X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০
রোহিঙ্গারা ফিরবে কীভাবে?

নানা শঙ্কার কথা জানালেন প্রত্যাবাসন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান

উদিসা ইসলাম
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৭:০১আপডেট : ০৪ মার্চ ২০২৩, ১৫:৪২

উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয় শিবিরে ৫ বছর ধরে বসবাস করছে সাড়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গা। সেখানে হত্যা, অপহরণ, মাদক চোরাচালান বেড়েই চলেছে। ২০২২ এর মাঝামাঝি সময় থেকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে চলছে গোলাগুলি ও মর্টারের গোলা নিক্ষেপের ঘটনা। এ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছে এপারের মানুষের মধ্যেও। হাতে হাতে মোবাইল থাকার কথা না থাকলেও ক্যাম্পে ব্যবহার হচ্ছে যোগাযোগের নানা মাধ্যম। এখন ক্যাম্পে কতজনের বসবাস, তার সঠিক তথ্য আছে কি কর্তৃপক্ষের কাছে? নাকি সমুদ্র পেরিয়ে যারা বিদেশে চলে গেছে, তাদের জায়গায় ক্যাম্পে বসবাস করছে ভিন্ন কেউ। এমন পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় শিবিরগুলোতে অপরাধ বাড়ছে। বাংলাদেশের পক্ষে আশ্রয় শিবিরের দায়িত্ব পালন করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের (আরআরআরসি) কার্যালয়। এসব নানা প্রশ্ন নিয়ে প্রত্যাবাসন কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের সঙ্গে কথা হয় বাংলা ট্রিবিউনের।

বাংলা ট্রিবিউন: ২০১৭ সালে যখন প্রায় সাত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী টেকনাফে প্রবেশ করলো, শুরুতে দ্রুততম সময়ে তাদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে একধরনের নড়াচড়া ছিল। সেই তৎপরতা এখন কোন পর্যায়ে?

মিজানুর রহমান: প্রথমে আসার পরে প্রত্যাবাসনের যে প্রক্রিয়া দুপক্ষের তরফে হয়েছে, সেটা পরবর্তীকালে ধীর হয়েছে। আমাদের এখানে বিষয়টি নিয়ে সরকার কথা বলে গেছে। কিন্তু মিয়ানমারে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে। রোহিঙ্গাদের নিপীড়নের পেছনে যাদেরকে মূলত দায়ী করা হয়, তারাই গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতায় গেছে। সুতরাং, বিষয়টি সহজে অনুমেয় যে, কী হচ্ছে। দ্বিতীয় আরেকটি কারণ, রাখাইন স্টেট যেখানে রোহিঙ্গাদের বসবাস, সেখানকার পরিস্থিতি এখন আগের চেয়ে আরও খারাপ হয়েছে। ফলে প্রত্যাবাসন উপযোগী কোনও পরিবেশ সেখানে তৈরি হয়েছে বলে আমি মনে করি না। ফলে ২০১৮ সালে শুরু হওয়া প্রক্রিয়া এগিয়েছে বলা যাবে না।

বাংলা ট্রিবিউন: তার মানে, বাইরে থেকে যেটুকু দৃশ্যমান হচ্ছে, তাতে করে রোহিঙ্গারা এদেশেই থেকে যাচ্ছে। যদি তাই হয়, সেক্ষেত্রে আপনার সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

মিজানুর রহমান: যেকোনও শরণার্থী সমস্যার তিনটি বিধিবদ্ধ সমাধান হলো— প্রত্যাবাসন, তৃতীয় পক্ষের পুনর্বাসন, হোস্ট সম্প্রদায়ের একীভূতিকরণ। আমরা একনম্বর সমাধানে আস্থা রাখছি। বাস্তবতা হলো প্রত্যাবাসন হয়নি। চ্যালেঞ্জ বহুমুখী। প্রথম চ্যালেঞ্জ— জনবহুল দেশ। উন্নত নয়। সেখানে ১১ লাখ মানুষকে ছোট্ট জায়গার মধ্যে রাখা— এটা নানা সামাজিক রাজনৈতিক সমস্যা তৈরি করছে। সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাম্পের যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, হত্যাকাণ্ড, বিভিন্ন গ্রুপে হামলা- পাল্টা হামলা, সীমান্তে  মাদক চোরাচালান এবং মানবপাচার— এসব বিষয় প্রমাণ করছে পরিস্থিতি এখন কেবল উখিয়া, টেকনাফ বা কক্সবাজারে সীমাবদ্ধ থাকছে না। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে পড়ছে, ক্রসবর্ডার ক্রাইম সংগঠিত হচ্ছে। এটি সমুদ্র পাড়ি দিচ্ছে, পাহাড় পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে যাচ্ছে। আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল, এটি কেবল বাংলাদেশের কক্সবাজার নয়, মিয়ানমারের রাখাইন নয়, আঞ্চলিক শান্তির জন্যও এর সমাধান প্রয়োজন। এই সমস্যা জিইয়ে রাখলে আঞ্চলিক উপআঞ্চলিক শান্তির জন্য তা বিশাল হুমকি।

বাংলা ট্রিবিউন: আমরা যখন ক্যাম্পে যাই, দেখতে পাই জনসংখ্যার বিশাল অংশ কিশোর, যুবক এবং এদের সেই অর্থে কোনও কাজ নেই। আপনি কি মনে করেন, এত বড় যুবসমাজ বিশাল কোনও হুমকির কারণ হতে পারে।

মিজানুর রহমান: অবশ্যই। প্রথম কথা, এদের কর্মসংস্থান হবে কিনা, সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। আমি তাদেরকে যদি কর্মসংস্থান দেই, কর্মসংস্থান মানে হলো— সে আয় করবে। কিন্তু সে বিদেশি। কোন স্ট্যাটাসে কর্মসংস্থান করবো। আমি তাকে কাজের সুযোগ দেবো, আমাদের দেশে বেকারত্বের পরিমাণ কত? আমার দেশের যুবকরা কাজ না পেয়ে হতাশায় নিমজ্জিত। তারা (রোহিঙ্গারা) যে ইয়াবা চালান আনছে, তার বড় ভোক্তা আমার দেশের যুবশ্রেণি। আরেকটা দিক, তাদের যদি আয়ের ব্যবস্থা করেন, তাহলে এটাকে তারা দেশ ভাবতে শুরু করবে। ক্যাম্পকে যদি তাদের বাড়ির থেকে আরামদায়ক করে তোলেন, তাহলে আর কী। তারা এদেশকেই নিজের দেশ ভাবতে শুরু করবে। সেটা করতে দিতে চাই না। তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই— এটা তোমার দেশ না, তোমাকে ফিরতে হবে।

অপরদিকে, এটাকে আমি দুধারী তোলোয়ারের কথা বলি। এই তরুণদের ট্রমা আছে। তারা মিয়ানমারে ঘটে যাওয়া নির্যাতন নিপীড়ন নিজ চোখে দেখেছে। এধরনের ট্রমা নিয়ে তারা ক্যাম্পে থাকে। এবং সেটা মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের একটা উর্বর ভূমি। ফলে যেকোনও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড তারা করতে পারে।

মিজানুর রহমানের সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন বাংলা ট্রিবিউনের বিশেষ প্রতিনিধি উদিসা ইসলাম বাংলা ট্রিবিউন: ক্যাম্পে সাধারণত বৈধভাবে কোনও সিম ব্যবহারের অনুমোদন নেই। অথচ সবার হাতে মোবাইল। এটা কীভাবে সম্ভব হচ্ছে?

মিজানুর রহমান: এসব অফিসিয়ালি সরবরাহ করিনি। বাংলাদেশি কারও না কারও নামের সিম এগুলো। ক্যাম্পে ওরা মিয়ানমারের সিমও ব্যবহার করে। আমরা বিষয়টি জানি। কিন্তু তাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিলে যদি সেটা বুমেরাং হয়, সেই চিন্তা থেকেই বিকল্প ভাবা হয়েছে। জাতীয় কমিটির সর্বশেষ সভায় একটি কমিটিও করে দেওয়া হয়েছে। সরকার চিন্তা করছিল, যেকোনও সিঙ্গেল অপারেটরের সিম দেওয়া যায় কিনা। রোহিঙ্গারা তাদের প্রগ্রেস আইডির বিপরীতে সিম নিলে একধরনের মনিটরিং সম্ভব হবে।

বাংলা ট্রিবিউন: ক্যাম্পগুলোতে সর্বমোট কত জন রোহিঙ্গা আছে, সেই হিসাব আছে কি? যাদের তালিকা আছে তারা আদৌ ক্যাম্পে আছে কিনা, সেই হিসাব কি আছে?

মিজানুর রহমান: নিয়মিত সুমারিতো হয় না। সেটা বাস্তবসম্মতও না। তবে তালিকাভুক্তির নামে তারা প্রত্যেকে রেশন তোলে। সেহেতু ধরে নেওয়া হয় তারা আছে। বাস্তবে তারা অনেকে বাইরে কাজ করে। কক্সবাজারে টুরিজম, লবণ আর মাছ ধরার কাজ করার সুযোগ আছে। এগুলোতে কম মজুরিতে রোহিঙ্গা শ্রমিকদের কাজে লাগানো হয়। সাতকানিয়ায় যত ইটের ভাটা, ওখানে রোহিঙ্গা শ্রমিক পাবেন। দিনে তিন-চারশ’ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। তাদের খাওয়া চিকিৎসা বিদেশি সংস্থার কাছে পাচ্ছে। এই টাকাটা বাড়তি। টমটম এর মালিক বাংরাদেশি, চালক রোহিঙ্গা। দোকানের মালিক বাংলাদেশি, কর্মচারী রোহিঙ্গা।

বাংলা ট্রিবিউন:  একদিকে বলছি, ওয়ার্ক পারমিট দেবো কিনা, আরেক দিকে সেই বাজারে তো তারা ইতোমধ্যে ঢুকেই পড়েছে?

মিজানুর রহমান: এটা পলিটিক্যাল সিদ্ধান্তের ব্যাপার। আমার স্তরে এটা নেওয়ার সুযোগ নেই। এদের বর্ণ ভাষা যদি ভিন্ন হতো— তাহলে ভিন্ন কথা ছিল। অফিসিয়ালি পারমিশন দিলে আপনি তাকে  নিজের সমাজের অন্তর্ভুক্ত করে নিচ্ছেন। এটা প্রত্যাবাসনকে ব্যাহত করবে এবং মিয়ানমার সেটাই চাচ্ছে।

বাংলা ট্রিবিউন: একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে যদি রোহিঙ্গারা ফিরে যায়, তারা তাদের জায়গাগুলো বুঝে পাবে না— এমন একটা বিষয়ে প্রায়শ গবেষকরা বলে থাকেন। সেটা কোনও কোনও দেশে তিন থেকে ২০ বছর। রোহিঙ্গারা ৬ বছর হয়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রত্যাবাসন প্রায় অসম্ভবের দিকে যাচ্ছে কিনা?

মিজানুর রহমান: বাংলাদেশের আইনে আছে— টানা তিন বছরের কথা। রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রেও সময়টা এর বেশি হওয়ার কথা না। এছাড়া ওখানে ল্যান্ডগুলো এরইমধ্যে বুলডোজ করেছে, শ্রেণী পরিবর্তন করেছে, কিছু গ্রাম, মৌজার নাম পরিবর্তন করেছে। এরা ফিরলে এলাকা চিনতেই পারবে না। সে দাবি করবে এই মৌজা, ওরা বলবে না—এটা ওই মৌজা না। ফলে ‘তুমি রোহিঙ্গা না’ এটা প্রমাণ করা সহজ হবে। এছাড়া আছে আইডিপি ক্যাম্প। সেখানে যাদের রাখা হয়েছিল, তারাইতো এখনও ফিরতে পারেনি। বরং ওখান থেকে প্রতিদিনই ১০/১২ জন করে পালিয়ে আসে। আইডিপি ক্যাম্প বিষয়টা যদি না তুলে নেওয়া হয়, তাহলে প্রত্যাবাসন হবে না। এরা জানেন, তাদেরকে ফেরত পাঠানোর সময় আইডিপিতে রাখা হবে। ওই জায়গাতো একটা বন্দিশালা, ওখানে তো বের হওয়ার সুযোগ নেই।

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশের সেই ক্ষেত্রে করণীয় কী?

মিজানুর রহমান: নতুন করে কিছু করার নেই। মিয়ানমান সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা ছাড়া। আমরা সবসময় দ্বিপক্ষীয় সমাধান চেয়েছি। মিয়ানমার আমাদের শত্রু না। আমাদের প্রতিবেশী। এটা আমাদের চয়েস না, এটা অবধারিত। মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের লেনদেন আছে। সবমিলিয়ে আমরা এখনও দ্বিপাক্ষিক সমাধানেই আছি।

বাংলা ট্রিবিউন: বরাবরই ক্যাম্পে নানা অস্থিরতার কথা গণমাধ্যমে দেখা যায়। কিন্তু গত কয়েকমাসে সেটা বেশ ঘনঘন পরিলক্ষিত হয়। কতগুলো উগ্রগোষ্ঠী ভেতরে কাজ করছে?

মিজানুর রহমান: আমি কতগুলোর নাম শুনেছি। যেমন- আরসা, মুন্না গ্রুপ, নবী হোসেন, সালমান শাহ, আরএসও, ইসলামিক মাহাজ। গোটা হবে ১২/১৫ হয়তো। কাউকে কাউকে না চিনেই আমরা আন্দাজের ওপর সংজ্ঞায়িত করি। সেটা আত্মঘাতী হবে। আমার মতে, তাদের কোনও আদর্শ নেই, ভূ-রাজনৈতিক জ্ঞান নেই, কেবল আছে ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীগত চাওয়া। তাদের বেশিরভাগ নির্যাতনের সঙ্গে যুক্ত। এরা ফেরত যাবে— সেটা এদের দেখলে মনে হয় না। যেভাবে নিজেদের মানুষদের সঙ্গে যা করছে, মনে হয় না তারা নিজেদের দেশ উদ্ধারের কোনও চিন্তা করে। বলা হয়, তারা কনজারভেটিভ মুসলিম, সেটাও আমার মনে হয় না। কিছু গোড়া মানুষ আছে, যারা একধরনের মোল্লাতন্ত্র কায়েম করতে চায়।

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে সব মিলিয়ে কী দাঁড়ালো?

মিজানুর রহমান: তাদের মধ্যে যারা বিদেশে গেছে, তারা যদি সেখান থেকে সমাধানের জন্য আওয়াজ তোলে, তাহলে একটা কিছু হতে পারে। এই যে তাদের ব্যাপারে নেতিবাচক কথা বলছি, আমি তাদেরও দোষ দিতে পারি না। তাদের এমন বানানো হয়েছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম, লেখাপড়া বন্ধ করে, সামাজিক সেবা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এটা জেনোসাইডের প্রক্রিয়ারই অংশ। জেনোসাইডের আগে যে পর্বগুলো পার হয়, তার সব কয়টি এখানে উপস্থিত আছে। আপনাকে আগে দেখাতে হবে— সে খারাপ, সেটা তাদেরকে বানানো হয়েছে। ১৯৬২ থেকে পরবর্তী সময়ে এটি করা হয়েছে। তা না-হলে যে সমাজে নারী এমপি ছিল, তাদেরই এই প্রজন্মের নারীরা কথা বলতে ভয় পায়।

/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
বাংলা ট্রিবিউনকে ওয়াসিকা আয়শা খান‘নারীরা যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছেন, এর নেপথ্যে শেখ হাসিনা’
‘মেয়েদের নিয়ে কেউই ঝুঁকি নিতে চায় না’
নারী দিবস উপলক্ষে একান্ত সাক্ষাৎকারে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী১৫ বছরে নারী শক্তির জাগরণ হয়েছে
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
‘ভারতের কঠোর অবস্থানের কারণেই পিটার হাস গা ঢাকা দিয়েছেন’
‘ভারতের কঠোর অবস্থানের কারণেই পিটার হাস গা ঢাকা দিয়েছেন’
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়