X
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
২১ বৈশাখ ১৪৩১
মানবপাচার

লিবিয়ার ‘গেমঘর’ থেকে ফিরে নির্যাতনের লোমহর্ষক বর্ণনা তরুণের

নুরুজ্জামান লাবু
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০০আপডেট : ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০০

‘প্রতিদিন পালা করে তিন বেলা পেটাতো। পেটানোর আগে হাত-পা বাঁধা থাকতো। মুখে স্কচটেপ বেঁধে দিতো, যাতে চিৎকারও করতে না পারি। প্লাস্টিক বা লোহার পাইপ দিয়ে পেটাতো আর বাড়ি থেকে টাকা দিতে বলতো। এভাবে দিন রাত একাকার হয়ে গেছে। একটা গেমঘরে ৪-৫শ’ লোককে আটকে রাখতো। একবেলা খাবার দিতো। নির্যাতনের কারণে এখন অনেক কিছুই মনে করতে পারি না। তবু সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া, আমি বেঁচে ফিরতে পারছি। নির্যাতনের কারণে যারা মারা যায় তাদের লাশ সাগরে ফেলে দেয়।’

ভয়াবহ এই বর্ণনা ২৪ বছর বয়সী তরুণ গাইবান্ধার বাসিন্দা লাজু মিয়ার। স্থানীয় দালালের প্রলোভনে লিবিয়া গিয়েছিলেন প্রায় দেড় বছর আগে। লিবিয়ায় নিয়ে তাকে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। সেখান থেকে ইতালি পাঠানোর কথা বলে পরিবারের কাছ থেকে টাকাও নিয়েছিল মানবপাচারকারীরা। কিন্তু সাগর পথে ইতালির উদ্দেশে রওনা হলেও যাওয়া হয়নি। লিবিয়ার মিলিশিয়া গ্রুপের হাতে বন্দি হলে আবারও বিক্রি করে দেওয়া হয় তাকে। পরে তার ঠাঁই হয় লিবিয়ার বাংলাদেশি মাফিয়া শরীফের গেমঘরে।

অসহ্য নির্যাতন, অমানবিক কষ্ট সহ্য করে গত রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দেশে ফিরেছেন লাজু মিয়া। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কুমিল্লার আদালতে বিচারকের কাছে সোপর্দ করা হলে বিচারক তার নির্যাতনের বর্ণনা লিপিবদ্ধ করেন। লিবিয়ায় গেমঘরে নির্যাতনের সময় ভয় দেখিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে যখন মুক্তিপণের দাবি করেছিল মানবপাচারকারী মাফিয়া শরীফের লোকজন, সে সময় লাজুর বাবা কুমিল্লার চান্দিনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছিলেন।

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে মানবপাচারের অন্যতম রুট হলো লিবিয়া। লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শত শত তরুণকে পাচার করা হয় ইতালিতে। মাঝে মধ্যেই বিশাল ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা ডুবে মারা যান অনেকে। বিভিন্ন সময় বাংলাদেশেরও শতাধিক তরুণ এই সমুদ্রপথে পাচারের সময় নৌকা ডুবে মারা গেছেন। সর্বশেষ গত ১৩ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ার জুয়ারা এলাকা থেকে ৫৩ জন আরোহী নিয়ে ইতালির উদ্দেশে রওনা দেওয়া একটি নৌকা ভূমধ্যসাগরের তিউনিশিয়া উপকূলে ডুবে মারা যান নয় জন। যার মধ্যে আট জনই বাংলাদেশি। জীবিত উদ্ধার হওয়া ৪৪ জনের মধ্যে ২৭ জন ছিল বাংলাদেশি।

যেভাবে লিবিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয় লাজু মিয়াকে

লাজু মিয়া জানান, তাদের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ থানাধীন জীবনপুরে। তিনি বিদেশ যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করার পর স্থানীয় শাহারুল নামে এক ব্যক্তির ভাই মিজানুর তাকে লিবিয়ায় যেতে প্রলুব্ধ করেন। তাদের এলাকার শাহারুল লিবিয়ায় থাকে। শাহারুলের স্ত্রী ও মিজানুর প্রতিদিন তাদের বাসায় এসে লিবিয়ায় মোটা বেতনের চাকরির কথা বলতো। একপর্যায়ে তিনি লিবিয়া যেতে রাজি হন। শাহারুলের সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন তারা। পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে লিবিয়ায় গিয়ে মাসে ৪৫ হাজার টাকা বেতনের চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখায় শাহারুল। ২০২২ সালের ১০ জুন ঢাকা থেকে লিবিয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন লাজু মিয়া।

বাবা ও বোনের সঙ্গে লাজু মিয়া, ছবি: প্রতিবেদকের তোলা

লাজু জানান, ঢাকার বিমানবন্দর থেকে তাকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় দুবাই। সেখানে তাকে বাংলাদেশি দুই যুবক গ্রহণ করে। তারা লাজুর হাতে একটি কাগজ দিয়ে দেয়। সেই কাগজ নিয়ে পরের ফ্লাইটে দুবাই থেকে কাতার যান। কাতার থেকে আরেক ফ্লাইটে লেবানন নেওয়া হয়। লেবানন থেকে নেওয়া হয় মিসরে। মিসর থেকে সিরিয়া। সিরিয়া থেকে লিবিয়ার বেনগাজি শহরে গিয়ে পৌঁছেন তিনি। প্রতিটি বিমানবন্দরেই মাফিয়া চক্রের লোকজন ছিল। বেনগাজিতে খোকন নামে চক্রের এক সদস্য তাকে নিয়ে যায় একটি ক্যাম্পে। সেখানে আরও প্রায় ৪০ জন বাংলাদেশি তরুণ ছিল। চার দিন থাকার পর সেখান থেকে গাড়িতে করে ২৫ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে নেওয়া হয় ত্রিপোলিতে। পথে শাহারুল ও তার আরেক সঙ্গী আসাদুল তাকে ব্ল্যাকমেইল করে দুই হাজার ডলার নিয়ে যায়।

লাজু জানান, ত্রিপোলির বেনেওয়ালি এলাকায় শাহারুল তার জিম্মায় নেয়। সেখানে গিয়ে লাজু বুঝতে পারেন ৪৫ হাজার টাকা বেতনের চাকরি দেওয়ার বিষয়টি ছিল ভুয়া। কাজ নেই, কোনোমতে একবেলা খেয়ে দিনাতিপাত করেন। শাহারুলকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিলে নানা টালবাহানা করতে থাকে। একপর্যায়ে শাহারুল তাকে তার এক বন্ধু জসিমের মাধ্যমে ইতালিতে পাঠানোর প্রলোভন দেখায়। এ জন্য সাড়ে সাত লাখ টাকা দিতে হবে বলে জানায়।

লাজু জানান, প্রথম দফা পাঁচ লাখ দিয়ে তিনি লিবিয়া গিয়েছেন। এখন বিদেশে গিয়ে যদি সেই টাকা উপার্জন করতে না পারেন তাহলে তো বাড়িতে ফিরতে পারবেন না। তাই শাহারুলের কথায় রাজি হন। বাবা কৃষক আবুল কাশেমকে বুঝিয়ে শাহারুলের কথামতো আরও সাড়ে সাত লাখ টাকা দিতে বলেন। চক্রের সদস্য বাংলাদেশি আরেক তরুণ জসিমের অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পাঁচ লাখ টাকা পরিশোধও করেন।

সমুদ্রপথে রওনা হয়েছিলেন লাজু

লাজু জানান, টাকা পরিশোধের পর তাকে নিয়ে যায় জসিম। ত্রিপোলির একটি গেমঘরে নিয়ে রাখে। সেখানে বেশ কিছু দিন থাকার পর একদিন ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী এলাকা জুয়ারায় নিয়ে আরেকটি গেমঘরে রাখা হয়। সারা দিনে তাদের দেওয়া হতো একটি রুটি, লিবিয়ান ভাষায় যেটাকে বলা হয় খবজা। আর একটু টুনা মাছ। একদিন রাতে তাদের সঙ্গে থাকা সব জিনিসপত্র, টাকা-পয়সা নিয়ে হাফপ্যান্ট ও গেঞ্জি পরা অবস্থায় তুলে দেওয়া হয় একটি নৌকায়। ৫৩ জন ছিলেন নৌকায়, এর মধ্যে ৫০ জনই বাংলাদেশি। নৌকা কিছু দূর যাওয়ার পর লিবিয়ান ‘কালাবুশ’ নামে একটি মিলিশিয়া বাহিনী তাদের ধাওয়া করে। নৌকায় গুলিও করেছিল। প্রায় তিন ঘণ্টা ধাওয়া করে তাদের ধরে আনে ‘কালাবুশ’।

লাজু জানান, এরপর তাদের কিছু দিন একটা জেলের মতো জায়গায় আটকে রাখে। অস্ত্রধারী ও মুখে কালো কাপড় বাঁধা লোকজন জানায়, তাদের বোট ছাড়ার কোনও অনুমতি ছিল না। এ জন্য তাদের আটক করা হয়েছে।

ইউরোপে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে দেশের শত শত যুবককে নানাভাবে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় লিবিয়ায় (ইনসেটে শরীফ হোসেন)

এরপর বিক্রি করা হয় মাফিয়া শরীফের কাছে

লাজু জানান, লিবিয়ার সেই মিলিশিয়া বাহিনী তাদের বিক্রি করে দেয় আরেক মাফিয়া শরীফের কাছে। বাংলাদেশের কুমিল্লার চান্দিনার বাসিন্দা শরীফ লিবিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের বড় এক মাফিয়া। শরীফের লোকজন তাদের আল জোয়াইন নামে একটি ক্যাম্পে নিয়ে আটকে রাখে।

লাজু বলেন, ‘মিলিশিয়াদের হাতে বন্দি থাকা অবস্থায় আমি অসংখ্যবার জসিমের কাছে ফোন করেছি। কিন্তু জসিম আমার ফোন ধরে নাই। আসলে জসিমও ছিল এই চক্রের সদস্য। এরপর মিলিশিয়াদের কাছে জানতে পারি যে আমাদের প্রত্যেককে সাড়ে ১২ লাখ টাকা করে বিক্রি করা হয়েছে।’

শরীফের গেমঘরে অবর্ণনীয় নির্যাতন

লাজু জানান, শরীফের গেমঘরে নিয়ে শুরু হয় অবর্ণনীয় নির্যাতন। তার সেই গেমঘরে অন্তত ৫০০ জন ছিল। সবাই বাংলাদেশি। মেঝেতে থাকতে হতো। একটা কম্বল আর একবেলা খাবার দিতো। অস্ত্রধারী আফ্রিকান নাগরিকরা তাদের পাহারা দিতো। এভাবে কয়েক দিন পার হওয়ার পর একদিন ক্যাম্পের দায়িত্বরত ইমন আর শরীফ তাদের কাছে আসে। সবাইকে পরিবারের সদস্যদের ফোন করে সাড়ে ১২ লাখ টাকা করে দিতে বলে।

লাজু জানান, টাকা দিতে অপারগতা জানানোয় শুরু হয় নির্যাতন। হাত-পা বেঁধে, মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে তিন বেলা নিয়ম মাফিক পেটাতো। সেই পেটানোর দৃশ্য ভিডিও করে পরিবারের সদস্যদের কাছে পাঠাতো।

লাজু বলেন, ‘এত নির্যাতন করেছে যে এগুলো ভাষায় প্রকাশ করাটা কঠিন। আমি শুধু আল্লাহকে ডেকেছি, আল্লাহ তুমি আমাকে এই নির্যাতনের হাত থেকে মুক্ত করো। পরিবারের কাছে ফোন করে ওরা যত টাকা চায় দিতে বলেছি। কিন্তু আমি তো জানি এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্যও আমাদের নাই। শেষে সবকিছু আল্লাহর কাছে ছেড়ে দিছিলাম।’

যেভাবে উদ্ধার করা হয় লাজু মিয়াকে

লাজুর বাবা আবুল কাশেম জানান, হঠাৎ একদিন বিদেশি একটি নম্বর থেকে ইমোতে একটা ফোন আসে। ফোন করে তারা জানায় লাজু তাদের হাতে বন্দি আছে। তাকে মুক্ত করতে চাইলে সাড়ে ১২ লাখ টাকা দিতে হবে। এ কথা শুনে দিশেহারা হয়ে পড়েন আবুল কাশেম। বিষয়টি তিনি জানান তার পাতানো মেয়ে সালমা ওরফে কবিতাকে। সালমাই বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ঝাঁপ, মামলা-মোকদ্দমা করে লাজুকে উদ্ধার করে।

সালমা ওরফে কবিতা জানান, তাদের কাছে যখন লিবিয়া থেকে লাজুকে নির্যাতনের ভিডিও দেখিয়ে টাকা চাওয়া হচ্ছিল তখন দিশেহারা হয়ে পড়েন। তারা দ্রুত রাতেই ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন। ভোরে ঢাকার মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ের গেটে গিয়ে ঘটনা খুলে বলে কান্নাকাটি করেন। ডিবির একজন তাদের পরামর্শ দেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব সারোয়ার আলমের কাছে যেতে। তারা পরদিন সারোয়ার আলমের কাছে গিয়ে ঘটনা খুলে বলেন। সারোয়ার আলম একসময় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি তাদের পাঠিয়ে দেন র‌্যাব-১ কার্যালয়ে।

বোন সালমার সঙ্গে লাজু মিয়া, ছবি: প্রতিবেদকের তোলা তিনি জানান, লিবিয়া থেকে মানবপাচার ও অপহরণকারী চক্র তাদের টাকা দিতে বারবার চাপ দিচ্ছিল। তিনি টাকা জোগাড় করার জন্য সাত দিনের সময় নিয়েছিলেন। এর মধ্যে র‌্যাবের সহায়তায় টাকা নেওয়ার জন্য যিনি আসবেন তাকে ধরার পরিকল্পনা করা হয়। প্রতিবেশী একজনের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকার বান্ডিলের ছবি সংগ্রহ করে অপহরণকারীদের কাছে পাঠিয়ে দেন। সেই ছবি দেখে বিশ্বাস করে টাকা নিতে আসেন সুমন নামে একজন।

সালমা বলেন, র‌্যাব-১ ও র‌্যাব-১১-এর যৌথ সহায়তায় তারা সুমন, শিহাব ও আনোয়ার নামে তিন জনকে ধরেন। তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয় কুমিল্লার চান্দিনা থানায়। ওই মামলায় তিন জনকেই রিমান্ডে নেয় পুলিশ। আনোয়ার ও শিহাব হলো মাফিয়া শরীফের বাবা ও ভাই। এরপরও অপহরণকারী চক্রটি নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাতে থাকে। কিন্তু তারা অনড় অবস্থায় থাকায় একপর্যায়ে লাজুকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।

তিনি আরও জানান, লাজুকে ছেড়ে দিলে সে ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ অ্যাম্বাসিতে যায়। কিন্তু অ্যাম্বাসির লোকজন তাকে প্রথমে ঢুকতেই দেয়নি। পরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ কর্মকর্তা সারোয়ার আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাদের সহযোগিতায় ত্রিপোলির অ্যাম্বাসি লাজুকে একটি হোটেল ভাড়া করে দেয়। এক মাস পর নানা প্রক্রিয়া শেষে আউট পাসের মাধ্যমে দেশে ফিরে আসেন লাজু।

লাজুর বাবা আবুল কাশেম জানান, ছেলের জন্য দালালরা নিয়েছে প্রায় ১২ লাখ টাকা। তাকে ফিরিয়ে আনতে, মামলা চালানোসহ প্রায় ২০ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। ২২ শতক কৃষি জমি বিক্রি করেছেন। সুদের ওপর টাকা নিয়ে খরচ করেছেন। এখন তার চাওয়া, যাদের জন্য ছেলেকে এই পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছে, তাদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়।

আরও পড়ুন:

লিবিয়ার ‘গেমঘরে’ আটকে রেখে যুবককে নির্যাতন: অসহায় পরিবারের সদস্যরা, উদ্ধারের আকুতি

ইউরোপে মানবপাচার: লিবিয়ায় মুক্তিপণ আদায়, দেশে কোটি টাকার সম্পদ মাফিয়া শরীফের

/আরআইজে/এমওএফ/
সম্পর্কিত
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে মৃত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর
তিন মামলায় মিল্টনের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ
পাচার হওয়া বোনকে নিতে এসে কলকাতায় অসহায় দশায় চট্টগ্রামের তরুণ
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
মুন্সীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
তীব্র গরমে বেড়েছে রিকন্ডিশন্ড এসির চাহিদা
তীব্র গরমে বেড়েছে রিকন্ডিশন্ড এসির চাহিদা
ইউক্রেনের খারকিভে রুশ ড্রোন হামলায় আহত ৩
ইউক্রেনের খারকিভে রুশ ড্রোন হামলায় আহত ৩
চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ, ইউপি চেয়ারম্যান সমর্থক ও জেলেদের সংঘর্ষ
চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ, ইউপি চেয়ারম্যান সমর্থক ও জেলেদের সংঘর্ষ
সর্বাধিক পঠিত
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
যশোরে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা শনিবার বন্ধ
২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা শনিবার বন্ধ
কেমন থাকবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া?
কেমন থাকবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া?
গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, বগি লাইনচ্যুত
গাজীপুরে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, বগি লাইনচ্যুত