X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন

ফান্ড সংকটে অ্যাওয়ার্ড কমানোর অভিযোগ, নীতিমালার কথা বলছে প্রশাসন

এনায়েত করিম বিজয়, টাঙ্গাইল
০৪ মার্চ ২০২৩, ২০:২৮আপডেট : ০৪ মার্চ ২০২৩, ২০:২৮

ফান্ড সংকটের কারণে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তনে অ্যাওয়ার্ড কমানোর অভিযোগ তুলেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ফান্ড সংকট নেই। নীতিমালা পরিবর্তনের কারণে এবার দুই জনকে চ্যান্সেলর এবং তিন জনকে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে। সেইসঙ্গে ডিনস অ্যাওয়ার্ড বাতিল করা হয়েছে। রবিবার (০৫ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন হবে।

এদিকে, অ্যাওয়ার্ড কমিয়ে আনায় এবং ডিনস অ্যাওয়ার্ড বাতিল করায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।

এরই মধ্যে কৃতি শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার দাবিতে ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক। এতে সাড়া দেননি ভাইস চ্যান্সেলর।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, স্নাতকের ১৫ ও স্নাতকোত্তরের ১৮ বিভাগ থেকে চার হাজার ৪৩৩ জন ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এর মধ্যে স্নাতকের দুই হাজার ৯৫৩ জন ও স্নাতকোত্তরের এক হাজার ৪৮০ জন। এদের মধ্যে তৃতীয় সমাবর্তনে অংশ নিতে এক হাজার ৭২৮ জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাদের মধ্য থেকে ২০১১-১২, ২০১২-১৩, ২০১৩-১৪, ২০১৪-১৫ ও ২০১৫-১৬ সেশনের মাত্র পাঁচ জনকে এবার অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন দুজন ও ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন তিন জন।

ডিগ্রি অর্জনকারী একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড সংকটের কারণে এবার সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে না। ২০১১-১২ থেকে ২০১৫-১৬ পর্যন্ত পাঁচ সেশনের ১৫ করে ৭৫ জন সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থী অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার যোগ্য। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মাত্র পাঁচ জনকে এবার অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল। 

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, অ্যাওয়ার্ড কমিয়ে আনায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। এতে পড়াশোনায় প্রতিযোগিতা কমবে। প্রতি বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড দিলে তাদের মাঝে প্রতিযোগিতা থাকে। অ্যাওয়ার্ড কমিয়ে আনায় প্রতিযোগিতা কমে যাবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সমাপ্তি ঘটে সমাবর্তনের মাধ্যমে। এই দিনে প্রত্যেক শিক্ষার্থী মা-বাবাকে অনুষ্ঠানে নিয়ে আসেন। তাদের সামনে কোনও শিক্ষার্থী অ্যাওয়ার্ড পেলে খুশি হন। কিন্তু এবার কর্তৃপক্ষ অ্যাওয়ার্ড কমিয়ে এনেছে। এজন্য সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা হতাশায় ভুগছেন। অ্যাওয়ার্ড কমিয়ে আনায় শিক্ষায় প্রতিযোগিতা থাকবে না। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে প্রতিটি বিভাগের কৃতি শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড দেওয়া প্রয়োজন ছিল।  

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক জানান, ২০১৩ সালে প্রথম সমাবর্তনে ৫১ জনকে চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর ও ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল। ২০১৬ সালে দ্বিতীয় সমাবর্তনে ২১ শিক্ষার্থীকে চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর ও ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছিল। অথচ এবারের সমাবর্তনে মাত্র পাঁচ জনকে চ্যান্সেলর ও ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে। এবার ডিনস অ্যাওয়ার্ড বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ ২০১১-১২ থেকে ২০১৫-১৬ পর্যন্ত পাঁচ সেশনে ৭৫ শিক্ষার্থী অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার যোগ্য। কিন্তু কর্তৃপক্ষ প্রতি সেশনের বিভাগ থেকে কৃতি শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড দিচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে ১৫টি বিভাগের শিক্ষার্থীরা হতাশায় ভুগছেন। 

তারা আরও জানান, শিক্ষার্থীরা অ্যাওয়ার্ড পেলে পড়াশোনায় আগ্রহ বাড়ে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ জানিয়েছেন। আবার অনেকে প্রতিবাদের সাহস পাচ্ছেন না। এটিকে কেন্দ্র করে এবার সমাবর্তনের আমেজ নেই। 

এদিকে, অ্যাওয়ার্ড বঞ্চিত অনেক শিক্ষার্থী ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। হাবিবুর রহমান নামে এক শিক্ষার্থী লিখেছেন, ‘ভাগ্য, বঞ্চনা নাকি অন্যায়? আমি তৃতীয় সমাবর্তনের একজন গ্র্যাজুয়েট প্রত্যাশী। রাষ্ট্রপতি ব্যতীত সমাবর্তনের আয়োজন। বিশেষ কারণে (এমএসসি সেশন যুক্ত করায় পরবর্তীতে কনভোকেশনে অংশগ্রহণের সুযোগ না থাকা, পিএইচডির জন্য বাইরে যাওয়া এবং অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তির আশায়) রেজিস্ট্রেশন করেছি। আমি আইসিটি বিভাগের ২০১১-১২ সেশনে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সিজিপিএ ৩.৮৮ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক-২০১৭ পেয়েছিলাম। সেখানে ডিনস অ্যাওয়ার্ড নাকি এই বলে বাতিল করা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পেলে আর কি কোনও পদকের দরকার আছে? হ্যাঁ আমিও তাই মনে করি। কিন্তু যে পদক প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক পাওয়ার আগেই পাওয়ার কথা, সেটা কনভোকেশন দেরিতে হওয়ায় পরে পাইলে দোষটা আসলে কাকে দেওয়া উচিত, তা আমি জানি না।’ 

তিনি আরও লিখেছেন, ‘এবার আসি এমএসসির ফল নিয়ে। আইসিটি বিভাগ থেকে ২০১৫-১৬ সেশনে ৪.০০ নিয়ে পুরো সেশনে প্রথম স্থান লাভ করি (অন্য বিভাগে কেউ থাকলে যৌথ হবে)। অ্যাওয়ার্ডের পরিমাণ নাকি বেশি হওয়ায় পুরো এমএসসি প্রোগ্রামকেই অ্যাওয়ার্ড থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় কনভোকেশনের নিয়ম অনুযায়ী আমার সর্বনিম্ন দুটি (এমএসসি ও বিএসসি) ও সর্বোচ্চ চারটি (এমএসসিতে চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর ও ডিনস এবং বিএসসিতে ডিনস) অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার কথা। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তকে কি ভাগ্য বলে মেনে নেবো? নাকি বঞ্চনার শিকার হয়ে বিষয়টিকে পুনর্বিবেচনা করার জন্য কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপির মাধ্যমে অনুরোধ করবো? নাকি সৃষ্টিকর্তার কাছে অন্যায়ের বিচার চাইবো?’

একই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক জহিরুল ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সমাবর্তন ও পদক বঞ্চনা। গত কয়েকদিন ধরে সমাবর্তনে এমএস/এমএসসি/এমকম ছাত্রছাত্রীদের পদক দেওয়া হবে না, কিংবা পদক পাওয়ার মানদণ্ড নীতিমালার বাইরে নির্ধারণ করে ছাত্রছাত্রীদের পদক বঞ্চিত করা হচ্ছে মর্মে ফেসবুকে লেখালেখি হচ্ছে। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক ও ছাত্রছাত্রীদের জন্য মর্মান্তিক। আমার প্রশ্ন হলো, অর্ডিন্যান্স চেঞ্জ না করে তা কি করা যায়? আর অর্ডিন্যান্স চেঞ্জ করলে কি বর্তমান সমাবর্তনে পদকপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীদের বেলায় তা খাটবে? অন্তত আইনের ন্যূনতম ব্যাকগ্রাউন্ড আছে এমন কেউ, তা করতে পারে না। আইনের চেয়ে প্রথা, প্রচলিত নীতি অনেক শক্তিশালী। যেখানে প্রতি বছর দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স, মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি ছাত্রছাত্রী ও গবেষকদের পদক দেওয়ার রীতি ও প্রথা প্রচলিত আছে, সেখানে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যতিক্রম হচ্ছে কেন, তা বোধগম্য নয়। আমার কথা হলো, এসব কি একক কিংবা গ্রুপ অব পিপলের সিদ্ধান্ত? বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী কিংবা কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কি অন্যায়ের প্রতিবাদ করবেন না? কিংবা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পক্ষে দাঁড়াবেন না?’ 

নতুন পদক প্রদান নীতিমালা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষাবর্ষে ৩.৯৮ সিজিপিএ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষার্থীকে চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে বিএসসি (অনার্স/ইঞ্জি.)/বিবিএ/বিএসএস (অনার্স)/ বিফার্ম প্রফেশনাল ডিগ্রি প্রাপ্তদের মধ্য থেকে প্রতি শিক্ষাবর্ষের একজনকে এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত করা হবে। ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর পরবর্তী উৎকৃষ্টজনকে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত করা হবে। তবে শর্ত থাকে যে, ওই শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বর ৩.৯৬ হতে হবে। এক্ষেত্রে বিএসসি (অনার্স/ইঞ্জি.)/বিবিএ/বিএসএস (অনার্স) বিফার্ম প্রফেশনাল ডিগ্রি প্রাপ্তদের মধ্য থেকে প্রতি শিক্ষাবর্ষের একজন শিক্ষার্থীকে এই পদকের জন্য মনোনীত করা হবে। একাধিক শিক্ষার্থী একই সিজিপিএ প্রাপ্ত হলে সেক্ষেত্রে পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হারের ভিত্তিতে এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সর্বোকৃষ্ট একজন শিক্ষার্থীকে বাছাই করা হবে। যেহেতু প্রতি শিক্ষাবর্ষে প্রতিটি অনুষদের সর্বোচ্চ সিজিপিএ শিক্ষার্থীকে প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক দেওয়া হয়, সেহেতু একই শিক্ষার্থীকে পুনরায় ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে কমিটি মনে করে।

একই শিক্ষাবর্ষের সব অনুষদের প্রতিটি বিভাগের ফল প্রকাশ না হলে ওই শিক্ষাবর্ষের কেউ চূড়ান্ত পদকের জন্য মনোনীত হবে না। অনিয়মিত শিক্ষার্থী  যেমন: পুনরায় ভর্তিকৃত, ‘এফ' গ্রেড প্রাপ্ত, গ্রেড মানোন্নয়নকারী ও অন্যান্য) পদক পাওয়ার জন্য মনোনীত হবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ভঙ্গ বা অশালীন/অশোভনীয় আচরণের জন্য যেকোনো ধরনের শাস্তি (এমনকি সতর্কতামূলক নোটিশ) প্রাপ্ত শিক্ষার্থী অ্যাওয়ার্ড পাবে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে পদক প্রদান নীতিমালা সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জনের ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।’

এসব ব্যাপারে সমাবর্তন রেজিস্ট্রেশন উপ-কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. মনির মোর্শেদ বলেন, ‘অনার্স ও মাস্টার্স মিলে চার হাজার ৪৩৩ জন ডিগ্রি অর্জনকারী রয়েছেন। এর মধ্যে এক হাজার ৭২৮ শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করেছেন। অনার্সের পাঁচ সেশনের ১৫ বিভাগ ও মাস্টার্সের ১৮ বিভাগের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ ছিল। এর মধ্যে পাঁচ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে।’ 

নীতিমালা অনুযায়ী এবার অনার্সের ১৫ বিভাগ থেকে পাঁচ জনকে চ্যান্সেলর ও ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানালেন সমাবর্তন পদক প্রদান কমিটির সদস্য সচিব ও পদক প্রদান নীতিমালা কমিটির সদস্য ড. মো. রোস্তম আলী। তিনি বলেন, ‘গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এবার ডিনস অ্যাওয়ার্ড বাতিল করা হয়েছে। ফান্ড সংকটের কারণে অ্যাওয়ার্ড কমানো হয়নি। এটি নীতিমালা অনুযায়ী করা হয়েছে।’ 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) প্রফেসর ড. মো. ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী পাঁচ জনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে। অ্যাওয়ার্ড মানেই হলো একজনকে সম্মান করা। এছাড়া সার্টিফিকেট সবাই পান। বিশেষ অর্জনের জন্য পদক দেওয়া হয়। বিশেষ অর্জনের ক্রাইটেরিয়া সেট করা হয়েছে, সেই ক্রাইটেরিয়ায় পাঁচ জন অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন। তবে অ্যাওয়ার্ড কমানো হয়নি।’

/এএম/
সম্পর্কিত
‌‘কিছুই রইলো না, স্বামীর পর মেয়েটাও গেলো’
জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যাজানাজার পেছন থেকে ভেসে আসছে কান্নার শব্দ
মেধাবী শামীমকে মেরিনে ভর্তির টাকা দিলেন পুলিশ সুপার
সর্বশেষ খবর
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!