X
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
১৫ বৈশাখ ১৪৩১

বজ্রপাত নিয়ে জনসচেতনতা বেড়েছে, কমেছে প্রাণহানি

শফিকুল ইসলাম
১৩ জুলাই ২০২৩, ২৩:৫৯আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২৩, ২৩:৫৯

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশে বজ্রপাতে মৃত্যু প্রকট আকার ধারণ করেছিল। তবে এ বছর এর তীব্রতা অনেকটাই কমেছে। সরকারি নানা উদ্যোগে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বজ্রপাতে নিজেকে সেইফ রাখতে নানা কৌশল সম্পর্কে অবহিত হওয়ায় এ বছর বজ্রপাতে মৃত্যু কমেছে বলে মনে করছেন সরকার সংশ্লিষ্টরা।

সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের (এসএসটিএফ) পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে বজ্রপাতে হতাহতের পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি খোলা আকাশের নিচে কাজ করা কৃষকদের মাঝে বজ্রপাত সম্পর্কে সচেতনমূলক কমসূচি পালন করে আসছে।

এসএসটিএফ-এর পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে বজ্রপাতে দেশে প্রথম কেউ মারা যায় মার্চ মাসের ১৫ তারিখে। মার্চ থেকে মে মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত বজ্রপাতে মারা গেছে ৬৬ জন। এর মধ্যে শুধু কৃষি কাজ করতে গিয়েই মৃত্যু হয়েছে ৫১ জনের। নৌকায় থাকা অবস্থায় বা মাছ ধরতে গিয়ে মারা গেছে ১১ জন। এ ছাড়া, বজ্রপাত ও কালবৈশাখী ঝড়ে আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা গেছে ১ জন। বাড়ির আঙিনায় খেলা করার সময় বজ্রপাতে মারা গেছে ৩ জন। চলতি বছর বজ্রপাতে হতাহতের কোনও ঘটনা মার্চের ১৫ তারিখ থেকে শুরু হয়। মার্চ মাসের শেষ দিন পর্যন্ত মারা যায় ১৫ জন। এপ্রিল মাসে মারা যায় ৫০ জন। অন্যদিকে চলতি মে মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত পর্যন্ত মারা গেছে একজন।

দেশে ২০১৬-১৭ সালে বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে সবচেয়ে বেশি। ওই বছর দেশে বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন প্রায় সাড়ে চারশ’ মানুষ। এর মধ্যে একদিনেই মারা যান ৮২ জন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর, বুয়েট, দুর্যোগ ফোরাম, গণমাধ্যমের তথ্য ও একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হিসাবমতে, গত ছয় বছরে সারা দেশে বজ্রপাতে সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে।

ভেস্তে গেছে ১০ লাখ তালগাছের চারা রোপণ প্রকল্প

জনমনে প্রচলিত আছে, আগে বজ্রপাত হলে তা তালগাছ বা অন্য কোনও বড় গাছের ওপর পড়তো। বজ্রপাত এক ধরনের বিদ্যুৎ রশ্মি। তাই বজ্রপাতের ওই রশ্মি গাছ হয়ে তা মাটিতে চলে যেতো। এতে জনমানুষের তেমন ক্ষতি হতো না। কিন্তু গ্রামের পর গ্রাম ঘুরলেও এখন আর তাল গাছ দেখা যায় না। একইভাবে বড় আকারের গাছও এখন আর তেমন নেই। বজ্রপাতের আগাম পূর্বাভাস পাওয়া যায় না। তাই এ দুর্যোগ থেকে সাধারণ মানুষ যেন রেহাই পেতে দেশব্যাপী তালগাছের চারা রোপণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

সরকারের এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধে ২০১৭ সালে দেশব্যাপী তালগাছের চারা রোপণের উদ্যোগ নেয় সরকার। সরকারি উদ্যোগে ১০ লাখ তালগাছের চারাও রোপণ করা হয়। এর সঙ্গে নারিকেল গাছের চারা রোপণেরও পরিকল্পনা করে দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। বিশেষজ্ঞদের অভিমত, গ্রামেগঞ্জে প্রচুর পরিমাণে তালগাছ ও নারিকেল গাছ থাকলে সেগুলো বজ্র নিরোধক হিসেবে কাজ করতে পারে। এর ফলে বজ্রপাতে নিহত হওয়ার ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে মনে করে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, দেশে ২০১৬ সালের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে ২০১৭ সালে সারা দেশে রাস্তার দুই পাশে তালগাছের চারা-আঁটি রোপণের নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই নির্দেশের পর কাবিখা-টিআর প্রকল্পের আওতায় ৩৮ লাখ তালগাছের চারা-আঁটি লাগানোর উদ্যোগ নেয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর। কিন্তু এই ৩৮ লাখ তালগাছ যত্নের অভাবে গাছগুলোর বেশিরভাগ নষ্ট হয়ে গেছে। সে কারণে এটা বাতিল করা হয়েছে। কাবিখা-টিআর প্রকল্পের আওতায় লাগানো তাল গাছগুলো কোনও কাজে আসেনি। গরু-ছাগলে খেয়ে ফেলেছে। তালগাছের চারা রোপণের মাধ্যমে সরকারের কত কোটি টাকা গচ্চা গেছে তারও কোনও হিসাব পাওয়া যায়নি।

কাজে দিয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম

তালগাছ রোপণ কর্মসূচি ভেস্তে গেলেও কাজে দিয়েছে দিয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম। সরকার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি উদ্যোগে হাওর-বাঁওড় অঞ্চলসহ সারা দেশেই লিফলেট বিতরণ ও পোস্টারিং করা হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ ব্যাপারে প্রচারণা চালানো হয়েছে। বিষয়টি বেশ কাজে দিয়েছে।

একই তথ্য জানা গেলো মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেও। পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার কলারদোয়ানিয়া গ্রামের মাঠে কাজ করা কৃষক আসলাম উদ্দিন জানিয়েছেন, আমরা আগের তুলনায় এখন অনেক বেশি সচেতন। আকাশে কালো মেঘ দেখলেই আমরা নিরাপদে চলে আসি। সবার মধ্যেই সচেতনতা বেড়েছে তাই বজ্রপাতে মৃত্যুও কমেছে।

এছাড়াও বজ্রপাতপ্রবণ ১৫ জেলায় মৃত্যু ঠেকাতে নতুন একটি প্রকল্পও হাতে নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ২৩২ কোটি টাকা।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা অনুবিভাগের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের আওতায় বজ্রপাতপ্রবণ এলাকায় এক ডেসিমেল জায়গায় কংক্রিটের শেল্টার করা হবে। বজ্রপাতের সময় মাঠে কাজ করা বা খোলা জায়গায় থাকা মানুষ সেখানে আশ্রয় নেবে। এক কিলোমিটার অন্তর অন্তর নির্মাণ করা হবে একেকটি শেল্টার। একই সঙ্গে বসানো হবে বজ্র নিরোধক যন্ত্র, এসব যন্ত্র ১০০ মিটার এলাকা বজ্রপাত থেকে সুরক্ষা দেবে।

এছাড়াও এই প্রকল্পের আওতায় ১৫ জেলায় বজ্রপাতের ৩০ থেকে ৪০ মিনিট আগে মানুষের মোবাইল ফোনে সতর্ক করে মেসেজ যাবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ ফোরকান উদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, বাংলাদেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে অন্তত ৪০টি বজ্রপাত হয় বলে আন্তর্জাতিক গবেষণায় উঠে এসেছে। পৃথিবীর বজ্রপাতপ্রবণ অঞ্চলের একটি বাংলাদেশ। প্রযুক্তির ব্যবহার করে বজ্রপাতে মৃত্যু কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে, তবে সচেতনতা এবং সতর্কতার কোনও বিকল্প নেই।

বজ্রপাত বৃদ্ধির কারণ

জানা গেছে, বজ্রপাত সৃষ্টির মূল কারণ হচ্ছে বায়ুমণ্ডলে কালো মেঘ বেড়ে যাওয়া। কালো মেঘ সৃষ্টির পেছনে বাতাসে নাইট্রোজেন ও সালফারের পরিমাণ বাড়াকেই দায়ী করেন বিজ্ঞানীরা। জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীতে প্রতি মিনিটে ৮০ লাখ বজ্রপাত সৃষ্টি হয়। উন্নত দেশগুলোতেও একসময় বজ্রপাতে অনেক মানুষের মৃত্যু হতো। তারা বজ্রনিরোধক খুঁটি বা পোল স্থাপন করা, মানুষকে সচেতন করার মধ্য দিয়ে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে এনেছে।

আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গেছে, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবে ঘনঘন বজ্রপাত হচ্ছে। আর এতে বজ্রপাতের তীব্রতাও বেড়েছে। ভূপৃষ্ঠের পানি যখন বাষ্প হয়ে ওপরের দিকে উঠতে থাকে তখন মেঘের নিচের দিকে ভারী অংশের সঙ্গে জলীয়বাষ্পের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে অনেক জলকণা ইলেকট্রন ত্যাগকৃত হয়ে ধনাত্মক চার্জে পরিণত হয়। আবার অনেক জলকনা সে ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক চার্জে পরিণত হয়। চার্জ হওয়া জলীয়বাষ্প মেঘে পরিণত হলে মেঘে বিপুল পরিমাণ স্থির তড়িৎ উৎপন্ন হয়। এসময় অপেক্ষাকৃত হালকা ধনাত্মক আধান মেঘের ওপরে ও অপেক্ষাকৃত ভারী ঋণাত্মক চার্জ নিচে অবস্থান করে। মেঘে এই দুই বিপরীত চার্জ যথেষ্ট পরিমাণে হলে ডিসচার্জ প্রক্রিয়া শুরু হয়। ডিসচার্জিংয়ের ফলে বাতাসের মধ্য দিয়ে বৈদ্যুতিক স্পার্ক প্রবাহিত হয়। এ বৈদ্যুতিক স্পার্কের প্রবাহই বজ্রপাত।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, তাপমাত্রা ও বাতাসে সিসার পরিমাণ বৃদ্ধি, জনজীবনে ধাতব পদার্থের ব্যবহারের আধিক্য, মোবাইল ফোন ব্যবহার ও এর টাওয়ারের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া, বনভূমি বা গ্রামাঞ্চলে উঁচু গাছের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে হ্রাস, জলাভূমি ভরাট ও নদী শুকিয়ে যাওয়া ইত্যাদি বজ্রপাত বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। আর এসবের সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন ও উষ্ণায়নের সম্পর্ক আছে।

বজ্রপাতের সময় যেসব বিষয় মেনে চলতে হবে

দুর্যোগ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, খোলা মাঠ অথবা উঁচু স্থানে থাকবেন না। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা খোলা মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে থাকুন। যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। টিনের চাল, উঁচু গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার বা ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার থেকে দূরে থাকুন। আকাশে কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা বা জলাশয় থেকে দূরে চলে আসুন। বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতর অবস্থান করলে গাড়ির ধাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনও কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। এ সময়ে বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি ও বারান্দার জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন। একই সঙ্গে বজ্রপাতের সময় মোবাইল, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ল্যান্ডফোন, টিভি, ফ্রিজসহ সব বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন দুর্যোগ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, বজ্রপাতের সময় ধাতব হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করবেন না। জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করতে পারেন। বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

তারা বজ্রপাতের সময় ছাউনিবিহীন নৌকায় মাছ ধরতে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ সময় সমুদ্র বা নদীতে থাকলে মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করার অনুরোধ করেছেন। বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ না করার কথা বলেছেন। প্রতিটি বিল্ডিং-এ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন। কোনও বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না-থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়েছেন। বজ্রপাতে কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। বজ্রাহত ব্যক্তির শাস-প্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান জানিয়েছেন, সরকারের বাস্তবমুখী উদ্যোগ আর সচেতনতার ফলে এবছর বজ্রপাতে মানুষের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু কমিয়ে আনা গেছে। আমরা চেষ্টা করছে আরও কিভাবে এই মৃত্যু কমানো যায়। এ বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে।

/ইউএস/
সম্পর্কিত
সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
মাদারীপুরে বজ্রাঘাতে ২ জনের মৃত্যু
বজ্রপাতে কেঁপে উঠলো কলকাতার ধর্মতলা
সর্বশেষ খবর
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন ও বনভূমি রক্ষায় কর্মকর্তাদের নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
মোনাকোর হারে লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজি
বাজারে এলো বাংলা ভাষার স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
বাজারে এলো বাংলা ভাষার স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
চার বছরে আট ফ্লপ, আসছে আরও এক হালি!
চার বছরে আট ফ্লপ, আসছে আরও এক হালি!
সর্বাধিক পঠিত
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
এমন আবহাওয়া আগে দেখেনি ময়মনসিংহের মানুষ
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
‘হিট অফিসার’: পদ কীভাবে নেতিবাচক হয়ে ওঠে
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
স্কুলে আসার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ
প্রাথমিক বাদে সোমবার ৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ