X
রবিবার, ১২ মে ২০২৪
২৯ বৈশাখ ১৪৩১

বঙ্গবন্ধু রক্ত দিয়ে জাতির ঋণ শোধ করেছেন: জাফরুল্লাহ চৌধুরী

সালমান তারেক শাকিল
২৭ মার্চ ২০২১, ১৪:৪৬আপডেট : ২৭ মার্চ ২০২১, ২৩:০৫

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের নির্মম হত্যাকাণ্ডের দুদিন আগে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অন্যতম ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ১৩ আগস্ট সকালে গিয়েছিলেন গণভবনে। ১৫ আগস্ট সকালে লন্ডনের হিথ্রু বিমানবন্দরে নেমেই শুনলেন বঙ্গবন্ধু নেই। ১৩ আগস্ট তার সঙ্গে কী কথা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর? গত ২০ মার্চ দুপুরে রাজধানীর গণস্বাস্থ্যনগর হাসপাতালে নিজের কার্যালয়ে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে একান্ত আলাপে শোনালেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার শেষ কথাবার্তা।

বাংলা ট্রিবিউন: ১৩ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কী কথা হয়েছিল আপনার?

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: উনি (বঙ্গবন্ধু) সাভার থানার একজনকে দিয়ে খবর পাঠালেন, আমাকে গিয়ে দেখা করার জন্য। আমি দেখা করি। সকাল সাড়ে ৯-১০টা বাজে। আমি সাভার থেকে এসেছি। উনি স্ট্রেইট বলে বসলেন-‘ডাক্তার আমি স্থির করছি, আমি তোমার পার্টি (সমাজতান্ত্রিক আদর্শ) করবো।’

আমি বললাম, ‘মুজিব ভাই আপনি এতে স্থির হতে পারলেন! আমি তো স্থির হতে পারলাম না।’ এই জাতীয় আলাপ শুরু হলো। উনার সঙ্গে খুব সহজে কথা বলা যেতো। খুব হৃদয়বান মানুষ ছিলেন।

উনি বললেন, ‘না না, আমি ঠিক করে দেখলাম, মানুষের সব কিছুতে সমতা আনতে হলে, বাংলাদেশের মানুষের উন্নতি করাতে হলে, আমাকে তোমাদের সঙ্গে থেকেই করতে হবে।’

আমি বুঝতে পারছি উনি কোনদিকে যাচ্ছেন। আমি বললাম, মুজিব ভাই আপনি তো সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না।

উনার যখন খেয়াল হতো আমি বিলাতফেরত ডাক্তার, তখন তিনি ‘আপনি’ করে বলতেন। আর যখন খেয়াল হতো ছোটবেলা থেকে চিনি, তখন ‘তুই’ ‘তুমি’ করে বলতেন। তো বললেন, ‘দেখো, এই সাড়ে সাত কোটি মানুষের খাবার যোগাতে হলে, তাদের সমান করতে হলে, আমাকে খুব রাস্টিক অ্যাকশন নিতে হবে। তাই স্থির করছি, তোদের পার্টি করবো, দল করবো। সবাইকে নিয়া। তোকে জয়েন করতে হবে।’

আমি বললাম, মুজিব ভাই এইটা কইরেন না। কেননা আপনি তো এটাতে বিশ্বাস করেন না। এই যে ব্রিটেন, ওরা কিন্তু সমাজতান্ত্রিক দেশ না, পুঁজিবাদী। সুইডেন, আমেরিকা, এরাও কিন্তু সমাজতান্ত্রিক দেশ না। এরা যেটা করেছে, মানুষের জন্য কতগুলো কল্যাণকর ব্যবস্থা নিয়েছে। চাকরি না থাকলে বেতন দেবে, ভাতা দেবে, ইত্যাদি।

উনার সামনে তর্ক করা যেতো, আলাপ করা যেতো। তো আমি বললাম, মুজিব ভাই আপনার মনে আছে, আপনার একটা স্ট্যান্ডার্ড জোক ছিল, ‘ভলগার পাড়ে বৃষ্টি হয়েছে, রমনার মাঠে লাল মিয়ারা ছাতা তুলে ধরেছে।’ তখন বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘এই তোরে এটা মনে রাখতে বলেছে কে?’

হেসে হেসে কথা বলছিলেন তিনি। আমি বললাম মুজিব ভাই, দেখেন, আপনি এটা যেভাবে চিন্তা করেছেন, বাকশাল করাটা ঠিক কাজ হবে না। আজকে আপনাকে একটা জিনিস ফ্রি রাখতে হবে। যদি আপনি এটা বিশ্বাস করতেন। মানে, আপনি মসজিদের ইমাম খুঁজতেছেন, আর কিছু থাক না থাক একটা গুণ তার থাকতেই হবে, সেটা কী? তাকে এটা বিশ্বাস করতে হবে যে, ‘আল্লাহ এক, রাসুল তাঁর প্রেরিত’। ব্যক্তি চোর, বাটপার, লুচ্চা হতে পারে, কিন্তু তাঁর বিশ্বাস থাকতে হবে। তো আপনারও সমাজতন্ত্রের জন্য বিশ্বাস থাকতে হবে।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী উনি বললেন, ‘দেখো ডাক্তার, তোমার মনে আছে, তোমার বউরে নিয়া তুমি কক্সবাজারে গেছিলা, রাত্রে ছিলা কম্বল পাইছিলা না। আমারে আইসা কইছিলা যে কম্বল নাই। তখন আমি কী কইছিলাম। তোরা সব চুরি কইরা খাইয়া ফেলতাছোস। এই দেখ ডাক্তার তাঁর বিদেশি বউ, শীতে কষ্ট পাইছে। তো এরা তো রয়ে গেছে। সব লুটেপুটে খেয়ে ফেলবে। তাই তোরা সব একত্র হতে হবে।’

উনার অদ্ভুত স্মরণশক্তি ছিল। পৃথিবীতে আমার বহু রাষ্ট্রনায়কের সঙ্গে দেখা হয়েছে, আলাপ-পরিচয় হয়েছে। কিন্তু তাঁর মতো এতো স্মরণশক্তি দেখিনি। একবার উনি যা দেখতেন, মনে রাখতে পারতেন।

তো যাই হোক, উনি বললেন- ‘তোরা না থাকলে সব চোরেরা লুটপাট করে খেয়ে ফেলবে।’ আমি বললাম, আপনি আমারে চান কেন? উনি বললেন, ‘তুই বুদ্ধিমান, সৎ। না হলে কী গ্রামে পড়ে থাকতি! তো আমি তোদেরকে নিয়েই করতে চাই।’

বাংলা ট্রিবিউন: এরপর?

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: তো আমি বললাম, আপনি বলতেছেন, আমি সৎ। আপনি জানেন আমার বউ বিদেশে অসুস্থ। আর আপনার সরকার আমাকে যাইতে দেয় না। উনি কয়-‘অ্যাঁ! যাইতে দিবে না মানে, তুই তো বিলাত থেকে আইছিলি।’

বাংলা ট্রিবিউন: বিলাত থেকে বাংলাদেশে সর্বশেষ ফিরলেন কতো সালে?

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: আমি তো যুদ্ধের সময় এসেছি, আর যাইনি।

বাংলা ট্রিবিউন: তো বলছিলেন বঙ্গবন্ধু আপনাকে বললেন, কে যেতে দেয় না।

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: তো উনি (বঙ্গবন্ধু) বললেন- ‘কে দেয় না?’ আমি বললাম, হেলথ মিনিস্ট্রি দেয় না। একটা পারমিশন লাগে। উনি ওখান থেকে ফোন করলেন, ‘ওর এনওসি নিয়ে আসো’। তখনকার দিনে এত কাগজপত্রও ছিল না। সাদা কাগজে লেখা-ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আবার রিপিট করলেন উনি—‘এরা তো সব পালায়া গেছিল। আর তুই তো বিলাত থেকে যুদ্ধ করতে আসছস।’

আমি জীবনে আওয়ামী লীগ করি নাই। আওয়ামী লীগের বিরোধী পার্টি করেছি। ছাত্রলীগের বিরোধী পার্টি করেছি। কিন্তু এই ভক্তিটা কোথা থেকে এসেছে? আমি তাঁকে কাছে থেকে দেখেছি বলে। শেখ মুজিবকে আমি কাছে থেকে দেখেছি বলেই আমার মনে এই জিনিসগুলো আছে। তো সঙ্গে সঙ্গে টাইপ করে নিয়ে আসলো কাগজ। তিনবার চা খাওয়ালেন উনি। কারণ সেক্রেটারিয়েট (সচিবালয়) থেকে গণভবনে টাইপ করে আসতে একটু সময় লাগে। তখনকার সময়ে সব কিছু টাইপ করে আনতে হতো।

বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদক সালমান তারেক শাকিলের সঙ্গে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউন: এনওসি এলো সচিবালয় থেকে, এরপর?

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: আসার পর বললেন, ‘এখন যাইতে পারবি।’ আমি বললাম, হ্যাঁ পারবো। টিকিট তো আছে। কিন্তু একটা অসুবিধা আছে। বললেন- কী? আমি বললাম, বিলেতে আমার টাকা-পয়সা আছে। কিন্তু এখানে তো আমার কাছে পাউন্ড নাই। ১০ পাউন্ড দরকার হবে। লন্ডনের এয়ারপোর্ট থেকে গাড়িতে যাইতে তিন পাউন্ড লাগে। উনি বললে- ‘ওইটা কে দেয়?’ বললাম, বাংলাদেশ ব্যাংক দেয়। তখন উনি আবার ফোন করেছেন- ‘এই ডাক্তারকে ১০টা পাউন্ড দিতে হবে।’

বাংলা ট্রিবিউন: বঙ্গব্ন্ধু ফোন করেছেন কাকে, গভর্নরকে?

ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: হ্যাঁ। এরপর বসে আছি। বিভিন্ন আলাপ হয়। উনি কিন্তু খুব পটাইতে পারতেন। ১০টা পাউন্ড এনে দিলেন। তো উনার ওখানে বসেই আমার ফ্লাইট বুক করলাম। কারণ আমার টিকিটতো বিলেত থেকে নিয়ে এসেছি। রিটার্ন টিকিট ছিল। তো যখন যাচ্ছি আবার বললেন- ‘আইসা কিন্তু আমার বাকশালে জয়েন করতে হবে।’

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি যাওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু এটা বলছিলেন?

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: হ্যাঁ, আবার বলতেছেন- ‘যা তোর বউকে দেখ।’ এত উদার ব্যক্তি ছিলেন উনি।

বাংলা ট্রিবিউন: আপনি রওনা দিলেন কখন?

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: পরের দিন রওনা দিলাম।

বাংলা ট্রিবিউন: মানে ১৪ আগস্ট?

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: হ্যাঁ, রাতে। ফ্লাইট ছিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের। আমি যখন ১৫ তারিখ সকালের দিকে পৌঁছালাম, তখনও চোখে ঘুম। এয়ারপোর্টে আমার নাম ধরে ডাকাডাকি করছে। ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী! এনাউন্সমেন্ট হচ্ছে। আমি হাত ওঠালাম। একদল সাংবাদিক ঘিরে ধরলো। বললো, ‘ইয়োর প্রাইম মিনিস্টার হ্যাভ বিন কিল্ড।’ আমি বোকার মতো তাকিয়ে আছি। তারা বললো, ‘মি. শেখ মুজিবুর রহমান হ্যাভ বিন কিল্ড। হোয়াট ইস ইয়োর রি-একশন?’

আমি বললাম, আমি তো কালকেই দেখা করে আসলাম! অজান্তেই চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো। অনেক কষ্ট করে বললাম, ‘হি পেইড দ্য ডেবট অব দ্য ন্যাশন, বাই হিজ ওন ব্লাড’। উনি জাতির ঋণ পরিশোধ করেছেন, নিজের রক্ত দিয়ে। এটাই ছিল আমার প্রথম প্রতিক্রিয়া। ঠিক একই সময়ে আবদুল মালিক উকিল বলেছে, ‘জালিমের হাত থেকে দেশ রক্ষা পেয়েছে’।

বাংলা ট্রিবিউন: গণস্বাস্থ্য তো বঙ্গবন্ধুর দেওয়া জমিতেই হলো।

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: উনি নাম ঠিক করে দিয়েছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র (পিপলস হেলথ সেন্টার)। ৩১ একর জমি তো উনিই দিয়েছেন।

বাংলা ট্রিবিউন: এটা তো আপনি সভা-সেমিনারে অনেকবার বলেছেন।

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: যেটা সত্য সেটা বলবো। আজকে উনি নাই বলে ওটা অস্বীকার করবো নাকি? আমি হাসিনাকেও (প্রধানমন্ত্রী) বলেছিলাম, আপনারা এমন কিছু কইরেন না। জাতির ঐক্য দরকার।

হাসিনার আবার ভালো গুণও আছে। বলে, কী করতে হবে ভাই? বললাম, এক কাজ করেন, উনার পাশে মওলানা ভাসানিকে বসায়া দেন। মওলানা ভাসানির তো পার্টি-টার্টি নাই। তাঁর কোনও লাভ হবে না ছবিটা থাকলে। আর মুজিব ভাইয়ের নিচে জেনারেল ওসমানীকে বসান। আর জিয়াউর রহমানকে বসায়ে দেন। উনি থমকে গেলেন। এই জাতীয় কথা কেউ বলে নাই। তা হলে হবে কী? জাতীর মধ্যে বিভেদ থাকবে না। বললেন, ‘এটা ভাই কোনও কথা হলো?’

বাংলা ট্রিবিউন: প্রথমবার বিলেত গেলেন কবে? লন্ডনে থাকতেন কোথায়?

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী: ১৯৬৫ সালে। এফআরসিএস করতে। ঢাকা মেডিক্যাল পাস করে গিয়েছিলাম। (হেসে বললেন) আমার সে জীবনযাত্রা বলে লাভ নাই। লন্ডনে প্লেন চালাতাম। প্রাইভেট প্লেনের লাইসেন্স ছিল। প্রিন্স ফিলিপরা যে দোকানে স্যুট বানাতো, সেই দর্জি আমারও স্যুটও বানাতো। কোনোদিন দোকানে গিয়ে কাপড় কিনি নাই। টেইলর আসতো। আমার মাপ নিয়ে ফিটিং করে আবার দিয়ে যেত। ওই জাতীয় বিলাসি জীবন কাটিয়েছি। আমার গাড়ি ছিল সিট্রোন ডিএস মডেলের। একটা চাকা নষ্ট হলেও আরও কয়েক কিলোমিটার যেতে পারে এই গাড়ি। এসব ছিল যুদ্ধের আগের কাহিনী।

বাংলা ট্রিবিউন: জিম্বাবুয়ের রবার্ট মুগাবেকে অক্সফোর্ডের আসন ছেড়ে দিয়ে চলে আসলেন। তার জন্য চিঠিও লিখলেন, সেটা কবেকার কথা?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী: মুগাবের জন্য আসন তো ছেড়েছিই। সব কিছুই ছেড়েছি। আমার খুব দামি গাড়ি ছেড়ে এসেছি। ওটা যুদ্ধের অনেক আগের কথা। বিলাতে যাওয়ার কিছুদিন পর, বছর দুয়েক পর ’৬৭ সালের কথা। মুগাবে তখন অক্সফোর্ডে পড়ে। ওই সময় মুগাবে জিম্বাবুয়ের আন্দোলনে যুক্ত ছিল। ব্রিটেন থেকে তাকে প্রায় বের করে দিচ্ছিল বলা যায়। ওরা বললো, ও কনট্রাক্ট ভায়োলেট করেছে। সময় শেষ। তিন বছর থাকার কথা, সাত বছর থাকছে। ইত্যাদি কলোনিয়াল কথাবার্তা। তখন আমি যোগাযোগ করি। বলি, ‘ঠিকাছে, আমি ফিরে যাচ্ছি, আমার জায়গায় মুগাবেকে রাখো।’

বাংলা ট্রিবিউন: কার কাছে এই আবেদন করলেন?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী: ব্রিটিশ একটি পত্রিকাতে চিঠি লিখলাম। তারা সে চিঠি স্থানীয় গোয়েন্দাদের দেয়। তখন তারা ভাবলো- ‘সর্বনাশ, এই চিঠি প্রকাশ হলে…’। তখন গোয়েন্দারা আমার সঙ্গে কথা বললো। আমি বললাম, না আমি ফিরে যাবোই।

বাংলা ট্রিবিউন: ব্রিটিশ পত্রিকায় চিঠি দিলেন প্রকাশ করতে?

জাফরুল্লাহ চৌধুরী: ওরা না ছেপে গোয়েন্দাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানালো, পত্রিকার এডিটরের সঙ্গে কথা হয়েছে। তোমরা চিঠি তারা ছাপবে না। তোমার আবেদন গ্রহণ করা হবে। মুগাবেকে এক্সটেনশন দেওয়া হবে। যাই হোক, পরে মুগাবে যখন খারাপ হয়ে গেল, আমি জিম্বাবুয়ের একজনকে বলেছিলাম, আমার দুর্ভাগ্য, এই লোকের জন্য ফাইট করেছিলাম।

ছবি: সাজ্জাদ হোসেন।

 

/এসটিএস/এফএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
সর্বহারা সিপিএম পার্টির কোটিপতি প্রার্থীরা
সর্বহারা সিপিএম পার্টির কোটিপতি প্রার্থীরা
ডিজিটাল ডিভাইসে জানানো হতো উত্তর, ১০ মিনিটে পরীক্ষা শেষ!
৭ জন গ্রেফতারডিজিটাল ডিভাইসে জানানো হতো উত্তর, ১০ মিনিটে পরীক্ষা শেষ!
হালাল খাদ্যের বাজার ধরতে কমপ্লায়েন্স ইকো-সিস্টেম গড়ে তোলার আহ্বান
হালাল খাদ্যের বাজার ধরতে কমপ্লায়েন্স ইকো-সিস্টেম গড়ে তোলার আহ্বান
ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি
ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি হাতিয়ে নিতো চক্রটি
সর্বাধিক পঠিত
ইএফডিতে নজর দিয়ে হিরো হতে পারেন এনবিআরের চেয়ারম্যান
ইএফডিতে নজর দিয়ে হিরো হতে পারেন এনবিআরের চেয়ারম্যান
এসএসসি পরীক্ষার ফল জানা যাবে যেভাবে
এসএসসি পরীক্ষার ফল জানা যাবে যেভাবে
টাকা দিয়ে কেনা সনদের তালিকা পেয়েছি: ডিবি হারুন
টাকা দিয়ে কেনা সনদের তালিকা পেয়েছি: ডিবি হারুন
সোনার দাম আরও বাড়লো
সোনার দাম আরও বাড়লো
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস