X
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
৩১ বৈশাখ ১৪৩২
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ

পেস বোলিংয়ে গতির ঝড় তুলে বিশ্বজয়ের ইচ্ছা বর্ষণের

রবিউল ইসলাম
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৩৬আপডেট : ১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৫

নীলফামারীতে বাড়ির পাশের মাঠে টেপ টেনিস বল দিয়ে খেলতে খেলতে ক্রিকেটের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে রোহান উদ দৌলা বর্ষণের। ধীরে ধীরে এই খেলার প্রেমে পড়েন তিনি। একসময় উপলব্ধি করেন তাকে ক্রিকেটেই থাকতে হবে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের বড় বিজ্ঞাপন সাকিব আল হাসানের মতো জনপ্রিয়তা পাওয়ার ইচ্ছা জাগে মনে। সেজ খালা রোজিনার মাধ্যমে বাবা-মায়ের অনুমতি পেয়ে ভর্তি হন রাইজিং ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে। সেখানেই তার ক্রিকেটার হওয়ার মিশন শুরু। 

২০১৮ সালে পেস বোলার হিসেবে অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হলেও তখন এত গতি ছিল না বর্ষণের। কঠোর পরিশ্রম করে গতিময় বোলার হয়ে উঠেছেন এই তরুণ। তবে একবার ইনজুরির কারণে তার ক্যারিয়ার পড়ে গিয়েছিল হুমকির মুখে। অনূর্ধ্ব-১৮ দলে থাকতে ব্যাকপেইনের কারণে ক্যাম্প থেকে ছিটকে যান। অথচ তখন ছিলেন দারুণ ফর্মে। কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে ফেরেন ম্যাচে। তখনও পুরোপুরি ফিট হননি। কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে বেশ কিছু ম্যাচ খেলে ফেলেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্যাম্প চলাকালীন। সেই ম্যাচে ভালো পারফর্ম্যান্সের সুবাদে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বকাপজয়ী দলে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি।

বর্ষণের মনে আকাশছোঁয়া স্বপ্ন। বাইশ গজে মিচেল স্টার্ক ও নাসিম শাহের মতো গতির ঝড় তুলতে চান। বিশ্বমঞ্চে সেরাটা দিতে উন্মুখ হয়ে আছেন ডানহাতি এই পেসার। টুর্নামেন্টের সেরা বোলার হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে আগামী ২০ জানুয়ারি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে তার ও দলের মিশন।

অনূর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ স্কোয়াডকে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ রইলো পেসার রোহান উদ দৌলা বর্ষণের সাক্ষাৎকার।

রোহান উদ দৌলা বর্ষণ (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: ক্যারিয়ার হিসেবে ক্রিকেট বেছে নেওয়ার প্রেরণা কী?
রোহান উদ দৌলা বর্ষণ: ছোটবেলা থেকে পড়াশোনায় ভালো ছিলাম। তখন স্বপ্ন ছিল ভালো কিছু করবো। কিন্তু ষষ্ঠ শ্রেণিতে ওঠার পর থেকে ক্রিকেট খেলতে বাড়ির আশেপাশের মাঠে সারাদিন পড়ে থাকতাম। এভাবে নিয়মিত খেলতে খেলতে ক্রিকেট নিয়ে আলাদা একটা অনুভূতি জন্ম নিয়েছে মনে। তখন থেকে মনস্থির করেছি আমাকে ক্রিকেটারই হতে হবে। পরিবারকে এই চাওয়ার কথা জানানোর পর বাধা আসেনি। আমি মাঠেই পড়ে থাকায় সবাই বলতেন, ‘ক্রিকেটে দেখি কী করে। হলে হবে, না হলে নেই।’

বাংলা ট্রিবিউন: ক্রিকেটার হওয়ার পথচলা শুরু করেছেন কবে?
বর্ষণ: তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে রাইজিং ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হই। দুই মাস অনুশীলন করে অনূর্ধ্ব-১৪ জেলা দলে সুযোগ পেয়ে যাই। নীলফামারী জেলার হয়ে খেলে চার ম্যাচে ৫ উইকেট শিকারের পাশাপাশি ৭৮ রান করেছি। সেই পারফরম্যান্সের সুবাদে বিভাগীয় দলের ৪০ জনের প্রাথমিক ক্যাম্পে সুযোগ পাই। এরপর ২৪ জনেও ছিলাম। কিন্তু মূল স্কোয়াডে জায়গা পাইনি, তবে স্ট্যান্ডবাই ছিলাম। সেখানেই আমার অনূর্ধ্ব-১৪ ক্যারিয়ারের ইতি ঘটে।

বাংলা ট্রিবিউন: এরপর?
বর্ষণ: পরবর্তী সময়ে অনূর্ধ্ব-১৬’র সময় এসএসসি পরীক্ষার কারণে খেলতে পারিনি। অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেটে দ্বিতীয় বছর খেলার সুযোগ পাই। তখন দারুণ ছন্দে ছিলাম। তবে করোনার কারণে ম্যাচ না হওয়ায় অনেক ভেঙে পড়ি। কারণ আমার পারফরম্যান্স যেমন ছিল, তাতে করে অনূর্ধ্ব-১৭ কিংবা অনূর্ধ্ব-১৮’তে সহজেই সুযোগ পেতে পারতাম। যদিও পরে অনূর্ধ্ব-১৮ দলে সুযোগ এসেছে। এর আগে ঢাকা লিগে তৃতীয় বিভাগ খেলতে গিয়েছিলাম। কিন্তু একটি মাত্র ম্যাচ খেলার সুযোগ পাই। তখন অনুশীলন করেছি নিয়মিত। ২০২২ সালের দিকে অনূর্ধ্ব-১৮ দলে খেলার সুযোগ পাই। তখন আমার বোলিংয়ে আরও গতি ছিল। নীলফামারী জেলার হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৭ উইকেট নিয়েছি। পরের স্যাচে দিনাজপুরের বিপক্ষে ১টি এবং বগুড়ার বিপক্ষে ৩ উইকেট নিয়ে মোট ৩ ম্যাচে ১১ উইকেট শিকার করি। তবুও দুর্ভাগ্যের শুরু তখন থেকেই।

বাংলা ট্রিবিউন: দুর্ভাগ্য কেন?
বর্ষণ: ব্যাকপেইনের ইনজুরিতে আমার ক্যারিয়ার শেষ হতে বসেছিল। ২০২২ সালে আমাদের ইয়ুথ ক্রিকেট লিগ শুরু হয়। টেস্ট ফরম্যাটে খেলতে না পারলেও প্রচন্ড ব্যথা নিয়ে ওয়ানডে ফরম্যাটে খেলেছি। এমন অবস্থা নিয়ে খেলেই ৪ উইকেট নিয়েছি। তবে ম্যাচ শেষের পর আর দাঁড়াতে পারছিলাম না। তখন ধরেই নিয়েছিলাম, অনূর্ধ্ব-১৯ ক্যাম্প থেকে বাদ পড়ছি!

বাংলা ট্রিবিউন: ইনজুরি কাটিয়ে ফিরে এলেন কীভাবে?
বর্ষণ: সেই ম্যাচের পর দুই মাস বিশ্রামে ছিলাম। ততদিনে ওয়ানডের পর ইয়ুথ টি-টোয়েন্টি লিগ হয়ে গেছে। কিন্তু আমি মাঠের বাইরে। ২০২২ সালের শেষের দিকে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রথম ক্যাম্পে আমার ডাক পড়ে। কিন্তু কয়েকটি বল করার পরই ব্যথা শুরু হয়। এ কারণে খুব ভয় পেয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল আমার ক্যারিয়ার বুঝি শেষ! তবে দলের কোচিং স্টাফরা সবাই আমার পাশে ছিলেন। দুই ফিজিও সজীব ও খাইরুল স্যার আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। কখনও ভাবিনি আমার এই ব্যথা এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে। ফলে ক্যাম্পের শেষ দিকের তিনটি ম্যাচ খেলতে পেরেছি। এগুলোতে ভালো পারফরম্যান্সের সুবাদে ফের ক্যাম্পে সুযোগ পেয়ে যাই।

বাংলা ট্রিবিউন: শুনেছি আপনার মা ক্রিকেট মোটেও পছন্দ করতেন না?
বর্ষণ: শুরুর দিকে আম্মু ক্রিকেট পছন্দ করতেন না। এ কারণে তার কাছ থেকে উৎসাহ পেতাম না। উল্টো প্রচুর বকাবকি করতেন তিনি। সারাদিন বাইরে থাকতাম বলে খুব বিরক্ত হতেন। তবে এখন এই খেলা তার ভালো লাগে। আম্মুই এখন আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেন।   

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে কি বাবা-মায়ের অমতে অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয়েছেন?
বর্ষণ: অনেকটা সেরকমই। আম্মু কামারপুকুর ইউনিয়নের মেম্বার ছিলেন। তিনি ব্যস্ত থাকতেন বলে আমাকে সেজ খালার কাছে রাখতেন। সেজ খালার কাছেই বেড়ে উঠেছি। বড় খালার কাছেও কিছুদিন থাকতে হয়েছে আমাকে। এখনও তাকে মা বলে ডাকি। তারা দুই জন আমাকে অনেক উৎসাহ দিয়েছেন। বিশেষ করে সেজ খালা আমাদের পরিবারের সবচেয়ে বড় ক্রিকেটপ্রেমী। তিনিই আম্মুকে বলেন, ‘বর্ষণ ক্রিকেট খেলতে চায়, ওকে কোথাও ভর্তি করিয়ে দে।’ আমার ওপর আস্থা ছিল খালার। তিনিই আব্বু-আম্মুকে রাজি করিয়ে এলাকার রাইজিং ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তির পথ তৈরি করেন। দুই খালা ছাড়াও ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে আমার এক কাজিনের স্বামী মানে দুলাভাইয়ের অনেক অবদান আছে। যখন যেটা প্রয়োজন, সেসব ব্যবস্থা করে দিয়েছেন তিনি।

বাংলা ট্রিবিউন: সেজ খালাই কি আপনার নাম রেখেছেন?
বর্ষণ: হ্যাঁ। তিনি ভিন্ন ধরনের নাম রাখার ওস্তাদ! তবে আমার নাম ভুলভাবে লেখা হয় বলে মাঝে মধ্যে খারাপ লাগে। আমার প্রকৃত নাম রোহান উদ দৌলা।

রোহান উদ দৌলা বর্ষণ (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: পেস বোলিং বেছে নেওয়ার নেপথ্যে কী?
বর্ষণ: পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত হাত ঘুরিয়ে বোলিং করতে পারতাম না, তখন সবই চাক হয়ে যেতো। এ কারণে কেউ আমাকে বোলিং দিতো না, ব্যাটিং তো দিতোই না। কেবল ফিল্ডিং করাতো। আমার এক বন্ধুর সঙ্গে মিলে একদিন মাঠে হাত ঘুরিয়ে বোলিংয়ের চেষ্টা করছিলাম। সেই চেষ্টার ফলে পেসার হতে পেরেছি। সেদিন বোলিং করে খুব মজা পেয়ে যাই। তবে অনূর্ধ্ব-১৪ পর্যন্ত আমার বোলিংয়ে কোনও গতি ছিল না। করোনাকালে সব বন্ধ থাকার সময় অনেক পরিশ্রম করেছি। দুলাভাইয়ের সঙ্গে আমি জিমও করেছি। তখন ফিটনেসের দিক দিয়ে অনেকটাই এগোতে পেরেছি। অ্যাকাডেমিতে পেস বোলার হিসেবেই ভর্তি হয়েছি। তখন মোটামুটি বোলিং করতে পারতাম। ২০১৮ সালে পেস বোলিং শুরু করি।

বাংলা ট্রিবিউন: পেস বোলিংয়ে আপনার অনুপ্রেরণা কারা?
বর্ষণ: ছোটবেলা থেকেই মিচেল স্টার্কের বোলিং দেখে মুগ্ধ হই। তবে ইদানীং নাসিম শাহের বোলিং ভালো লাগছে। তার বলের মুভমেন্ট অসাধারণ। গতিও আছে খুব। স্টার্ককে ভালো লাগার মূল কারণ গতি। তার ইয়র্কারের ভক্ত আমি। স্টার্কের কিছু কিছু উইকেট শিকারি বোলিং হাজারবার দেখেছি!

বাংলা ট্রিবিউন: শুনেছি আপনার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা সাকিব আল হাসান?
বর্ষণ: হ্যাঁ। ক্রিকেট সম্পর্কে জানার আগে সাকিব আল হাসানের নাম শুনেছি। ছোটবেলায় দেখেছি, ছোটবড় সবাই তাকে চেনে। তখন ভাবতাম, এই লোকটা কে। তিনি কী এমন করেছেন যে সবাই চেনে। আমিও তার মতো জনপ্রিয় হতে চাই। তার যশ-খ্যাতি আমাকে অনুপ্রাণিত করে। এমন কিছু পাওয়ার খুব ইচ্ছা হয়। 

বাংলা ট্রিবিউন: দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশন কঠিন হওয়ার কথা, সেক্ষেত্রে প্রস্তুতি কেমন আপনাদের?
বর্ষণ: দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশন নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তা থাকলেও খুব বেশি ভাবার সুযোগ নেই। পুরো ব্যাপারটাই মানসিক। ২০২০ সালের দলটি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে, এবার আশা করি আমরাও পারবো। এশিয়া কাপে আমরা ভালো করেছি। প্রস্তুতি ম্যাচ হেরেছি ঠিকই, কিন্তু এ নিয়ে আমরা এত ভাবছি না। আমাদের ব্যাটাররা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে পারেনি। বোলিংয়ে আমরা এলোমেলো ছিলাম। কিছু মিস ফিল্ডিং হয়েছে। এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। এসব ভুল শুধরে বিশ্বকাপের মূল পর্বে ভালো খেলার ব্যাপারে আমরা যথেষ্ট আশাবাদী।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?
বর্ষণ: দলকে চ্যাম্পিয়ন করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখা। সর্বোচ্চ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় হওয়া আমার স্বপ্ন। এগুলো অনেক সময় ভাগ্যেরও ব্যাপার। তবে আমি সবসময় আত্মবিশ্বাসী ভালো করার ব্যাপারে। আমি যেমন বোলিং করি, দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশন থেকে সুবিধা আদায় করে নিতে পারবো।

রোহান উদ দৌলা বর্ষণ (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

একনজরে
নাম: রোহান উদ দৌলা 
ডাক নাম: বর্ষণ
জন্ম: ২২ মে, ২০০৫
জন্মস্থান: কামারপুকুর, সৈয়দপুর, নীলফামারী
বাবা: মাহফুজার রহমান
মা: মায়া বেগম
উচ্চতা: ৬ ফুট ১ ইঞ্চি
পড়াশোনা: এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষ
প্রথম ক্লাব: রাইজিং ক্রিকেট অ্যাকাডেমি
বর্তমান ক্লাব: রূপগঞ্জ টাইগার্স
প্রথম কোচ: জামিউল আলম বাবলু
বোলিং স্টাইল: ডানহাতি
প্রিয় ডেলিভারি: ইয়র্কার ও বাউন্ডার
যুব ওয়ানডেতে উইকেট: ২১ ম্যাচে ২৬ উইকেট
ব্যাটিং স্টাইল: ডানহাতি
যুব ওয়ানডেতে রান: ২১ ম্যাচে ৪৮ রান
প্রিয় ক্রিকেটার: মিচেল স্টার্ক
ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত: এশিয়া কাপ ফাইনাল 

/জেএইচ/
সম্পর্কিত
এশিয়া কাপ জিতিয়ে খুলনার টিকিট পেলেন তামিম
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় যুবাদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপযে সমীকরণে সেমিফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
সর্বাধিক পঠিত
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ