) পদ আঁকড়ে রাখতে আদালতের দ্বারস্থ হওয়া, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্থাপনা পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধে বিশ্বব্যাংককে প্রভাবিত করা, গ্রামীণ ব্যাংক ছেড়ে সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হওয়া, শ্রম আইন অনুসরণ না করে গ্রামীণফোনের কর্মীদের চাকরিচ্যুত এবং শ্রমিকদের লভাংশ থেকে বঞ্চিত করা, মামলায় হেরে যাওয়ার আশঙ্কায় আদালতের বাইরে সেটেলমেন্টসহ বিভিন্ন কারণে তিনি আলোচিত ছিলেন। কথিত জাতীয় সরকারের প্রধান হওয়ার বিষয়েও আলোচনায় এসেছেন তিনি।

সম্প্রতি শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর প্রেক্ষাপটে একযোগে ১৮০ জন বিশ্বনেতা তার পক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে ‘খোলা চিঠি’ দিয়ে নতুন করে আলোচনায় আসেন ড. ইউনূস। শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে সরকারের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার জনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা খারিজের আবেদন উচ্চ আদালতে অগ্রাহ্য হলে ২২ আগস্ট শ্রম আদালতে তার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। আদালত ৩১ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন। এরই মধ্যে ১০০ জন নোবেল বিজয়ীসহ ১৮০ জন বিশ্বনেতা বিচার স্থগিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে খোলা চিঠি দিয়েছেন।

চিঠিদাতাদের মধ্যে বারাক ওবামা, শিরিন এবাদি, আল গোর, তাওয়াক্কুল কারমান, নাদিয়া মুরাদ, মারিয়া রেসা, হুয়ান ম্যানুয়েল সান্তোসসহ ১৪ জন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। ওরহান পামুক, জে এম কোয়েটজিসহ ৪ জন সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। জোসেফ স্টিগলিৎজসহ অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী আছেন ৭ জন। এ ছাড়া রসায়নে ২৮ জন নোবেল বিজয়ী, চিকিৎসাশাস্ত্রে ২৯ জন নোবেল বিজয়ী এবং পদার্থ বিজ্ঞানে ২২ জন নোবেল বিজয়ী রয়েছেন।

এ ছাড়া জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, যুক্তরাজ্যের ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ধনকুবের স্যার রিচার্ড ব্রানসনসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তি রয়েছেন চিঠিদাতাদের তালিকায়। তাদের মধ্যে বিভিন্ন দেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী, সামরিক কমান্ডারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা রয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে চিঠিতে তাকে টার্গেট করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। তার বিরুদ্ধে দুদক ও শ্রম আইনে যেসব মামলা চলছে, সেগুলো পর্যালোচনা করলে তার দোষ খুঁজে পাওয়া যাবে না বলেও খোলা চিঠিতে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি ধারাবাহিক বিচারিক হয়রানির শিকার হচ্ছেন দাবি করে তার বিরুদ্ধে চলমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এর আগে ইউনূসের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে গত মার্চ মাসে ৪০ জন বিশ্বনেতা প্রধানমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি লিখেছিলেন। এবারের চিঠিও তার ওপর ভিত্তি করেই লেখা হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।

অবশ্য এর আগে ২৭ আগস্ট ইউনূসকে লেখা সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার সই করা একটি চিঠিও প্রকাশিত হয়। চিঠির একটি ছবি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছেন ড. ইউনূস। তাতে দেখা যায়, চিঠিতে তারিখ ১৭ আগস্ট উল্লেখ রয়েছে। ওই চিঠিতে মামলার কথা স্পষ্ট করে কিছু বলা না হলেও ‘ড. ইউনূস স্বাধীনভাবে নিজের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো চালিয়ে যাবেন’ বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

একই দিনে (২৭ আগস্ট) ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সরকারের ‘আচরণের’ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন বাংলাদেশের ৩৪ বিশিষ্ট নাগরিক। তার বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক সব পদক্ষেপ ও একতরফা বিষোদ্গার হচ্ছে অভিযোগ করে তা বন্ধে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

সর্বশেষ বুধবার (৩০ আগস্ট) নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে টুইট করেছেন সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। টুইটবার্তায় তিনি ইউনূসকে করা হয়রানি রুখে দিতে বিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো ১৬০ জনেরও বেশি বিশ্বনেতার বিবৃতিটিও সংযুক্ত করেন।

এদিকে ড. ইউনূসকে নিয়ে বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠি, টুইট ও বিবৃতির মধ্যে নতুন করে ১৮টি মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। শ্রমিকদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করায় ২৮ আগস্ট ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে ২০০৬ সালের আগে গ্রামীণ টেলিকমে নিয়োগ পাওয়া ১৮ কর্মচারী বাদী হয়ে পৃথক এ মামলাগুলো করেন। আগামী ১৬ অক্টোবরের মধ্যে সমনের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গত ৩০ মে ড. ইউনূসকে প্রধান আসামি করে আরও ১২ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে ২০১৭ সালে গ্রামীণ টেলিকমের ১৭৬ জন কর্মচারী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে ১১০টি মামলা করেছিলেন। এর মধ্যে শ্রম আদালতে ১০৪টি ও হাইকোর্টে ছয়টি মামলা হয়েছিল। সব মিলিয়ে ৪৩৭ কোটি টাকা দাবি করে মামলা করেছিলেন ওই শ্রমিকরা। প্রায় পাঁচ বছর ধরে মামলা চলার পর ২০২২ সালের মে মাসে আদালতের বাইরে সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে ১১০টি মামলার সবক’টি প্রত্যাহার করা হয়।

এছাড়া ড. মুহাম্মদ ইউনূস দানকর মামলায় উচ্চ আদালতে পরাজিত হয়ে ১২ কোটি টাকার বেশি দান কর রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হয়েছে। এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগে একটি তদন্ত করছে। সেই অভিযোগে বলা হয়েছে যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্যদের যোগসাজশে ৫ হাজার কোটি টাকা গ্রামীণ টেলিকম থেকে পাচার করেছেন।

ড. ইউনূসকে নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ‘উদ্বেগের’ বিষয়ে মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) গণমাধ্যমের কাছে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাবি করেন, আত্মসম্মান না থাকায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তিনি বিবৃতি ভিক্ষা করছেন। তিনি বিচার বন্ধের কথা না বলে বিবৃতিদাতা বিশ্বনেতৃবৃন্দকে বাংলাদেশে এক্সপার্ট পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, যদি এতই দরদ থাকে তারা ল-ইয়ার পাঠাক। মামলার সব দলিল দস্তাবেজ খতিয়ে দেখুন। তারাই দেখে বিচার করে যাক এখানে কোনও অপরাধ আছে কিনা। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে মন্তব্য করে ড. ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভদ্রলোকের এতই যদি আত্মবিশ্বাস থাকতো যে তিনি কোনও অপরাধ করেননি, তাহলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিবৃতি ভিক্ষা করে বেড়াতেন না।’

মামলায় সরকারের কোনও হাত নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মামলা তারা করেননি। তিনি বলেন, আদালত স্বাধীনভাবেই কাজ করবে। আদালত ন্যায় বিচার করবে। লেবারদের যেটা পাওনা, সেটা তো তাদের দিতে হবে।

পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বন্ধে ড. ইউনূসের হাত থাকার অভিযোগ আগাগোড়াই করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনেও তিনি বিষয়টি আবারও স্পষ্ট করে বলেন। তিনি বলেন, শত লোকের বিবৃতি কুড়িয়ে আনা স্বনামধন্য ব্যক্তি একটি এমডির পদের জন্য পদ্মা সেতুর টাকা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তিনি একটি এমডি পদের জন্য পদ্মা সেতুর টাকা বন্ধ করাতে পারেন!

২০১১ সালে অবসর গ্রহণের সময়সীমা নিয়ে বিতর্কের পর গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করা হয়। পরে তিনি বিষয়টি নিয়ে আদালতে মামলা করলেও হেরে যান।

এদিকে ওয়ান-ইলেভেনের সময় রাজনৈতিক দল গঠন করতে গিয়েও আলোচনায় এসেছিলেন ড. ইউনূস। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণার এক মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে ড. ইউনূস দল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ওই বছরের ৩১ জানুয়ারি দিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে দেশের পরিস্থিতি বাধ্য করলে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেবেন বলে জানান। পরে ১১ ফেব্রুয়ারি দেশের মানুষের উদ্দেশে খোলা চিঠি দিয়ে নিজের রাজনীতি সম্পর্কে পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করেন। ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি দলের সম্ভাব্য নাম ‘নাগরিক শক্তি’ বলে জানান। পরে বিভিন্ন গ্রামে, মহল্লায় এবং ওয়ার্ডে ২০ সদস্যের ‘প্রাথমিক প্রস্তুতি টিম’ গঠনের আহ্বান জানান তিনি। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মীদেরও এতে ব্যবহার করেন বলে ওই সময় অভিযোগ ওঠে। পরে অবশ্য জনগণের কাঙ্ক্ষিত সাড়া না পেয়ে ২০০৭ সালের ৩ মে রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া থেকে সরে আসার ঘোষণা দেন। এজন্য তিনি জাতির উদ্দেশে একটি চিঠিতে উল্লেখ করেন, যাদের সঙ্গে পেলে দল গঠন করে জনগণের সামনে সবল ও উজ্জ্বল বিকল্প রাখা সম্ভব হতো, তাদের আমি পাচ্ছি না। আর যারা রাজনৈতিক দলে আছেন, তারা দল ছেড়ে আসবেন না। বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে এ পথে অগ্রসর না হওয়াই সঠিক হবে তিনি উল্লেখ করেন।

দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে গত বছর (২০২২) মে মাসে দুই বছর মেয়াদি একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব করেছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি প্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ওই সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি যে তিন জনের নাম প্রস্তাব করেছিলেন তার এক নম্বরে ছিল অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম।

/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
জিপি এক্সিলারেটর বুটক্যাম্প শুরু
আদালত থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশে যা বললেন ড. ইউনূস
স্থায়ী জামিন পেলেন না ড. ইউনূস
সর্বশেষ খবর
বাজারে এলো বাংলা ভাষার স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
বাজারে এলো বাংলা ভাষার স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
চার বছরে আট ফ্লপ, আসছে আরও এক হালি!
চার বছরে আট ফ্লপ, আসছে আরও এক হালি!
জোড়া আঘাতে হায়দরাবাদকে গুটিয়ে চেন্নাইয়ের জয় রাঙালেন মোস্তাফিজ
জোড়া আঘাতে হায়দরাবাদকে গুটিয়ে চেন্নাইয়ের জয় রাঙালেন মোস্তাফিজ
দিনাজপুরে ইউপি নির্বাচনে সংঘর্ষ, পুলিশের গুলিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর চাচা নিহত
দিনাজপুরে ইউপি নির্বাচনে সংঘর্ষ, পুলিশের গুলিতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর চাচা নিহত
সর্বাধিক পঠিত
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ