X
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
২২ বৈশাখ ১৪৩১

ইরান, ফিলিস্তিন ইস্যুতে ম্যার্কেল ও বেনেতের মতপার্থক্য

বিদেশ ডেস্ক
১০ অক্টোবর ২০২১, ১৯:৫৮আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২১, ১৯:৫৮

জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ম্যার্কেল রবিবার ইসরায়েলে শেষ সফরে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছেন। কিন্তু দুই ঘনিষ্ঠ মিত্রের মধ্যে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে মতপার্থক্য দ্রুতই সামনে এসেছে।

ম্যার্কেল বলেছেন, 'জার্মানি ইরানের সঙ্গে আন্তর্জাতিক পারমাণবিক চুক্তিতে ফিরতে আগ্রহী'। এমন পদক্ষেপের বিরোধিতা করে আসছে ইসরায়েল।

তিনি আরও বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে ইসরায়েলের কয়েক দশকের বিরোধ নিষ্পত্তির সবচেয়ে ভালো উপায় হলো দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।

ম্যার্কেলের ১৬ বছরের শাসনামলে জার্মানি ও ইসরায়েলের মধ্যে যে কয়েকটি বিষয়ে দ্বিমত ছিল দ্বি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সেগুলোর একটি। এছাড়া ইসরায়েলকে আকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে গেছেন জার্মান নেতা।  যে কোনও বিষয়ে সত্যিকার বন্ধু ইসরায়েলকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। ইসরায়েলের নিরাপত্তার প্রতি জার্মানির প্রতিশ্রুতির কথাও তিনি বারবার তুলে ধরেছেন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেতের সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, এই পর্যায়ে আমার মনে হয়, পরিস্থিতি প্রায় আশাহীন হলেও দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সমাধান বাতিল করা উচিত হবে না, এটিকে আলোচনা থেকে বাদ দেওয়া যাবে না। ফিলিস্তিনিদের একটি রাষ্ট্রে নিরাপদে বেঁচে থাকতে পারা উচিত।

তিনি আরও বলেছেন, দখলকৃত ভূখণ্ডে ইসরায়েলের বসতি স্থাপন ফিলিস্তিনিদের জন্য সহযোগিতামূলক না। 

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের আন্দোলনের সাবেক সমর্থক নাফতালি বেনেত দ্রুতই ম্যার্কেলের বক্তব্যের জবাব দেন।তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা অনুসারে, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র মানে হলো সন্ত্রাসের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। যার অবস্থান আমার বাড়ি থেকে মাত্র সাত মিনিট দূরত্বে।

নিজেকে ‘বাস্তববাদী মানুষ’ উল্লেখ করে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, তিনি পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের জীবনমান উন্নত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত আছেন। সূত্র: এপি

/এএ/
সম্পর্কিত
যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনে কনজারভেটিভদের বড় পরাজয়
রাফাহতে অভিযানের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে ইসরায়েল
কায়রো সফরে যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
বাড়ি ফেরার পথে বজ্রাঘাতে বাবুর্চির মৃত্যু, সারা রাত রাস্তায় পড়ে ছিল লাশ
বাড়ি ফেরার পথে বজ্রাঘাতে বাবুর্চির মৃত্যু, সারা রাত রাস্তায় পড়ে ছিল লাশ
বাড়িতে বিস্ফোরণে আহত স্কুলছাত্রী মারা গেছে
বাড়িতে বিস্ফোরণে আহত স্কুলছাত্রী মারা গেছে
অননুমোদিত স্টিকারে ৩৬৩ মামলা, দুই হাজার গাড়ি ডাম্পিং: ট্রাফিক পুলিশ
অননুমোদিত স্টিকারে ৩৬৩ মামলা, দুই হাজার গাড়ি ডাম্পিং: ট্রাফিক পুলিশ
অজানা তথ্য সামনে আনলেন পরিণীতি
অজানা তথ্য সামনে আনলেন পরিণীতি
সর্বাধিক পঠিত
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
মাঠ প্রশাসনে বিতর্কিত কর্মকর্তাদের লাগাম টানবে সরকার
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
রবিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা, শনিবারও চলবে ক্লাস
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
জাল দলিলে ৫০ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ!
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ
মিল্টন সমাদ্দারের তিন মামলার বাদীরই মুখে কুলুপ
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি
স্বর্ণের ভরিতে বাড়লো ১ হাজার টাকার বেশি