X
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
২ আষাঢ় ১৪৩২

দিনাজপুরের সাবেক এমপি’র জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

দিনাজপুর প্রতিনিধি
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ১৬:২৬আপডেট : ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬, ১৬:২৬

মোখলেসুর রহমান দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমানের নামাজে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

ঈদের দিন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। তিনি জাতীয় পার্টি থেকে ১৯৮৬ সালে সংসদ সদস্য ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় মরহুমের গ্রামের বাড়ি পাঁচবাড়িতে প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বাদ জুমা দিনাজপুর ইন্সটিটিউট প্রাঙ্গণে মরহুমের দ্বিতীয় নামাজে জানাজা শেষে ফরিদপুর গোরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

মোখলেসুর রহমানের জানাজায় জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, দিনাজপুর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মোসাদ্দেক হুসেন, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি চিত্ত ঘোষ, দৈনিক তিস্তার সম্পাদক মিজানুর রহমান লুলু, মরহুমের জামাতা পদ্মা বহুমূখী সেতুর চীফ কো-অর্ডিনেটর মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদ সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ঈদের দিন সকালে নামাজ শেষে বাড়িতে ফেরার পর তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তার মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে বিদেশ থেকে তার ছেলে এবং হজ পালনে থাকা তার স্ত্রী, মেয়ে ও মেয়ে জামাই বৃহস্পতিবার ঢাকায় এসে পৌঁছান। পরে বৃহস্পতিবার রাতে তার লাশ দিনাজপুরে নিয়ে আসা হয়।

মোখলেসুর রহমান ১৯৮৬ সালে তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনাজপুর সদর আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাজনীতি ছেড়ে দেন। বেশিরভাগ সময়ই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতেন।

আরও পড়ুন- 

সীমান্ত এলাকার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করবে ‘সীমান্ত ব্যাংক’
সাজাপ্রাপ্ত তিন যুদ্ধাপরাধীর পরিবার সরকারের নজরদারিতে

/এফএস/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে বাস থামিয়ে পরিবহন কর্মীকে অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে বাস থামিয়ে পরিবহন কর্মীকে অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
রোগী ও স্বজনকে মারধরের ঘটনার পর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
রোগী ও স্বজনকে মারধরের ঘটনার পর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
গলে চ্যালেঞ্জ যেমন আছে, থাকছে অনুপ্রেরণাও
গলে চ্যালেঞ্জ যেমন আছে, থাকছে অনুপ্রেরণাও
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক আহত, আটক ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক আহত, আটক ৫
সর্বাধিক পঠিত
নগরভবনে সভা করছেন ইশরাক, নামের সঙ্গে ‘মাননীয় মেয়র’
নগরভবনে সভা করছেন ইশরাক, নামের সঙ্গে ‘মাননীয় মেয়র’
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা থেকে সরে দাঁড়ালো ভারত?
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা থেকে সরে দাঁড়ালো ভারত?
মামলাজটে আটকে আছে প্রাথমিকের ৩২ হাজার শিক্ষকের পদোন্নতি
মামলাজটে আটকে আছে প্রাথমিকের ৩২ হাজার শিক্ষকের পদোন্নতি
ইরানের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা ‘অবমূল্যায়ন’ করেছে ইসরায়েল
ইরানের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা ‘অবমূল্যায়ন’ করেছে ইসরায়েল
তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি ইসরায়েলের
তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি ইসরায়েলের