X
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
৩১ বৈশাখ ১৪৩২
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ

ফুটবল খেলা শিখতে গিয়ে ক্রিকেটার হয়ে ওঠা আহরার এবার বিশ্বমঞ্চে

রবিউল ইসলাম
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:০৯আপডেট : ১৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫০

২০১১ সালের কথা। ছোট্ট আহরার আমিন পিয়ানের বাসার নিচে গ্যারেজকে বানিয়ে ফেলেছিল এক টুকরো মাঠ। কখনও সেই ‘মাঠে’ ফুটবল, কখনও ক্রিকেট নিয়ে মেতে থাকতেন। ক্রীড়াপ্রেমী মা-বাবা উৎসাহ দিতে কাপর্ণ্য করেননি। বাসার গ্যারেজে প্রতিবেশী বন্ধুদের নিয়ে ফুটবলই বেশি উপভোগ্য লাগতো তার। ফলে ফুটবলারই হতে চেয়েছিলেন। সেজন্য বাসার কাছে থাকা ক্রিকেট কোচিং স্কুলে ফুটবল শিখতে ভর্তি হতে যান! তার জানা ছিল না সেখানে ফুটবলে ভর্তি সুযোগ নেই। তাই ক্রিকেটেই ভর্তি হয়ে বাসায় ফেরেন।

ক্রিকেট নিয়ে আদতে কোনও স্বপ্নই ছিল না আহরারের। কেবল সময় কাটানো আর খানিক মজা করতেই ক্রিকেট শেখার অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হন। একসময় এই খেলার প্রতি ভালোবাসা জন্ম নেয় তার মনে। কয়েক মাস নিয়মিত অনুশীলনের পর ক্রিকেটের প্রেমে পড়ে যান তিনি। 

ক্রিকেট কোচিং স্কুলে ভর্তির কিছুদিন পরেই ঢাকা মেট্রোর হয়ে অনূর্ধ্ব-১৪ খেলেন। ধানমন্ডির ছেলে আহরারের সেই শুরু। মাঝে কিছুটা খারাপ সময় কাটলেও নিজেকে দারুণভাবে গুছিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ দলের সঙ্গী হয়ে উঠেছেন। এশিয়া কাপের আগ পর্যন্ত তার কাঁধেই ছিল নেতৃত্বের ভার। তবে এখন কেবল ব্যাটার হিসেবেই ব্যাটিংয়ে নিজের ফোকাস রাখছেন। মা নুসরাত খান ছেলেকে অনুপ্রাণিত করেন, বিভিন্ন পরামর্শ দেন।

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সাফল্য-ব্যর্থতার অনেক কিছুই নির্ভর করছে আহরারের ওপর। তার ব্যাট হাসলে দলের জয়ের সম্ভাবনা বেড়ে দ্বিগুণ হবে বলাই যায়। মাস্টারমাইন্ডে পড়াশোনা করলেও ম্যাপল লিফ ইন্টারন্যাশনালের হয়ে স্কুল ক্রিকেট খেলা এই তরুণের লক্ষ্য সেটাই। সাম্প্রতিক ফর্মহীনতা ভুলে এগিয়ে যেতে চান তিনি।

অনূর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশ স্কোয়াডকে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ থাকছে মিডল অর্ডার ব্যাটার আহরার আমিন পিয়ানের সাক্ষাৎকার।

আহরার আমিন পিয়ান (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি তো ফুটবলই বেশি পছন্দ করতেন?
আহরার আমিন পিয়ান: হ্যাঁ। ক্রিকেট খেলা শুরু করি ২০১১ সালে। আমাদের বাসার নিচে গ্যারেজে ক্রিকেট ও ফুটবল দুটোতেই মেতে থাকতাম। গ্যারেজে আমাদের ভবনের ছেলেরা মিলে খেলতাম। তখন আমি খুব ছোট। ফুটবলই বেশি উপভোগ করতাম। একবার পরীক্ষার ছুটিতে ভাবলাম ফুটবল যেহেতু ভালো লাগে, তাহলে সিরিয়াসলি কেন খেলছি না? এজন্য ফুটবল কোচিংয়ে ভর্তি হতে আবাহনী মাঠে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে বাচ্চাদের শেখানো হয় না। তাই ক্রিকেট শিখতে ক্রিকেট কোচিং স্কুলে ভর্তি হয়ে যাই। আমার এক প্রতিবেশী একই অ্যাকাডেমিতে ছিল। 

বাংলা ট্রিবিউন: ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা জন্মালো কীভাবে?
আহরার: ক্রিকেট নিয়ে এত সিরিয়াস ছিলাম না। আমাকে যে ক্রিকেটারই হতে হবে, এমন কিছু আমার ভাবনায় ছিল না। তখন আমার বয়স ৮ বছর। ক্রিকেটের তেমন কিছুই বুঝতাম না। মূলত টাইম পাসের জন্য ক্রিকেট কোচিং স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম। খেলে মজা পেতাম। খেলতে খেলতে ধীরে ধীরে ভালো লাগা শুরু হয়। স্যারেরা আমার খেলার প্রশংসা করতেন। অনূর্ধ্ব-১৪ দলের হয়ে ঢাকা মেট্রোতে খেলেছি। এভাবে খেলে বাকি ধাপগুলো পেরিয়েছি।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার পরিবারের কেউ ক্রীড়াবিদ ছিলেন?
আহরার: আমার পরিবারে কেউই ফুটবল কিংবা ক্রিকেটে ছিলেন না। তবে ছোটবেলা থেকে খেলা অনেক উপভোগ করতাম আমি। আমার চারপাশে থাকা অন্য সবার চেয়ে খেলাধুলা বেশি করতাম।

বাংলা ট্রিবিউন: নিজেই কি ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয়েছিলেন?
আহরার: পরীক্ষার পর আমার একঘেঁয়ে লাগতো। বাসায় ভালো লাগে না জানিয়ে বাবা-মাকে বলতাম, আমাকে কোনও একটা অ্যাকাডেমিতে ভর্তি করে দাও। তারা রাজি হন। আমার বাবা-মা খেলার ভক্ত। ক্রিকেট ভালো লাগে তাদের। বিশেষ করে আম্মু ক্রিকেট ভালো বোঝেন। তিনি ক্রিকেট বিশ্লেষণ করতে পারেন বেশ ভালো। ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হওয়ায় আম্মু খুব খুশি হয়েছেন। আম্মু আমার সঙ্গে মাঠে গিয়ে অনুশীলন ও ম্যাচ দেখতেন। আমার খেলা হলেই মাঠে থাকতেন তিনি। 

বাংলা ট্রিবিউন: আপনার মা আপনাকে অনুপ্রাণিত করেন কীভাবে?
আহরার: আম্মু যখন দেখেন আমি মানসিকভাবে ভালো নেই কিংবা কিছুটা দমে আছি অথবা পারফরম্যান্স খারাপ যাচ্ছে, তখন তিনি আমার মনোবল বাড়িয়ে দিতে যারপরনাই চেষ্টা করেন। তিনি আমাকে সবসময় অনুপ্রেরণা দেন। আম্মু যদি দেখেন অনুশীলনে কিছুটা ফাঁকি দিচ্ছি কিংবা কোনও দিক দিয়ে অবহেলা করছি, তখন তিনি বলে,  ‘তুমি যা করছো ঠিক করছো না। তোমাকে আরও ফোকাস বাড়াতে হবে।’ খেলা নিয়ে সবসময় ইতিবাচক কথা শুনি তার মুখে। যদি খেলা দেখে মনে হয় আমার অন্য কিছু করলে ভালো হয়, সেটাই করতে বলেন তিনি। আমি মনে করি, আমার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে আম্মুর অনেক প্রভাব আছে।

বাংলা ট্রিবিউন: মায়ের জন্য হলেও নিশ্চয়ই ক্রিকেটে পরের ধাপে যেতে চান?
আহরার: অবশ্যই। আম্মু আর বাবা আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। ছোটবেলায় কত কিছু কিনে দিয়েছেন তারা। আমারও মন চায়, তাদের যেন ক্রিকেট খেলে সেসবের প্রতিদান দিতে পারি। তবে তাদের অফুরান ভালোবাসা আর অবদানের ঋণ কোনও কিছু দিয়েই শোধ হবে না।

আহরার আমিন পিয়ান (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলা ট্রিবিউন: ক্রিকেটার হয়ে কি আপনি খুশি?
আহরার: ক্রিকেট আমাকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে এসেছে যে, অনেকেই এখন আমাকে চেনে। ফলে অন্যরকম সম্মান পাচ্ছি। ফুটবল হয়তো বাংলাদেশের অনেকে ফলো করে না। কিন্তু ক্রিকেট সবাই ভালোবাসে। ক্রিকেটে এসে আমার কোনও আফসোস নেই। ক্রিকেটে আল্লাহর রহমতে সব ইতিবাচক লাগছে। আগামীতেও আশা করি আমার জন্য ভালোই হবে।

বাংলা ট্রিবিউন: অধিনায়কত্ব কী আপনার কাছে চাপের হয়ে উঠছিল?
আহরার: না-না, চাপ হয়ে যায়নি। ছোটবেলা থেকেই অধিনায়কত্ব করে আসছি। আমার অ্যাকাডেমিতে অনেক টুর্নামেন্টে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ঢাকা মেট্রোতে সহ-অধিনায়ক ছিলাম। বিভিন্ন জায়গায় অধিনায়কত্ব করেছি, টুর্নামেন্ট জিতিয়েছি অনেক। স্কুলের খেলাতেও অধিনায়ক হিসেবে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছি। অধিনায়কত্ব ছোটবেলা থেকেই উপভোগ করি। যেকোনও কিছুতে দায়িত্ব পালন করতে আমার ভালো লাগে। মনে হতো যখনই খেলি না কেন ব্যাটিং ছাড়াও কিছু জিনিস আমাকে সামলাতে হবে।

বাংলা ট্রিবিউন: সাম্প্রতিক সময়ে আপনার ব্যাটে রান নেই, বিশ্বকাপের আগে এটা কি দুশ্চিন্তার?
আহরার: একটা টুর্নামেন্ট কিংবা একটা সিরিজ খারাপ যেতেই পারে। বাংলাদেশের হয়ে অনেক ম্যাচে ভালো খেলেছি। গত জুন-জুলাইয়ে আমার অস্ত্রোপচার হয়। এরপর সুস্থ হয়ে প্রথম সিরিজে খুব ভালো খেলেছি। আমার কাছে কেউই এমন কিছু প্রত্যাশা করেনি। এশিয়া কাপ হয়তো ব্যক্তিগতভাবে আমার ভালো যায়নি। কিন্তু এ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করছি না। বিশ্বকাপে কী ঘটবে আগে থেকে কেউই বলতে পারে না। নিয়মিত অনুশীলন করে যাচ্ছি। ভুল-ত্রুটিগুলো নিয়ে কাজ করছি। আশা করি, ভালো কিছুই হবে।

বাংলা ট্রিবিউন: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ভেন্যু শ্রীলঙ্কা থেকে সরে দক্ষিণ আফ্রিকায় বসছে। এ কারণে পরিকল্পনা করতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না?
আহরার: আমার মনে হয় না এটা খুব বেশি প্রভাব ফেলবে পারফরম্যান্সে। কন্ডিশন পরিবর্তন হয়েছে বলেই আমরা সমস্যায় পড়বো, এটা ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না। দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেট হয়তো একটু বাউন্সি ও সুইং নির্ভর হয়ে থাকে। যদিও এখানে আসার পর আমরা খুব বেশি অনুশীলন করতে পারিনি। প্রচুর বৃষ্টির কারণে ইনডোরে অনুশীলন করতে হয়েছে। ম্যাচ খেলেছি ঠিকই, কিন্তু সেদিনও বৃষ্টি ছিল। কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সব ধরনের চেষ্টা করছি। একটু সময় লাগছে আর কী। কারণ আবহাওয়া ভালো না। দুটি ম্যাচ খেলে বুঝতে পেরেছি এমন আবহাওয়ায় আগে ব্যাটিং করা ভালো। কারণ সকালে রোদ কিছুটা হলেও থাকে, কিন্তু পরের দিকে বৃষ্টি পড়ে।

বাংলা ট্রিবিউন: প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পরাজয়কে কীভাবে দেখছেন?
আহরার: শ্রীলঙ্কার কাছে হারের কারণে মনে হয় না মূল পর্বে প্রভাব পড়বে। শুধু ওয়ার্ম-আপ ম্যাচ হওয়ায় আমরা নতুন কিছু চেষ্টা করেছিলাম। আমার বিশ্বাস, মূল ম্যাচে এগুলো বাদ দিয়ে আমরা সিরিয়াসলি ফোকাস ধরে রেখে নিজেদের সেরা খেলা উপহার দিতে পারবো। এতদিন যেভাবে খেলে আসছি সেটাই চেষ্টা করবো।

বাংলা ট্রিবিউন: সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাতীয় দলে ঢাকা বিভাগের ক্রিকেটারদের সাফল্য কমই দেখা গেছে। আহরার কি সেই শূন্যতা কাটাতে পারবে?
আহরার: আমার পরিকল্পনা মূলত ধাপে ধাপে এগোনো। এমন না যে, আমাকে অনূর্ধ্ব-১৯ খেলেই জাতীয় দলে খেলতে হবে। পুরো প্রস্তুত হয়েই জাতীয় দলে খেলতে চাই। যদিও অনেকেই অনূর্ধ্ব-১৯ শেষ হওয়া মাত্রই জাতীয় দলে ঢুকেছেন। কিন্তু আবার হারিয়েও গেছেন। ফলে প্রস্তুতি ও অভিজ্ঞতা দুটোই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় দলে টিকে থাকার জন্য অনেক পরিপক্বতা দরকার। অনেক ভালো মানসিকতা প্রয়োজন। স্বপ্ন আমিও দেখি, তবে নিজেকে পুরোপুরি প্রস্তুত করেই সেটি বাস্তবায়ন করতে চাই। বিশ্বকাপে ভালো করলে এইচপি দল, বাংলাদেশ টাইগার্স কিংবা ‘এ’ দলে সুযোগ পেতে পারি। সত্যি বলতে আমি লম্বা রেসের ঘোড়া হতে চাই।

বাংলা ট্রিবিউন: তবুও কিছু ব্যক্তিগত লক্ষ্য তো থাকেই?
আহরার: আমাদের এখনকার অনূর্ধ্ব-১৯ দলটি বড় মঞ্চে দারুণ পারফরম্যান্স দেখানোর ক্ষেত্রে পুরোপুরি যোগ্য। এশিয়া কাপ জেতার পর এবার আমরা বিশ্বকাপ খেলতে যাচ্ছি। আমি মনে করি, বিশ্বকাপে ভালো করলে জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার পথ অনেক সহজ হয়ে যাবে। আমরা যদি নিজেদের স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলতে করতে পারি, তাহলে জাতীয় দলে ঢোকা কঠিন হবে না।

বাংলা ট্রিবিউন: ভারতকে দিয়ে শুরু হচ্ছে আপনাদের বিশ্বকাপ মিশন, শুরুতেই বড় দলের বিপক্ষে ম্যাচ থাকা চাপের হয়ে গেলো? 
আহরার: ভারতের বিপক্ষে আমরা এশিয়া কাপে খেলে জিতেছি। তার আগে ভারতে সিরিজ খেলেছি। তাদের সবার ব্যাপারে আমাদের ধারণা আছে তারা কেমন আর কী কী করতে পারে। এশিয়া কাপে আমাদের কাছে হেরে ভারতীয়রা কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে থাকবে। এটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট। বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ জিততে পারলে আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে সবার মধ্যে সিরিয়াসনেস থাকবে নিশ্চিত করে বলতে পারি। ভারতেএতটাই কঠিন প্রতিপক্ষ না যে, তাদের হারাতে অনেক বেগ পেতে হবে। বিশ্বকাপে ভারতকে আবারও হারানো আমাদের পক্ষে সম্ভব।

বাংলা ট্রিবিউন: মাশরাফিকে পছন্দ করার আলাদা কারণ আছে?
আহরার: মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে মাশরাফি ভাইয়ের নেতৃত্ব, মানসিকতা ও মনোভাব আমার খুব ভালো লাগে।

আহরার আমিন পিয়ান (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

একনজরে
পুরো নাম: আহরার আমিন 
ডাক নাম: পিয়ান
জন্ম: ২১ অক্টোবর, ২০০৪
জন্মস্থান: ধানমন্ডি, ঢাকা
বাবা: এবিএম আমিনুর রশিদ
মা: নুসরাত খান
উচ্চতা: ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি
পড়াশোনা: ‘ও’ লেভেল পরীক্ষার্থী (খেলার জন্য দুই বছর পিছিয়েছে)
প্রথম ও বর্তমান ক্লাব: ক্রিকেট কোচিং স্কুল 
প্রথম কোচ: হুমায়ূন, সাবির ও ইকবাল 
বোলিং স্টাইল: বাঁহাতি স্পিনার
প্রিয় ডেলিভারি: আর্ম বল 
প্রিয় শট: ফ্লিক
যুব ওয়ানডেতে রান: ২২ ম্যাচে ৬৩০ রান
প্রিয় মানুষ: মা 
প্রিয় ক্রিকেটার: মাশরাফি বিন মুর্তজা
ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত: এশিয়া কাপের শিরোপা জয়

/জেএইচ/
সম্পর্কিত
এশিয়া কাপ জিতিয়ে খুলনার টিকিট পেলেন তামিম
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয়এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় যুবাদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপযে সমীকরণে সেমিফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
তুরস্কের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করলো দিল্লির জেএনইউ
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, হাসনাত বললেন ‘প্রত‍্যাশিত নয়’
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
৯ মাসে বৈদেশিক সহায়তা এলো কতটুকু
সর্বাধিক পঠিত
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
সাবেক সেনা সদস্যদের আবেদন পুনর্বিবেচনা করছে সেনাবাহিনী, ধৈর্য ধরার পরামর্শ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
‘পুলসিরাত’ ইসলামিক নাম, তাই পরিবর্তনের নির্দেশ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রসঙ্গ
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
পূজা উদযাপন পরিষদের দুই নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
আরও ১৬ ভারতীয়কে বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে বিএসএফ