X
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
২৬ বৈশাখ ১৪৩২

মুক্তিযুদ্ধকালে ট্রাংকবন্দি ৭ মার্চের ভাষণ, সংরক্ষণের স্বীকৃতি চান আমজাদ আলী

উদিসা ইসলাম
০৭ মার্চ ২০২৩, ০৮:০০আপডেট : ০৭ মার্চ ২০২৩, ০৮:০০

১৯৭১ সালের ৭ মার্চের অনন্য ভাষণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঐতিহাসিক সেই ভাষণটি যারা ক্যামেরায় ধারণ ও পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধকালে অতিযত্নে সুরক্ষিত রেখেছিলেন, তাদেরই একজন আমজাদ আলী খন্দকার। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি পেয়েছেন একুশে পদক। কিন্তু ভাষণ সংরক্ষণের জন্য জাতীয় স্বীকৃতি মেলেনি বলে মনে করেন তিনি। আমজাদ আলী বারবারই বলেন, ‘আমি পুরস্কারের জন্য কিছু করিনি। এখনও কিছু চাই না। কেবল আমার নামটা উচ্চারিত হোক।’ সে সময় তিনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন চলচ্চিত্র বিভাগে সহকারী ক্যামেরাম্যান হিসেবে কাজ করতেন।

স্বাধীন দেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশে পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা মাথা চাড়া দিয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সব ছবি ও ভিডিও পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল। তখনও নানা কৌশলে ৭ মার্চের ভাষণ সংরক্ষণ করা হয়। দীর্ঘ ২১ বছর বিটিভিতে পেশাগত জীবনে ভাষণের রেকর্ড ও তা রক্ষার বিষয়টি কাউকে বলেননি তিনি।

আমজাদ আলীর গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের মুন্সীডাঙ্গা গ্রামে। তবে তিনি বর্তমানে সাভারের গেন্ডা এলাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। স্বাধীনতার পর তিনি অফিস থেকে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে থেকে চিত্রধারণের দায়িত্ব পান। ১৯৭১ এর ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর সেই মহামূল্যবান ভাষণ সংরক্ষণের কথা, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে ও বিদেশে তার ক্যামেরায় বঙ্গবন্ধুকে তিনি কীভাবে ধরেছেন, কী পেলেন এই জীবনে—সেসব নিয়ে সাভারের গেন্ডায় ভোলার দোকান এলাকার বাড়িতে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।

বাংলা ট্রিবিউন: ৭ তারিখের জনসভার কোন জায়গাটাতে ছিলেন?

আমজাদ আলী: মঞ্চে ছিলাম। বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে তিন, সাড়ে তিন ফুট দূরে। আমার চেয়ে কাছে কেউ ছিল না। আমি, তারপর ক্যামেরা, তারপর ক্যামেরাম্যান। আমি তখন সহকারী ক্যামেরাম্যান। ক্যামেরা সেদিন ডাউন করা ছিল, যাতে মানুষজনের অসুবিধা না হয়। আমি আর ক্যামেরাম্যান মোমিন সাব মঞ্চে, রউফ সাব আর তৌহিদকে দিলো ঘুরে ঘুরে শট নেওয়ার দায়িত্ব। আর মাইনুল নামে একজন ছিল— তাকে টেপরেকর্ডার নিয়ে মাঠে বসানো হলো। তার কাজ ছিল, শুরু হলে টেপটা অন করে দেওয়া। হাবিবসহ দুজন ছিল আমাদের সাহায্য করার জন্য।

বাংলা ট্রিবিউন: সেদিনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পরিবেশ কেমন ছিল?

আমজাদ আলী: পরিবেশ ছিল শান্ত। এদিকে কালিমন্দির, মঞ্চের ডান পাশে আমরা ছিলাম, বাঁ পাশে রমনা পার্ক। এদিকে টিএসসি, ওদিকে হাইকোর্ট, সব ভরে গেছে। এত লোক, তিলঠাঁই নাই। কাউকে বলতে হয়নি— বসো ওঠো। মাইকে কোনও কথা নাই। কখন বঙ্গবন্ধু আসবেন, সবাই সেই অপেক্ষায়। সাড়া নাই, প্রখর রোদ, কারোর হাতে ছাতা নাই। আমরা সকাল ৮টা সাড়ে ৮টায় গেছি। কারণ, বঙ্গবন্ধু কয়টায় আসবেন জানি না। আমাদের যন্ত্রপাতি অনেক বেশি। এখন তো ছোট ক্যামেরা, ইউনিট ছোট। আমাদের সময় ছিল বিশাল বড় ক্যামেরা। সিনেমার বড় ক্যামেরার মতো। আমরা আগেভাগে গিয়ে সব রেডি করে বসে ছিলাম। আমরা পরিচালকসহ আটজন। আবুল খায়ের তখন পরিচালক ছিলেন। রেকর্ড করার নির্দেশ মন্ত্রণালয় দেয়নি। এটা পাকিস্তান ডিএফপি রেকর্ড করার কথা। তারা করেনি। বেতার সেখানে এসেছিল, ভাষণের আগে সেটা অফ হয়ে গেলো। এসবের মধ্যে বঙ্গবন্ধু আসলেন। সোজা মঞ্চে ওঠেন। কারোর সঙ্গে কথা বলেননি। সরাসরি উঠেছেন, বক্তৃতা শুরু করেছেন। শেষ করে চলে গেলেন। মাঠ খালি হয়ে গেলো।

সাভারের গেণ্ডার বাড়িতে আমজাদ আলী বাংলা ট্রিবিউন: তারপর? কোথায় রাখলেন ভিডিও?

আমজাদ আলী: আমরা রিলে লেভেল করতে গিয়ে মুশকিলে পড়লাম। বঙ্গবন্ধুর নাম থাকলে এটা রাখা যাবে না, নষ্ট করে দেবে। ক্যামেরাম্যান শুট করে চলে গেছে। এটা অ্যাসিসট্যান্টদের দায়িত্ব। রাতে ভাষণের রেকর্ড করা ফিল্ম তাদের অফিসে রাখা হয়। তখনকার সময়ে অফিসে কোনও ল্যাব না থাকায়, এফডিসি থেকে ফিল্ম প্রিন্ট করে আনা হতো। তবে বঙ্গবন্ধুর নামে কোথাও কোনও কিছু লেখা যেতো না। সে কারণে কৌশল অবলম্বন করলাম। কোনোটাতে ‘সাইক্লোন’, কোনোটাতে ‘নির্বাচন’ নাম দিয়ে গোপনে এফডিসি থেকে ভিডিও প্রিন্ট করে এনে তাতে চিহ্ন দিয়ে রাখলাম।

বাংলা ট্রিবিউন: আমরা আগেও শুনেছি, আপনারা পরিচালক আবুল খায়েরের নেতৃত্বে কিভাবে সংরক্ষণ করেছিলেন এই ভিডিও। কিভাবে সম্ভব হলো?

আমজাদ আলী: আমরা কাজটা করতে চেয়েছিলাম। একটা বিশাল কাজ করছি ঠিকই, কিন্তু কারোর কাছে সেটা বলে বেড়ানোর মানসিকতা ছিল না বলেই সম্ভব হয়েছে। ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা আক্রমণের পর ৯ এপ্রিল চলচ্চিত্র বিভাগের পরিচালক খায়ের সাহেব ডেকে বললেন, এসব বের করে নিয়ে লুকিয়ে রাখতে হবে। সদরঘাট থেকে কালো রঙের ৪২ ইঞ্চির একটি  ট্রাংক কিনে আনা হলো। সেই ট্রাংকের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন ছবি এবং ৭ মার্চের ভাষণের ভিডিও ক্যাসেট ভর্তি করে পরিচালকের রুম থেকে বিদায় নিয়ে সচিবালয়ের দ্বিতীয় গেট দিয়ে এক বাঙালি অফিসারের সাহায্যে বের হই। জীবন বাজি রেখে পাক বাহিনীর সামনে দিয়েই সোয়ারীঘাটে পৌঁছে নদী পার হই। সেখান থেকে জিনজিরা বাসস্ট্যান্ড দিয়ে বক্সগঞ্জ নামে এক এলাকায় পৌঁছাই। সেখানে কোনও যানবাহন না থাকায় একটি ঘোড়ার পিঠে ট্রাংক নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার পরে গন্তব্যে পৌঁছাই। পুরো পথ খালি মনে হচ্ছিল— কেউ পিছু নিলো কিনা।

তখন সেনাবাহিনী নানা এলাকায় ঢুকে যাচ্ছে। সেই ভয়ে দোহার থেকে আরও ভেতরে চরকোষা গ্রামের অমেদ খাঁ এবং দানেশ খাঁ নামে দুই ভাইয়ের বাড়ির বড় ধানের গোলার ভেতরে ট্রাংকটি লুকিয়ে রাখা হয়। এর পরের দিন খায়ের সাহেব ভারতে গিয়ে ভারতীয় হাইকমিশন এবং মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর সেই ধানের গোলা থেকে ট্রাংকটি ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময়টায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ভিডিও ক্যাসেট ভারতেই ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর খায়ের সাহেব দেশে ফিরে আসার সময় বঙ্গবন্ধুর সেই ৭ মার্চের ভাষণও সঙ্গে নিয়ে আসেন। তখন প্রচার হয়।

বাংলা ট্রিবিউন: বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হয়েছে পরে?

আমজাদ আলী: স্বাধীনতার পরে যেদিন আসেন, ফার্মগেটে ডিউটি ছিল। ফার্মগেট পার হলেন— আমি ছবি ধারণ করলাম। উনি সরাসরি রেসকোর্স গেলেন। আমি ওনার বাসায় গেলাম। অনেকে সেখানে অপেক্ষা করছে। উনি আসলেন, তখন যে দৃশ্য, তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কত রকম কান্না, সুখের দুখের কান্না। উনি যতক্ষণ বাইরে ছিলেন ততক্ষণ আমি ছিলাম। পরের দিন সকাল বেলা উনার সঙ্গে অ্যাটাচড করে দেওয়া হলো। তারপর তাঁর সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি।

কলকাতায় যেবার প্রথম গেলেন তিনি, আমিও সঙ্গে আছি। দমদমে এত লোক, এত সাংবাদিক। অবশেষে ট্রলিতে চড়ানো হলো, যার সামনে আসবেন তিনি তাঁকে ক্লিক করবে। গেট খুলে এগিয়ে আসতেই আমি জাম্প দিয়ে সামনে গিয়ে ছবি তুলতে শুরু করেছি। এরপর বাংলাদেশ মিশনে শেষ দিন। আমরা তাঁর সফরসঙ্গীরা নিচতলায় খাচ্ছি। হঠাৎ পেছন থেকে এসে কে যেন জড়ায়ে ধরেছে। ঘুরে তাকাতে দেখি, বঙ্গবন্ধু বলছেন— খা খা, ভালো করে। আমার জবান বন্ধ।

ওনার মা যেদিন মারা গেলো, সেদিন আমি তাঁর সঙ্গে গেলাম। তখন সাত নম্বর সিগন্যাল চলে। আমাকে বলা হলো— সদরঘাট যাও। কেন যাবো, কিছুই জানি না। ওখানে গিয়ে দেখলাম গাজী স্টিমার ভিড়ে আছে। জানতে পারলাম— বঙ্গবন্ধুর মা মারা গেছে। সেদিন আমরা ভীষণ ঝড়ে পড়েছিলাম, রাতের বেলা। পরের দিন পৌঁছালাম। সেখানে আমরা পাঁচ দিন ছিলাম। এরমধ্যে একদিন দেখি, ছোট একটা ঘরে বাবার কোলে মাথা দিয়ে ঘুমাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। আমি ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারিনি। ঘুম ভেঙে গেছে শব্দে। উনি কপট রাগ দেখিয়ে বলেন—ওকে আটক করো। আমি বিয়া খামু ছবি তুলবে, বাপের কোলে শুবো তারও ছবি তুলবো?

বাংলা ট্রিবিউন: এই যে আপনারা ভাষণ সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন, বঙ্গবন্ধু সে বিষয়ে কখনও কিছু বলেছিলেন?

আমজাদ আলী: না। কখনোই বলেননি। তবে তিনি জানতেন। খায়ের সাহেবের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। আমি তো অ্যাসিসট্যান্ট। ছোটখাটো কাজ করি। আমার কাজ ভালো দেখে দায়িত্ব দিতো।

বাংলা ট্রিবিউন: ৭৫-এর পরে সেই ভাষণের ভিডিও আর দেখতে পেলাম না। তখন সেটা কীভাবে আগলে রাখা হয়েছিল?

আমজাদ আলী: আমরা ফিল্ম বিভাগে ১৯ জন ছিলাম। স্বাধীনতার পর সেই সংখ্যা অনেক বেড়ে গেলো। নানা রকমের মানুষ ঢুকলো। ৭৫-এর পর আমার পরিচালকের চাকরি গেলো। ‘মিট বাংলাদেশ’ নামে একটি ফিল্ম এডিট করতে গিয়েছিলেন আমেরিকা। ছবি পাঠিয়েছেন সেখান থেকে। এখানে সব ছিঁড়ে ছিঁড়ে ফেলেছে। উনি ওই ঘটনায় ভয় পেয়ে আর দেশে আসলেন না। একের পর এক রিল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উনার চাকরি চলে গেলো। আমাকেও বিদায় নিতে হলো। কত কারসাজি করলো। সব পাকিস্তানি মানসিকতার প্রেতাত্মারা চলে এলো। আমাকে নানাভাবে বঞ্চিত করে বিদায় করলো। পরে ৭৯ সালে আবারও বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটা পোস্টে আমাকে নতুন করে নেওয়া হলো। তখন ভাষণের ফিল্ম ডিএফপিতে ছিল। সেখানেও তো আমাদের কিছু লোক ছিল। তারা রিলের বক্স চেঞ্জ করে বাঁচিয়েছিল। আর প্রেতাত্মারা আগের রিলবক্স পুড়িয়ে ভেবেছিল কাজ সেরে ফেলেছে।

আমজাদ আলীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন বাংলা ট্রিবিউনের বিশেষ প্রতিনিধি উদিসা ইসলাম বাংলা ট্রিবিউন: কখন আপনি বলতে শুরু করলেন যে সংরক্ষণের কাজটিতে আপনি যুক্ত ছিলেন?

আমজাদ আলী: আমি কাউকে বলিনি। বলতে চাইনি। তবে একটা লোক জানতো, ডা. হান্নান। তাকে ছাড়া আমি এই কাজ যে করেছি, আর কাউকে বলিনি। আমি যা যা দেখেছি, তা লিখে তাকে দেখাই। উনি প্রথমে খুব গুরুত্ব দেননি। পরে আমি আবারও যোগাযোগ করলে উনি লেখাটা প্রকাশ করেন প্রথম ২০০৮ সালে। ওই সময় আরেফিন নামে একজন এসেছিল, তার কাছে প্রথম ভিডিও-তে বিষয়টি জানাই। কিন্তু যখনই আমি সেই বিষয় নিয়ে বলেছি, তখনই  সংশ্লিষ্ট সবার নাম বলেছি। কিন্তু কেউ আমার কথা বলে না। দুঃখ হলো যে, সঠিক সন্ধান হয়নি, সঠিক ইতিহাস কেউ খুলে বলে না।

অনেক নেতা আমার পরিচিত, তারা আমার কথা নানা জায়গায় উল্লেখ করেন। কিন্তু তারা আমাকে চিনতে পারেন না। আমি যে কাজটা  করেছি, তার স্বীকৃতি চাই। পুরস্কারের জন্য কোথাও যাইনি। পুরস্কারের জন্য কোনও কাজ করিনি। সেরকম করার কথা কল্পনাও করিনি।

ছবি: নাসিরুল ইসলাম

/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
শাহাদাত বার্ষিকীতে বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফকে স্মরণ
লালমনিরহাটে ম্যুরাল ভাঙার প্রতিবাদে ডিসির অপসারণ চেয়ে সিপিবির মানববন্ধন
কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা মুক্তিযুদ্ধের সেই ম্যুরালটি ভেঙে ফেলা হলো
সর্বশেষ খবর
জুমার পর বড় জমায়েতের পরিকল্পনা আন্দোলনকারীদের, চলছে মঞ্চ নির্মাণ
জুমার পর বড় জমায়েতের পরিকল্পনা আন্দোলনকারীদের, চলছে মঞ্চ নির্মাণ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে রাতভর ছাত্র-জনতা ও শিবিরের বিক্ষোভ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে রাতভর ছাত্র-জনতা ও শিবিরের বিক্ষোভ
যেসব পুষ্টি উপাদানের অভাবে চুল পড়ে
যেসব পুষ্টি উপাদানের অভাবে চুল পড়ে
আ.লীগ নেত্রীর মেয়ের নাম জুলাইযোদ্ধাদের তালিকায়, প্রতিবাদ করায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
আ.লীগ নেত্রীর মেয়ের নাম জুলাইযোদ্ধাদের তালিকায়, প্রতিবাদ করায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
সর্বাধিক পঠিত
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
নৌ পুলিশের অভিযানে ২৭৬ জন গ্রেফতার, ১০ মরদেহ উদ্ধার
নৌ পুলিশের অভিযানে ২৭৬ জন গ্রেফতার, ১০ মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ