X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

‘অবক্ষয়’ বায়বীয় নয় দেখা যায়, দেখবেন?

গোলাম মোর্তোজা
১০ মে ২০১৭, ১৬:১১আপডেট : ১০ মে ২০১৭, ১৬:১৫

গোলাম মোর্তোজা আলোচনা এখন দুজন শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। অন্য কোনও বিষয়ের প্রতি জনমানুষের মনোযোগ কম। এই লেখায়ও সেই আলোচনা করবো। তবে তার আগে কিছু ভয়ঙ্কর অসঙ্গতি নিয়ে কথা বলতে চাইছি। প্রাসঙ্গিকভাবে আসতে চাইছি ধর্ষণের ঘটনায়। একটি দেশ - সমাজ কেন অপতিত হয় তা বোঝাতে গিয়ে বোদ্ধারা বলেন, ‘সামাজিক অবক্ষয়’র কথা। ‘সামাজিক অবক্ষয়’ কেন হয় বা হয়েছে, তার ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। এই ‘অবক্ষয়’ একদিনে হয় না, হঠাৎ করে হয় না, হয়নি। ‘অবক্ষয়’ আকাশ থেকেও পড়ে না। ‘অবক্ষয়’ তৈরি করা হয়, কৃতকর্ম দিয়ে। এর জন্যে একটি দেশের, একটি নির্দিষ্ট সরকারকে পুরোপুরিভাবে দায়ী করা যায় না। তবে কোনও কোনও সরকারকে অনেক বড়ভাবে দায়ী করা যায়। ‘অবক্ষয়’ তৈরির পেছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে সামরিক সরকারগুলোর। একথা বলে আবার পরের সরকারগুলোকে দায়মুক্তি দেওয়া যাবে না। পেছনটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাও করছি না এই লেখায়। এখন সমাজে যা ঘটছে, কিছু নমুনা তুলে ধরছি। যা থেকে 'অবক্ষয়' বিষয়টি বুঝতে সুবিধা হবে।
১. এ বছর রংপুর মেডিক্যাল কলেজ থেকে ২১২ জন শিক্ষার্থী এমবিবিএস ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। রংপুর মেডিক্যাল কলেজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। এমবিবিএস ফাইনাল পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে হয়। এবার তাই হয়েছে। পাস করেছে ১৪৪ জন শিক্ষার্থী। পাস করতে পারেনি ৫৮ জন শিক্ষার্থী। যারা পাস করতে পারেনি, তাদের জীবন শেষ হয়ে গেলো- বিষয়টি তেমন নয়। পড়াশোনা করে ৬ মাস পরে আবার পরীক্ষা দিয়ে পাস করার সুযোগ আছে। না, তারা তা করবেন না। তাদের পাস করিয়ে দিতে হবে। তারা পাস করানোর দাবিতে, ফেল করার (তারা বলছে করানোর) প্রতিবাদে আন্দোলন করছে।
আন্দোলনের নেতৃত্বে আছে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুদ পারভেজ ও সাধারণ সম্পাদক গৌরাঙ্গ চন্দ্র সাহা। ফেল করা ৫৮ জনের তালিকায় তারা দুজনও আছেন। আন্দোলন কেন, এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। অধ্যক্ষকে অবরোধ করে তারা আন্দোলন করছে, ফেল করানো যাবে না, পাস করিয়ে দিতে হবে।
ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করেন। এরাই কিন্তু ডাক্তার হিসেবে বেরিয়ে আসবে। পড়াশোনা করেনি মানে বাংলা বা অন্য বিষয়ে কম জানে তা নয়। আপনার জীবন রক্ষার জন্যে যে পড়াশোনা তাদের করার কথা, সেই পড়াশোনা তারা করেনি। ফেল করেছে পরীক্ষায়। তারা দাবি করছে, আবার পরীক্ষা দেবে না, ফেলও করানো যাবে না। পাস করিয়ে দিতে হবে। তারপর আপনার জীবন রক্ষার দায়িত্ব নেবে। একটু ভেবে দেখেন আপনার বা আপনার সন্তানের জীবন রক্ষার দায়িত্ব কার হাতে।
গত বছর মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। টাকা দিয়ে প্রশ্ন কিনে, সেই প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করে অনেকে মেডিক্যালে ভর্তি হয়েছে।
যারা ‘সামাজিক অবক্ষয়’র তত্ত্ব কথা শোনান, তাদের প্রায় কারও মুখে বা লেখায় সুনির্দিষ্ট করে এই বিষয়টি দেখবেন না।
২. চুরি এবং মারামারির মামলার আসামি যখন করা হয়, শিশুটির বয়স তখন ২৮ দিন। শিশুটির বয়স যখন ১০ মাস, তখন চার্জশিট দিয়েছে মিরপুর থানা পুলিশ। গত ৩০ এপ্রিল আদালতে হাজির হয়ে জামিন নিয়েছে ১০ মাসের শিশু। এভাবে ভাবা যেতেই পারে যে, পুলিশ ভুল করে অন্যদের সঙ্গে না বুঝে শিশুটিকেও আসামি করেছিল।
তদন্ত করে সত্য জেনে-বুঝেই চার্জশিট দেওয়ার কথা। ভুল করে নাম দিয়ে থাকলে, চার্জশিটে নাম থাকার কথা নয়। চার্জশিটে যখন নাম থাকল তখন আর বলার সুযোগ থাকল না যে, ভুল হয়েছিল। মিরপুর থানার যে পুলিশ কর্তা চার্জশিট দিলেন, তার কি জবাবদিহিতা আছে? পুলিশের বড় কর্তারা কি জানতে চাইবেন কোন আইনে, কোন বিবেচনায় ২৮ দিনের শিশু আসামি, ১০ মাসের শিশুর নাম চার্জশিটে?
এই রাষ্ট্র- সমাজের যেন কোনও দায় নেই, দায়িত্ব নেই। শুধু তত্ত্ব কথা আছে 'সামাজিক অবক্ষয়'।
৩. এবার আসি দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণ প্রসঙ্গে। স্বর্ণ ব্যবসায়ী দিলদার আহমেদের ছেলে শাফাত আহমেদ। একটু স্থিরভাবে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করেন। ‘অবক্ষয়’ কাকে বলে, কত প্রকার, কী কী, সব উপাদান এই ঘটনাটিতে পাবেন।
ক. বন্ধু সাদমান দুই ছাত্রীকে পরিকল্পিতভাবে হোটেলে নিয়ে গেছেন। অন্য দুই বন্ধু ছাত্রী দু'জনকে ধর্ষণ করবে, জেনেই সাদমান তাদের হোটেলে নিয়ে গেছে। মনে রাখেন, ছাত্রী দু'জন কিন্তু সাদমানের বন্ধু।
খ. শাফাতসহ তিনজন ধর্ষণ করেছে। ড্রাইভারকে দিয়ে সেই দৃশ্য ভিডিও করিয়েছে।
গ. শাফাতের পিতা দিলদার আহমেদ ছেলের ধর্ষণের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলছেন, ‘যদি কিছু হয়ে থাকে তা ‘সম্মতি’তেই হয়েছে।
ঘ. শাফাতের সাবেক স্ত্রী বলছেন, শাফাতের বাবা সাদমানকে বলেছিলেন জন্মদিনের পার্টিতে শাফাতের জন্যে মেয়ে জোগাড় করতে। একথা আপনার পড়তে হয়ত রুচিতে বাধছে যে, বাবা ছেলের জন্যে মেয়ে আনার কথা বলছে। হ্যাঁ, আমারও লিখতে রুচিতে বাধছে। তারপরও লিখছি, অনুরোধ করছি আপনিও একটু কষ্ট করে পড়েন।
ঙ. ‘সম্মতি’তেই হয়েছে যখন বাবা বলেন, তখন পরিষ্কারভাবে বোঝা যায় ছেলে যা করেছে, করে বাবা তার সবই জানে। শাফাতের সাবেক স্ত্রীর কথার সত্যতার প্রমাণ মেলে।
চ. মামলা নিতে ৪৮ ঘণ্টা দেরি করেছে পুলিশ। ধর্ষণের শিকার দুই শিক্ষার্থীকে থানায় সারারাত বসে থাকতে বলেছে। ‘দুই শিক্ষার্থী খারাপ, কেন হোটেলে গেলো’- মন্তব্য করেছে বনানী থানার ওসি। বাবা দিলদার আহমেদ বলেন, ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ছেলে তার কাছে তার বাড়িতেই আছে। পুলিশ এসে কথা বলে চলে গেছে। পুলিশ বলে, শাফাতকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পাওয়া যায়নি। শাফাতের বাবা রাত ৯টায় বলেন, একটু আগেও শাফাত বাড়িতে ছিল। পরের দিন দুপুরবেলা পুলিশ শাফাতকে ধরতে বাড়িতে যায় এবং পায় না।
ডিবি বলে, তারা ছায়া তদন্ত করছে। শাফাত সঙ্গীদের নিয়ে সিলেটে চলে যায়। রিসোর্ট থেকে পুলিশকে জানানো হয়, শাফাত সিলেটে। সিলেটের পুলিশও নিষ্ক্রিয়-নির্বিকার থাকে।
ছ. সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে ‘আসামি অমুক জায়গায় আছে’। পুলিশ সেখানে গিয়ে বলছে, কই এখানে আসামিরা নেই। যেন নিজেদের কোনও দায় নেই, দায়িত্ব নেই।
জ. ছেলের কর্ম, বাবার সাফাই, পুলিশের কর্ম-কথা, আইনের শাসন, রাষ্ট্রের ভূমিকা – ‘অবক্ষয়’ শব্দটির সঙ্গে মিলিয়ে নেন।
৪. পুলিশ কী শুধু এসব খারাপ কাজই করে, না ভালো কাজও করে? এই সময়ের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। পুলিশ যদি শুধুই খারাপ কাজ করতো, তাহলে বাংলাদেশে মানুষ বসবাস করতে পারতেন না। অবশ্যই পুলিশ ভালো কাজ করে। ভালো কাজ করে মানে ‘ভালো কাজ’ই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর করার কথা। ভালো কাজ করবেন- এটা জেনে মেনে নিয়েই পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়েছেন। ঈদ বা পূজাতেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে হবে, এটা না জেনে কেউ পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেননি। সন্ত্রাসী ধরতে গেলে ‘জীবনের ঝুঁকি’ আছে, তাও অজানা নয়। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়ও তা অজানা ছিল না। সেই অনুযায়ী রাষ্ট্র আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে দেশে-বিদেশে ট্রেনিং দিয়েছে, অস্ত্র দিয়েছে। রাষ্ট্রের সামর্থ্য অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। জঙ্গিবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আহত বা নিহত হলে, তার প্রতি সাধারণ জনমানুষের সমবেদনা থাকে। রাষ্ট্র পরিবারের পাশে দাঁড়ায়। ‘আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছি’- এটা এত বড় করে বলার বিষয় নয়। আবারও বলছি, এই কাজটিই আপনাদের করার কথা।
‘ভালো কাজ’ করছেন বলে, খারাপ কাজ করার অধিকার পাবেন বা করে মাফ পাবেন বা সেটা বড় করে বলা হবে না, এভাবে ভাবার সুযোগ নেই। এভাবে প্রত্যাশা করারও সুযোগ নেই যে, খারাপ কাজটির জোরালো সমালোচনা হবে না।
৫. ক্লাবে গিয়ে অর্থ মোবাইল ডাকাতি করে আনতে গিয়ে ডিবির ১১ জন সদস্য মিলিটারি পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন। বলা হলো, তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লক্ষ্য করুন, যে চাঁদাবাজি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, হত্যার ঘটনাটি ধরা পড়ছে, সেটার ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেটা ধরা পড়ছে না, সেটার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা অভিযোগ আমলেই নেওয়া হচ্ছে না।
ব্যবসায়ীকে ধরে নির্যাতন করে ৮০ লাখ টাকা চাঁদার একটি প্রসঙ্গ সামনে এসেছিল। তদন্ত বা ব্যবস্থা কোনোটাই নেওয়া হয়নি। সুনির্দিষ্ট করে এমন অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। তা দিয়ে শুধু শুধু আপনাদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটানো হবে। সেদিকে যাচ্ছি না। শুধু বলছি, জনগণের জীবনমান-সম্পদ রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিজেরাও হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, অপহরণ, ডাকাতির মতো জঘন্য অপকর্ম করছে। একটি দুটি ধরা পড়ছে, সামনে আসছে। এমন ঘটনা আরও যে অনেক ঘটছে না, তা বলা যায় না। বলা যায় যে, আরও ঘটছে, অনেক ঘটছে।
এই রাজধানী শহরে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’জন ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় পুলিশ যা করছে তা থেকে বোঝা যায় জেলা উপজেলা বা গ্রাম পর্যায়ে তারা কী করে।
৬. 'অবক্ষয়'র মাত্রা বুঝতে কারোরই কষ্ট হওয়ার কথা নয়। আরও সুনির্দিষ্ট করে বলি, 'অবক্ষয়' কোনও বায়বীয় বিষয় নয়। 'অবক্ষয়' দেখা যায় । দেখবেন? তাকান দেশের নারী নেত্রীদের দিকে। যারা নারীদের সংগঠনও এনজিও'তে পরিণত করেছেন। বড় বড় পদবী, বড় বড় গাড়ি নিয়ে ঘোরেন। বেশির ভাগ সময় বিদেশে থাকেন। দু'জন নারী নির্যাতিত হয়েছেন। ধর্ষকের বাবা এবং পুলিশ মিলে কথা দিয়ে এই দুই ছাত্রী ও শাফকাতের সাবেক স্ত্রীকে, ধর্ষণ অব্যাহত রেখেছে। এসব নারী নেত্রীদের কোনও কথা শোনেন নি, কাজ দেখেননি। এরা এক একজন ‘অবক্ষয়’র প্রতীক। যে সব গণমাধ্যম তার কর্মীদের নির্যাতিতার বাড়ির সামনে ক্যামেরা তাক করে বসিয়ে রাখল 'অবক্ষয়'র প্রতীক তারাও। শিক্ষক- সাংবাদিক - নাগরিক সমাজের যাদেরকে দেখেন রাতের বেলা টেলিভিশনে গিয়ে জেনে- বুঝে অসত্য বলেন,'অবক্ষয়'র প্রতীক তারাও।
আইনের শাসন একটি দৃশ্যমান বিষয়। বারবার মুখে বলে বা প্রধান বিচারপতি বিষয়ে কথা বলে প্রমাণ করার বিষয় নয়। আইনের শাসনের দেশে ভয়ঙ্কর খুনি আর মাদক ব্যবসায়িরা মাসের পর মাস হাসপাতালে থাকতে পারে না। ফটোসেশনে থাকতে পারে না ইয়াবা ব্যবসায়িরা। একটি সমাজে, একটি দেশে ‘ন্যায্যতা’ বলে একটি বিষয় থাকতে হয়। আইনের শাসন থাকলে ন্যায্যতা থাকে। এদেশে আইনের শাসন, ন্যায্যতা কোনোটাই নেই। শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নয়, সাংবাদিকসহ সব শ্রেণি-পেশার ক্ষেত্রে একথা প্রযোজ্য। প্রশ্ন ফাঁস করে মেডিকেলে ভর্তি হওয়া, এমবিবিএস ফাইনাল পরীক্ষায় ফেল করে পাস করিয়ে দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করা, ধর্ষিত ভিকটিমের বাড়ির সামনে ক্যামেরা নিয়ে বসে থাকা... আইনের শাসন এবং ন্যায্যতা না থাকারই প্রমাণ বহন করে। এসব অতীতের কৃতকর্মের প্রেক্ষিতে ঘটা ‘অবক্ষয়’র পরিণতি।
এখানকার কৃতকর্মের পরিণতির যে ‘অবক্ষয়’ আগামী দিনে দেখবেন,তা কতটা ভয়ঙ্কর হবে, অনুমান করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন, অতীতের সঙ্গে তুলনা করে। চিন্তা করতে পারলে, স্বাভাবিক থাকতে পারাটা একটু কঠিনই!

লেখক: সম্পাদক, সাপ্তাহিক

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ডুবন্ত শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো আরেক শিশুরও
ডুবন্ত শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো আরেক শিশুরও
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ