X
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
৩১ বৈশাখ ১৪৩২
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ

বাবার ছায়া হয়ে থাকা বড় ভাইয়ের অনুপ্রেরণায় শিরোপা জয়ের স্বপ্নে রাব্বি

রবিউল ইসলাম
১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১১আপডেট : ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:২৩

ছয় বছর বয়সেই ক্রিকেট বলের সঙ্গে পরিচয় মাহফুজুর রহমান রাব্বির। হাতে ক্রিকেট বল তুলে দেওয়া থেকে শুরু করে ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করাসহ সবকিছুতে বাবার ছায়া হয়ে আছেন বড় ভাই মেহেদী হাসান। তার অনুপ্রেরণা নিয়ে এবারের যুব বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে চান লাল-সবুজ জার্সিধারীদের অধিনায়ক রাব্বি।

ছোটবেলা থেকে সাকিব আল হাসানের খেলা দেখতেন রাব্বি। পরে বড় ভাইয়ের সঙ্গে খেলতে মাঠে যেতে যেতে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা জন্ম নেয় তার মনে। ক্রিকেট খেলা নিয়ে পড়ে থাকায় সন্তানদের সাধারণত বকাঝকাই বেশি করেন বাবা-মা। কিন্তু রাব্বির বেলায় ঘটেছে উল্টোটা। তার বাবা-মা বরাবরই অনুপ্রাণিত করেছেন ছেলেকে। অনুশীলনে ফাঁকি দিলেই বরং বকা খেতে হতো তাকে। বাবা মোতাহের হোসেন রাজুর স্বপ্ন ছিল ছেলে বড় ক্রিকেটার হবে, দারুণ পারফর্ম করবে। গ্যালারিতে বসে সন্তানের খেলা দেখার খুব ইচ্ছা ছিল তার। রাব্বি এখন নিয়মিতভাবেই ভালো খেলছেন, কিন্তু সন্তানের পারফরম্যান্স দেখে যেতে পারেননি বাবা। এটাই একমাত্র আক্ষেপ রাব্বির।

বাবাকে হারানোর পর ক্রিকেট ছেড়ে দিতো হতো রাব্বিকে। বড় দুই ভাইয়ের কল্যাণে খেলা চালিয়ে যেতে পেরেছেন। তারা সবসময়ই অকৃত্রিম সহযোগিতা করেছেন। তবুও ছোট্ট রাব্বির মাথায় বারবারই ঘুরপাক খেয়েছে সংসারের হাল ধরার চিন্তা। দুই ভাই তাকে সেসব চিন্তা বাদ দিয়ে ক্রিকেটে মনোযোগ দিতে বলেন। তাদের কথায় ভরসা পান রাব্বি। অধ্যবসায় আর পরিশ্রম করে বাধার দেয়াল পেরিয়ে বিশ্বমঞ্চে আলো ছড়াতে প্রস্তুত তিনি।

বাবার মৃত্যুর পর বড় সন্তান মেহেদী হাসান সংসারের হাল ধরতে নারায়ণগঞ্জের একটি গার্মেন্টে চাকরি নেন। পাশাপাশি ছোট ভাই রাব্বিকে ক্রিকেটের মনোযোগী ছাত্র হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। স্পিনিং অলরাউন্ডার হিসেবে ব্যাটিং-বোলিংয়ে ইমপ্যাক্ট ফেলে এখন দলের জয়ে বড় অবদান রাখেন তিনি। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স দেখিয়ে নিজেকে প্রমাণ করে চলেছেন। কেউ কেউ তার মধ্যে সাকিব আল হাসানের ছায়া দেখছেন। সাকিবকে আইডল মেনে তার মতোই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক।

খুব বেশিদিন হয়নি রাব্বির কাঁধে নেতৃত্বের ভার উঠেছে। অসুস্থতার কারণে নিয়মিত অধিনায়ক আহরার আমিন দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে শেষ দুই ওয়ানডে খেলতে পারেননি। তার অনুপস্থিতিতে দায়িত্ব পেয়ে যান রাব্বি। এর আগে অনূর্ধ্ব-১৫, অনূর্ধ্ব-১৬ ও অনূর্ধ্ব ১৭ দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে তার। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সহঅধিনায়ক ছিলেন তিনি। অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতে মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন রাব্বি। এবার তার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে আরেকবার শিরোপার বিজয় নিশান হয়ে লাল-সবুজ পতাকা উড়বে, সেই স্বপ্ন ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে।

অনূর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ স্কোয়াডকে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ থাকছে অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বির সাক্ষাৎকার।

মাহফুজুর রহমান রাব্বি (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: ক্রিকেটার হয়ে উঠলেন কিভাবে?
মাহফুজুর রহমান রাব্বি: ক্রিকেটার হয়ে ওঠার পেছনে আমার বড় ভাই মেহেদী হাসানের অনেক অবদান। তিনিই আমার হাতে ক্রিকেট বল তুলে দিয়ে বলেছিলেন, ‘তোকে ক্রিকেটার হতে হবে।’ তখন আমার বয়স ছয় কিংবা সাত বছর। বুঝুন তাহলে! এত ছোট ছেলেরা সাধারণত টেপ টেনিস দিয়েই খেলে। ভাইয়ার সঙ্গে খেলতে নিয়মিত মাঠে যেতাম। তার সঙ্গে খেলতে খেলতে ধীরে ধীরে ক্রিকেট নিয়ে আমার আগ্রহ তৈরি হয়। একদিন হুট করে ভাইয়া আমাকে নারায়ণগঞ্জের ক্লেমন ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করে দেন। সেখানে অনুশীলন করে আজ এই পর্যায়ে আসা।

বাংলা ট্রিবিউন: তাহলে কি কখনোই ভাবেননি ক্রিকেটার হবেন?
রাব্বি: ক্রিকেট নিয়ে আমার কোনও পরিকল্পনাই ছিল না। বড় ভাইয়ার ইচ্ছাতেই মূলত ক্রিকেটে আসা। এরপর নিয়মিত খেলে ও অনুশীলন করে ক্রিকেটের প্রতি ভালো লাগা তৈরি হয়েছে।

বাংলা ট্রিবিউন: পরিবার থেকে কেমন সমর্থন পেয়েছেন?
রাব্বি: আমার বাবা-মা বাধা তো দূরে থাক, উল্টো অনুশীলন কম করলে বকাঝকা করেছেন! আমাকে ঠিকঠাক অনুশীলনের জন্য সবসময় চাপে রাখেন তারা। আমার ছোটবেলা থেকেই এটা দেখছি।

বাংলা ট্রিবিউন: বাবা মারা গেলে যেকোনও পরিবারকে কঠিন সময় পাড়ি দিতে হয়। কখনও কি মনে হয়েছিল, ক্রিকেট বুঝি আর খেলা হবে না?
রাব্বি: হ্যাঁ। বাবা মারা যাওয়ার পর আমাদের পুরো পরিবার ভীষণ সংকটে পড়েছিল। তখন মনে হচ্ছিল ক্রিকেট খেলা আর সম্ভব হবে না। সত্যি বলতে, আমার বড় দুই ভাইয়ের জন্যই খেলাটা চালিয়ে যেতে পেরেছি। তবুও একবার মাথায় এসেছিল, সব ছেড়ে সংসারের হাল ধরি। কিন্তু তারা বলেন, ‘তুই তোর কাজ করে যা। মনোযোগ দিয়ে খেলতে থাক। আমরা তো আছিই।’ শেষমেষ তাদের ও মায়ের সহযোগিতায় ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যেতে পেরেছি। তাদের ঋণ কখনও শোধ হওয়ার নয়। 

বাংলা ট্রিবিউন: ক্রিকেট নিয়ে বাবার সঙ্গে কোনও স্মৃতি আছে?
রাব্বি: আমার বাবা ২০২০ সালের মে মাসে মারা গেছেন। তিনি আমার প্রতিটি ম্যাচের আগের দিন ফোন দিয়ে জানতে চাইতেন কী করছি, প্রস্তুতির কী অবস্থা। এসবের শূন্যতা খুব অনুভব করি এখন। আমরা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। বাবা বেঁচে থাকলে নিশ্চয়ই অনেক খুশি হতেন। জানি তিনি আমাকে ফোনও করতেন। তাকে খুব মিস করি।

বাংলা ট্রিবিউন: বাবার জন্য নিশ্চয়ই অনেক বড় ক্রিকেটার হতে চাইবেন?
রাব্বি: আমার মনে হয়, তিনি বেঁচে থাকলে আমার চেয়েও বেশি খুশি হতেন এখন। গ্যালারিতে বসে আমার খেলা দেখার খুব স্বপ্ন ছিল তার। কিন্তু সেই সুযোগ হলো না। আগামীতে আমি জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন অবশ্যই দেখি। মা আর ভাইয়া আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। তাদের স্বপ্নপূরণের সাধ্যমতো চেষ্টা করবো।

মাহফুজুর রহমান রাব্বি

বাংলা ট্রিবিউন: এশিয়া কাপ জেতায় আপনাদের নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে। এটা কি চাপ তৈরি করছে কোনোভাবে?
রাব্বি: এসব প্রত্যাশা আমাদের এতটা চাপে ফেলছে না। এটা ঠিক যে, আমাদের দায়িত্ব বেড়েছে। আর ভালো খেলাই তো আমাদের কাজ। আমরা নিজেদের কাজ করে যাচ্ছি। বাইরে কী আলোচনা হচ্ছে সেসব নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথা ঘামাচ্ছি না। বিশ্বকাপকে সামনে রেখে প্রস্তুতি যা নিয়েছি, সেটি মাঠে ঠিকঠাক প্রয়োগ করতে পারলে আমরা সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে যাবো।

বাংলা ট্রিবিউন: যুব বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে গত আসরে খেলতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়েছে। এবার শিরোপা পুনরুদ্ধারের চ্যালেঞ্জ নিশ্চয়ই আছে?
রাব্বি: সত্যি বলতে, বাড়তি কোনও চাপ নিচ্ছি না। আমরা যদি ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি সাফল্য আসবেই। এশিয়া কাপে আমরা যেমন ক্রিকেট খেলেছি, এটা যদি অব্যাহত রাখতে পারি, তাহলে আমরা অবশ্যই শিরোপা নিয়ে দেশে ফিরতে পারবো। দিনশেষে আমাদের খুব ভালো ক্রিকেট খেলতে হবে। ভালো ক্রিকেট খেলার বিকল্প নেই।

বাংলা ট্রিবিউন: বৃষ্টির কারণে ঠিকঠাক প্রস্তুতি নিতে পারছেন না, প্রস্তুতিতে কি ঘাটতি থেকে গেলো?
রাব্বি: দক্ষিণ আফ্রিকায় আসার পর বৃষ্টির কারণে কিছুটা সমস্যা হলেও আমরা অনুশীলন অব্যাহত রেখেছি। ইনডোরেই ঘাম ঝরাচ্ছি সবাই। আমরা যথেষ্ট অনুশীলন করেছি। ব্যাটিং-বোলিং তো বটেই, ইনডোরে ক্যাচিং অনুশীলনও করেছি। আমার মনে হয়, প্রস্তুতি যথাযথ হয়েছে। এক্ষেত্রে কোনও ঘাটতি দেখছি না। এখন শুধু মূল পর্বের ম্যাচগুলোতে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পালা।

বাংলা ট্রিবিউন: প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হারে দলের আত্মবিশ্বাসে কি কিছুটা চিড় ধরেছে?
রাব্বি: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ব্যাটাররা একটু খারাপ খেলেছে। আমি মনে করি, প্রস্তুতি ম্যাচ হিসেবে আমাদের জন্য এই পরাজয়ে ভালোই হয়েছে। মূল পর্বে খেলার আগে এটা খুব দরকার ছিল। এখন মনে হচ্ছে, আমাদের খেলোয়াড়েরা মানসিকভাবে আরও বেশি শক্ত হবে। আমার বিশ্বাস, ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আমরা বেশ ভালোভাবেই জয়ের ধারায় ফিরতে পারবো।

মাহফুজুর রহমান রাব্বি

বাংলা ট্রিবিউন: অধিনায়ক হিসেবে দলকে কীভাবে অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন?
রাব্বি:
সবার সঙ্গেই কথা বলার চেষ্টা করি। এশিয়া কাপে যখন অধিনায়কের দায়িত্ব পাই, আমাকে বাড়তি তেমন কিছুই করতে হয়নি। সবাইকে অনুপ্রাণিত রাখার চেষ্টা করেছি। এরই অংশ হিসেবে ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে খেলে এশিয়া কাপে সফল হয়েছি। বিশ্বকাপে একই ফর্মুলায় দল নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।

বাংলা ট্রিবিউন: নিজের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে কি সন্তুষ্ট?
রাব্বি:
অনূর্ধ্ব-১৯ দল থেকে নিচের দিকেই ব্যাটিং করে আসছি। এসব পজিশন আমার জন্য চেনা। আর কোচেরা আমার ওপর অনেক আস্থা রাখেন। এজন্য নিচের দিকে ব্যাটিং করানো হচ্ছে আমাকে।

বাংলা ট্রিবিউন: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী?
রাব্বি:
বিশ্বকাপে অলরাউন্ডারদের তালিকায় ১ থেকে ৩-এর মধ্যে থাকতে পারলে আমার জন্য অনেক বড় অর্জন হবে। দলীয় যদি বলেন, সবাই-ই তো চায় শিরোপার স্বাদ নিতে। আমিও বিশ্বকাপের ট্রফিতে চুমু খেতে চাই। আমার পুরো ফোকাস ট্রফিকে ঘিরেই। সবাই মিলে আমাদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলতে পারলেই আমরা বিশ্বকাপে সবচেয়ে সফল হবো।

বাংলা ট্রিবিউন: বড় মঞ্চে পারফর্ম করতে পারলে আলাদাভাবে দেখা হয়। এতে কি অনুপ্রাণিত হন?
রাব্বি:
সত্যি বলতে এমন কিছু আমার মাঝে কখনও কাজ করে না। আমরা নিজেদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলি, ক্রিকেট উপভোগ করি। এত কিছু চিন্তা করি না। কারণ এসব ভাবা মানেই অতিরিক্তি চাপ নেওয়া। সেই চাপ আমরা শুধু শুধু কেন নেবো। আমাদের কাজ হলো মাঠে উপভোগের মন্ত্রে ক্রিকেট খেলা।

বাংলা ট্রিবিউন: সাকিব আল হাসান আপনার আইডল, তার কোন দিক বেশি ভালো লাগে?
রাব্বি:
ছোটবেলা থেকে সাকিব আল হাসানের খেলা দেখে বেড়ে উঠেছি। এভাবেই তার ভক্ত হয়েছি। সাকিব ভাইয়ের সবকিছুই আমার ভালো লাগে। তার মতো বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার হওয়ার চেষ্টা করবো।

মাহফুজুর রহমান রাব্বি

একনজরে
পুরো নাম: মাহফুজুর রহমান
ডাক নাম: রাব্বি
জন্ম: ৫ মে, ২০০৫
জন্মস্থান: ফরিদপুর
বাবা: মরহুম মোতাহের হোসেন রাজু
মা: ইসমত আরা বেগম
উচ্চতা: ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি
পড়াশোনা: এইচএসসি
প্রথম ও বর্তমান ক্লাব: ক্লেমন নারায়ণগঞ্জ ক্রিকেট অ্যাকাডেমি
প্রথম কোচ: জলিসুর রহমান
বোলিং স্টাইল: বাঁহাতি স্পিনার
যুব ওয়ানডেতে উইকেট: ২১ ম্যাচে ৩২ উইকেট
লিস্ট ‘এ’: ২ ম্যাচে ১ উইকেট
যুব ওয়ানডেতে রান: ২১ ম্যাচে ৩৭০ রান 
লিস্ট ‘এ’: ২ ম্যাচে ২০ রান
প্রিয় মানুষ: পরিবার
প্রিয় ক্রিকেটার: সাকিব আল হাসান  
ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত: এশিয়া কাপে শিরোপা জয়

/জেএইচ/
সম্পর্কিত
এশিয়া কাপ জিতিয়ে খুলনার টিকিট পেলেন তামিম
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় যুবাদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপযে সমীকরণে সেমিফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
সর্বাধিক পঠিত
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ