X
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
৮ আষাঢ় ১৪৩২

রফতানিতে বড় উল্লম্ফন: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে জুতা শিল্প

গোলাম মওলা
২২ জুন ২০২৫, ১০:১৯আপডেট : ২২ জুন ২০২৫, ১৩:৩০

মহামারি করোনা, বৈশ্বিক বাজার সংকোচন, কাঁচামালের ঘাটতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে বাংলাদেশের জুতা শিল্প ২০২৫ সালের শুরুতেই দৃঢ়ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। রফতানিতে প্রবৃদ্ধি, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, ডিজিটাল বিপণনের প্রসার এবং ক্রেতা আস্থার প্রত্যাবর্তন—এই চারটি উপাদান খাতটিকে পুনরুদ্ধার ও রূপান্তরের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

২৪ হাজার কোটি টাকার বাজার

দেশে জুতার বাজার নিয়ে সঠিক কোনও পরিসংখ্যান নেই। তবে বিভিন্ন জরিপ থেকে অনুমান করা হয়, স্থানীয় জুতার বার্ষিক বাজার অন্তত ২৪ হাজার কোটি টাকার। এর মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ আসে ব্র্যান্ডের জুতা থেকে। বাকি অংশে রয়েছে নন-ব্র্যান্ডেড, আঞ্চলিক এবং আমদানি করা জুতা। এছাড়াও বছরে প্রায় ১১১ কোটি ডলারের জুতা রফতানি হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর উত্থান এবং চামড়াজাত পণ্য, সিন্থেটিক ও স্পোর্টস ফুটওয়্যারের রফতানিতে ধারাবাহিক অগ্রগতি জুতা শিল্পকে বাংলাদেশের রফতানি মানচিত্রে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করছে।

রফতানিতে প্রবৃদ্ধির জোয়ার

বাংলাদেশ রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এলএফএমইএবি) তথ্য অনুসারে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই চার মাসে চামড়াজাত জুতা রফতানি বেড়েছে ২৫ দশমিক ২৪ শতাংশ, যার আর্থিক পরিমাণ ৪৯৬ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার। একই সময়ে সিন্থেটিক ও স্পোর্টস ফুটওয়্যারের রফতানি বেড়েছে ৩৪ দশমিক ১৫ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৪১৪ দশমিক ৬৮ মিলিয়ন ডলার।

জুতা রফতানিতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি

বিশ্বজুড়ে জুতার বাজারে বাংলাদেশ ধীরে ধীরে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দখল করছে। চামড়ার জুতা ও চামড়াবিহীন জুতা—দুই ক্ষেত্রেই রফতানির প্রবৃদ্ধি দেশের অর্থনীতিতে আশার আলো দেখাচ্ছে।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই–ডিসেম্বর) বাংলাদেশ জুতা রফতানি করে আয় করেছে প্রায় ৬২ কোটি ৬৫ লাখ মার্কিন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৪ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে চামড়ার জুতা থেকেই ছয় মাসে আয় হয়েছে ৩৫ কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার (প্রবৃদ্ধি ৩০ দশমিক ৮০ শতাংশ)।

অন্যদিকে, চামড়াবিহীন (নন-লেদার) জুতা রফতানি থেকে এসেছে ২৭ কোটি ৩৯ লাখ ডলার, যা গত বছরের তুলনায় ৩৯ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। আগের বছর এই আয় ছিল ১৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।

বৈশ্বিক বাজারে চীন-নির্ভরতা কমছে, বাড়ছে বাংলাদেশের সুযোগ

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় জুতা রফতানিকারক দেশ চীন থেকে ক্রয়াদেশ সরিয়ে নিচ্ছেন আন্তর্জাতিক ক্রেতারা। তাদের নতুন গন্তব্য হিসেবে উঠে আসছে বাংলাদেশ। ফলে দেশের জুতাশিল্পে রফতানি প্রবৃদ্ধি বাড়ছে উল্লেখযোগ্য হারে।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৯৬ কোটি মার্কিন ডলারের জুতা রফতানি হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় বেশ উর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখিয়েছে। এর মধ্যে চামড়াবিহীন (নন-লেদার) জুতার রফতানি আয় ছিল ৪১ কোটি ৬৮ লাখ ডলার, যা মোট রফতানির বড় অংশ জুড়ে রয়েছে।

করোনাভাইরাস মহামারির আগেই—২০১৮-১৯ অর্থবছরে চামড়াবিহীন জুতার রফতানি ছিল মাত্র ২৭ কোটি ডলার। পরবর্তী তিন বছরে এই আয় প্রায় দ্বিগুণ হয়ে ৪৫ কোটি ডলারে পৌঁছে যায়। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ইউরোপ-মার্কিন বাজারে মূল্যস্ফীতির ধাক্কায় রফতানি আয় কমে দাঁড়ায় ৩৮ কোটি ডলারে।

তবে সেখান থেকে খাতটি আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। চলতি অর্থবছরে রফতানিতে নতুন গতি এসেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আন্তর্জাতিক বাজারে চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে টেকসই, মানসম্পন্ন ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের কারণে বাংলাদেশি জুতার চাহিদা বাড়ছে, যা ভবিষ্যতে ১০০ কোটির ঘর ছাড়িয়ে যেতে পারে।

পুরনো খাত, নতুন চমক

তৈরি পোশাকের পর জুতা রফতানি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসেই চামড়ার জুতা রফতানি থেকে প্রায় ৩৫ কোটি ২৭ লাখ ডলার আয় হয়েছে, যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৬৫ শতাংশ পূরণ করেছে।

আগের রেকর্ড অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে চামড়ার জুতা রফতানি থেকে আয় ছিল ৫৬ কোটি ৯৯ লাখ ডলার, যা ২০২১-২২ অর্থবছরে বেড়ে হয় ৭৫ কোটি ৬২ লাখ ডলার—এই খাতের সর্বোচ্চ। পরবর্তী সময়ে কিছুটা পতন হলেও চলতি বছর আবারও প্রবৃদ্ধির পথে।

চামড়াবিহীন জুতা

সিন্থেটিক, রাবার বা ফ্যাব্রিক-ভিত্তিক জুতা—যা চামড়াবিহীন জুতা নামে পরিচিত—গত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্য হারে রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে এ খাতে আয় ছিল ২৭৩ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলার, এবং পুরো বছরের প্রথম ১১ মাসে তা দাঁড়ায় ৪৩৩ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন ডলারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পণ্য বহুমুখী, টেকসই ও তুলনামূলক সাশ্রয়ী হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদা বাড়ছে।

এ বিষয়ে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার আনিসুর রহমান বলেন, ‘বৈশ্বিক বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরায় চামড়ার জুতার রফতানি ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। ধারাবাহিকতা থাকলে আগামী অর্থবছরে ১ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করা সম্ভব।’

দেশের বাজারেও বিশাল চাহিদা

বাংলাদেশ শুধু রফতানিকারক দেশ নয়, একইসঙ্গে একটি বড় ভোক্তা বাজার। ওয়ার্ল্ড ফুটওয়্যারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশে ৩৫ কোটি জোড়া জুতার চাহিদা ছিল। বিশ্বের প্রধান ভোক্তা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ নবম। শীর্ষে রয়েছে চীন (৩৫৩ কোটি জোড়া) ও ভারত (২৫৬ কোটি জোড়া)।

উৎসব-কেন্দ্রিক বিক্রির উল্লম্ফন

ব্যবসায়ীদের মতে, দেশে প্রতিবছর ব্র্যান্ডেড জুতার বিক্রি গড়ে ১২ থেকে ১৫ শতাংশ হারে বাড়ছে। ঈদুল ফিতরের সময়টিতেই হয় সারা বছরের প্রায় ২৫-৩০ শতাংশ বিক্রি। ফলে ঈদ সামনে রেখে প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নতুন ডিজাইন, ফ্যাশন ও প্রযুক্তি নির্ভর জুতা বাজারজাত করে থাকে।

উদাহরণ হিসেবে, অ্যাপেক্স চলতি বছর ঈদ উপলক্ষে এনেছে আড়াই হাজার নতুন ডিজাইনের জুতা। প্রতিষ্ঠানটির শোরুম সংখ্যা ৫০৬টি। তাদের প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড ‘ভ্যানচুরিনী’ বাজারে এনেছে ইতালি থেকে আমদানি করা ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ১২ জোড়া হ্যান্ডমেড জুতা।

অ্যাপেক্সের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা ফিরোজ মোহাম্মদ বলেন, ‘আমরা চলমান মূল্যস্ফীতির মধ্যে উৎপাদনশীলতা ও মান বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়েছি। পণ্যের গুণগত মান ও নকশায় আপস করি না।’

অন্যদিকে, বাটার শোরুম ম্যানেজার মেহেদী হাসান জানান, এবার ঈদে আগের বছরের তুলনায় বিক্রি বেশি। নতুন আনা হয়েছে ১ হাজার ডিজাইন। বর্তমানে বাটার ২২২টি বিক্রয়কেন্দ্র রয়েছে।

আর্থিক বিশ্লেষণ: অ্যাপেক্স বনাম বাটা

দেশের জুতার বাজারে যে কটি বড় নাম সামনে আসে, তার মধ্যে অ্যাপেক্স ও বাটা অন্যতম। এরমধ্যে অ্যাপেক্স শতভাগ দেশীয় প্রতিষ্ঠান। বাটা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হলেও দেশে তাদের কারখানা রয়েছে। বড় এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আয় করেছে ৫৪০ কোটি টাকা। একই সময়ে বাটা শু-র আয় হয়েছে ৩৫৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ অ্যাপেক্স বাটার চেয়ে ১৮২ কোটি টাকা বেশি বা প্রায় ৫১ শতাংশ বেশি আয় করেছে।

মুনাফায় বড় ব্যবধানে এগিয়ে বাটা: আয়ের তুলনায় মুনাফার চিত্র একেবারেই ভিন্ন। প্রথম প্রান্তিকে বাটা শু করপোরেশন মুনাফা করেছে ৩৭ কোটি টাকা, যেখানে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের মুনাফা মাত্র ৯৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ অ্যাপেক্সের চেয়ে ৫১ শতাংশ কম ব্যবসা করেও বাটা প্রায় ৩৬ কোটি টাকা বেশি মুনাফা করেছে।

উৎপাদন খরচেই পিছিয়ে অ্যাপেক্স: এই পার্থক্যের পেছনে মূল কারণ দুটি: উৎপাদন খরচ ও সুদ ব্যয়। বাটা ৩৫৮ কোটি টাকার আয়ের বিপরীতে পণ্য উৎপাদনে ব্যয় করেছে ১৯৫ কোটি টাকা, যা মোট আয়ের ৫৪ শতাংশ। অন্যদিকে, অ্যাপেক্স ৫৪০ কোটি টাকার বিক্রির বিপরীতে পণ্য উৎপাদনে খরচ করেছে ৪১৪ কোটি টাকা, যা মোট আয়ের ৭৭ শতাংশ।

অর্থাৎ বাটার প্রতি ১০০ টাকার আয়ের পেছনে খরচ হয়েছে ৫৪ টাকা, আর অ্যাপেক্সের ক্ষেত্রে খরচ হয়েছে ৭৭ টাকা।

ব্যাংকঋণের সুদের চাপে অ্যাপেক্স: এছাড়া ব্যাংকঋণের সুদের ব্যয়ও অ্যাপেক্সের মুনাফায় বড় ধাক্কা দিয়েছে। জানুয়ারি–মার্চ সময়ে বাটার সুদ ব্যয় ছিল প্রায় ৬ কোটি টাকা, যেখানে অ্যাপেক্সের সুদ খরচ ছিল প্রায় ১৫ কোটি টাকা। ফলে আয়ের একাংশ চলে গেছে ঋণের সুদ পরিশোধেই।

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) দিলীপ কাজুরি বলেন, ‘আমাদের উৎপাদন খরচ বাটার তুলনায় বেশি। বাটা অনেক পণ্য আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে তৈরি করে এবং তাদের অনেক আউটলেট আউটসোর্স কর্মী দিয়ে চালানো হয়। কিন্তু আমরা পুরোপুরি নিজস্ব কারখানা ও কর্মী ব্যবস্থাপনায় চলি। গুণগত মান বজায় রাখতে গিয়ে আমাদের খরচ কিছুটা বেশি পড়ে।’

পূর্ববর্তী বছরের চিত্রও একই: ২০২৩–২৪ অর্থবছরের চিত্রও প্রায় একই। ওই অর্থবছরে অ্যাপেক্স ব্যবসা করেছে ১ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকার, যেখানে বাটা করেছে ৯৮৮ কোটি টাকার ব্যবসা। কিন্তু মুনাফার হিসাবে বাটার পরিমাণ ছিল প্রায় ৪০ কোটি টাকা, যেখানে অ্যাপেক্স মুনাফা করেছে মাত্র ১৮ কোটি। অর্থাৎ ব্যবসায় এগিয়ে থেকেও মুনাফায় পিছিয়ে যাচ্ছে অ্যাপেক্স।

করদাতা হিসেবে নেতৃত্বে বাটা: বাটা বাংলাদেশ ২০২৪ সালে শুল্ক ও কর বাবদ পরিশোধ করেছে ২৮১ কোটি টাকা এবং গত সাত বছর ধরে চামড়া ও জুতা খাতে সর্বোচ্চ করদাতার স্বীকৃতি পেয়ে আসছে।

নতুন ব্র্যান্ডের অগ্রগতি

নতুন ব্র্যান্ডগুলোও বাজারে জায়গা করে নিচ্ছে। যেমন—টি কে গ্রুপের ‘রিফ ফুটওয়্যার অ্যান্ড লেদারগুডস’ ইতোমধ্যে পাঁচটি বিক্রয়কেন্দ্র চালু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মখলেসুর রহমান বলেন, ‘গতবারের তুলনায় ১৫-২০ শতাংশ বেশি বিক্রি হয়েছে। নতুন ব্র্যান্ড হিসেবে ভালো সাড়া পাচ্ছি।’

সামনে কী সুযোগ?

বিশ্ববাজারে জুতার পারিমাণিক আকার প্রায় ৪০০ বিলিয়ন ডলার। এর অর্ধেকের বেশি নিয়ন্ত্রণ করছে চীন। কিন্তু বিশ্বজুড়ে বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজছে অনেক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ ইতিমধ্যে ভারত, দুবাই, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি ও ইউরোপীয় দেশসহ ৫০টিরও বেশি দেশে জুতা রফতানি করছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মান নিয়ন্ত্রণ, পণ্য বৈচিত্র্য, দক্ষ শ্রমিক এবং কাঁচামাল উৎপাদনে বিনিয়োগ বাড়ানো গেলে জুতা খাত হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী রফতানি নেতৃত্বদানকারী খাত।

/ইউএস/
টাইমলাইন: শিল্প খাত
২২ জুন ২০২৫, ১০:১৯
রফতানিতে বড় উল্লম্ফন: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে জুতা শিল্প
সম্পর্কিত
দেশের অস্থিরতায় স্বস্তি নেই ফার্নিচার শিল্পে
ঝুঁকিতে রেস্তোরাঁ ব্যবসা, বন্ধ হচ্ছে প্রতিষ্ঠান
চাপের মুখে তৈরি পোশাক শিল্প: প্রবৃদ্ধির ধারা কতটা টেকসই?
সর্বশেষ খবর
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেছে বিদেশফেরত প্রবাসীদের ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেছে বিদেশফেরত প্রবাসীদের ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
বগুড়ার বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা মতিন সরকার গ্রেফতার
বগুড়ার বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা মতিন সরকার গ্রেফতার
রাজশাহীতে প্রিমিয়ার লিগ চালুর ঘোষণা বিসিবি সভাপতির
রাজশাহীতে প্রিমিয়ার লিগ চালুর ঘোষণা বিসিবি সভাপতির
সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সমালোচনার পর ইরান নিয়ে সুর পাল্টালেন তুলসি গ্যাবার্ড
ট্রাম্পের সমালোচনার পর ইরান নিয়ে সুর পাল্টালেন তুলসি গ্যাবার্ড
ইউরোপীয়দের প্রস্তাবকে অবাস্তব বললেন ইরানি কর্মকর্তা
ইউরোপীয়দের প্রস্তাবকে অবাস্তব বললেন ইরানি কর্মকর্তা
‘জুলাই যোদ্ধাকে’ মারধরের অভিযোগে এসআই বরখাস্ত
‘জুলাই যোদ্ধাকে’ মারধরের অভিযোগে এসআই বরখাস্ত
ইরানে মার্কিন হামলার পর ইসরায়েলে উচ্চ সতর্কতা জারি
ইরানে মার্কিন হামলার পর ইসরায়েলে উচ্চ সতর্কতা জারি
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা