X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

নতুন আইনে কারা আসছেন পরবর্তী নির্বাচন কমিশনে?

আমীন আল রশীদ
২২ জানুয়ারি ২০২২, ১৯:০৩আপডেট : ২২ জানুয়ারি ২০২২, ১৯:০৯

আমীন আল রশীদ বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের ৫০ বছর পরে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের জন্য একটি আইন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। যদিও ১৯৭২ সালে যখন সংবিধান প্রণয়ন করা হয়, তখনই সেখানে ইসি নিয়োগে আইন প্রণয়নের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত ৫০ বছরেও কোনও সরকার এই উদ্যোগ নেয়নি।

কেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্য কমিশনারদের নিয়োগে আইন প্রয়োজন; আইন হলেই কি দলনিরপেক্ষ, সৎ, যোগ্য, দক্ষ ও সাহসী মানুষেরা নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ পাবেন? আইন হলেও যে প্রক্রিয়ায় ইসি গঠন করা হবে, সেখানে কি সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক প্রভাব এড়ানো সম্ভব হবে?

প্রসঙ্গত, গত ১৭ জানুয়ারি সিইসি ও কমিশনার নিয়োগের জন্য আইনের খসড়া চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। আইনের খসড়ায় অনুসন্ধান (সার্চ) কমিটির মাধ্যমে সিইসি ও কমিশনার নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, সিইসি ও কমিশনার নিয়োগের জন্য একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হবে। ছয় সদস্যের এই অনুসন্ধান কমিটির প্রধান হিসেবে থাকবেন প্রধান বিচারপতির মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। সদস্য হিসেবে থাকবেন হাইকোর্টের একজন বিচারপতি, মহা হিসাবনিরীক্ষক, সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান ও রাষ্ট্রপতির মনোনীত দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তি। কমিটি যোগ্য ব্যক্তিদের নাম প্রস্তাব করবে। সেখান থেকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগ দেবেন।

কারা সিইসি এবং নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন—তারও একটি নির্দেশনা রয়েছে আইনের খসড়ায়। যেমন, ওই ব্যক্তিদের কমপক্ষে ৫০ বছর বয়স হতে হবে। এ ছাড়া সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি বা বিচার বিভাগীয় পদে ওই ব্যক্তিদের কমপক্ষে ২০ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির বয়স যেখানে ন্যূনতম ৩৫ এবং ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এমপি, মন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীর বয়স যেখানে ন্যূনতম ২৫, সেখানে নির্বাচন কমিশনার হতে গেলে তার বয়স কেন ৫০ হতে হবে? সিইসি বা নির্বাচন কমিশনারদের পদগুলো কি রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ? একজন সিনিয়র সাংবাদিক ফেসবুকে প্রশ্ন রেখেছেন, নির্বাচন কমিশনের পদটিকে বৃদ্ধ, অবসরপ্রাপ্ত আমলা বা কর্মচারীদের মধ্যেই কি সীমাবদ্ধ রাখার চিন্তা হচ্ছে? বৃদ্ধ বা অবসরপ্রাপ্তদের মেরুদণ্ড সাধারণত প্রাকৃতিক কারণেই কিছুটা নমনীয় হয়। যার নমুনা আমরা আগেও দেখেছি। এটাই কি তাহলে মূল কারণ?’

নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইস্যুতে গত ২০ ডিসেম্বর থেকে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। শেষদিন ১৭ জানুয়ারি সংলাপ হয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাথে। এদিনই ইসি নিয়োগে নতুন আইনের খসড়া তৈরির কথা জানানো হয়। সরকারের তরফে বলা হচ্ছে, আগামী নির্বাচন মাসে যে নতুন সিইসি এবং কমিশনারদের নিয়োগ দেওয়া হবে—তা এই নতুন আইনেই করা সম্ভব হবে। কারণ চলমান সংসদ অধিবেশনেই প্রস্তাবিত আইনটি পাস হতে পারে। বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। ফলে এর আগেই পরবর্তী কমিশন নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে: ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চার জন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত কোনও আইনের বিধানাবলী-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করিবেন।’

কেন নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে একটি আইন প্রয়োজন? নাগরিক সমাজের তরফে যে যুক্তিটি বারবার দেওয়া হয়েছে তা হলো, একটি আইন থাকলে কোন প্রক্রিয়ায় কমিশন গঠিত হবে, সেটি সুস্পষ্ট থাকবে। আইন হলে সেখানে কে সিইসি এবং নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন; তাদের যোগ্যতা কী হবে; পেশাগত জীবনে তাদের ট্র্যাক রেকর্ড, রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, সততা, প্রশাসনিক দক্ষতা, নিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিষয় যদি আইনে উল্লেখ থাকে, তাহলে এইসব পদে দলনিরপেক্ষ এবং যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। সেইসাথে নিয়োগ পাওয়ার আগেই যদিও ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, তাহলে সেখানে নাগরিকদের তরফেও নানারকম মতামত আসার সুযোগ সৃষ্টি হবে। কিন্তু সম্প্রতি যে আইনের খসড়ায় মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে, সেভাবেই যদি আইনটি সংসদে পাস হয়ে যায়, তাহলে সেটি এতদিনকার পদ্ধতিতে খুব একটা পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে বলে মনে হয় না। কারণ প্রস্তাবিত আইনে শুধু সিইসি এবং নির্বাচন কমিশনারদের যোগ্যতার বিষয়টিই উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ সার্চ কমিটি যাদের নাম প্রস্তাব করবে রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দেবেন—বিষয়টা এরকমই।

আগে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি সরাসরি নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতেন। সেখানে প্রথমবারের মতো ২০১২ সালে সার্চ বা অনুসন্ধান কমিটির মাধ্যমে ইসি নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর বর্তমান কমিশনও গঠিত হয় সার্চ কমিটির মাধ্যমে। যদিও এই কমিটি নিয়েও বিতর্ক হয়েছিল। এবারও আইনের খসড়ায় মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তরফে এর সমালোচনা করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনটি ‘সার্চ কমিটির’ আইনি বৈধতা দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয় বলেও কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

আইনের খসড়া নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংবাদ সম্মেলনের পরে দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) যে বিবৃতি দিয়েছে, সেখানে তারা বলেছে, সার্চ কমিটিতে নারী প্রতিনিধি থাকবেন কি না, কমিটিতে যে দুজন নাগরিক প্রতিনিধির কথা বলা হচ্ছে তাদের যোগ্যতার মাপকাঠি কী হবে, কমিটির কর্মপদ্ধতি কীরূপ হবে, কমিটি কর্তৃক প্রস্তাবিত নামসমূহ প্রকাশ করা হবে কিনা; সর্বোপরি প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য কমিশনারদের যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে তারা নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ অবস্থান সমুন্নত রাখার মতো সৎসাহস ও দৃঢ়তাসম্পন্ন হবেন— এই নিশ্চয়তা বিধানের পদ্ধতি আইনে অন্তর্ভূক্ত করা অপরিহার্য।

বাংলাদেশের বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ না করে রাষ্ট্রপতি কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। সুতরাং রাষ্ট্রপতির মনোনীত মানে প্রকারান্তরে তিনি বা তারা প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত। প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত মানে ক্ষমতাসীন দলের প্রধানের মনোনীত। সুতরাং, সার্চ কমিটি এবং তাদের মনোনীত ব্যক্তিরা যে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত বা ক্ষমতাসীন দলের পছন্দের বাইরের কেউ হবেন—সেই সম্ভাবনা কম। সুতরাং আইনের আলোকে গঠিত সার্চ কমিটির মাধ্যমেও যাদেরকে নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে, তারাও বিতর্কের উর্ধ্বে থাকবেন কি না—সে প্রশ্নটিও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

তাহলে সমাধান কী? সমাধান হচ্ছে ক্ষমতাকাঠামোয় পরিবর্তন। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী  সরকার, সংসদ ও দল যেভাবে একাকার—সেই জায়গায় একটি সাংবিধানিক পরিবর্তন ছাড়া কোনও প্রতিষ্ঠানকেই (সেটি সাংবিধানিক অথবা অন্য কোনো সরকারি বা আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান) পুরোপুরি স্বাধীন ও দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখা কঠিন। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মধ্যেও ভারসাম্য আনা দরকার—যাতে রাষ্ট্রপতি সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে সব সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখাপেক্ষী না থাকেন। যাতে রাষ্ট্রপতি পদটি যদি নিছকই একটি অলঙ্কার বা আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে।

যদি রাষ্ট্রের সকল ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকেন্দ্রিক থেকে যায় এবং রাষ্ট্রের কোনও প্রতিষ্ঠান যদি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত কোনও কাজ না করে বা করতে না পারে, তাহলে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আইন করা হলেও, যে ধরনের মানুষদের নির্বাচন কমিশনের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পাওয়ার কথা, সেটি নিশ্চিত করা কঠিন হবে। বরং এতদিন যারা যেসব যোগ্যতা ও মানদণ্ডে নিয়োগ পেয়েছেন, মোটামুটি তারাই নিয়োগ পাবেন এবং এতদিন নির্বাচন কমিশন যে ধরনের কাজ করেছে, তার বাইরে গিয়ে সত্যিকারের স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে না।   

সর্বোপরি, নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আইন করা হলো কিনা, তারও চেয়ে বড় প্রশ্ন নির্বাচন কমিশন কাজের ক্ষেত্রে সাংবিধানিকভাবে স্বাধীন হলেও কার্যত তারা কতটা স্বাধীনতা ভোগ করে বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তারা আসলেই কতটা স্বাধীন এবং মাঠ প্রশাসন তাদের আদেশ-নিষেধ কতটা মানে, না মানলে কী শাস্তি হয়—সেসব প্রশ্ন আরও জরুরি। প্রশ্নটা এ কারণে জরুরি যে, সম্প্রতি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের জগন্নাথদিঘি ইউনিয়নের একটি ভোটকেন্দ্র থেকে সাংবাদিকদের বের হয়ে যেতে নির্দেশ দিলে এ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে পুলিশের এসআই চিরঞ্জীবের কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি এসপি সাহেবের ডিউটি করছি, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানার সময় নেই।’

পুলিশের মাঠ পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা যখন প্রকাশ্যে বলেন যে তিনি এসপি সাহেবের ডিউটি করছেন এবং নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানার সময় নেই—তখন এটি বুঝতে হবে, এটি একজন এসআইয়ের প্রশাসনিক অবস্থান নয়। বরং এই একই ধারণা বা অবস্থান আরও অসংখ্য পুলিশ সদস্যের মধ্যেই হয়তো রয়েছে।

যদি মাঠ পর্যায়ের একজন পুলিশের এসআই মনে করেন বা তাকে যদি এই ধারণাই দেয়া হয় যে, তিনি এসপি সাহেবের ডিউটি করছেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মানার সময় নেই—তাহলে সেই নির্বাচন কমিশনে যারাই নিয়োগ পান না কেন এবং তারা যে প্রক্রিয়াতেই নিয়োগ পান কে না কেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা তাদের পক্ষে আদৌ সম্ভব নয়।

অস্বীকার করার সুযোগ নেই, গত ৫০ বছরেও বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশন যে প্রকৃত প্রস্তাবে স্বাধীন এবং কার্যকর হতে পারেনি, তার প্রধান কারণ নির্বাচনের সময় প্রার্থী তথা রাজনৈতিক দল এবং প্রশাসনের সর্বস্তর থেকে নির্বাচন কমিশনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা না করা। নির্বাচন কমিশনের দুর্বলতাও এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। দেশের ইতিহাসে হাতে গোনা কয়েকটি কমিশন ছাড়া প্রায় প্রতিটিকেই অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা এবং অন্যান্য কারণে খুব একটা কার্যকর হতে দেখা যায়নি। আবার নির্বাচন কমিশন সত্যিকারের স্বাধীনভাবে সাহসিকতার সঙ্গে, দলনিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করুক—সেটিও অতীতের সরকারগুলো কতটা চেয়েছে, সে প্রশ্নও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

সুতরাং, নতুন আইনের আলোকে সার্চ কমিটির মাধ্যমে পরবর্তী নির্বাচন কমিশনে যারাই নিয়োগ পাবেন, তাদের সামনে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব ও চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনটিকে গ্রহণযোগ্য করা। বিশেষ করে গত কয়েকটি জাতীয় এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনে পুরো নির্বাচনি ব্যবস্থাটি যেরকম প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এবং যেসব কারণে নির্বাচন কমিশনও বিতর্কিত হয়েছে, সেই জায়গা থেকে নির্বাচনি ব্যব্স্থা ও নির্বাচন কমিশনকে সরিয়ে আনা। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারবেন, এমন ব্যক্তিরা যদি ইসিতে নিয়োগ না পান, তাহলে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগে আইন করা হলেও তার ফলাফল হবে শূন্য।

লেখক: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।

/এসএএস/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ সুবিধা ক্ষতিগ্রস্ত
রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ সুবিধা ক্ষতিগ্রস্ত
২৪ ঘণ্টার মধ্যে মেট্রোরেল লাইনের ওপর থেকে ক্যাবল সরানোর অনুরোধ
২৪ ঘণ্টার মধ্যে মেট্রোরেল লাইনের ওপর থেকে ক্যাবল সরানোর অনুরোধ
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অসন্তোষ জানালেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অসন্তোষ জানালেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইতিহাস বিকৃতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি আবোল-তাবোল বলছে: হাছান মাহমুদ
ইতিহাস বিকৃতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি আবোল-তাবোল বলছে: হাছান মাহমুদ
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ