X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিবাদে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা

মো. জাকির হোসেন
১৩ জুলাই ২০২২, ১৯:৪৩আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, ১৯:৪৩
গত ১২ জুলাই জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বিএনপির বৈঠককে কেন্দ্র করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বেলা ২টা থেকে দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক হয়। বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে আমীর খসরু বলেন, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছেন। কী বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে তা নিয়ে কোনও পক্ষই আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলতে রাজি হননি।  ‘ভাসুরে’র নাম মুখে নিতে লজ্জা হলেও এটি যে কেবল সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল না এবং আলোচনার বিষয়বস্তু যে পুরোমাত্রায় রাজনৈতিক তা সহজেই অনুমেয়। খবরে প্রকাশ, বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস ও প্রতিনিধি রেবেকা ভিকের সঙ্গে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে তাদের মধ্যে কথা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হয়।

প্রশ্ন হলো, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী ও তার প্রতিনিধি কোনও রাজনৈতিক দলের অফিসে যেতে পারেন কিনা? এবং সৌজন্য সাক্ষাতের নামে কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করতে পারেন কিনা? জাতিসংঘের গঠনতন্ত্র তথা জাতিসংঘ সনদের কোনও বিধানে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী কিংবা অন্য কোনও প্রতিনিধিকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে কিনা? উত্তর, অবশ্যই না। কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে জাতিসংঘের ভূমিকা রাখার কোনও সুযোগ নেই। কোনও দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কারও অভিযোগের কারণে জাতিসংঘ একতরফাভাবে কোনও ভূমিকা রাখতে পারে না। এমনকি কোনও দেশের রাজনীতির ঘরোয়া বিবাদ মেটাতেও জাতিসংঘ ভূমিকা রাখতে পারে না। এরকম ভূমিকা পালনের কোনও এখতিয়ার জাতিসংঘের নেই।

ঢাকায় অবস্থিত জাতিসংঘ তথ্যকেন্দ্র ‘অল্প কথায় জাতিসংঘ সনদ’ নামে যে প্রকাশনা বের করেছে তার ৭ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করা হয়েছে ‘সনদের ২ ধারা অনুযায়ী সকল সদস্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও সমতাই জাতিসংঘের ভিত্তি। সংস্থাটি বিশ্ব সরকার নয়।… সনদে এমন কিছু নেই যা জাতিসংঘকে কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপের অধিকার দেয়। এরূপ বিষয়ের নিষ্পত্তির জন্য কোনও দেশকেও জাতিসংঘের দ্বারস্থ হতে হবে না। কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ এখতিয়ারভুক্ত বিষয়ের ক্ষেত্রে সনদের ভাষা অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ব্যাখ্যা করা হয়ে থাকে। তবে নিরাপত্তা পরিষদের দৃষ্টিতে আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারে এমন যেকোনও বিষয় ওই পরিষদ বিবেচনা করতে পারে। অনুরূপভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোও জাতিসংঘের উপযুক্ত সংস্থাসমূহ আলোচনা করতে পারে।’

বাংলাদেশে কী এমন অবস্থা বিরাজ করছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বিঘ্নিত করবে? মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিকার চাইতে হলে বিএনপিকে জাতিসংঘের ‘১৫০৩ ও ১২৩৫ পদ্ধতি’র আওতায় আবেদন করতে হবে। জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের আবেদন গ্রহণের ও প্রতিকার বিধানের কোনও ক্ষমতা নেই। গণতন্ত্রের জন্য দেশে-বিদেশে বিএনপির আকুতি, দৌড়ঝাঁপ চোখে পড়ার মতো। তাই বলে জাতিসংঘ গণতন্ত্রের ফেরিওয়ালা নয়। কোনও দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ম্যান্ডেটও জাতিসংঘকে দেওয়া হয়নি। তদুপরি জাতিসংঘ নিজেই তো কোনও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান নয়। পৃথিবীর সবচাইতে অগণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রথম সারিতে অবস্থান জাতিসংঘের।

বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯৩। ধরা যাক, এরমধ্যে ১৯২টি রাষ্ট্র কোনও সিদ্ধান্তের পক্ষে অবস্থান নিলো। কিন্তু ভেটো ক্ষমতাধারী একটি রাষ্ট্র সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলো। এই একটি রাষ্ট্রের বিরোধী অবস্থানের কারণে ১৯২টি রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যাবে। এমন অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে। এ জন্যই বলা হয়, জাতিসংঘ সব রাষ্ট্রের ও পৃথিবীর সব জনগণের প্রতিষ্ঠান নয়। এটি মুষ্টিমেয় কয়েকটি রাষ্ট্রের ইচ্ছায় পরিচালিত হয়। এমনকি কখনও কখনও মাত্র একটি রাষ্ট্রের ইচ্ছা-অনিচ্ছা দ্বারা জাতিসংঘকে পরিচালিত হতে হয়।

কেউ প্রশ্ন করতে পারেন ১৯৯৪ সালে স্যার নিনিয়ান স্টিফেন ও ২০১৩ সালে জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো বাংলাদেশের ঘরোয়া রাজনৈতিক বিবাদ মিটাতে কীভাবে যুক্ত হয়েছিলেন? নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝিতে নির্বাচনকালীন সরকারের দাবিতে হরতাল-অবরোধে দেশ প্রায় অচল হয়ে পড়ে। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা হুমকির সম্মুখীন হয়। বিবদমান দুই রাজনৈতিক পক্ষের মধ্যে আপসের জন্য দেশের সুধীজন অনেক প্রচেষ্টা নেন। কিন্তু সেগুলো সফল হয়নি। এই অবস্থায় কমনওয়েলথ তার সদস্য রাষ্ট্রটির গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে অচলাবস্থা নিরসনে মধ্যস্থতা করার সিদ্ধান্ত নেয়।

কমনওয়েলথের মহাসচিব তার বিশেষ দূত হিসেবে পাঠান অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গভর্নর জেনারেল স্যার নিনিয়ান স্টিফেনকে। তাঁর প্রচেষ্টা সফল হয়নি। তৎকালীন শাসক দল একতরফা নির্বাচন করে। কিন্তু আন্দোলনে অচল হয়ে পড়ে সরকারব্যবস্থা। তখন তারাই তড়িঘড়ি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান সংবিধানে সংযোজন করে দায়িত্ব ছাড়ে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, স্যার নিনিয়ান স্টিফেন জাতিসংঘ নয়, কমনওয়েলথের দূত ছিলেন। কমনওয়েলথ একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান এবং এর গঠনতন্ত্র সদস্য রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে উদ্যোগ গ্রহণকে নিষেধ করেনি। অন্যদিকে, জাতিসংঘ সনদ অভ্যন্তরীণ এখতিয়ারভুক্ত বিষয়ে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে জাতিসংঘকে অনুমতি দেয়নি। কোনও দেশে যখন গৃহযুদ্ধ চলে বা সামরিক সংঘাতের মতো পরিস্থিতি হয়, যার ফলে আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়, তখন সেখানে নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদনের ভিত্তিতে জাতিসংঘ ব্যবস্থা নিতে পারে।

২০০৮-এর ২৯ ডিসেম্বর সেনা সমর্থিত সরকারের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠিত মহাজোট মহাবিজয় লাভ করে ৬ জানুয়ারি, ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে। উচ্চ আদালতের রায় অনুসারে মহাজোট সরকার সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেয়। সংবিধান সংশোধনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোলাটে হতে শুরু করে। হরতাল-অবরোধ আর হিংসাত্মক কার্যকলাপে অনেক মানুষ হতাহত ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস হতে শুরু করে। অনেকেই গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার ভবিষ্যৎ নিয়ে  উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়ে। সহিংস পথ পরিহার করে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের পথ রুদ্ধ হয়ে যায়। এক চরম অনিশ্চয়তা ও ব্যাপক সহিংসতার মধ্যে সমাধানের প্রচেষ্টায় অগ্রণী হন জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন। তিনি বিবদমান সব পক্ষকে সংলাপের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য জোর তাগিদ দেন। বিবদমান পক্ষসমূহের ইতিবাচক সাড়া পেয়ে পাঠালেন বিশেষ দূত হিসেবে সে সংস্থার সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোকে।

২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে জাতিসংঘের তখনকার রাজনীতি বিষয়ক সহকারী মহাসচিব ফার্নান্দেজ তারানকো বাংলাদেশে প্রধান দুই দলের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু এর আগে জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন দুই দলের নেত্রী শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার কাছে চিঠি দিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, রাজনৈতিক বিবাদ মেটাতে জাতিসংঘ কোনও ভূমিকা রাখতে পারে কিনা, সেজন্য তাঁর দূত দুই দলের সাথে আলোচনা করবেন। সেই প্রেক্ষাপটে তারানকো ২০১২ এব ২০১৩ সালে দুই বছরে তিন দফায় বাংলাদেশে এসে দুই দলের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। যদিও দুই দলকে তিনি কোনও সমঝোতার জায়গায় আনতে পারেননি। তারানকোর মধ্যস্থতার বিষয়টি দুই দলই চেয়েছিল বলে জাতিসংঘের সেই সুযোগ তৈরি হয়েছিল। তার মানে অতীতে জাতিসংঘ যে ভূমিকা রেখেছিল সেই ভূমিকা উভয় দলই গ্রহণযোগ্য বলে মেনে নিয়েছিল বলে জাতিসংঘ ভূমিকা রাখতে পেরেছিল।

বিবদমান আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি একমত না হলে জাতিসংঘ নিজে বা একতরফাভাবে কোনও ভূমিকা রাখতে পারতো না। পর্দার অড়ালে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ইতিবাচক ইঙ্গিতের ভিত্তিতে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী বিএনপি অফিসে গিয়ে রাজনৈতিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছেন কিনা আমার জানা নেই। যদি তা না হয়ে থাকে তাহলে সৌজন্য সাক্ষাতের নামে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা জাতিসংঘ সনদের পরিপন্থী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত।

৭৮ বছর বয়সী জাতিসংঘের সফলতার চেয়ে ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী। আর কিছু কিছু কাজ তো চরম বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ড জোর করে কেড়ে নিয়ে আন্তর্জাতিক ভূমিখেকো অবৈধ ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পেছনে জাতিসংঘ ও যুক্তরাজ্যের ভূমিকা অমার্জনীয়। ফিলিস্তিনিদের ভূমি ভাগ করে ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইন নামে রাষ্ট্র ভাগ করার যে পরিকল্পনা জাতিসংঘ তৈরি করেছিল তা সরাসরি জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন। ফিলিস্তিনকে বিভক্ত করা জাতিসংঘ সনদের নীতিমালা ও জাতিসংঘের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের পরিপন্থী। নতুন রাষ্ট্র সৃষ্টি করার এখতিয়ার জাতিসংঘের নেই। জাতিসংঘ সনদের কোথাও জাতিসংঘকে কোনও রাষ্ট্র বিভাজন করে নতুন রাষ্ট্র সৃষ্টির ক্ষমতা প্রদান করা হয়নি। জাতিসংঘ সৃষ্টি করা হয়েছে বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য।

এটি খুবই দুঃখজনক, রাষ্ট্র ভাগের নাম করে জাতিসংঘ নিজেই ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে স্থায়ী যুদ্ধের কারণ হিসেবে তথা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বিঘ্নের কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার অন্যতম কারণ আর কোনও বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনার পথ রুদ্ধ করা। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পদধ্বনি ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ না হলেও যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। জাতিসংঘ সনদ লঙ্ঘন করে বাংলাদেশের ঘরোয়া রাজনৈতিক বিবাদে জড়ানো জাতিসংঘের কাজ নয়, বরং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা বন্ধে ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ পরিহারে কার্যকর পথের সন্ধান এই মুহূর্তে জাতিসংঘের জন্য অতীব জরুরি। কয়েক মাসের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে খাদ্যদ্রব্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাবে বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবন যে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে কী হবে সেদিকে মনোযোগ দেওয়া জাতিসংঘের জন্য অতি আবশ্যকীয়। বাংলাদেশে রাজনীতির চেয়ে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পথ খোঁজা জাতিসংঘের জন্য অধিকতর জরুরি কাজ।

লেখক: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

ই-মেইল: [email protected]
 
 
/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনা অর্থহীন: ল্যাভরভ
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চাইলেন ওবায়দুল কাদের
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
৭ বছর পর নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ