X
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
২৫ বৈশাখ ১৪৩১

ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সঙ্গত অধিকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত কাতারের

বিদেশ ডেস্ক
২১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৫:৫২আপডেট : ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৯:৩৩

ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সঙ্গত অধিকারের প্রতি জোরালো সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে কাতার। রবিবার কাতারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে দোহার এমন অবস্থান তুলে ধরা হয়। ফিলিস্তিনিদের ন্যায়সঙ্গত অধিকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত কাতারের

বিবৃতিতে বলা হয়, কাতারের অবস্থান ফিলিস্তিনিদের পক্ষে। আর ইসরায়েলের সঙ্গে দীর্ঘকালীন দ্বন্দ্বের মূল কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর সমাধান করা উচিত।

বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান এবং জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার তাগিদ দেওয়া হয়।

এর আগে এ মাসের গোড়ার দিকে কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিনিয়র উপদেষ্টা ও জামাতা জ্যারেড কুশনার। ওই বৈঠকেও কাতারি আমির সাফ জানিয়ে দেন, তার দেশ ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত নিরসনে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান চায়, যেখানে ফিলিস্তিনের রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম।

কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল থানি জানান, তার দেশ ২০০২ সালে নেওয়া আরব শান্তি উদ্যোগের প্রতি এখনও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ওই উদ্যোগে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিনিময়ে ১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের পর দখল করা পশ্চিম তীর, গাজা ও পূর্ব জেরুজালেমের সব এলাকা থেকে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অপসারণ এবং সেখানে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।

এমন সময়ে কাতারের পক্ষ থেকে দফায় দফায় ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করা হচ্ছে যখন মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি প্রভাব বলয়ের দেশগুলো ক্রমেই ইসরায়েলের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। ইতোমধ্যে রিয়াদের মিত্র সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইন ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেছে। আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, সৌদি আরবও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে।

ট্রাম্প জানান, মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ দেশই ইসরায়েলের সঙ্গে চুক্তি করতে আগ্রহী। সাত থেকে ৯টি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপন করবে। এরমধ্যে সৌদি আরবও রয়েছে। এ বিষয়ে দেশটির বাদশাহর সঙ্গে কথা হয়েছে। যথাযথ সময়ে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত আসবে।

/এমপি/এমওএফ/
সম্পর্কিত
অর্থনীতি চাঙা করতে গাঁজা চাষে ঝুঁকছে পাকিস্তান
হামাসের সংশোধিত প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধবিরতি অচলাবস্থা ভাঙতে পারে: যুক্তরাষ্ট্র
এই বর্ষায় নির্ধারিত হবে মিয়ানমার জান্তা ও বিদ্রোহীদের পরিণতি?
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে জয়ের দুই মাস পর কাউন্সিলরের ১০ বছর কারাদণ্ড
নির্বাচনে জয়ের দুই মাস পর কাউন্সিলরের ১০ বছর কারাদণ্ড
তিন বিজয়ীকে পুরস্কার দিলো ‘হুর’
তিন বিজয়ীকে পুরস্কার দিলো ‘হুর’
মহাসড়কে বাসের সর্বোচ্চ গতিসীমা ৮০ কি.মি., মোটরসাইকেলের ৫০
মহাসড়কে বাসের সর্বোচ্চ গতিসীমা ৮০ কি.মি., মোটরসাইকেলের ৫০
ভোটাররা ধান কাটতে থাকায় কেন্দ্রে আসেননি: সিইসি
ভোটাররা ধান কাটতে থাকায় কেন্দ্রে আসেননি: সিইসি
সর্বাধিক পঠিত
ব্যারিস্টার সুমনকে একহাত নিলেন চুন্নু
ব্যারিস্টার সুমনকে একহাত নিলেন চুন্নু
গ্রাম আদালত বিল পাস, জরিমানা বাড়লো চার গুণ
গ্রাম আদালত বিল পাস, জরিমানা বাড়লো চার গুণ
শেখ হাসিনাই হচ্ছেন ভারতে নতুন সরকারের প্রথম বিদেশি অতিথি
শেখ হাসিনাই হচ্ছেন ভারতে নতুন সরকারের প্রথম বিদেশি অতিথি
শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
শনিবারে স্কুল খোলা: আন্দোলন করলে বাতিল হতে পারে এমপিও
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন আজ
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন আজ