X
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
৩১ বৈশাখ ১৪৩২
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ

দক্ষিণ আফ্রিকায় লাল-সবুজ পতাকার বিজয় কেতন ওড়াতে চান আরিফুল

রবিউল ইসলাম
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:০৯আপডেট : ১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১১

২০২২ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলেছেন আরিফুল ইসলাম। সেই আসরে দলীয় ব্যর্থতার মধ্যে প্রাপ্তি ছিল কেবল তার ব্যাটিং। এশিয়া কাপের শিরোপা জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অন্যতম সারথি ছিলেন এই তরুণ। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিয়েই দারুণ পারফর্ম করেছেন। ভারতের বিপক্ষে সেমিফাইনালে ৯৪ এবং ফাইনালে ৫০ রানে ঝড়ো ইনিংস খেলে দলকে শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। যুব দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান তারই। অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ আরিফুলের কাঁধে চড়েই যুব বিশ্বকাপে শিরোপার লড়াইয়ে মাঠে নামতে প্রস্তুত লাল-সবুজ জার্সিধারী দল।

ক্রিকেটে আরিফুলের পথচলা শুরু চতুর্থ শ্রেণিতে থাকতেই। বড় ভাইয়ের সঙ্গে কিশোরগঞ্জ জেলার হাজী জাফর আলী কলেজ মাঠে যাওয়া হতো নিয়মিত। ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র থাকাকালে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় গ্রামের এক কাকার ‍মুখ থেকে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) কথা জানতে পারেন আরিফুল। মাকে নিয়ে বিকেএসপিতে ভর্তি পরীক্ষা দিলেও টেকেননি। ফেরার পথে হাতে পান বেসরকারি ক্রিকেট অ্যাকাডেমির একটি প্রসপেক্টাস। খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, ভর্তি হতে লাগবে ৪০ হাজার টাকা। খরচ বেশি ভেবে ছেলেকে ভর্তি করাতে চাননি মা। কিন্তু নাছোড়বান্দা আরিফুল বাবা-মাকে ঠিকই রাজি করাতে পেরেছেন। ওষুধের ব্যবসায় যুক্ত আফজাল হোসেন কোনোরকম টাকা জোগাড় করে বিএসএ’তে ভর্তি করিয়ে দেন ছেলেকে। বাবার এই কষ্টের কথা মনে পড়লেই আবেগাপ্লুত হয়ে ওঠেন আরিফুল। ভালো ক্রিকেট খেলে বাবার ঋণ শোধ করতে চান তিনি! এরই ধারাবাহিকতায় চাপমুক্ত থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় লাল-সবুজ পতাকার বিজয় কেতন ওড়াতে চান।

অনূর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ স্কোয়াডকে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ রইলো মিডল অর্ডার ব্যাটার আরিফুল ইসলাম ইথুনের সাক্ষাৎকার।

আরিফুল ইসলাম ইথুন (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: শুনেছি ছক্কা মারতে না পারার জেদ থেকেই ক্রিকেটার হয়েছেন?
আরিফুল ইসলাম ইথুন: তখন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি। আমার বড় ভাই টেপ টেনিসে ভালো ক্রিকেট খেলতেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে ভাইয়াকে খেলার জন্য ‘ভাড়া’ করে নিয়ে যেতো। আমাদের এলাকায় হাজী জাফর আলী কলেজ মাঠেই বেশি ম্যাচ হতো। আমিও ভাইয়ার সঙ্গে খেলতে যেতাম। কিন্তু কখনও ছয় মারতে পারতাম না। ভাইয়াসহ অন্যরা বিশাল বিশাল ছয় হাঁকাতেন। তাদের হিটিং দেখে শুধু মনে হতো, আমিও যদি এমনভাবে ছয় মারতে পারতাম!

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি তো ক্রিকেট বলে না খেলেই বিকেএসপিতে ট্রায়াল দিতে গিয়েছিলেন...
আরিফুল: ২০১৪ সালে আমার এক কাকার মুখে বিকেএসপির কথা প্রথম জানতে পারি। পরের বছর সপ্তম শ্রেণিতে ওঠার পর বিকেএসপিতে ট্রায়াল দিতে যাই। তখন প্রথমবার ক্রিকেট বল দেখি। এর আগে এই বল কখনও ধরিনি। যদিও বিকেএসপিতে ট্রায়াল দিতে আসার ব্যাপারে বাসা থেকে কেউই আমাকে উৎসাহ দেয়নি। তবুও অনেক জোরাজুরি করে বলেছিলাম– পড়াশোনা করবো না, ক্রিকেটই খেলবো। এরপর আম্মু বাধ্য হয়ে আমাকে সাভারে নিয়ে আসেন। কিন্তু প্রথমবার ট্রায়াল দিয়ে সুযোগ পাইনি। কেননা ক্রিকেট বলে খেলার কোনও অভিজ্ঞতা ছিল না আমার।

বাংলা ট্রিবিউন: দিনাজপুর বিকেএসপিতে ভর্তির সুযোগ পেলেন কীভাবে?
আরিফুল: বিকেএসপিতে ট্রায়াল দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় মূল ফটকের সামনে বাংলাদেশ স্পোর্টস অ্যাকাডেমির (বিএসএ) একটি প্রসপেক্টাস পাই। বিকেএসপিতে সুযোগ না পাওয়ার পর আব্বু-আম্মু বলেন, ‘এসব করে কিছু হবে না, শুধু-শুধু সময় নষ্ট।’ তবুও প্রসপেক্টাস দেখে বিএসএ’র ফোন নম্বরে কল দিয়ে কথা বলে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাই। কিন্তু খরচ বেশি। ৪০ হাজার টাকার কথা শুনে আব্বু-আম্মু বলেছিলেন, ‘কোনও লাভ নেই, শুধু-শুধু খরচ হবে।’ আমি জোর করায় আব্বু বিএসএ’তে ভর্তি করিয়ে দেন। সেখানে চার মাসের মতো অনুশীলন করেছি। এরপর জেলা পর্যায়ে নরসিংদী থেকে বিকেএসপিতে ট্রায়াল দেই। এবার একমাসের ক্যাম্পে সুযোগ পাই। সেখানে ভালো করার পর আমাকে চার মাসের ক্যাম্পে ডাকা হয়। দুই মাসের ক্যাম্পের পর একসপ্তাহের একটি বিশেষ ক্যাম্পে সুযোগ পাই। এটি বিসিবি থেকে হয়েছিল। সেই ক্যাম্পে ভালো করার পর ২০১৬ সালে দিনাজপুর বিকেএসপিতে সুযোগ পাই। এরপর পর্যায়ক্রমে বয়সভিত্তিক সব ধাপ পেরিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ দলে জায়গা হয়েছে আমার।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার ক্রিকেট জীবন শুরু হয়েছিল ব্যাটার হিসেবে। স্পিনার হয়ে ওঠা কীভাবে?
আরিফুল: শুরুতে পেস বোলার ছিলাম। বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই মূলত অফ-স্পিন করা। অনূর্ধ্ব-১৪’তে অফ-স্পিন করে ১২ উইকেট পেয়েছি। একটু খাটো ছিলাম আর অফ-স্পিনে ভালো করায় সবাই বলছিল, ‘তুই স্পিন কর।’ কোচদের সিদ্ধান্তেই স্পিনার হয়েছি।

বাংলা ট্রিবিউন: বাবার কষ্টের টাকায় ক্রিকেটে পথচলা শুরু করেন, আগামীতে নিশ্চয়ই জাতীয় দলের ক্রিকেটার হয়ে বাবার ঋণ শোধ করতে চাইবেন?
আরিফুল: অবশ্যই। পুরোনো কষ্টের কথা ভুলে গেলে তো চলবে না। সেসবই তো আমাকে অনুপ্রাণিত করে। মানুষকে অতীত মনে রাখতে হয়। আমরা ধনী পরিবার থেকে আসি নাই। আমার অনেক সংগ্রামের গল্প ছিল। আব্বু আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। আমি শুধু খেলেছি, কষ্টটা করেছেন তিনিই। সেই পরিস্থিতি অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি আমরা। আগের চেয়ে ভালো অবস্থায় আছি আলহামদুলিল্লাহ। 

বাংলা ট্রিবিউন: প্রতিবেশী দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে বিরাট কোহলি, মোহাম্মদ সিরাজ কিংবা রিংকু সিংয়ের মতো অনেকে সংগ্রাম করে সাফল্য পেয়েছেন। এসব উদাহরণ আপনাকে কতটা অনুপ্রাণিত করে?
আরিফুল: এসব ঘটনা সত্যিই অনুপ্রাণিত করে। আমারও স্বপ্ন শুধু দেশের মানুষ নয়, আমাকে পুরো পৃথিবী চিনবে। আমার প্রক্রিয়া অনুযায়ী এগিয়ে যেতে চাই, নিয়মিত ভালো পারফরম্যান্স করতে চাই। বাবার জন্য হলেও জাতীয় দলে খেলতে চাই। বাবাকে খুশি দেখতে চাই। 

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দলে সবচেয়ে অভিজ্ঞ আপনিই, ফলে বিশ্বমঞ্চে বাড়তি আশাও থাকবে। কতখানি প্রস্তুত?
আরিফুল: গত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দলের পারফরম্যান্স ভালো না হলেও আমার ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স খারাপ ছিল না। টানা দুটি সেঞ্চুরি পেয়েছিলাম। গত দুই বছরে আরও অভিজ্ঞ হয়েছি। বড়দের সঙ্গে ক্রিকেট খেলেছি। বিভিন্ন ম্যাচের অনেক কঠিন পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি। সব মিলিয়ে আমার অভিজ্ঞতা অন্যদের চেয়ে বেশি বলতে পারেন। তবে এটাকে চাপ হিসেবে নিচ্ছি না। বরং চাপ উপভোগ করার চেষ্টা থাকবে আমার।

বাংলা ট্রিবিউন: গত দুই বছরে আপনার মধ্যে কী কী পরিবর্তন এসেছে?
আরিফুল: আলহামদুলিল্লাহ উন্নতি তো হয়েছে। গত দুই বছর অনেক পরিশ্রম করেছি। সবকিছুই খুব ভালো যাচ্ছে। ব্যাটিংয়ের চেয়ে মানসিকভাবে ভালো অবস্থানে আছি। গত দুই বছরে অনেক কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছি এবং অনেক ভালো বোলারদের সামলাতে হয়েছে, এসব কারণে আমার সুবিধাই হয়েছে। কঠিন পরিস্থিতির সামনে পড়লে ভড়কে যাবো না। এছাড়া দক্ষতা অনুযায়ী টুকটাক কাজ করেছি। সামগ্রিকভাবে আমি আমাকে নিয়ে সন্তুষ্ট।

বাংলা ট্রিবিউন: এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে ৯৪ রানের ইনিংস চাপের কারণেই বেরিয়ে এসেছে?
আরিফুল: অবশ্যই। চাপের মুহূর্তে ভালো খেলতে অভ্যস্ত হয়েছি। আর ভারতের বিপক্ষে বরাবরই বাড়তি কিছু করার চেষ্টায় থাকি। আমি মনে করি, ভারতের বিপক্ষে ওই ইনিংস আমার জন্য ভবিষ্যতে আরও ভালো খেলতে সহায়ক হবে। বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবো। তাদের বোলারদের ভালো করে চেনা আছে। আশা করছি, এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের শুরুটা জয় দিয়েই করতে পারবো।

বাংলা ট্রিবিউন: ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই মিশন শুরু হওয়াটা কি কঠিন লাগছে?
আরিফুল: নাহ, কঠিন কিছুই মনে হচ্ছে না। ভারতের বিপক্ষে তো আমাদের খেলতেই হতো। মাঠে যারা সেরাটা দিতে পারবে, তারাই জিতবে। আমাদের দল এখন ভালো অবস্থায় আছে। সবাই খুব আত্মবিশ্বাসী। আমরা ভারতকে হারিয়েই বিশ্বকাপ শুরু করতে চাই।

বাংলা ট্রিবিউন: শিরোপা পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ দল কতটা প্রস্তুত?
আরিফুল: গত দুই বছর পুরো দল যেভাবে অনুশীলন করেছে, তাতে করে আমরা বিশ্বকাপ পেতেই পারি। হয়তো শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনকে মাথায় রেখে আমাদের প্রস্তুতিটা নেওয়া হয়েছে। তবে এটা বড় সমস্যা হবে না। দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশন কেমন আমরা জানি। এখানে বেশ কিছুদিন আগেই চলে আসার ফলে আমরা কন্ডিশনের ব্যাপারে ভালো ধারণা পেয়েছি।

বাংলা ট্রিবিউন: বাংলাদেশ আরেকটি যুব বিশ্বকাপ পেতে যাচ্ছে তাহলে?
আরিফুল: আমাদের লক্ষ্য এটাই। অবশ্য শিরোপা জেতার জন্য শুধু ভালো খেললেই হয় না, ভাগ্যের সহায়তাও লাগে। তবে আমাদের দলের প্রস্তুতি এবং বর্তমান পারফর‌ম্যান্স মিলিয়ে এমন কিছুর আশা আমরা করতেই পারি। আমরা কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী নই, এটা আমাদের বিপদে ফেলতে পারে। আমরা প্রতিটি ম্যাচ অনুযায়ী পরিকল্পনা করে পুরো টুর্নামেন্টে খেলতে চাই।

বাংলা ট্রিবিউন: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভাঙতে পারবেন?
আরিফুল: এউইন মরগ্যানের রেকর্ডের কথা বলছেন তো? জানি না সেটা ভাঙতে পারবো কিনা। তবে চেষ্টা করবো এই আসরের সর্বোচ্চ রান করার। এবারের বিশ্বকাপে নিজের জন্য এই লক্ষ্য ঠিক করেছি। সেজন্য কঠোর পরিশ্রম করেছি। আশা করি, বিশ্বমঞ্চে নিজের সামর্থ্যের প্রমাণ রাখতে পারবো।

আরিফুল ইসলাম ইথুন

বাংলা ট্রিবিউন: মাহমুদউল্লাহ-বাবর আজমের খেলা আপনার পছন্দ। বিশেষ কোনও কারণে তাদের ভালো লাগে?
আরিফুল: অনূর্ধ্ব-১৭ দলে থাকতে প্রচুর মেরে খেলতাম। তখন শিপন স্যার আমাকে একদিন বলেন, ‘মাহমুদউল্লাহ এভাবেই মারতো।’ তখন থেকেই তার ভক্ত হয়েছি। রিয়াদ ভাইয়ের জীবনযাপনও আমাকে মুগ্ধ করে। এছাড়া বাবর আজমের ক্যারিয়ারের শুরুর দিক আমার খুব ভালো লাগে।

বাংলা ট্রিবিউন: গতবার মোহামেডানের হয়ে বাবর আজমের সঙ্গে খেলেছেন, কোনও কথাবার্তা হয়েছে?
আরিফুল: বাবর আজমের সঙ্গে অনেক আলাপ করেছি। ক্রিকেটের ব্যাপারে তিনি আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন। আমিও তার সঙ্গে আমার ব্যাটিংয়ের কিছু বিষয় নিয়ে আলাপ করেছি। 

বাংলা ট্রিবিউন: ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে নিজের মধ্যে কি পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করেন?
আরিফুল: আমার তো মনে হয় মানসিক শক্তি বেড়েছে। এখানে সবাই সিনিয়র খেলোয়াড়। তাছাড়া বোলাররা ভালো। তাদের বিপক্ষে ব্যাটারদের রান করা এত সহজ হয় না। গত দুই বছর ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে আমার ব্যাটিংয়ের উন্নতি হয়েছে বলতে পারি।

আরিফুল ইসলাম ইথুন (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

একনজরে
নাম: আরিফুল ইসলাম
ডাক নাম: ইথুন
জন্ম: ৮ ডিসেম্বর, ২০০৪
জন্মস্থান: পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ
বাবা: আফজাল হোসেন
মা: ফারজানা পারভীন
উচ্চতা: ৫ ফুট সাড়ে ৮ ইঞ্চি
পড়াশোনা: এইচএসসি  
প্রথম ক্লাব: বাংলাদেশ স্পোর্টস অ্যাকাডেমি (বিএসএ)
বর্তমান ক্লাব: মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব
প্রথম কোচ: সজল
ব্যাটিং স্টাইল: ডানহাতি (মিডল অর্ডার)
প্রিয় শট: কাভার ড্রাইভ
যুব ওয়ানডেতে রান: ২৬ ম্যাচে ৮৫৭
লিস্ট ‘এ’ তে রান: ১৬ ম্যাচে ৩১৬ রান
বোলিং স্টাইল: অফ-স্পিন
প্রিয় ডেলিভারি: আর্মার ডেলিভারি
যুব ওয়ানডেতে উইকেট: ২৬ ম্যাচে ১১ উইকেট
লিস্ট ‘এ’ তে উইকেট: ১৬ ম্যাচে ২ উইকেট
প্রিয় মানুষ: মা-বাবা
প্রিয় ক্রিকেটার: মাহমুদউল্লাহ ও বাবর আজম
ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত: ২০২২ বিশ্বকাপে টানা সেঞ্চুরি  

/জেএইচ/
সম্পর্কিত
এশিয়া কাপ জিতিয়ে খুলনার টিকিট পেলেন তামিম
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় যুবাদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপযে সমীকরণে সেমিফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
সর্বাধিক পঠিত
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ