X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

জীববৈচিত্র্যময় ঢাকা: উচ্চাভিলাষ নাকি জরুরি?

মারুফা সুলতানা
২২ এপ্রিল ২০২১, ১৫:৫৫আপডেট : ২২ এপ্রিল ২০২১, ১৫:৫৫

মারুফা সুলতানা কোভিড-১৯ বা করোনা আমাদের এক নতুন উপলব্ধি দিয়েছে। আমরা সবাই পরিবেশ নিয়ে আরও বেশি ভাবতে শুরু করেছি। আমরা আরও ভালো করে অনুধাবন করতে শুরু করেছি যে মানুষের জন্যই পরিবেশের যত্ন নেওয়া জরুরি। রক্ষা করা জরুরি আমাদের চারপাশের জীববৈচিত্র্য। কোভিড-১৯-এর প্রভাব থেকে আমরা আমাদের সুরক্ষা ও পরিত্রাণের জন্য যেভাবে একত্রিত হয়েছি, সেভাবে কি আমরা আমাদের প্রভাব থেকে শহরের প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং জীববৈচিত্র্যকে পুনরুদ্ধারের জন্য একসাথে কাজ করতে পারি না? এমন প্রশ্ন নিয়েই ২২ এপ্রিল বিশ্বজুড়ে পালিত হবে  'আর্থ ডে', যার এবারের প্রতিপাদ্য ‘রিস্টোর আওয়ার আর্থ’ অর্থাৎ, বিশ্বের বাস্তুতন্ত্র  ও জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে পৃথিবী পুনরুদ্ধার করা।

করোনাকালীন আমরা, বিশেষ করে শহরবাসীরা আরও গভীরভাবে উপলব্ধি করেছি কীভাবে পাখির গান আমাদের ভালো লাগায়, ছাদ-বাগান বা ছায়াঘেরা পার্কে সময় কাটানো কতটাই মনোরম, লেকের পাড়ে মাছরাঙা কিংবা পানকৌড়ির দেখা পাওয়া কতটাই আনন্দের। এমন অভিজ্ঞতা আমাদের শহুরে জীবন থেকে, বিশেষ করে, ঘনবসতিপূর্ণ ঢাকা শহর থেকে বিলুপ্ত হতে চলেছিল। এমন জীববৈচিত্র্যময় ঢাকা শহরের প্রয়োজনীয়তা এখন নগরবাসীর পাশাপাশি পৌর কর্তৃপক্ষও অনুভব করে। নগরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য পৌর কর্তৃপক্ষ ও সরকার থেকে বেশ কিছু সুন্দর উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। কিন্তু নগর সৌন্দর্য বা তথাকথিত মানব কল্যাণমুখী নগর পরিকল্পনার বাইরে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণমুখী নগর পরিকল্পনার উদ্যোগ জরুরি। আরও স্পষ্টভাবে বললে, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ঢাকায় একটি সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি   ‘নগর জীববৈচিত্র্য কর্মপরিকল্পনা’র আশু প্রয়োজন।

প্রায়শই অনেকে বলেন যে পৃথিবীর অন্যতম দূষিত, ঘনবসতিপূর্ণ এবং দ্রুত নগরায়িত হওয়া ঢাকা শহরকে 'যথেষ্ট জীববৈচিত্র্যময়' করা আর সম্ভব নয়।  কিন্তু এ ধারণা অবশ্যই পুরোপুরি সঠিক নয়। ক্রমবর্ধমান নগরায়ণ সব সময় জীববৈচিত্র্য হ্রাস করে না। প্রকৃতপক্ষে, নগরায়ণের সঙ্গে সঙ্গে শহরের কেন্দ্রগুলোতে জীববৈচিত্র্যের ধীরে ধীরে পরিবর্তন শুরু হয়। কিছু প্রাণী, উদ্ভিদ, পোকামাকড় এই জাতীয় প্রক্রিয়া থেকে উপকৃত হতে পারে, এমনকি গ্রামীণ পরিবেশের তুলনায় শহুরে পরিবেশে কখনও কখনও এদের বৈচিত্র্য বেশিও হতে পারে। নগরবাসী হিসেবে আমরা এই প্রক্রিয়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করি এবং মূলত আমাদের জীবনযাত্রা ও কাজকর্ম প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে শহরাঞ্চলে উদ্ভিদ এবং প্রাণীর বৈচিত্র্য নির্ধারণ করে। শহরবাসীকে তাই সহনশীল হতে হবে এবং বিবেচনা করতে হবে যে বিভিন্ন প্রজাতি, জিনগত এবং বাস্তুতন্ত্রের স্তরে বৈচিত্র্যতা শুধু গ্রাম ও বন-জঙ্গলে নয়, শহরগুলোতেও বিদ্যমান। এমন উপলব্ধি  আমাদের শহরাঞ্চলে আরও ভালো পরিকল্পনার জন্য সহায়ক হবে।

কোনও প্রাণী বা উদ্ভিদ প্রজাতি যদি স্থানীয়ভাবে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে থাকে, এর সংরক্ষণের জন্য দুটি দিক বিবেচনা করা প্রাথমিকভাবে জরুরি। প্রথমত, এর প্রাকৃতিক আবাসস্থলটি  অক্ষত আছে কিনা তা শনাক্ত করা, এবং দ্বিতীয়ত, এই প্রজাতির ব্যাপারে এই অঞ্চলে বসবাসরত মানুষের মনোভাব কেমন তা বোঝা। প্রাকৃতিক আবাসস্থল অক্ষত থাকলে, মানুষের ইতিবাচক মনোভাব ও সহনশীলতা সেই প্রজাতিকে সংরক্ষণের সুযোগ দেয়। তবে প্রাকৃতিক আবাসস্থল সম্পূর্ণরূপে নষ্ট  হয়ে গেলে দেরিতে নেওয়া যে কোনও  সংরক্ষণের কাজ ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পরবর্তী ঘটনাটি খুব সম্ভবত ঢাকা শহরের ক্ষেত্রে ঘটতে যাচ্ছে। ঢাকা শহরের সমস্যাটি হলো, এখানে জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য যথাযথ এবং সমন্বিত কার্যক্রম নিতে আমরা ইতোমধ্যে অনেকটা সময় নষ্ট করে ফেলেছি। তাছাড়া, নগরায়ণের দ্বারা ঢাকা শহরের জীববৈচিত্র্য কীভাবে প্রভাবিত হচ্ছে, তা নিয়ে গবেষণারও ঘাটতি রয়েছে। তাই, প্রাথমিক পর্যায়ে, ঢাকায় শহুরে-জীববৈচিত্র্যের  উপাদানগুলো চিহ্নিত করে এদের বর্তমান পরিস্থিতি সঠিকভাবে নথিভুক্ত করা দরকার। এই তথ্যের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পদক্ষেপগুলো চিহ্নিত করা সহজ হবে। এখানে উল্লেখ্য, শহর অঞ্চলে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের পদক্ষেপ সাধারণত বন বা গ্রাম অঞ্চলের পদক্ষেপের চেয়ে আলাদা, এমনকি জটিল হতে পারে। শহরাঞ্চলে  কোনও রকমের পরিকল্পনা ব্যতীত জীববৈচিত্র্য কখনোই সুরক্ষিত নয় এবং যেকোনও পরিকল্পনাতেই বিবেচনায় রাখতে হবে যে জীববৈচিত্র্য এবং শহরবাসী  উভয়ই একই বাসস্থানের অংশীদার। প্রকৃতপক্ষে, মানবকল্যাণ এবং জীববৈচিত্র্য একে অপরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তাই নগর পরিকল্পনায় যদি উভয়কে একত্রিত করা হয়, জীববৈচিত্র্য এবং শহরবাসী উভয়ই পাশাপাশি এবং একসাথে ভালো থাকবে।

তবে আমাদের নগর কর্তৃপক্ষ যেভাবে স্থানীয় বাসিন্দাদের আবাসন, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে, এমতাবস্থায়, পাশাপাশি শহরটিকে জীববৈচিত্র্যময় করে তোলা অবশ্যই সহজ নয়। সেজন্যই মূলত ঢাকা শহরে জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য একটি  পৃথক দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এখনই দরকার। শুধু পশ্চিমা বিশ্বের শহর থেকে নয়, আমাদের এশিয়ায় অবস্থিত অনেক শহর থেকেও আমরা এমনই ধারণা পাই। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়  অবস্থিত সিঙ্গাপুর বিশ্বব্যাপী সবুজ শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই শহরটিতে দ্রুত শিল্পায়ন ও নগরায়ণের কারণে কর্তৃপক্ষ শহুরে সবুজ অঞ্চল এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাসের বিষয়টি ১৯৬০ সালের দিকে লক্ষ করে এবং‌ পরবর্তী বছরগুলোতে শহরে প্রচুর সবুজায়ন করার জন্য এক উচ্চাভিলাষী উদ্যোগ নেয়। যার ফলস্বরূপ ২০০০ সালের শেষে, অর্থাৎ ৩০ বছরেরও বেশি সময় কাজের পর, প্রায় ৪৭% সবুজায়নের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর বিশ্বব্যাপী সবুজ শহরগুলোর মডেল হয়ে ওঠে। মধ্যপ্রাচ্যের শহর দুবাই আমাদের আরও একটি উদাহরণ হতে পারে, যেখানে কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি একটি উচ্চাভিলাষী ‘নগর পরিকল্পনা ২০৪০’ গ্রহণ করেছে, যার একটি লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে: ৬০% শহরাঞ্চল প্রাকৃতিক সংরক্ষণ জায়গায় পরিণত করা। দুবাই তাদের এই পরিকল্পনাকে আগামী ২০ বছরের শহরে ‘জীবনের পরিকল্পনা’ হিসাবে তুলে করেছে, যা কেবল মানুষের কল্যাণকে নয়, প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও জীববৈচিত্র্য সুরক্ষার মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে। দক্ষিণ এশিয়ায়, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত, ন্যাশনাল বায়োডাইভার্সিটি স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান (এনবিএসএপি)-এর মধ্যে নগর জীববৈচিত্র্যের জন্য সুনির্দিষ্ট একটি বিভাগকে একীভূত করেছে। এতে বলা হয়েছে কীভাবে জীববৈচিত্র্যকে নগরের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় সংযুক্ত করা হয়েছে- যেমন, দিল্লির পরিকল্পনায়, নগরীর আশপাশের কয়েকটি পার্ক পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।  প্রথম ভারতীয় শহর হিসাবে কোচি (Kochi), সকলের অংশগ্রহণমূলক পরিকল্পনা এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে একীকরণের মাধ্যমে, এর জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করেছে। এছাড়া, এশিয়ার বেশ কয়েকটি শহর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে তাদের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করতে ‘সিটি বায়োডাইভার্সিটি ইনডেক্স’ ব্যবহার করছে। শহরে স্থানীয় পর্যায়ে স্ব-মূল্যায়নের জন্য ‘সিটি বায়োডাইভার্সিটি ইনডেক্স’ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মাপকাঠি। এটিতে ২৩টি সূচক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যার ভিত্তিতে একটি শহর তার তিনটি মূল উপাদানের অবস্থা বুঝতে সক্ষম হবে- শহরের স্থানীয় জীববৈচিত্র্য, বাস্তুতন্ত্রের উপকারী দিক, এবং জীববৈচিত্র্য পরিকল্পনায় সুশাসন ও ব্যবস্থাপনা।

প্রতিটি শহর অনন্য বা আলাদা, তাই নগর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং সুরক্ষার জন্য যেকোনও শহরের নিজস্ব পরিকল্পনা এবং কার্যক্রমের প্রয়োজন। পাশাপাশি নগরায়ণ পরিকল্পনার বিভিন্ন নীতিমালায় 'জীববৈচিত্র্য' সংরক্ষণের যথেষ্ট উল্লেখ থাকা এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া দরকার। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক এনবিএসএপি ইতোমধ্যে শহুরে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছে। তবে এনবিএসএপিতে আমাদের শহরগুলোতে কীভাবে নগর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা হবে/যেতে পারে তার সঠিক নির্দেশনা সংযুক্ত করা প্রয়োজন। যেমন, আমাদের ঢাকার মতো শহরে, একটি পৃথক সুনির্দিষ্ট ‘নগর জীববৈচিত্র্য কর্ম পরিকল্পনা’ প্রয়োজন, যা জীববৈচিত্র্যের জন্য পরিবেশগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোকে পুনরুদ্ধার এবং সংরক্ষণের প্রক্রিয়াকে সমন্বয় করতে পারে। এনবিএসএপিতে ঢাকার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের কথা বলা হয়েছে, যেখানে মূল লক্ষ্য ছিল জলাভূমি পুনরুদ্ধার, যেমন - বেগুনবাড়ি ও হাতিরঝিল উন্নয়ন প্রকল্প। ঢাকা শহরে একই ধরনের ভবিষ্যৎ কোনও প্রকল্প হলে তাতে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের দিকগুলো আরও দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত করা যেতে  পারে। যেমন, লেক/ঝিল পাড়ে গাছপালা এবং ঝোপঝাড় বৃদ্ধি ও তাদের রক্ষণাবেক্ষণ, এবং লেক সংলগ্ন কিছু ছোট সবুজ পার্ক তৈরি করা গেলে কিছুটা হলেও প্রাকৃতিক অঞ্চল তৈরি হবে, যা থেকে পাখি এবং পোকামাকড়েরা উপকৃত হবে। পাশাপাশি সাধারণ শহরবাসী কিছুটা হলেও প্রকৃতির ছোঁয়া পাবে।

জীববৈচিত্র্য টিকিয়ে রাখতে নগর পরিকল্পনায় সমন্বিত কার্যক্রম বেশি সফলতা দিতে পারে - যেমন, অবশিষ্ট সবুজ পার্কগুলোর পুনরুদ্ধার এবং সুরক্ষা দেওয়া, রাস্তার পাশে ও পরিত্যক্ত জায়গায় গাছপালা লাগানোর মাধ্যমে সবুজ করিডোর তৈরি করা, পার্কগুলোর পরিবেশে বৈচিত্র্য (যেমন: বড়গাছ, ঝোপঝাড়, জলাধার) নিয়ে আসা, ছাদ বাগান করতে এবং বাড়ির আশপাশে গাছ লাগাতে শহরবাসীকে উদ্বুদ্ধ করা, এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য একাধিক জীববৈচিত্র্য সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম থাকা দরকার। তবে, ভবিষ্যতের এমন যেকোনও প্রকল্প গ্রহণের প্রথম পর্যায় থেকেই স্থাপত্য/অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকৌশলীদের পাশাপাশি, অবশ্যই অন্যান্য ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞদেরও, যেমন, উদ্ভিদবিদ, জীববিজ্ঞানী, বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ, সমাজবিজ্ঞানী, পানি বিষয়ক গবেষকদের জড়িত করার বিষয়টি বিবেচনা করা দরকার।

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে, 'টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি ১১)' নগর পরিকল্পনার  কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এমন টেকসই নগরায়ণের লক্ষ্যে, ঢাকা শহরে স্থানীয় পর্যায়ে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা শুরু করা হলে তাতে কেবল পশুপাখি, গাছপালা নয়, প্রকৃতির সাথে ঢাকাবাসীর হারিয়ে যাওয়া অভিজ্ঞতাও পুনরুদ্ধার হবে। জীববৈচিত্র্যময় ঢাকা উচ্চাভিলাষ মনে হতে পারে, কিন্তু এটি আমাদের জন্য জরুরি ।

 
লেখক: শহুরে জীববৈচিত্র্য বিষয়ক গবেষক; পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব ফ্রাইবুর্গ, জার্মানি।

ইমেইল- [email protected]

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
তীব্র গরমে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুন
তীব্র গরমে সিল্কসিটি ট্রেনে আগুন
দ্বিতীয় বিয়ে করায় স্বামীর অঙ্গহানি করলেন স্ত্রী
দ্বিতীয় বিয়ে করায় স্বামীর অঙ্গহানি করলেন স্ত্রী
প্রচণ্ড গরমেও ভোটকেন্দ্রে ভোটার, ভোটদানের হার ৬১ শতাংশ
ভারতে দ্বিতীয় দফায় ভোটপ্রচণ্ড গরমেও ভোটকেন্দ্রে ভোটার, ভোটদানের হার ৬১ শতাংশ
‘খেলাধুলার মাধ্যমে বেড়ে ওঠা ব্যক্তিরা দ্রুত নেতৃত্ব দিতে সক্ষম’
‘খেলাধুলার মাধ্যমে বেড়ে ওঠা ব্যক্তিরা দ্রুত নেতৃত্ব দিতে সক্ষম’
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ