X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০
টাবু, বিশাল, বলিউড অথবা বাঁধনের জীবনের গল্প

‘নিজেকে জুন পর্যন্ত দেখতে পারছি, তারপর কী হবে জানি না’

মাহমুদ মানজুর
০৩ নভেম্বর ২০২১, ২০:৫৭আপডেট : ০৪ নভেম্বর ২০২১, ১৩:০১

আজমেরী হক বাঁধন। শেষ জুলাইয়ে কান থেকে ফিরেছেন স্ট্যান্ডিং ওভেশন নিয়ে, রেহানার বেশে। ফের চমকে দিলেন এক মাসের ব্যবধানে, আগস্টে। টলিউডের মুসকান জুবেরী হয়ে মুগ্ধ করলেন ওয়েব দর্শকদের। এটুকু পর্যন্ত ঠিকই ছিল। ঠিক পরের মাস সেপ্টেম্বরেই রেহানা মরিয়ম নূর ওরফে মুসকান জুবেরী নাম লেখালেন সরাসরি বলিউড খাতায়! তাও আবার বিশাল ভরদ্বাজের সিনেমায় টাবুর মতো অভিনেত্রীর সঙ্গে! গত তিন মাসে তিনটি আলাদা ইন্ডাস্ট্রির হয়ে মুগ্ধতা ছড়ানো এই তীরনেত্রীর ধনুকের গল্প হলো এই আলাপে-

বাংলা ট্রিবিউন: মাত্রই বিশাল ভরদ্বাজের ‘খুফিয়া’র সেট থেকে ফিরলেন। বলিউড যাত্রার গল্পটা জানতে চাই।

আজমেরী হক বাঁধন: ‘রেহানা মরিয়ম নূর’র সুবাদে ১৩ জুলাই কান উৎসবে দেখা হয় অনুরাগ কাশ্যপের সঙ্গে। আমাদের প্রযোজক জেরেমি চুয়া আর অনুরাগ আগে থেকেই বন্ধু। তখন জেরেমির কাছে অনুরাগ আমার ম্যানেজারের নম্বর চায়। একটা বলিউড ছবির অডিশন আর ক্যারেক্টারের জন্য। তখন আমি বললাম, ‘আমার তো ম্যানেজার নাই’! এরপর ওখানে থাকতেই অনুরাগ টেক্সটের মাধ্যমে আমার সঙ্গে কথা বলে বিশালের এই প্রজেক্ট নিয়ে। বলেন, ‘বিশাল আমার অডিশন নিতে চায়’। আমি তখনও বিষয়টাকে এতটা সিরিয়াসলি নেইনি। এটা তো মুখের কথা না, বিশালের ছবিতে আমাকে ডাকবে! যেহেতু তখন কানে ছিলাম, দম ফেলার টাইম ছিল না। তাই তখন আর এই বিষয়ে কথা আগাতে পারিনি। অনুরাগকে বললাম, দেশে ফিরে ২০ জুলাইয়ের পর কথা বলবো। এরপর ১৮ জুলাই দেশে ফেরার পর আবার কনট্যাক্ট হয়। ওদের অ্যাসোসিয়েট কাস্টিং ডিরেক্টর সোফিয়া কথা বলেন ফোনে। রিহার্সেল করি। অডিশন দেই। জুলাইয়ের মধ্যেই আমাকে তারা ফাইনাল করে। যেদিন ফাইনাল হলাম, সেদিনই প্রথম বিশালের সঙ্গে জুমে কথা হয় আমার। তার আগে, গৌতম প্রধান, কাস্টিং ডিরেক্টর আর সোফিয়ার সঙ্গে কথা বলেছি ভাষা ও চরিত্র নিয়ে। 

বাংলা ট্রিবিউন: তার মানে তো ঢালিউড থেকে বলিউড পৌঁছাতে কাঠখড় তেমন একটা পোড়াতে হয়নি আপনার।

আজমেরী হক বাঁধন: এক অর্থে তা-ই। অন্য অর্থে কাঠখড় তো কম পোড়াইনি জীবনে। সেটা ব্যক্তি-জীবন হোক আর ক্যারিয়ারে। আর বিশালের কাজটি পাওয়ার পেছনে আসলে মূল জ্বালানিটা ছিল ‘রেহানা মরিয়ম নূর’। অভিনেত্রী হিসেবে এত পুড়তে আমাকে আর হবে না হয়তো। 

বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’র প্লট এবং এতে আপনার যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে যুক্তি দিন। কারণ, এর আগে এই চরিত্রটি নিয়ে একটু নেতিবাচক আলাপ পাওয়া গেছে।

আজমেরী হক বাঁধন: ছবিতে আমার চরিত্র একজন বাংলাদেশি মেয়ের। এটা একটা বইয়ের অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে। বাট ফিকশনাল ক্যারেক্টারও আছে। ডেফিনেটলি আমার চরিত্রটা খুবই ভালো লেগেছে। ওটা না হলে তো করতাম না। এ ধরনের চ্যালেঞ্জিং চরিত্রই আমি এখন খুঁজছি। এটাও তেমনই। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, বিশালের মতো ডিরেক্টরের সঙ্গে কাজ করার জন্য বলিউডের বড় বড় স্টাররাও মুখিয়ে থাকেন।

এই ছবিতে যুক্ত হওয়ার পেছনে আরেকটি কারণ, টাবু। তিনিও বড় একটা ফ্যাক্টর এই ছবির। আমার তার ক্যারিয়ারগ্রাফ খুব পছন্দ। মনে হলো কখনোই তিনি স্রোতে গা ভাসানো মানুষ না। মনে হয়েছে, তার সঙ্গে যখন স্ক্রিন শেয়ারের সুযোগ হয়েছে সেটাও বড় একটা যুক্তি। আর এই ধরনের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শেখার জন্য মানুষ দূর থেকেও বসে থাকে। দেখে দেখে শেখে। সেখানে সরাসরি কাজ করার সুযোগটি কাজে লাগাতে চেয়েছি। এমন সুযোগ তো সচরাচর মেলে না। এই অভিজ্ঞতা আমার সামনের জীবনে কাজে লাগবে।

বাংলা ট্রিবিউন: ছবিটি নিশ্চয়ই হিন্দি ভাষায়। ভাষা রপ্ত করেছেন কেমন করে? নাকি সিরিজ ও সিনেমা দেখে দেখে আগে থেকেই রপ্ত করে রেখেছেন!

আজমেরী হক বাঁধন: হিন্দি সিরিজের প্রতি আমার অনুরাগ কখনোই ছিল না। তবে সিনেমা প্রচুর দেখি। মজার তথ্য, এই ছবিতে আমার ভাষা প্রপার হিন্দিতে হোক সেটা ওরাই চায়নি। যেহেতু চরিত্রটি বাংলাদেশের একটা মেয়ের, তাই এই বিষয়ে চাপ ছিল না। ইভেন আরেকটি বাংলাদেশি ক্যারেক্টার আছে, যে কিনা কলকাতার অভিনেতা। তাকেও বিশাল বলেছেন, বাঁধন যেভাবে হিন্দিতে কথা বলে আপনিও সেভাবে কথা বলেন। যাতে বাংলাদেশটা বোঝা যায়।

বিশাল ও বাঁধন বাংলা ট্রিবিউন: বলিউড ইউনিটের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা কেমন।

আজমেরী হক বাঁধন: অভিজ্ঞতা এককথায় অ্যাকসিলেন্ট। আমি অভিভূত, মুগ্ধ। পুরো ইউনিট আমাকে যে সম্মান ও আদর দিয়েছে, সেটা আজীবন মনে রাখবো। ওরা আসলে যেকোনও শিল্পীকে সর্বোচ্চ সম্মান করার চেষ্টা করেন। তা-ই মনে হলো। বিশাল ও তার ইউনিট আমাকে যে সম্মান দিয়েছে সেটা ভোলা যাবে না। বিশাল সুযোগ পেলেই বাংলায় কথা বলতেন, যা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তিনি বলতেন, বাংলা ভাষাটা খুব মিষ্টি। মাঝে মাঝে টাবুকে দিয়েও বাংলায় ডায়লগ দেওয়ানোর চেষ্টা করেছেন তিনি।

বাংলা ট্রিবিউন: বিশাল ভরদ্বাজ সম্পর্কে জানতে চাই, দূর থেকে তার সম্পর্কে সবাই জানেন। তিনি বলিউডের ফাইনেস্ট নির্মাতাদের একজন। কিন্তু কাছ থেকে কেমন দেখলেন অ্যাজ আ মেকার বা ব্যক্তি বিশালকে।

আজমেরী হক বাঁধন: আলাদা করে বলতে চাই উনার কথা। টিপিকাল বলিউড মুভি করেন না তিনি। তার সিনেমা মানেই রিয়েলস্টিক, ডার্ক ক্যানভাস, মানুষের ইমোশন নিয়ে দারুণ খেলেন। তার মিউজিক সেন্স অসাধারণ। থাকে না, মুগ্ধতা নিয়ে কারও কাছে যাওয়ার পর সেটা নানা কারণে নষ্ট হয়ে যায়। ওনার ক্ষেত্রে উল্টা হয়েছে। এত জলি, এত কিউট, এত ভালো মানুষ তিনি, কাছে গিয়ে সেটা টের পেয়েছি। তিনি মানুষকে পড়তে জানেন। তিনিই নন, তার ছেলেটা ভালো, তার ওয়াইফ অসাধারণ। যে ভালোত্বের শেষ নেই।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’ টিম আপনাকে ঠিক কোন চোখে ট্রিট করলো। নামহীন একটা ইন্ডাস্ট্রি থেকে গেলেন...

আজমেরী হক বাঁধন: আমি জানি না ওরা সবার সঙ্গে এমন কিনা। বাট আমি মুগ্ধ। যেদিন গেলাম তারপর বিশাল তার সহকারী ডিরেক্টরকে নিয়ে নিজে হোটেলে এসে আমাকে রিসিভ করলেন। টেবিল রিডিং ছিল, ওখানে সবার সঙ্গে প্রাউডলি পরিচয় করিয়ে দিলেন। পুরোটা সময় টেককেয়ার করেছেন, যেহেতু আমি অন্য দেশ থেকে এসেছি। আমার অ্যাকটিং এনশিওর করেছেন। যেদিন (১৩ অক্টোবর) এশিয়া প্যাসিফিক স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডস’ (অ্যাপসা) থেকে সেরা অভিনেত্রীর নমিনেশন পেলাম, খবর পেয়ে সেদিন উনি আমার জন্য পার্টি দিয়েছেন ইউনিটে। আমার বার্থডে পার্টি দিয়েছেন। আমি আসলে অনার্ড।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ কিংবা ঢালিউড ‘খুফিয়া’ ইউনিটে কতটা প্রভাব রেখেছে।

আজমেরী হক বাঁধন: দারুণ প্রভাব। আমি সবচেয়ে আনন্দিত হয়েছি যখন দেখলাম সেটে ‘রেহানা’ নিয়ে কথা হচ্ছে। বিশালের বন্ধুরা, যারা কানে ছবিটির প্রিমিয়ার দেখেছেন তারা বলেছেন বাংলাদেশের এই ছবিটা তাদের অসম্ভব ভালো লেগেছে। ইউনিটে আমাদের (বাংলাদেশ) কাজের প্রসেস, সাদের (রেহানা নির্মাতা) কাজের প্রসেস নিয়ে অনেক গল্প করেছি। ইভেন টাবুর সঙ্গেও পারসোনালি আমি অনেক কথা বলেছি সাদের সিনেমাটা নিয়ে। টাবু তো খুব সুন্দর করে বাংলা বলতে পারে। 

বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’তে আপনার চরিত্রটি সম্পর্কে একটু জানতে চাই।

আজমেরী হক বাঁধন: চরিত্রটা বাংলাদেশি একটা মেয়ের। বাকিটা বইয়ের ওপর বেজ করা। নেটফ্লিক্সে আসলে দেখতে পারবেন। এই ছবিতে লিড করছেন টাবু, আমি নই। আমি একটি চরিত্র। যে চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ ছিল। এর বেশি আর বলা যাবে না।

বাংলা ট্রিবিউন: সহশিল্পী হিসেবে পেলেন বলিউডের অন্যতম সফল নারী অভিনেত্রী টাবুকে। তার সঙ্গে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা কেমন।

আজমেরী হক বাঁধন: টাবু আসলে অসাধারণ একজন মানুষ। আমি এরকম এক্সপেকটেশন নিয়ে আসলে ওনার কাছে যাইনি। আমার সব সিন ওনার সঙ্গে। ফলে ওনার সঙ্গে এডজাস্ট না হলে কিংবা উনি একটু মুড নিলে সেটা আমার জন্য খুব কঠিন হতো। প্রথম দিন, যখন দেখলাম- আমি জাস্ট একটা অস্ফুটস্বরে ‘আঁউ’ করে উঠেছি! পিলে চমকানোর মতো। আগে থেকেই ওনার মুভি, ইন্টারভিউ, ক্যারিয়ার গ্রাফ- এগুলো আমাকে খুব টানে। বাট কো-অ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছি, সেটা এখনও আমার জন্য অবিশ্বাস্য একটি বিষয়। প্রথম দিন যখন বিশাল পরিচয় করিয়ে দিলো, তখন টাবু এগিয়ে এসে খুব প্রাউডলি বললো, ‘ওখানে আমার একটা ফ্রেন্ড আছে। চম্পা। চম্পাজি।’ এই কথা শোনার পর আমার কী যে খুশি লাগলো। উনি এভাবেই কাছে টেনে নিলেন আমাকে।

সেটে এসে আপনি করে বলতেন। আমাকে তিনি ছোট ফিল করেননি একবারও। সম্মান-ভালোবাসা দুটোই দিয়েছেন। আসলে তাকে দেখে বুঝলাম, আসলে এদের কাছ থেকে শেখবার আছে অনেক। যেমন আমি শিখলাম, যত বড় হই তত যেন নমনীয় হই। ৪ নভেম্বর এই মহীয়সী অভিনেত্রীর জন্মদিন। এই ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আমি তাকে জানাই অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। 

কানে অনুরাগের সঙ্গে আড্ডায় বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’র শুটিং বাকি আর কতটুকু। কবে নাগাদ রিলিজ।
 
আজমেরী হক বাঁধন: ফেব্রুয়ারিতে যাবো আবার। তিন-চারদিনের শুট বাকি আছে। মুক্তি তারপরেই।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি কি মনে করেন না ‘রেহানা মরিয়ম নূর’, ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ এবং ‘খুফিয়া’ দিয়ে আপনার ‘হলিউড’র পথটা সুগম হলো! ক্যারিয়ার গ্রাফ তো সেদিকেই ঝুঁকে আছে!

আজমেরী হক বাঁধন: প্রথমে সাদ, পরে সৃজিত এবং শেষে বিশাল। এই তিনটি কাজ করার পর আমার জন্য সামনের পথটা আরও ডিফিকাল্ট হয়ে গেলো। কারণ, যখন চারপাশে দেখি ডেডিকেশন নেই, সততা নেই, মেধা নেই, সবাই টাকার পেছনে ছুটছে, কমিটমেন্ট নেই, তখন তো আসলে সামনে আগানো টাফ। ‘রেহানা’ থেকে শুরু করে সর্বশেষ বলিউডের যে জার্নিটার মধ্য দিয়ে আমি এসেছি- এটা মিস করবো। এমন নির্মাতা, এসব ইউনিটের বড় অভাব চারপাশে। ফলে কাজের পথটাই বন্ধ হয়ে যায় কিনা- সেই দুশ্চিন্তা করছি এখন। হলিউড তো দূরের কথা।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’র পর নেক্সট প্ল্যান কী?

আজমেরী হক বাঁধন: নিজেকে, নিজের জীবনটাকে আগামী জুন পর্যন্ত দেখতে পারছি। তারপর আর দেখতে পারছি না। এরপর কী হবে আমি জানি না। দুটো কাজ হতে পারে এরমধ্যে। একটা ফিচার ফিল্ম, আরেকটা ওয়েব ফিল্ম।

বাংলা ট্রিবিউন: ‘খুফিয়া’র পর দেশে ফিরেই ব্যস্ত হলেন ‘রেহানা’র প্রচারণা নিয়ে। কী কী প্ল্যান আছে ছবিটি সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য।

আজমেরী হক বাঁধন: ছবিটা ১২ নভেম্বর দেশের ১২টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে। আসলে ছবিটি সবার কাছে পৌঁছানোর প্ল্যান আছে, তাও নয়। পৌঁছানোর জন্য সামর্থ্য বা সামগ্রিক পরিবেশটাও জরুরি। আমি আশা করি, সবাই হলে আসবেন ছবিটি দেখতে। আমরা সম্মানিত হবো।

টাবুর সেলফিতে বাঁধন বাংলা ট্রিবিউন: শেষ প্রশ্নের আগের প্রশ্নের জবাবে খানিক শঙ্কা প্রকাশ করলেন। বললেন, জুন মাসের পর নিজেকে আর দেখতে পারছেন না! ধনুক দুর্বল হলে তীর লক্ষ্যভেদ করবে কেমন করে! ‘খুফিয়া’ নিয়ে এই শঙ্কা না তো!

আজমেরী হক বাঁধন: আসলে জীবনে এত কিছু ফেস করে এসেছি, সেখানে একটা সিনেমা বা একটা চরিত্র নিয়ে শঙ্কায় পড়ার সময়টাই নেই। আমি বরং এখন মৃত্যুর অপেক্ষা করতে পারি। এর বাইরে আর কোনও শঙ্কা কাজ করে না আমার ভেতর।

/এমএম/এমওএফ/
সম্পর্কিত
এশা মার্ডার: পয়লা দর্শনে জমাট রহস্য (ভিডিও)
এশা মার্ডার: পয়লা দর্শনে জমাট রহস্য (ভিডিও)
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের বিচারক বাঁধন
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের বিচারক বাঁধন
‘আমি একটু অবাক’
‘আমি একটু অবাক’
‘খুফিয়া’ বিতর্কে বাঁধনের ব্যাখ্যা, সঙ্গে নতুন খবর
‘খুফিয়া’ বিতর্কে বাঁধনের ব্যাখ্যা, সঙ্গে নতুন খবর
বিনোদন বিভাগের সর্বশেষ
শাকিব খান: নির্মাতা-প্রযোজকদের ফাঁকা বুলি, ভক্তরাই রাখলো মান!
শাকিব খান: নির্মাতা-প্রযোজকদের ফাঁকা বুলি, ভক্তরাই রাখলো মান!
ঢাকার পর্দায় আবার গডজিলা-কিং কং দ্বৈরথ
ঢাকার পর্দায় আবার গডজিলা-কিং কং দ্বৈরথ
পুষ্পা: আসবে তৃতীয় কিস্তি!
পুষ্পা: আসবে তৃতীয় কিস্তি!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
যুক্তরাষ্ট্রে নোমান রবিনের ‘ছাই থেকে ফুল’
যুক্তরাষ্ট্রে নোমান রবিনের ‘ছাই থেকে ফুল’